নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘মিয়ানমার সরকারের রাজনৈতিক সদিচ্ছার অভাবে রোহিঙ্গাদের নিরাপদ প্রত্যাবাসন এখনো পর্যন্ত সম্ভব হয়নি।’
আজ বৃহস্পতিবার গণভবনে যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের ১৮ দিনের সফরের অভিজ্ঞতা নিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ কথা বলেন। বিকেল চার টার পর থেকে প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে এ সংবাদ সম্মেলন শুরু হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘এবারের অধিবেশনে বাংলাদেশ গুরুত্বপূর্ণ সকল সভায় সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করে, যা বহুপাক্ষিক ফোরামে বাংলাদেশের অবস্থান যেমন আরও সুদৃঢ় করেছে, তেমনি বাংলাদেশের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়সমূহে আন্তর্জাতিক সহযোগিতার ক্ষেত্রকে আরও বিস্তৃত করবে বলে আমি আশাবাদী। সামগ্রিক বিবেচনায় এবারের অধিবেশনে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ অত্যন্ত সফল বলে আমি মনে করি।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আরও বলেন, ‘রোহিঙ্গা সমাধানে আমি পাঁচটি প্রস্তাব তুলে ধরি। প্রস্তাবগুলো হলো—রোহিঙ্গা ইস্যুতে রাজনৈতিক সমর্থন ও মানবিক সহায়তা প্রদান অব্যাহত রাখা, আন্তর্জাতিক আইনের প্রয়োগ এবং মিয়ানমারের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের দায়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত, জাতীয় আদালত, আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে চলমান মামলায় সমর্থন প্রদান। আসিয়ানের পাঁচ-দফা ঐকমত্যে মিয়ানমারের অঙ্গীকারসমূহ এবং কফি আনান কমিশনের সুপারিশসমূহ বাস্তবায়নে জাতিগত ও ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর অব্যাহত দমন-পীড়ন বন্ধে মিয়ানমারের ওপর চাপ সৃষ্টি করা করা, মিয়ানমারে জাতিসংঘসহ মানবিক সহায়তাকারীদের নির্বিঘ্নে প্রবেশ নিশ্চিত করা।’
উল্লেখ্য, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রে ১৮ দিনের রাষ্ট্রীয় সফর শেষে গত সোমবার মধ্য রাতে ঢাকায় ফেরেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সফরের শুরুতে ১৫ সেপ্টেম্বর রাষ্ট্রীয় সফরে লন্ডনে যান তিনি। সেখানে রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া এবং রাজা তৃতীয় চার্লসের সিংহাসনে আরোহণ অভ্যর্থনা অনুষ্ঠানে অংশ নেন তিনি। এরপর নিউইয়র্কের উদ্দেশে ১৯ সেপ্টেম্বর লন্ডন ত্যাগ করেন।
যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানকালে শেখ হাসিনা ২৩ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের (ইউএনজিএ) ৭৭ তম অধিবেশনে ভাষণ দেন। জাতিসংঘ অধিবেশনের ফাঁকে ফাঁকে বিভিন্ন উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে তিনি অংশ নেন। বেশ কয়েকজন রাষ্ট্রনেতার সঙ্গে তার দ্বিপক্ষীয় বৈঠক হয়। স্থানীয় সময় ২৪ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় সড়কপথে নিউইয়র্ক থেকে ওয়াশিংটন ডিসিতে যান প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীরা।
এর আগে গত ১৪ সেপ্টেম্বর ভারত সফর নিয়ে গণভবনে সংবাদ সম্মেলন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘মিয়ানমার সরকারের রাজনৈতিক সদিচ্ছার অভাবে রোহিঙ্গাদের নিরাপদ প্রত্যাবাসন এখনো পর্যন্ত সম্ভব হয়নি।’
আজ বৃহস্পতিবার গণভবনে যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের ১৮ দিনের সফরের অভিজ্ঞতা নিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ কথা বলেন। বিকেল চার টার পর থেকে প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে এ সংবাদ সম্মেলন শুরু হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘এবারের অধিবেশনে বাংলাদেশ গুরুত্বপূর্ণ সকল সভায় সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করে, যা বহুপাক্ষিক ফোরামে বাংলাদেশের অবস্থান যেমন আরও সুদৃঢ় করেছে, তেমনি বাংলাদেশের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়সমূহে আন্তর্জাতিক সহযোগিতার ক্ষেত্রকে আরও বিস্তৃত করবে বলে আমি আশাবাদী। সামগ্রিক বিবেচনায় এবারের অধিবেশনে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ অত্যন্ত সফল বলে আমি মনে করি।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আরও বলেন, ‘রোহিঙ্গা সমাধানে আমি পাঁচটি প্রস্তাব তুলে ধরি। প্রস্তাবগুলো হলো—রোহিঙ্গা ইস্যুতে রাজনৈতিক সমর্থন ও মানবিক সহায়তা প্রদান অব্যাহত রাখা, আন্তর্জাতিক আইনের প্রয়োগ এবং মিয়ানমারের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের দায়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত, জাতীয় আদালত, আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে চলমান মামলায় সমর্থন প্রদান। আসিয়ানের পাঁচ-দফা ঐকমত্যে মিয়ানমারের অঙ্গীকারসমূহ এবং কফি আনান কমিশনের সুপারিশসমূহ বাস্তবায়নে জাতিগত ও ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর অব্যাহত দমন-পীড়ন বন্ধে মিয়ানমারের ওপর চাপ সৃষ্টি করা করা, মিয়ানমারে জাতিসংঘসহ মানবিক সহায়তাকারীদের নির্বিঘ্নে প্রবেশ নিশ্চিত করা।’
উল্লেখ্য, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রে ১৮ দিনের রাষ্ট্রীয় সফর শেষে গত সোমবার মধ্য রাতে ঢাকায় ফেরেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সফরের শুরুতে ১৫ সেপ্টেম্বর রাষ্ট্রীয় সফরে লন্ডনে যান তিনি। সেখানে রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া এবং রাজা তৃতীয় চার্লসের সিংহাসনে আরোহণ অভ্যর্থনা অনুষ্ঠানে অংশ নেন তিনি। এরপর নিউইয়র্কের উদ্দেশে ১৯ সেপ্টেম্বর লন্ডন ত্যাগ করেন।
যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানকালে শেখ হাসিনা ২৩ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের (ইউএনজিএ) ৭৭ তম অধিবেশনে ভাষণ দেন। জাতিসংঘ অধিবেশনের ফাঁকে ফাঁকে বিভিন্ন উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে তিনি অংশ নেন। বেশ কয়েকজন রাষ্ট্রনেতার সঙ্গে তার দ্বিপক্ষীয় বৈঠক হয়। স্থানীয় সময় ২৪ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় সড়কপথে নিউইয়র্ক থেকে ওয়াশিংটন ডিসিতে যান প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীরা।
এর আগে গত ১৪ সেপ্টেম্বর ভারত সফর নিয়ে গণভবনে সংবাদ সম্মেলন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা সর্বোচ্চ ৩২ বছর করে অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছে। সোমবার (১৮ নভেম্বর) রাতে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ থেকে এ অধ্যাদেশ জারি করা হয়।
২৩ মিনিট আগেপতিত সরকার সংখ্যা বানানোর খেলায়ও মেতে উঠেছিল বলে মন্তব্য করেছেন অর্থনীতি-সংক্রান্ত শ্বেতপত্র প্রণয়ন জাতীয় কমিটির প্রধান দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। তিনি বলেছেন, সংখ্যা বদলে ফেলে তারা ভোটের ফল ঠিক করত। মুদ্রাস্ফীতিসহ বিভিন্ন উপাত্তের সংখ্যা বদলে ফেলে তারা দেশের অর্থনীতির গতি-প্রকৃতি সম্পর্কে মানুষের চোখে...
৪৩ মিনিট আগেবাংলাদেশের সংবিধানে সর্বস্তরে নারী-পুরুষের সমান অধিকারের কথা বলা হলেও নাগরিক হিসেবে একজন নারী এখনো অর্থনৈতিক, সামাজিকসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন। সংবিধান সংস্কারের ক্ষেত্রে সমতা নিশ্চিত করতে হবে। সংবিধানে পারিবারিক আইন বিষয়ে সুস্পষ্ট ধারণা থাকতে হবে
২ ঘণ্টা আগেপুলিশ ভেরিফিকেশনে রাজনৈতিক পরিচয়ের বিষয়টি বাদ দেওয়ার পক্ষে পুলিশ সংস্কার কমিশন। এটি বাদ দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংস্কার কমিশনের প্রধান সফর রাজ হোসেন
২ ঘণ্টা আগে