নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে করোনাভাইরাসের বিস্তার বিপজ্জনক রূপ নেওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে রাজধানীতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব বিশ্ববিদ্যালয়ের কনভেনশন সেন্টারে ১২০০ শয্যার ফিল্ড হাসপাতাল স্থাপন করা হচ্ছে, যার নাম দেওয়া হয়েছে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা করোনা ডেডিকেটেড হাসপাতাল।
আজ শনিবার দুপুরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব বিশ্ববিদ্যালয়ের কনভেনশন সেন্টার পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, পৃথিবীর অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশেও করোনার সংক্রমণ বৃদ্ধি পাচ্ছে। প্রতিদিনই প্রায় ১১ হাজার মানুষ আক্রান্ত হচ্ছে। এভাবে গত ৪ থেকে ৫ দিনে ৯০ হাজারের বেশি মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন। বর্তমানে ১৬ হাজারের মতো করোনা শয্যা রয়েছে। এরই মধ্যে ৮০ শতাংশ শয্যা রোগীতে পূর্ণ। প্রতিনিয়ত রোগী বাড়ছে, শয্যার সংখ্যা কমে আসছে। এ জন্য দেশের যেখানে প্রয়োজন শয্যা বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, এর জন্য ঢাকা শহরের বিভিন্ন হাসপাতাল পরিদর্শন করা হয়েছে। এর মধ্যে বঙ্গবন্ধু কনভেনশন হল সেন্টারকে প্রাথমিকভাবে নির্বাচন করা হয়েছে। এখানে খুব দ্রুত সময়ে ১ হাজার থেকে ২০০ শয্যা থাকবে। এখানে সব ধরনের সুবিধা রয়েছে। শুধু অক্সিজেন যোগ করতে হবে। যত দ্রুত সম্ভব এই হাসপাতাল চালু করার পরিকল্পনা আছে। এখানে ৪০০ আইসিইউ ও সমপরিমাণ এইচডিইউ শয্যা থাকবে।
অনেক জেলা থেকে ঢাকায় রোগী আসছে। অন্যান্য বিভাগ ও জেলায় বিশেষ করে যশোর, খুলনা, রাজশাহী, রংপুর ও সিলেটে সংক্রমণ বাড়ছে। এগুলোতে শয্যা বাড়ানোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। শুধু শয্যা বাড়ালেই চলবে না। জনবল লাগবে। শয্যা বাড়ানোরও একটা সীমাবদ্ধতা আছে। আমরা চাইলেই পুরো দেশকে হাসপাতাল বানাতে পারি না।
এজন্য নতুন করে ৪ হাজার নার্স নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। করোনাকালেই এ নিয়ে ৫০ হাজার নার্স নিয়োগ দিয়েছে সরকার।
দেশে করোনাভাইরাসের বিস্তার বিপজ্জনক রূপ নেওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে রাজধানীতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব বিশ্ববিদ্যালয়ের কনভেনশন সেন্টারে ১২০০ শয্যার ফিল্ড হাসপাতাল স্থাপন করা হচ্ছে, যার নাম দেওয়া হয়েছে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা করোনা ডেডিকেটেড হাসপাতাল।
আজ শনিবার দুপুরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব বিশ্ববিদ্যালয়ের কনভেনশন সেন্টার পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, পৃথিবীর অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশেও করোনার সংক্রমণ বৃদ্ধি পাচ্ছে। প্রতিদিনই প্রায় ১১ হাজার মানুষ আক্রান্ত হচ্ছে। এভাবে গত ৪ থেকে ৫ দিনে ৯০ হাজারের বেশি মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন। বর্তমানে ১৬ হাজারের মতো করোনা শয্যা রয়েছে। এরই মধ্যে ৮০ শতাংশ শয্যা রোগীতে পূর্ণ। প্রতিনিয়ত রোগী বাড়ছে, শয্যার সংখ্যা কমে আসছে। এ জন্য দেশের যেখানে প্রয়োজন শয্যা বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, এর জন্য ঢাকা শহরের বিভিন্ন হাসপাতাল পরিদর্শন করা হয়েছে। এর মধ্যে বঙ্গবন্ধু কনভেনশন হল সেন্টারকে প্রাথমিকভাবে নির্বাচন করা হয়েছে। এখানে খুব দ্রুত সময়ে ১ হাজার থেকে ২০০ শয্যা থাকবে। এখানে সব ধরনের সুবিধা রয়েছে। শুধু অক্সিজেন যোগ করতে হবে। যত দ্রুত সম্ভব এই হাসপাতাল চালু করার পরিকল্পনা আছে। এখানে ৪০০ আইসিইউ ও সমপরিমাণ এইচডিইউ শয্যা থাকবে।
অনেক জেলা থেকে ঢাকায় রোগী আসছে। অন্যান্য বিভাগ ও জেলায় বিশেষ করে যশোর, খুলনা, রাজশাহী, রংপুর ও সিলেটে সংক্রমণ বাড়ছে। এগুলোতে শয্যা বাড়ানোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। শুধু শয্যা বাড়ালেই চলবে না। জনবল লাগবে। শয্যা বাড়ানোরও একটা সীমাবদ্ধতা আছে। আমরা চাইলেই পুরো দেশকে হাসপাতাল বানাতে পারি না।
এজন্য নতুন করে ৪ হাজার নার্স নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। করোনাকালেই এ নিয়ে ৫০ হাজার নার্স নিয়োগ দিয়েছে সরকার।
‘না’ ভোটের বিধান চালু করা, বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় হলে পুনরায় তফসিলসহ ৩৩ সুপারিশ করেছেন সাংবাদিকেরা। আজ শনিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনের মিলনায়তনে অন্তর্বর্তী সরকারের গঠিত নির্বাচন সংস্কার কমিশনের সঙ্গে নির্বাচন বিটে কর্মরত সাংবাদিকদের সংগঠন রিপোর্টার্স ফোরাম ফর ইলেকশন অ্যান্ড ডেমোক্রেসির (আ
৪৪ মিনিট আগেব্রিটিশ ইন্দো-প্যাসিফিকবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ক্যাথরিন ওয়েস্ট এক দিনের সফরে আজ শনিবার ঢাকায় পৌঁছেছেন। বাংলাদেশে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংস্কার, নিরাপত্তা, বাণিজ্য সহযোগিতা ও অভিবাসনের ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি যুক্তরাজ্যের সমর্থনের ওপর গুরুত্ব দিয়েই তাঁর এই সফর
২ ঘণ্টা আগেসরকার সশস্ত্র বাহিনীতে কর্মরত সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন ও তদূর্ধ্ব সমপদমর্যাদার কমিশন্ড কর্মকর্তাদের বিশেষ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতার মেয়াদ আরও ৬০ দিন বাড়িয়েছে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় গতকাল শুক্রবার (১৫ নভেম্বর) এ বিষয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
৪ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের দিক থেকে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ আদৌ আছে কি না, সে বিষয়ে প্রশ্ন তুলেছেন রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। তিনি বলেছেন, ‘বিপ্লবোত্তর বাংলাদেশে যাদের রক্তের বিনিময়ে আমরা সংবিধান সংশোধনের কথা ভাবছি, সেটা তাঁদের (শহীদদের) প্রতি একধরনের শ্র
৪ ঘণ্টা আগে