অনলাইন ডেস্ক
পানযোগ্য ট্যাপের পানির আন্তর্জাতিক সূচকে বিশ্বের ১৮০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১২৮তম এবং দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে পঞ্চম। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘এনভায়রনমেন্টাল পারফরম্যান্স ইনডেক্স’ থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
মোট ১০০ নম্বরের ভিত্তিতে এনভায়রনমেন্টাল পারফরম্যান্স ইনডেক্সে (ইপিআই) তৈরি করেছে ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়। এর মধ্যে বাংলাদেশ ২৬ দশমিক ৯ শূন্য নম্বর পেয়ে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের রোগ নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রও (সিডিসি) জানিয়েছে, বাংলাদেশের ট্যাপের পানি পান করা নিরাপদ নয়।
দক্ষিণ এশিয়ায় নিরাপদ পানযোগ্য পানির সূচকে খারাপের দিক থেকে প্রথম স্থানে রয়েছে পাকিস্তান। দেশটির স্কোর ১০০-এর মধ্যে ১৫ দশমিক ৩০। ভারতের স্কোর ১৮ দশমিক ৩০, নেপালের ২৫ দশমিক ৯০ ও আফগানিস্তানের ২৭ দশমিক ৮০।
এই অঞ্চলে অন্যান্য দেশের তুলনায় একটু ভালো অবস্থানে রয়েছে শ্রীলঙ্কা, মালদ্বীপ ও ভুটান। শ্রীলঙ্কার স্কোর ৪৬ দশমিক ৭ শূন্য, মালদ্বীপের ৪১ দশমিক ২ শূন্য এবং ভুটানের ৩১ দশমিক ৫ শূন্য।
ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয় জানিয়েছে, অনিরাপদ পানীয় জলের সংস্পর্শে আসা প্রতি ১ লাখ মানুষের মধ্যে প্রাণ হারানো, শারীরিক অক্ষমতা ও অন্যান্য ঝুঁকিতে পড়া মানুষের সংখ্যা মূল্যায়ন করে এবং পানীয় জলের গুণমান বিচার করে এই সূচক তৈরি করা হয়েছে। সূচকে ১০০ মানকে সবচেয়ে নিরাপদ এবং শূন্য মানকে সবচেয়ে অনিরাপদ পানি হিসেবে নির্দেশ করা হয়েছে।
ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের ইপিআই সূচকে আফ্রিকার সব দেশই সর্বনিম্ন নম্বর পেয়েছে। এই মহাদেশের ২৪টি দেশের মধ্যে নাইজার পেয়েছে সবচেয়ে কম নম্বর। পশ্চিম আফ্রিকার এই দেশের স্কোর মাত্র ১ দশমিক ৭ শূন্য। এরপর দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে নাইজেরিয়া (স্কোর ৪.৩০) এবং তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে টোগো (স্কোর ৪.৯০)।
এ ছাড়া ইয়েমেন, সিরিয়া, লিবিয়া, সোমালিয়াসহ ১৫টি দেশের কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়।
ইপিআইয়ের ১০০ স্কোরের মধ্যে ১০০ নম্বর পাওয়া দেশ রয়েছে ১৫টি। দেশগুলো হচ্ছে অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড, ফিনল্যান্ড, গ্রিস, আইসল্যান্ড, উত্তর আয়ারল্যান্ড, রিপাবলিক অব আয়ারল্যান্ড, মাল্টা, নেদারল্যান্ডস, নরওয়ে, স্কটল্যান্ড, সুইজারল্যান্ড, যুক্তরাজ্য, ভ্যাটিকান সিটি ও ওয়েলস।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, সারা পৃথিবীর এক-চতুর্থাংশেরও বেশি মানুষ পানির সংকটে থাকা দেশগুলোতে বাস করে এবং একইসংখ্যক মানুষ দূষিত পানীয় জলের উৎস ব্যবহার করে। এ কারণে প্রতিবছর কলেরা, আমাশয়, টাইফয়েড, পোলিওসহ নানা রোগ পানীয় জলের মাধ্যমে ছড়ায়।
এর আগে ২০১৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রের রোগ নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র সিডিসি জানিয়েছিল, বিশ্বের ১৮৭টি দেশের ট্যাপের পানি অনিরাপদ।
পানযোগ্য ট্যাপের পানির আন্তর্জাতিক সূচকে বিশ্বের ১৮০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১২৮তম এবং দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে পঞ্চম। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘এনভায়রনমেন্টাল পারফরম্যান্স ইনডেক্স’ থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
মোট ১০০ নম্বরের ভিত্তিতে এনভায়রনমেন্টাল পারফরম্যান্স ইনডেক্সে (ইপিআই) তৈরি করেছে ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়। এর মধ্যে বাংলাদেশ ২৬ দশমিক ৯ শূন্য নম্বর পেয়ে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের রোগ নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রও (সিডিসি) জানিয়েছে, বাংলাদেশের ট্যাপের পানি পান করা নিরাপদ নয়।
দক্ষিণ এশিয়ায় নিরাপদ পানযোগ্য পানির সূচকে খারাপের দিক থেকে প্রথম স্থানে রয়েছে পাকিস্তান। দেশটির স্কোর ১০০-এর মধ্যে ১৫ দশমিক ৩০। ভারতের স্কোর ১৮ দশমিক ৩০, নেপালের ২৫ দশমিক ৯০ ও আফগানিস্তানের ২৭ দশমিক ৮০।
এই অঞ্চলে অন্যান্য দেশের তুলনায় একটু ভালো অবস্থানে রয়েছে শ্রীলঙ্কা, মালদ্বীপ ও ভুটান। শ্রীলঙ্কার স্কোর ৪৬ দশমিক ৭ শূন্য, মালদ্বীপের ৪১ দশমিক ২ শূন্য এবং ভুটানের ৩১ দশমিক ৫ শূন্য।
ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয় জানিয়েছে, অনিরাপদ পানীয় জলের সংস্পর্শে আসা প্রতি ১ লাখ মানুষের মধ্যে প্রাণ হারানো, শারীরিক অক্ষমতা ও অন্যান্য ঝুঁকিতে পড়া মানুষের সংখ্যা মূল্যায়ন করে এবং পানীয় জলের গুণমান বিচার করে এই সূচক তৈরি করা হয়েছে। সূচকে ১০০ মানকে সবচেয়ে নিরাপদ এবং শূন্য মানকে সবচেয়ে অনিরাপদ পানি হিসেবে নির্দেশ করা হয়েছে।
ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের ইপিআই সূচকে আফ্রিকার সব দেশই সর্বনিম্ন নম্বর পেয়েছে। এই মহাদেশের ২৪টি দেশের মধ্যে নাইজার পেয়েছে সবচেয়ে কম নম্বর। পশ্চিম আফ্রিকার এই দেশের স্কোর মাত্র ১ দশমিক ৭ শূন্য। এরপর দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে নাইজেরিয়া (স্কোর ৪.৩০) এবং তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে টোগো (স্কোর ৪.৯০)।
এ ছাড়া ইয়েমেন, সিরিয়া, লিবিয়া, সোমালিয়াসহ ১৫টি দেশের কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়।
ইপিআইয়ের ১০০ স্কোরের মধ্যে ১০০ নম্বর পাওয়া দেশ রয়েছে ১৫টি। দেশগুলো হচ্ছে অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড, ফিনল্যান্ড, গ্রিস, আইসল্যান্ড, উত্তর আয়ারল্যান্ড, রিপাবলিক অব আয়ারল্যান্ড, মাল্টা, নেদারল্যান্ডস, নরওয়ে, স্কটল্যান্ড, সুইজারল্যান্ড, যুক্তরাজ্য, ভ্যাটিকান সিটি ও ওয়েলস।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, সারা পৃথিবীর এক-চতুর্থাংশেরও বেশি মানুষ পানির সংকটে থাকা দেশগুলোতে বাস করে এবং একইসংখ্যক মানুষ দূষিত পানীয় জলের উৎস ব্যবহার করে। এ কারণে প্রতিবছর কলেরা, আমাশয়, টাইফয়েড, পোলিওসহ নানা রোগ পানীয় জলের মাধ্যমে ছড়ায়।
এর আগে ২০১৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রের রোগ নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র সিডিসি জানিয়েছিল, বিশ্বের ১৮৭টি দেশের ট্যাপের পানি অনিরাপদ।
সচিবালয় চারদিকে যেখানে যানবাহনের বিপুল চাপ থাকে, সেখানে আজ যানবাহনের কোনো চাপ নেই। কঠোর তৎপরতায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। সেই সঙ্গে গণমাধ্যমের কর্মীদেরও চাপ লক্ষ্য করা গেছে...
১ ঘণ্টা আগেজুলাই–আগস্ট ছাত্র–জনতার আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্রনেতারা বিচার প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার আগে আওয়ামী লীগকে রাজনীতি ও নির্বাচন থেকে দূরে রাখার বিষয়ে অনড়। অন্যদিকে বিএনপি কোনো দলকে নিষিদ্ধ করার বিপক্ষে। এমনকি তারা এখনই নির্বাচন চায় এবং সেই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশগ্রহণও চায়...
২ ঘণ্টা আগেমাস তিনেক আগেও বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ককে ‘সোনালি অধ্যায়’ হিসেবে তুলে ধরত প্রতিবেশী ভারত। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পদত্যাগ করে শেখ হাসিনা সেখানে আশ্রয় নেওয়ার পর থেকে দুই দেশের রাজনৈতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে জট লেগে যায়।
১৩ ঘণ্টা আগেচতুর্থ সংশোধনী আইন কেন সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল দিয়েছেন হাইকোর্ট। নওগাঁর রাণীনগরের নারায়ণপাড়ার বাসিন্দা বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মোফাজ্জল হোসেনের করা রিটের পরিপ্রেক্ষিতে
১৪ ঘণ্টা আগে