তাসনিম মহসিন, ঢাকা
বাংলাদেশে আগামী দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে পরবর্তী নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে দ্রুত আইন করার পরামর্শ দিয়েছেন কূটনীতিকেরা। সেই সঙ্গে নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে আইনি ব্যাখ্যা জানতে চেয়েছেন তাঁরা। আর ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন (ডিএসএ), আসন্ন জাতীয় নির্বাচন, স্থানীয় পর্যায়ের নির্বাচনে সহিংসতা নিয়ে বাংলাদেশের বক্তব্য জানতে চেয়েছেন এ দেশে নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকেরা।
নতুন বছরের শুরুতে কূটনৈতিক ব্রিফিং করে বাংলাদেশ। আর তাতে এ বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা হয়েছে। বৈঠক সূত্র এ বিষয়গুলো নিশ্চিত করেছে।
ঢাকায় আজ রোববার সকালে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে কূটনৈতিক ব্রিফিংয়ের আয়োজন করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এতে ঢাকায় নিযুক্ত সব মিশনপ্রধানকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাংলাদেশের পক্ষে এতে উপস্থিত ছিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন, আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলামসহ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা। বৈঠকে ঢাকায় নিযুক্ত সব মিশনের রাষ্ট্রদূত, হাইকমিশনার বা তাঁদের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন মন্ত্রী আনিসুল হক। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘এটা ঘরোয়া বৈঠক হয়েছে। ডিএসএ এবং নির্বাচন নিয়ে আলাপ করেছি। এগুলো আপনারা জানেনই। নতুন কিছু নয়।’
নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন নিয়ে কূটনীতিকদের প্রশ্ন নিয়ে জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘তাঁরা কী বলল, না বলল, তার থেকে আমাদের জনগণ কী বলল, সেটি বেশি জরুরি। দেখেন না; অপেক্ষা করেন, কাল-পরশু পর্যন্ত অপেক্ষা করেন।’
ডিএসএ নিয়ে কূটনীতিকদের উদ্বেগের বিষয়ে জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘তাঁদের যা বলেছি, তা পাবলিকলিও বলেছি। ইতিমধ্যেই এগুলো বলেছি।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে বৈঠকে উপস্থিত এক দেশের মিশনপ্রধান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নির্বাচনী ব্যবস্থা পরিবর্তন হতে পারে কি না, তা নিয়ে বৈঠকে জানতে চাওয়া হয়েছে। বিশেষ করে একটি আইনি ব্যাখ্যা থাকতে হবে, কীভাবে নির্বাচন কমিশন গঠন করা হবে। আর এটি খুব দ্রুত করতে হবে। কূটনীতিকদের থেকে পরামর্শ ছিল দ্রুত আইন করার বিষয়ে। এ ছাড়া ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন (ডিএসএ), আসন্ন নির্বাচন, স্থানীয় পর্যায়ের নির্বাচন নিয়ে সরকার তার অবস্থান তুলে ধরেছে।’
প্রসঙ্গত, এর আগে ২০১৭ সালের শুরুতে নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে জাতিসংঘের নেতৃত্বে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে আলাপের জন্য চিঠি দিয়েছিলেন পাঁচ দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনাররা। তবে তাঁদের সঙ্গে সে সময় রাষ্ট্রপতির সাক্ষাৎ হয়নি।
বৈঠক সূত্র জানায়, বৈঠকে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) নিয়ে কোনো পক্ষ থেকেই কথা হয়নি। বৈঠকে নির্বাচনী ফরমের পরিবর্তন হতে পারে কি না, তা জানতে চেয়েছেন কূটনীতিকেরা।
বৈঠকে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন কূটনীতিকেরা। বিষয়টি যেহেতু সাংবিধানিক অধিকার, ফলে এটি নিশ্চিতে সরকারের অবস্থান জানতে চেয়েছেন কূটনীতিকেরা।
এ ছাড়া স্থানীয় পর্যায়ের চলমান নির্বাচন নিয়েও বৈঠকে আলোচনা হয়। নির্বাচনের সহিংসতার বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে এবং এ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। জাতীয় নির্বাচন নিয়ে সরকারে সার্বিক পরিকল্পনার কথা তুলে ধরা হয়, যাকে স্বাগত জানান বিদেশিরা। বৈঠকে এসব বিষয়ে সরকারের অবস্থান তুলে ধরেন আইনমন্ত্রী।
এদিকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, বৈঠকে এলজিআরডি মন্ত্রী কূটনীতিকদের চলমান স্থানীয় পর্যায়ের নির্বাচনের বিভিন্ন ধাপ ও ফলাফলের বিষয়গুলো তুলে ধরেন। বিশাল সংখ্যার প্রার্থীরা যারা কোনো দলের নয়, তারা এতে নির্বাচিত হয়েছেন বলেও জানান তিনি।
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের চলমান সংলাপ এবং নির্বাচন কমিশন গঠন প্রক্রিয়া নিয়ে বিস্তারিত কূটনীতিকদের জানান আইনমন্ত্রী। ডিএসএ নিয়ে সরকার জাতিসংঘের সংশ্লিষ্ট কার্যালয়গুলোর সঙ্গে যোগাযোগ রাখছে। এ আইনটির কোনো অপপ্রয়োগ চিহ্নিত করতে বাংলাদেশ সরকার প্রস্তুত রয়েছে বলেও জানান তিনি।
এ ছাড়া শ্রম খাতের পুনর্গঠন নিয়ে চলমান প্রক্রিয়াগুলোও কূটনীতিকদের জানান আইনমন্ত্রী। কূটনৈতিকদের ব্রিফিংয়ে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়া নিয়ে পরিষ্কার করেন আইনমন্ত্রী, যা বিশ্বের উন্নত দেশগুলো সহ অন্যান্য জায়গায় হয়ে থাকে।
রোববার রাতে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী এম শাহরিয়ার আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে সরকারের একটি নতুন উদ্যোগের সম্ভাবনার কথা কূটনীতিকদের আইনমন্ত্রী জানিয়েছেন। যার বিস্তারিত কয়েক দিনের মধ্যে জানা যাবে। আর এ উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন কূটনীতিকেরা।’
বাংলাদেশে আগামী দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে পরবর্তী নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে দ্রুত আইন করার পরামর্শ দিয়েছেন কূটনীতিকেরা। সেই সঙ্গে নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে আইনি ব্যাখ্যা জানতে চেয়েছেন তাঁরা। আর ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন (ডিএসএ), আসন্ন জাতীয় নির্বাচন, স্থানীয় পর্যায়ের নির্বাচনে সহিংসতা নিয়ে বাংলাদেশের বক্তব্য জানতে চেয়েছেন এ দেশে নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকেরা।
নতুন বছরের শুরুতে কূটনৈতিক ব্রিফিং করে বাংলাদেশ। আর তাতে এ বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা হয়েছে। বৈঠক সূত্র এ বিষয়গুলো নিশ্চিত করেছে।
ঢাকায় আজ রোববার সকালে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে কূটনৈতিক ব্রিফিংয়ের আয়োজন করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এতে ঢাকায় নিযুক্ত সব মিশনপ্রধানকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাংলাদেশের পক্ষে এতে উপস্থিত ছিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন, আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলামসহ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা। বৈঠকে ঢাকায় নিযুক্ত সব মিশনের রাষ্ট্রদূত, হাইকমিশনার বা তাঁদের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন মন্ত্রী আনিসুল হক। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘এটা ঘরোয়া বৈঠক হয়েছে। ডিএসএ এবং নির্বাচন নিয়ে আলাপ করেছি। এগুলো আপনারা জানেনই। নতুন কিছু নয়।’
নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন নিয়ে কূটনীতিকদের প্রশ্ন নিয়ে জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘তাঁরা কী বলল, না বলল, তার থেকে আমাদের জনগণ কী বলল, সেটি বেশি জরুরি। দেখেন না; অপেক্ষা করেন, কাল-পরশু পর্যন্ত অপেক্ষা করেন।’
ডিএসএ নিয়ে কূটনীতিকদের উদ্বেগের বিষয়ে জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘তাঁদের যা বলেছি, তা পাবলিকলিও বলেছি। ইতিমধ্যেই এগুলো বলেছি।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে বৈঠকে উপস্থিত এক দেশের মিশনপ্রধান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নির্বাচনী ব্যবস্থা পরিবর্তন হতে পারে কি না, তা নিয়ে বৈঠকে জানতে চাওয়া হয়েছে। বিশেষ করে একটি আইনি ব্যাখ্যা থাকতে হবে, কীভাবে নির্বাচন কমিশন গঠন করা হবে। আর এটি খুব দ্রুত করতে হবে। কূটনীতিকদের থেকে পরামর্শ ছিল দ্রুত আইন করার বিষয়ে। এ ছাড়া ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন (ডিএসএ), আসন্ন নির্বাচন, স্থানীয় পর্যায়ের নির্বাচন নিয়ে সরকার তার অবস্থান তুলে ধরেছে।’
প্রসঙ্গত, এর আগে ২০১৭ সালের শুরুতে নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে জাতিসংঘের নেতৃত্বে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে আলাপের জন্য চিঠি দিয়েছিলেন পাঁচ দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনাররা। তবে তাঁদের সঙ্গে সে সময় রাষ্ট্রপতির সাক্ষাৎ হয়নি।
বৈঠক সূত্র জানায়, বৈঠকে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) নিয়ে কোনো পক্ষ থেকেই কথা হয়নি। বৈঠকে নির্বাচনী ফরমের পরিবর্তন হতে পারে কি না, তা জানতে চেয়েছেন কূটনীতিকেরা।
বৈঠকে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন কূটনীতিকেরা। বিষয়টি যেহেতু সাংবিধানিক অধিকার, ফলে এটি নিশ্চিতে সরকারের অবস্থান জানতে চেয়েছেন কূটনীতিকেরা।
এ ছাড়া স্থানীয় পর্যায়ের চলমান নির্বাচন নিয়েও বৈঠকে আলোচনা হয়। নির্বাচনের সহিংসতার বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে এবং এ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। জাতীয় নির্বাচন নিয়ে সরকারে সার্বিক পরিকল্পনার কথা তুলে ধরা হয়, যাকে স্বাগত জানান বিদেশিরা। বৈঠকে এসব বিষয়ে সরকারের অবস্থান তুলে ধরেন আইনমন্ত্রী।
এদিকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, বৈঠকে এলজিআরডি মন্ত্রী কূটনীতিকদের চলমান স্থানীয় পর্যায়ের নির্বাচনের বিভিন্ন ধাপ ও ফলাফলের বিষয়গুলো তুলে ধরেন। বিশাল সংখ্যার প্রার্থীরা যারা কোনো দলের নয়, তারা এতে নির্বাচিত হয়েছেন বলেও জানান তিনি।
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের চলমান সংলাপ এবং নির্বাচন কমিশন গঠন প্রক্রিয়া নিয়ে বিস্তারিত কূটনীতিকদের জানান আইনমন্ত্রী। ডিএসএ নিয়ে সরকার জাতিসংঘের সংশ্লিষ্ট কার্যালয়গুলোর সঙ্গে যোগাযোগ রাখছে। এ আইনটির কোনো অপপ্রয়োগ চিহ্নিত করতে বাংলাদেশ সরকার প্রস্তুত রয়েছে বলেও জানান তিনি।
এ ছাড়া শ্রম খাতের পুনর্গঠন নিয়ে চলমান প্রক্রিয়াগুলোও কূটনীতিকদের জানান আইনমন্ত্রী। কূটনৈতিকদের ব্রিফিংয়ে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়া নিয়ে পরিষ্কার করেন আইনমন্ত্রী, যা বিশ্বের উন্নত দেশগুলো সহ অন্যান্য জায়গায় হয়ে থাকে।
রোববার রাতে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী এম শাহরিয়ার আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে সরকারের একটি নতুন উদ্যোগের সম্ভাবনার কথা কূটনীতিকদের আইনমন্ত্রী জানিয়েছেন। যার বিস্তারিত কয়েক দিনের মধ্যে জানা যাবে। আর এ উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন কূটনীতিকেরা।’
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেছেন, ১৯৭১ সালের মহান স্বাধীনতা সংগ্রামের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের জন্ম হওয়ার পর থেকেই মুক্তিযুদ্ধকে পুঁজি করে ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ জাতিকে বিভক্ত করার প্রচেষ্ট চালিয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য ও সাবেক খাদ্যমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। আজ সোমবার রাতে রাজধানীর উত্তরা ১২ নম্বর সেক্টরের একটি বাসা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৫ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা সর্বোচ্চ ৩২ বছর করে অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছে। সোমবার (১৮ নভেম্বর) রাতে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ থেকে এ অধ্যাদেশ জারি করা হয়।
৫ ঘণ্টা আগেপতিত সরকার সংখ্যা বানানোর খেলায়ও মেতে উঠেছিল বলে মন্তব্য করেছেন অর্থনীতি-সংক্রান্ত শ্বেতপত্র প্রণয়ন জাতীয় কমিটির প্রধান দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। তিনি বলেছেন, সংখ্যা বদলে ফেলে তারা ভোটের ফল ঠিক করত। মুদ্রাস্ফীতিসহ বিভিন্ন উপাত্তের সংখ্যা বদলে ফেলে তারা দেশের অর্থনীতির গতি-প্রকৃতি সম্পর্কে মানুষের চোখে...
৬ ঘণ্টা আগে