নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
করোনা মহামারির মধ্যে সংক্রমণ ও মৃত্যুর হার বেড়ে যাওয়ায় লকডাউনের কোনো বিকল্প নেই বলে মত দিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। সবাইকে লকডাউন মানাতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে আরও কঠোর হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
সচিবালয়ে সোমবার মন্ত্রিসভা বৈঠক থেকে বের হয়ে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘লকডাউনের বিষয়ে অনেকের অনীহা আছে, অনীহা হলে চলবে না। আগে জীবন বাঁচবে, তারপর অর্থনীতি। জীবন বেঁচে না থাকলে অর্থনীতি কী করবেন? অর্থনীতিকে বাঁচাতে হলে জীবনও বাঁচাতে হবে। জীবন বাঁচাতে হলে আপনাদের লকডাউন মানতে হবে। ভ্যাকসিন নিতে হবে, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে, সবাইকে মাস্ক পরতে হবে।’
‘আমরা দুঃখের সঙ্গে লক্ষ করছি, লকডাউনের মধ্যেও রাস্তায় যেভাবে মানুষ চলাফেরা করছে, গাড়ি চলছে, আমরা তাতে খুবই দুঃখিত। তাঁরা লকডাউন ব্রেক করে নিজেদের ক্ষতি করছেন। প্রতিটি রাষ্ট্রের সক্ষমতার একটা সীমাবদ্ধতা আছে। হাসপাতালেরও সীমাবদ্ধতা আছে। হাসপাতালের ৯০ শতাংশ সিট বুকড হয়ে গেছে, সেখানে রোগী আছে। তারপরেও আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি। বঙ্গমাতা কনভেনশন সেন্টার আগামী রোববার চালু করব। তারপর কোনটা চালু করব? কোনো ভবনও নেই, যেখানে স্থাপন করব।’
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘লকডাউন মানাতে হবে। লকডাউন বাস্তবায়নে যাঁরা দায়িত্বে আছেন, তাঁদের আরও কঠোর হতে হবে। পুলিশ, সেনাবাহিনী, অন্যান্য কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধিদের সক্রিয় হতে হবে। (যারা লকডাউন মানছে না তাদের) জরিমানা করা হচ্ছে, জেলে পাঠানো হচ্ছে, তারপরও মানছে না। এটা মানাতে হবে, এর কোনো বিকল্প নেই। অনেক দেশেই লকডাউন চলছে। আমরা যদি লকডাউন দিয়ে রোগী না কমাতে পারি, জনগণ যদি সচেতন না হয়, তবে তো ভয়াবহ পরিণতি। হাসপাতালে জায়গা হবে না, ইকোনমিতে ইফেক্ট পড়বে।’
সিলেটের উপনির্বাচনে প্রচার-প্রচারণা নিয়ে এক প্রশ্নে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমি চাই সবাই সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখুক, কেউ যাতে সংক্রমিত না হয়। এমন কোনো কাজ আমাদের করা উচিত নয় যে কাজটিতে সংক্রমণ বাড়বে, রোগী বাড়বে, মৃত্যু বাড়বে, এটিই আমার কথা।’
করোনা মহামারির মধ্যে সংক্রমণ ও মৃত্যুর হার বেড়ে যাওয়ায় লকডাউনের কোনো বিকল্প নেই বলে মত দিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। সবাইকে লকডাউন মানাতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে আরও কঠোর হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
সচিবালয়ে সোমবার মন্ত্রিসভা বৈঠক থেকে বের হয়ে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘লকডাউনের বিষয়ে অনেকের অনীহা আছে, অনীহা হলে চলবে না। আগে জীবন বাঁচবে, তারপর অর্থনীতি। জীবন বেঁচে না থাকলে অর্থনীতি কী করবেন? অর্থনীতিকে বাঁচাতে হলে জীবনও বাঁচাতে হবে। জীবন বাঁচাতে হলে আপনাদের লকডাউন মানতে হবে। ভ্যাকসিন নিতে হবে, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে, সবাইকে মাস্ক পরতে হবে।’
‘আমরা দুঃখের সঙ্গে লক্ষ করছি, লকডাউনের মধ্যেও রাস্তায় যেভাবে মানুষ চলাফেরা করছে, গাড়ি চলছে, আমরা তাতে খুবই দুঃখিত। তাঁরা লকডাউন ব্রেক করে নিজেদের ক্ষতি করছেন। প্রতিটি রাষ্ট্রের সক্ষমতার একটা সীমাবদ্ধতা আছে। হাসপাতালেরও সীমাবদ্ধতা আছে। হাসপাতালের ৯০ শতাংশ সিট বুকড হয়ে গেছে, সেখানে রোগী আছে। তারপরেও আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি। বঙ্গমাতা কনভেনশন সেন্টার আগামী রোববার চালু করব। তারপর কোনটা চালু করব? কোনো ভবনও নেই, যেখানে স্থাপন করব।’
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘লকডাউন মানাতে হবে। লকডাউন বাস্তবায়নে যাঁরা দায়িত্বে আছেন, তাঁদের আরও কঠোর হতে হবে। পুলিশ, সেনাবাহিনী, অন্যান্য কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধিদের সক্রিয় হতে হবে। (যারা লকডাউন মানছে না তাদের) জরিমানা করা হচ্ছে, জেলে পাঠানো হচ্ছে, তারপরও মানছে না। এটা মানাতে হবে, এর কোনো বিকল্প নেই। অনেক দেশেই লকডাউন চলছে। আমরা যদি লকডাউন দিয়ে রোগী না কমাতে পারি, জনগণ যদি সচেতন না হয়, তবে তো ভয়াবহ পরিণতি। হাসপাতালে জায়গা হবে না, ইকোনমিতে ইফেক্ট পড়বে।’
সিলেটের উপনির্বাচনে প্রচার-প্রচারণা নিয়ে এক প্রশ্নে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমি চাই সবাই সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখুক, কেউ যাতে সংক্রমিত না হয়। এমন কোনো কাজ আমাদের করা উচিত নয় যে কাজটিতে সংক্রমণ বাড়বে, রোগী বাড়বে, মৃত্যু বাড়বে, এটিই আমার কথা।’
সাবেক প্রধান বিচারপতি মোহাম্মদ ফজলুল করীম আর নেই। আজ শনিবার ভোর পৌনে ৫টার দিকে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্নাইলাইহি রাজিউন।
১৬ মিনিট আগেহোটেল সোনারগাঁওয়ে চলছে আন্তর্জাতিক ভূরাজনৈতিক সম্মেলন। বেসরকারি সংস্থা সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ এ সম্মেলনের আয়োজন করেছে। এতে ৮০ টিরও বেশি দেশ থেকে ২০০ জনের বেশি আলোচক, ৩০০ জন প্রতিনিধিসহ ৮০০ শোর অংশগ্রহণকারী রয়েছেন।
২২ মিনিট আগেসেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত ‘বে অব বেঙ্গল সম্মেলন’ শুরু হয়েছে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকছেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে উপস্থিত আছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
২ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের বিদায়ের পর দায়িত্ব নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকার একগুচ্ছ সংস্কার পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। অনিয়ম-অব্যবস্থাপনায় জর্জরিত রাষ্ট্রে সংস্কার এখন সময়ের দাবি, সমাজের দাবি। রাজনৈতিক দলগুলোও তাই সংস্কারের এ দাবি ছুড়ে ফেলতে পারছে না। আবার সংস্কার করতে গিয়ে ভোট যে পিছিয়ে যাচ্ছ
৩ ঘণ্টা আগে