নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশন সংবিধানের বাইরে যেতে পারবে না বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর। আজ সোমবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
বিএনপি যদি নির্বাচনে না আসে, তাহলে কি নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হবে? জানতে চাইলে মো. আলমগীর বলেন, ‘এই বিষয়টি আমাদের নয়। আমাদের বিষয় সংবিধানে যেভাবে বলা আছে, আমরা সেভাবে প্রস্তুতি নিচ্ছি। এই বিষয়টি সম্পূর্ণ রাজনৈতিক। রাজনৈতিক দলগুলো বিষয়টা দেখবে।’
এই বিষয়ে ইসির কোনো পদক্ষেপ আছে কি না— জানতে চাইলে মো. আলমগীর বলেন, ‘সংবিধানে তো নির্বাচন কমিশনকে এই সমস্ত বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়ার কোনো সুযোগ দেয়নি। সংবিধানে যা বলা আছে তার বাইরে তো নির্বাচন কমিশন যেতে পারবে না।’
নির্বাচন কমিশনের রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার চিন্তা আছে কি না— জানতে চাইলে মো. আলমগীর বলেন,‘ এই মুহূর্তে কোনো চিন্তা ভাবনা করা হয়নি।’
কমিশন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর আস্থাশীল কি না— জানতে চাইলে মো. আলমগীর বলেন, ‘আমরা সবার ওপর আস্থাশীল। কারণ যারা নির্বাচনের দায়িত্বপালন করেন, তারা সবাই পেশাদারিত্বের সঙ্গে কাজ করেন। তারা যেহেতু সরকারের, বেসরকারি, স্বায়িত্বশাসিত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। তারা তো ডিসিপ্লিনারির মধ্যে থাকেন। তারা স্থানীয় পর্যায়ের নির্বাচন, উপনির্বাচন, জাতীয় নির্বাচন অনেকগুলো নির্বাচনে দায়িত্বপালন করেছেন। অতএব তাদের প্রতি আস্থা না থাকার কোনো কারণ নেই।’
রোডম্যাপে ছিল যে কমিশন সবার (রাজনৈতিক) আস্থা অর্জন করবে। কতটুকু আস্থা এ পর্যন্ত অর্জন করতে পারলেন— মো. আলমগীর বলেন, ‘আমরা এ পর্যন্ত যতগুলো নির্বাচন করেছি সবগুলো সুষ্ঠু এবং সুন্দরভাবে হয়েছে। একটি প্রাণও যায়নি। কোথাও মারামারি হয়ে জ্বালাও পোড়াও হয়নি। প্রত্যেকটি নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে হয়েছে। যেখানে সামান্য ত্রুটি হয়েছে সেগুলোও আমরা আমলে নিয়ে ব্যবস্থা নিয়েছি। দায়িত্ব পালনে আমাদের শতভাগ আন্তরিকতা ছিল এবং আমরা মনে করি যে জনগণ সেটা ভালোভাবে নিয়েছে।’
দেশি ও বিদেশে পর্যবেক্ষকদের কতটা গুরুত্ব দিচ্ছেন— জানতে চাইলে মো. আলমগীর বলেন, দেশি ও আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকদের বিষয়টি সর্বাধিক গুরুত্ব দিচ্ছি।
ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা ব্যবহার করা হবে কি না— এ বিষয়ে মো. আলমগীর বলেন, ‘ঝুঁকিপূর্ণ আসনেও সিসি ক্যামেরা ব্যবহার করা সম্ভব নয়। কারণ অনেক কেন্দ্র থাকে। ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ঠিক হয় নির্বাচনের আগে, ওই সময় নিয়ম মেনে বাজেট আনা অসম্ভব।’
আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশন সংবিধানের বাইরে যেতে পারবে না বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর। আজ সোমবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
বিএনপি যদি নির্বাচনে না আসে, তাহলে কি নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হবে? জানতে চাইলে মো. আলমগীর বলেন, ‘এই বিষয়টি আমাদের নয়। আমাদের বিষয় সংবিধানে যেভাবে বলা আছে, আমরা সেভাবে প্রস্তুতি নিচ্ছি। এই বিষয়টি সম্পূর্ণ রাজনৈতিক। রাজনৈতিক দলগুলো বিষয়টা দেখবে।’
এই বিষয়ে ইসির কোনো পদক্ষেপ আছে কি না— জানতে চাইলে মো. আলমগীর বলেন, ‘সংবিধানে তো নির্বাচন কমিশনকে এই সমস্ত বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়ার কোনো সুযোগ দেয়নি। সংবিধানে যা বলা আছে তার বাইরে তো নির্বাচন কমিশন যেতে পারবে না।’
নির্বাচন কমিশনের রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার চিন্তা আছে কি না— জানতে চাইলে মো. আলমগীর বলেন,‘ এই মুহূর্তে কোনো চিন্তা ভাবনা করা হয়নি।’
কমিশন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর আস্থাশীল কি না— জানতে চাইলে মো. আলমগীর বলেন, ‘আমরা সবার ওপর আস্থাশীল। কারণ যারা নির্বাচনের দায়িত্বপালন করেন, তারা সবাই পেশাদারিত্বের সঙ্গে কাজ করেন। তারা যেহেতু সরকারের, বেসরকারি, স্বায়িত্বশাসিত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। তারা তো ডিসিপ্লিনারির মধ্যে থাকেন। তারা স্থানীয় পর্যায়ের নির্বাচন, উপনির্বাচন, জাতীয় নির্বাচন অনেকগুলো নির্বাচনে দায়িত্বপালন করেছেন। অতএব তাদের প্রতি আস্থা না থাকার কোনো কারণ নেই।’
রোডম্যাপে ছিল যে কমিশন সবার (রাজনৈতিক) আস্থা অর্জন করবে। কতটুকু আস্থা এ পর্যন্ত অর্জন করতে পারলেন— মো. আলমগীর বলেন, ‘আমরা এ পর্যন্ত যতগুলো নির্বাচন করেছি সবগুলো সুষ্ঠু এবং সুন্দরভাবে হয়েছে। একটি প্রাণও যায়নি। কোথাও মারামারি হয়ে জ্বালাও পোড়াও হয়নি। প্রত্যেকটি নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে হয়েছে। যেখানে সামান্য ত্রুটি হয়েছে সেগুলোও আমরা আমলে নিয়ে ব্যবস্থা নিয়েছি। দায়িত্ব পালনে আমাদের শতভাগ আন্তরিকতা ছিল এবং আমরা মনে করি যে জনগণ সেটা ভালোভাবে নিয়েছে।’
দেশি ও বিদেশে পর্যবেক্ষকদের কতটা গুরুত্ব দিচ্ছেন— জানতে চাইলে মো. আলমগীর বলেন, দেশি ও আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকদের বিষয়টি সর্বাধিক গুরুত্ব দিচ্ছি।
ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা ব্যবহার করা হবে কি না— এ বিষয়ে মো. আলমগীর বলেন, ‘ঝুঁকিপূর্ণ আসনেও সিসি ক্যামেরা ব্যবহার করা সম্ভব নয়। কারণ অনেক কেন্দ্র থাকে। ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ঠিক হয় নির্বাচনের আগে, ওই সময় নিয়ম মেনে বাজেট আনা অসম্ভব।’
বাংলাদেশের সংবিধানে সর্বস্তরে নারী-পুরুষের সমান অধিকারের কথা বলা হলেও নাগরিক হিসেবে একজন নারী এখনো অর্থনৈতিক, সামাজিকসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন। সংবিধান সংস্কারের ক্ষেত্রে সমতা নিশ্চিত করতে হবে। সংবিধানে পারিবারিক আইন বিষয়ে সুস্পষ্ট ধারণা থাকতে হবে
১ ঘণ্টা আগেপুলিশ ভেরিফিকেশনে রাজনৈতিক পরিচয়ের বিষয়টি বাদ দেওয়ার পক্ষে পুলিশ সংস্কার কমিশন। এটি বাদ দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংস্কার কমিশনের প্রধান সফর রাজ হোসেন
১ ঘণ্টা আগেপরিবর্তিত পরিস্থিতিতে মামলার নামে যেন কাউকে হয়রানি না করা হয়, সে ব্যাপারে সরকার সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা দিয়েছে বলে জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং। একই সঙ্গে যাদের বিরুদ্ধে কোনো মামলার অভিযোগ সংক্রান্ত তথ্য-প্রমাণ নেই, তাঁদের নাম দ্রুত বাদ দেওয়ার কথাও বলা হয়েছে
২ ঘণ্টা আগেগণমাধ্যমের স্বাধীনতার ক্ষেত্রে শুধু সরকার নয়, সুশীল সমাজেরও ভূমিকা রয়েছে। সুশীল সমাজ যেখানে দৃঢ়, সেখানে চাইলেই গণমাধ্যমের স্বাধীনতা খর্ব করা সম্ভব হয় না। আজ সোমবার রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন-২০২৪ (বঙ্গোপসাগর সংলাপ-২০২৪) এর শেষ দিনে বক্তাদের আলোচনায় এ সব কথা উঠে এসেছে...
৩ ঘণ্টা আগে