নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ইউরোপ ও আমেরিকার তুলনায় বাংলাদেশে মুদ্রাস্ফীতি অনেক কম বলে দাবি করেছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। তিনি বলেন, ইউরোপীয় ইউনিয়নে মুদ্রাস্ফীতি ৯.৬ শতাংশ, আমেরিকায় ৮.৫ শতাংশ, যুক্তরাজ্যে ৯.৪ শতাংশ। আর বাংলাদেশে মুদ্রাস্ফীতি ৭.৫ শতাংশ যা গত মে পর্যন্ত ছিল ৭ শতাংশের নিচে। মে মাসের পরে একটু বেড়ে সাড়ে ৭ শতাংশ হয়েছে। তাই বলে আমরা যে এটাকে স্বস্তিদায়ক বলছি তা নয়, আমরা চেষ্টা করছি।
আজ রোববার জাতীয় প্রেসক্লাব আয়োজিত জাতীয় শোক দিবসের আলোচনায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন এই আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন।
হাছান মাহমুদ বলেন, ‘মূল্যস্ফীতি নিয়ে এখন পত্রিকায় বড় বড় প্রতিবেদন হয়। প্রতিবেদন হওয়া স্বাভাবিক, আমি দোষ দেখি না। কিন্তু সেটির সঙ্গে বিশ্বে কী হয়েছে সেটি যদি বলা হয়, তাহলে আমি মনে করি সেটি সঠিক সাংবাদিকতা। দেশের কথার সঙ্গে বিশ্ব পরিস্থিতির কথা না বললে জনগণ বিভ্রান্ত হবে।’
হাছান বলেন, ‘আমি গণমাধ্যমকে বিনীতভাবে অনুরোধ করছি, দেশের কথা লেখার পাশাপাশি বিশ্ব পরিস্থিতি মানুষের সামনে তুলে ধরা প্রয়োজন। তাহলে সঠিক চিত্র মানুষ জানবেন।’
বিশ্ববাজারে তেলের দাম কমলে দেশেও সমন্বয় করা হবে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘সারা পৃথিবীতে এটি নিয়ে অস্থিরতা। এবং আমরা বলেছি বিশ্ববাজারে তেলের দাম কমলে আমরা আবারও সমন্বয় করব।’
এ সময় বঙ্গবন্ধু হত্যায় জিয়াউর রহমান এবং তাঁর পরিবার সবচেয়ে লাভবান হয়েছে মন্তব্য করে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু হত্যার পর খন্দকার মোশতাক সেনাপ্রধান করার জন্য জিয়াউর রহমানকে বেছে নিয়েছে। ইনডেমনিটি অধ্যাদেশকে আইনে রূপান্তর করেছে জিয়াউর রহমান। হত্যাকারীদের বিদেশে পালানো ও বিভিন্ন দূতাবাসে চাকরির ব্যবস্থা করেছিলেন জিয়াউর রহমান।’
মন্ত্রী আরও বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর হত্যার দিন ভোরে জিয়াউর রহমান কেন সুটেড বুটেড ছিলেন। তিনি কী তাহলে হত্যার ঘটনা শোনার জন্য অপেক্ষা করেছিলেন। যেখানে সেনাপতি হিসেবে বঙ্গবন্ধুকে রক্ষা করার কথা তিনি সেটি না করে হত্যাকাণ্ড বিষয়ে বলেছিলেন, সো হোয়াট? ভাইস প্রেসিডেন্ট ইজ দিয়ার।’
ইউরোপ ও আমেরিকার তুলনায় বাংলাদেশে মুদ্রাস্ফীতি অনেক কম বলে দাবি করেছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। তিনি বলেন, ইউরোপীয় ইউনিয়নে মুদ্রাস্ফীতি ৯.৬ শতাংশ, আমেরিকায় ৮.৫ শতাংশ, যুক্তরাজ্যে ৯.৪ শতাংশ। আর বাংলাদেশে মুদ্রাস্ফীতি ৭.৫ শতাংশ যা গত মে পর্যন্ত ছিল ৭ শতাংশের নিচে। মে মাসের পরে একটু বেড়ে সাড়ে ৭ শতাংশ হয়েছে। তাই বলে আমরা যে এটাকে স্বস্তিদায়ক বলছি তা নয়, আমরা চেষ্টা করছি।
আজ রোববার জাতীয় প্রেসক্লাব আয়োজিত জাতীয় শোক দিবসের আলোচনায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন এই আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন।
হাছান মাহমুদ বলেন, ‘মূল্যস্ফীতি নিয়ে এখন পত্রিকায় বড় বড় প্রতিবেদন হয়। প্রতিবেদন হওয়া স্বাভাবিক, আমি দোষ দেখি না। কিন্তু সেটির সঙ্গে বিশ্বে কী হয়েছে সেটি যদি বলা হয়, তাহলে আমি মনে করি সেটি সঠিক সাংবাদিকতা। দেশের কথার সঙ্গে বিশ্ব পরিস্থিতির কথা না বললে জনগণ বিভ্রান্ত হবে।’
হাছান বলেন, ‘আমি গণমাধ্যমকে বিনীতভাবে অনুরোধ করছি, দেশের কথা লেখার পাশাপাশি বিশ্ব পরিস্থিতি মানুষের সামনে তুলে ধরা প্রয়োজন। তাহলে সঠিক চিত্র মানুষ জানবেন।’
বিশ্ববাজারে তেলের দাম কমলে দেশেও সমন্বয় করা হবে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘সারা পৃথিবীতে এটি নিয়ে অস্থিরতা। এবং আমরা বলেছি বিশ্ববাজারে তেলের দাম কমলে আমরা আবারও সমন্বয় করব।’
এ সময় বঙ্গবন্ধু হত্যায় জিয়াউর রহমান এবং তাঁর পরিবার সবচেয়ে লাভবান হয়েছে মন্তব্য করে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু হত্যার পর খন্দকার মোশতাক সেনাপ্রধান করার জন্য জিয়াউর রহমানকে বেছে নিয়েছে। ইনডেমনিটি অধ্যাদেশকে আইনে রূপান্তর করেছে জিয়াউর রহমান। হত্যাকারীদের বিদেশে পালানো ও বিভিন্ন দূতাবাসে চাকরির ব্যবস্থা করেছিলেন জিয়াউর রহমান।’
মন্ত্রী আরও বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর হত্যার দিন ভোরে জিয়াউর রহমান কেন সুটেড বুটেড ছিলেন। তিনি কী তাহলে হত্যার ঘটনা শোনার জন্য অপেক্ষা করেছিলেন। যেখানে সেনাপতি হিসেবে বঙ্গবন্ধুকে রক্ষা করার কথা তিনি সেটি না করে হত্যাকাণ্ড বিষয়ে বলেছিলেন, সো হোয়াট? ভাইস প্রেসিডেন্ট ইজ দিয়ার।’
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত ‘বে অব বেঙ্গল সম্মেলন’ শুরু হয়েছে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকছেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে উপস্থিত আছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
১ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের বিদায়ের পর দায়িত্ব নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকার একগুচ্ছ সংস্কার পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। অনিয়ম-অব্যবস্থাপনায় জর্জরিত রাষ্ট্রে সংস্কার এখন সময়ের দাবি, সমাজের দাবি। রাজনৈতিক দলগুলোও তাই সংস্কারের এ দাবি ছুড়ে ফেলতে পারছে না। আবার সংস্কার করতে গিয়ে ভোট যে পিছিয়ে যাচ্ছ
২ ঘণ্টা আগেঘোষণার পর প্রায় এক মাস পেরিয়ে গেলেও শুরু হয়নি চার সংস্কার কমিশনের কাজ। এমনকি কমিশনগুলো গঠনের আনুষ্ঠানিক প্রক্রিয়াও শেষ হয়নি এখন পর্যন্ত।
২ ঘণ্টা আগেপুলিশের বিভিন্ন ইউনিটে এবং দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাগুলোর নিরাপত্তায় দায়িত্ব পালন করেন সাধারণ আনসার বা অঙ্গীভূত আনসার সদস্যরা। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর চাকরি জাতীয়করণের দাবিতে ঢাকায় প্রশাসনের প্রাণকেন্দ্র সচিবালয় ঘিরে সহিংস বিক্ষোভ করার পর অনেক আনসার সদস্যকে পুলিশ থেকে ধাপে ধাপে সরিয়ে নেওয়া হয়েছ
৩ ঘণ্টা আগে