নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের ইতিহাসে গণমানুষের ভোটাধিকার নিশ্চিতে নির্বাচন কমিশন আইন এক অনন্য মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে। এই আইন প্রণয়নের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে গণতন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে আরও এক ধাপ এগিয়ে যাবে। আজ শুক্রবার জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় নিজ বাসভবনে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সংবিধানের আলোকে গণতন্ত্র ও জনমানুষের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে অঙ্গীকারবদ্ধ উল্লেখ করে সড়ক পরিবহনমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বাংলাদেশে শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন গঠন এবং নির্বাচন কমিশনকে শক্তিশালীকরণে যা কিছু হয়েছে তা আওয়ামী লীগের নেতৃত্বেই হয়েছে। পৃথিবীর অন্যান্য গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের মতো নির্বাচন কমিশনকে স্বাধীন, নিরপেক্ষ ও শক্তিশালী করতে আমাদের শাসনামলে সব রকমের পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। সবার কাছে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন কমিশন গঠনে এই আইন অত্যন্ত কার্যকর ভূমিকা রাখবে।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘জনগণের ভোটে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের দ্বারা প্রণীত এই আইনকে দেশের একটি চিহ্নিত মহল অসৎ রাজনৈতিক উদ্দেশে ‘গ্রহণযোগ্য নয়’ বলছে। বিএনপির মহাসচিব কমিশনার নিয়োগের এই আইন না মানার বিষয়ে দুরভিসন্ধিমূলক বক্তব্য দিচ্ছেন।’ এ সময় তিনি আরও বলেন, ‘যে দল বা ব্যক্তি দেশের জনগণের বিরুদ্ধে, রাষ্ট্রের স্বার্থের বিরুদ্ধে কোটি কোটি ডলার খরচ করে লবিস্ট নিয়োগ করে, দেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার ও ষড়যন্ত্র করে, তাদের কাছ থেকে এ ধরনের ঔদ্ধত্যপূর্ণ মন্তব্যই প্রত্যাশিত।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপির মহাসচিব দেশবিরোধী, মুক্তিযুদ্ধের পরিপন্থি গণধিক্কৃত গোষ্ঠীর প্রতিনিধি হিসেবে নির্বাচন কমিশন গঠন আইনের বিরুদ্ধে যে বক্তব্য রেখেছেন, তা বাংলাদেশের গণতন্ত্র, জাতীয় সংসদের সব সদস্য ও দেশের সংবিধান এবং আইনের শাসনের প্রতি নির্মম উপহাস ছাড়া আর কিছু নয়। এই আইনকে বিতর্কিত ও প্রশ্নবিদ্ধ করতে মিথ্যা, বিভ্রান্তিমূলক ও মনগড়া বক্তব্য দিচ্ছেন তিনি। দেশের আইন ও সংবিধানের প্রতি বিএনপির কোনো বিশ্বাস নেই। তাই বিএনপি জনগণের ভোট নয়, বিদেশি প্রভুদের তুষ্ট করেই ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করতে চায় বলে দাবি করেন কাদের।
ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, বিএনপির লবিস্ট নিয়োগের বিষয়টি স্বয়ং মির্জা ফখরুল নিজের মুখেই স্বীকার করেছেন। শুধু তাই নয়, তিনি নিজে স্বাক্ষর করে দেশের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ধরনের ব্যবস্থাগ্রহণের জন্য মার্কিন প্রশাসনের রাজনৈতিক ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছে চিঠি দিয়েছেন। জাতির জন্য এটি অত্যন্ত লজ্জার বিষয়। বিএনপি এখন নির্বাচন ছাড়া ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করতে উন্মত্ত হয়ে উঠেছে।
কাদের বলেন, বিএনপি ও মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে জাতির কাছে স্পষ্ট করতে হবে, তাঁরা কাদের টাকায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে লবিস্ট নিয়োগ করেছেন। বাংলাদেশ থেকে এই অর্থ কোন চ্যানেলে বিদেশে পাচার করা হয়েছে। তার হিসেব কি বিএনপি নির্বাচন কমিশনের কাছে দিয়েছে? এর জবাব দিতে না পারলে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বাংলাদেশে রাজনীতি করার কোনো নৈতিক ও আইনগত অধিকার থাকবে না।
জনগণের বহুল প্রত্যাশিত ‘প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ বিল’ পাসের জন্য সংসদ নেতাসহ জাতীয় সংসদের সব সদস্যদের প্রতি আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানান তিনি।
বাংলাদেশের ইতিহাসে গণমানুষের ভোটাধিকার নিশ্চিতে নির্বাচন কমিশন আইন এক অনন্য মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে। এই আইন প্রণয়নের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে গণতন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে আরও এক ধাপ এগিয়ে যাবে। আজ শুক্রবার জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় নিজ বাসভবনে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সংবিধানের আলোকে গণতন্ত্র ও জনমানুষের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে অঙ্গীকারবদ্ধ উল্লেখ করে সড়ক পরিবহনমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বাংলাদেশে শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন গঠন এবং নির্বাচন কমিশনকে শক্তিশালীকরণে যা কিছু হয়েছে তা আওয়ামী লীগের নেতৃত্বেই হয়েছে। পৃথিবীর অন্যান্য গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের মতো নির্বাচন কমিশনকে স্বাধীন, নিরপেক্ষ ও শক্তিশালী করতে আমাদের শাসনামলে সব রকমের পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। সবার কাছে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন কমিশন গঠনে এই আইন অত্যন্ত কার্যকর ভূমিকা রাখবে।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘জনগণের ভোটে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের দ্বারা প্রণীত এই আইনকে দেশের একটি চিহ্নিত মহল অসৎ রাজনৈতিক উদ্দেশে ‘গ্রহণযোগ্য নয়’ বলছে। বিএনপির মহাসচিব কমিশনার নিয়োগের এই আইন না মানার বিষয়ে দুরভিসন্ধিমূলক বক্তব্য দিচ্ছেন।’ এ সময় তিনি আরও বলেন, ‘যে দল বা ব্যক্তি দেশের জনগণের বিরুদ্ধে, রাষ্ট্রের স্বার্থের বিরুদ্ধে কোটি কোটি ডলার খরচ করে লবিস্ট নিয়োগ করে, দেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার ও ষড়যন্ত্র করে, তাদের কাছ থেকে এ ধরনের ঔদ্ধত্যপূর্ণ মন্তব্যই প্রত্যাশিত।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপির মহাসচিব দেশবিরোধী, মুক্তিযুদ্ধের পরিপন্থি গণধিক্কৃত গোষ্ঠীর প্রতিনিধি হিসেবে নির্বাচন কমিশন গঠন আইনের বিরুদ্ধে যে বক্তব্য রেখেছেন, তা বাংলাদেশের গণতন্ত্র, জাতীয় সংসদের সব সদস্য ও দেশের সংবিধান এবং আইনের শাসনের প্রতি নির্মম উপহাস ছাড়া আর কিছু নয়। এই আইনকে বিতর্কিত ও প্রশ্নবিদ্ধ করতে মিথ্যা, বিভ্রান্তিমূলক ও মনগড়া বক্তব্য দিচ্ছেন তিনি। দেশের আইন ও সংবিধানের প্রতি বিএনপির কোনো বিশ্বাস নেই। তাই বিএনপি জনগণের ভোট নয়, বিদেশি প্রভুদের তুষ্ট করেই ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করতে চায় বলে দাবি করেন কাদের।
ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, বিএনপির লবিস্ট নিয়োগের বিষয়টি স্বয়ং মির্জা ফখরুল নিজের মুখেই স্বীকার করেছেন। শুধু তাই নয়, তিনি নিজে স্বাক্ষর করে দেশের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ধরনের ব্যবস্থাগ্রহণের জন্য মার্কিন প্রশাসনের রাজনৈতিক ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছে চিঠি দিয়েছেন। জাতির জন্য এটি অত্যন্ত লজ্জার বিষয়। বিএনপি এখন নির্বাচন ছাড়া ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করতে উন্মত্ত হয়ে উঠেছে।
কাদের বলেন, বিএনপি ও মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে জাতির কাছে স্পষ্ট করতে হবে, তাঁরা কাদের টাকায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে লবিস্ট নিয়োগ করেছেন। বাংলাদেশ থেকে এই অর্থ কোন চ্যানেলে বিদেশে পাচার করা হয়েছে। তার হিসেব কি বিএনপি নির্বাচন কমিশনের কাছে দিয়েছে? এর জবাব দিতে না পারলে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বাংলাদেশে রাজনীতি করার কোনো নৈতিক ও আইনগত অধিকার থাকবে না।
জনগণের বহুল প্রত্যাশিত ‘প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ বিল’ পাসের জন্য সংসদ নেতাসহ জাতীয় সংসদের সব সদস্যদের প্রতি আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানান তিনি।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেছেন, ১৯৭১ সালের মহান স্বাধীনতা সংগ্রামের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের জন্ম হওয়ার পর থেকেই মুক্তিযুদ্ধকে পুঁজি করে ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ জাতিকে বিভক্ত করার প্রচেষ্ট চালিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য ও সাবেক খাদ্যমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। আজ সোমবার রাতে রাজধানীর উত্তরা ১২ নম্বর সেক্টরের একটি বাসা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা সর্বোচ্চ ৩২ বছর করে অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছে। সোমবার (১৮ নভেম্বর) রাতে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ থেকে এ অধ্যাদেশ জারি করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেপতিত সরকার সংখ্যা বানানোর খেলায়ও মেতে উঠেছিল বলে মন্তব্য করেছেন অর্থনীতি-সংক্রান্ত শ্বেতপত্র প্রণয়ন জাতীয় কমিটির প্রধান দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। তিনি বলেছেন, সংখ্যা বদলে ফেলে তারা ভোটের ফল ঠিক করত। মুদ্রাস্ফীতিসহ বিভিন্ন উপাত্তের সংখ্যা বদলে ফেলে তারা দেশের অর্থনীতির গতি-প্রকৃতি সম্পর্কে মানুষের চোখে...
৩ ঘণ্টা আগে