নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ধনী-গরিবের ব্যবধান কমাতে সরকারের মধ্যম ও দীর্ঘমেয়াদি বহুমাত্রিক পরিকল্পনা বাস্তবায়নাধীন আছে বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। তিনি বলেন, ‘সরকার দারিদ্র্য ও আয়বৈষম্য দূরীকরণে যথেষ্ট আন্তরিক। সরকারের সকল দীর্ঘ ও মধ্যমমেয়াদি পরিকল্পনা উন্নয়ন কৌশলের ভিত্তিমূলে রয়েছে অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনৈতিক উন্নয়ন।’
আজ সোমবার জাতীয় সংসদে প্রশ্নোত্তর পর্বে পরিকল্পনামন্ত্রী আব্দুস সালামকে করা বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ মুজিবুল হক চুন্নুর প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী এসব কথা জানান। স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অধিবেশন শুরু হয়।
আইনমন্ত্রী বলেন, এটি সত্য যে উচ্চহারে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জন ও উল্লেখযোগ্য হারে দারিদ্র্য কমলেও আয়বৈষম্য হ্রাস সময়সাপেক্ষ বিষয়। বিবিএসের সর্বশেষ খানা আয়-ব্যয় জরিপ অনুসারে, ২০২২ সালে আয়বৈষম্য জিনি সহগের মান ০-৪৯৯। তবে ভোগের ভিত্তিতে বাংলাদেশে বৈষম্য ০:৩০-০.৩২ এ স্থিত হয়ে আছে, যা আয় বৈষম্যের প্রভাব লাঘব করেছে।
আইনমন্ত্রী আরও বলেন, ‘অর্থনীতিবিদেরা মনে করেন, ভোগ ব্যয়বৈষম্য পরিমাপে অধিকতর নির্ভরযোগ্য। আয়বৈষম্য মূলত বাজার অর্থনীতিরই একটি স্বাভাবিক বৈশিষ্ট্য, যার মূলে রয়েছে সম্পদ ও মানব পুঁজির অসম বণ্টন। অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি অর্থাৎ প্রবৃদ্ধির সুবিধা সকল জনগোষ্ঠীর মাঝে সমানভাবে বণ্টন নিশ্চিত করা গেলে আয়বৈষম্য কমিয়ে আনা সম্ভব। সরকার দারিদ্র্য ও আয়বৈষম্য দূরীকরণে যথেষ্ট আন্তরিক। সরকারের সকল দীর্ঘ ও মধ্যমমেয়াদি পরিকল্পনা উন্নয়ন কৌশলের ভিত্তিমূলে রয়েছে অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনৈতিক উন্নয়ন।’
নাটোর-২ আসনের সরকারদলীয় এমপি শফিকুল ইসলাম শিমুলের প্রশ্নের জবাবে পরিকল্পনামন্ত্রীর পক্ষে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘জনগণের নিরাপত্তা ও বিদ্যুৎব্যবস্থার আধুনিকায়ন, সুষ্ঠু ও মানসম্মত বিদ্যুৎ সরবরাহের লক্ষ্যে দেশের মেট্রোপলিটন এলাকাসহ অন্যান্য এলাকায় মাটির নিচ দিয়ে অর্থাৎ ভূগর্ভস্থ লাইন ও ভূগর্ভস্থ সাবস্টেশন নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ এবং বাস্তবায়নের কাজ চলমান আছে। ইতিমধ্যে বিদ্যুৎ বিতরণকারী সংস্থা/কোম্পানিসমূহ কর্তৃক প্রায় ২ হাজার ৭৪২ দশমিক ৭০ কিলোমিটার ভূগর্ভস্থ লাইন নির্মাণকাজ সম্পন্ন হয়েছে। এ কার্যক্রম চলমান রয়েছে।’
ধনী-গরিবের ব্যবধান কমাতে সরকারের মধ্যম ও দীর্ঘমেয়াদি বহুমাত্রিক পরিকল্পনা বাস্তবায়নাধীন আছে বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। তিনি বলেন, ‘সরকার দারিদ্র্য ও আয়বৈষম্য দূরীকরণে যথেষ্ট আন্তরিক। সরকারের সকল দীর্ঘ ও মধ্যমমেয়াদি পরিকল্পনা উন্নয়ন কৌশলের ভিত্তিমূলে রয়েছে অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনৈতিক উন্নয়ন।’
আজ সোমবার জাতীয় সংসদে প্রশ্নোত্তর পর্বে পরিকল্পনামন্ত্রী আব্দুস সালামকে করা বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ মুজিবুল হক চুন্নুর প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী এসব কথা জানান। স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অধিবেশন শুরু হয়।
আইনমন্ত্রী বলেন, এটি সত্য যে উচ্চহারে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জন ও উল্লেখযোগ্য হারে দারিদ্র্য কমলেও আয়বৈষম্য হ্রাস সময়সাপেক্ষ বিষয়। বিবিএসের সর্বশেষ খানা আয়-ব্যয় জরিপ অনুসারে, ২০২২ সালে আয়বৈষম্য জিনি সহগের মান ০-৪৯৯। তবে ভোগের ভিত্তিতে বাংলাদেশে বৈষম্য ০:৩০-০.৩২ এ স্থিত হয়ে আছে, যা আয় বৈষম্যের প্রভাব লাঘব করেছে।
আইনমন্ত্রী আরও বলেন, ‘অর্থনীতিবিদেরা মনে করেন, ভোগ ব্যয়বৈষম্য পরিমাপে অধিকতর নির্ভরযোগ্য। আয়বৈষম্য মূলত বাজার অর্থনীতিরই একটি স্বাভাবিক বৈশিষ্ট্য, যার মূলে রয়েছে সম্পদ ও মানব পুঁজির অসম বণ্টন। অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি অর্থাৎ প্রবৃদ্ধির সুবিধা সকল জনগোষ্ঠীর মাঝে সমানভাবে বণ্টন নিশ্চিত করা গেলে আয়বৈষম্য কমিয়ে আনা সম্ভব। সরকার দারিদ্র্য ও আয়বৈষম্য দূরীকরণে যথেষ্ট আন্তরিক। সরকারের সকল দীর্ঘ ও মধ্যমমেয়াদি পরিকল্পনা উন্নয়ন কৌশলের ভিত্তিমূলে রয়েছে অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনৈতিক উন্নয়ন।’
নাটোর-২ আসনের সরকারদলীয় এমপি শফিকুল ইসলাম শিমুলের প্রশ্নের জবাবে পরিকল্পনামন্ত্রীর পক্ষে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘জনগণের নিরাপত্তা ও বিদ্যুৎব্যবস্থার আধুনিকায়ন, সুষ্ঠু ও মানসম্মত বিদ্যুৎ সরবরাহের লক্ষ্যে দেশের মেট্রোপলিটন এলাকাসহ অন্যান্য এলাকায় মাটির নিচ দিয়ে অর্থাৎ ভূগর্ভস্থ লাইন ও ভূগর্ভস্থ সাবস্টেশন নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ এবং বাস্তবায়নের কাজ চলমান আছে। ইতিমধ্যে বিদ্যুৎ বিতরণকারী সংস্থা/কোম্পানিসমূহ কর্তৃক প্রায় ২ হাজার ৭৪২ দশমিক ৭০ কিলোমিটার ভূগর্ভস্থ লাইন নির্মাণকাজ সম্পন্ন হয়েছে। এ কার্যক্রম চলমান রয়েছে।’
জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল (জামুকা) এবং বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টের নির্বাহী কমিটি পুনর্গঠন করেছে সরকার। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় আজ বুধবার এ বিষয়ে দুটি গেজেট প্রকাশ করেছে
১ ঘণ্টা আগেজিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় বিচারিক আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার করা আপিলের ওপর শুনানি শুরু হয়েছে। আজ বুধবার বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের বেঞ্চে এই শুনানি হয়।
২ ঘণ্টা আগেবিচার বিভাগের অর্থবহ স্বাধীনতা নিশ্চিতকল্পে পৃথক বিচার বিভাগীয় সচিবালয় প্রতিষ্ঠা করা অত্যন্ত জরুরি। তাই দ্রুততম সময়ের মধ্যে বিচার বিভাগীয় সচিবালয় প্রতিষ্ঠার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন।
৩ ঘণ্টা আগেকোরআন এবং হজরত মুহাম্মদ (সা.)-কে লক্ষ্য করে অপ্রয়োজনীয়, বিবেক বর্জিত, ধৃষ্টতামূলক ও উসকানিমূলক আশালীন বক্তব্য ও আচরণের জন্য মৃত্যুদণ্ড বা যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের মতো শাস্তির বিধান থাকা বাঞ্ছনীয়, যা সংসদ বিবেচনা
৩ ঘণ্টা আগে