কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
দুর্গাপূজার সময় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য বাংলাদেশ সরকারের ভূমিকার ব্যাপক প্রশংসা করেছেন বাংলাদেশে সফররত ভারতের রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ। গতকাল বুধবার বিকেলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতের রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে গেলে তিনি এ প্রশংসা করেন বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ভারতের রাষ্ট্রপতির সফর নিয়ে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এতে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন। এ সময় পররাষ্ট্রসচিব, ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার, মন্ত্রণালয়ের সচিব (পূর্ব), দক্ষিণ এশিয়া অনুবিভাগের মহাপরিচালকসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ভারতের রাষ্ট্রপতির বৈঠকের বিষয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ কে আবদুল মোমেন বলেন, ‘ভারতীয় রাষ্ট্রপতি দুর্গাপূজার সময় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য বাংলাদেশ সরকারের ভূমিকার ব্যাপক প্রশংসা করেন। এ প্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে কোনো সংখ্যালঘু নেই, সবাই বাংলাদেশের নাগরিক। বাংলাদেশ ধর্ম নিরপেক্ষতায় বিশ্বাস করে। প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, বাংলাদেশ ‘‘ধর্ম যার যার উৎসব সবার’’ এই নীতিতে বিশ্বাস করে। ভারতের রাষ্ট্রপতি আম পাঠানোর জন্যও প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানান।’
ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আমন্ত্রণের বিষয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা এখনো সরকারিভাবে খুব একটা জানি না। এ ব্যাপারে খুব একটা বলতে পারব না।’
দুই দেশের বিদ্যমান সমস্যা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনার বিষয়ে আবুল মোমেন বলেন, ‘ভারতের সঙ্গে আমাদের বেশি বিস্তারিত আলোচনা হয়নি। এটি সৌজন্য আলাপ ছিল। তবে এর মধ্যে কিছু বিষয়ে আমরা মোটামুটি ভাবে বলেছি। তখন ভারতের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, বিষয়গুলো আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করব। তবে সীমান্ত, পানি বা অন্য বিষয়ে একটি একটি করে আলোচনা হয়নি। আমরা বলেছি, এমন কোনো কিছু এ দুই দেশ করবে না, যাতে স্থিতিশীলতায় অসুবিধা সৃষ্টি হয়। বৈঠকে কানেকটিভিটির ওপর বেশ জোর দিয়েছে ভারত।’
সাম্প্রদায়িকতার বিষয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘ভারতের রাষ্ট্রপতি সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ যেভাবে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায়ে কাজ করেছে, তার জন্য প্রধানমন্ত্রী ও সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী উদ্যাপন উপলক্ষে আয়োজিত এবারের কুচকাওয়াজ অন্যান্য যে কোনো বারের থেকে এক বিরল তাৎপর্য বহন করে। এবারের বিজয় দিবসের সুবর্ণজয়ন্তী উদ্যাপনে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ এবং ভারতের রাষ্ট্রপতি এক সঙ্গে কুচকাওয়াজ উপভোগ করলেন। আমাদের দেশের ৫০ বছরের ইতিহাসে বিজয় দিবসে কুচকাওয়াজ উদ্যাপনে দুইটি দেশের রাষ্ট্রপতির অংশগ্রহণ এই প্রথম।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘গতকাল বুধবার বিকেলে আমি ভারতের রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করি। বৈঠকে বাংলাদেশ এবং ভারতের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট এবং দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা হয়। এ সময় দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের সামগ্রিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখার ওপর গুরুত্ব আরোপ করি।’
এ সময় ভারতের রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘ভারতের ‘প্রতিবেশী প্রথম’ তত্ত্বের অন্যতম ভিত্তি হচ্ছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ এবং ভারতের আঞ্চলিক এবং বহুপক্ষীয় অঙ্গনে পারস্পরিক সহযোগিতা আরও সুসংহত করার ওপর তিনি গুরুত্বারোপ করেন।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘বৈঠকে ভারতের রাষ্ট্রপতি সহযোগিতার নতুন নতুন ক্ষেত্র যেমন-কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, সবুজ অর্থনীতি, পারমাণবিক শক্তি, বিগ ডেটা, তথ্য প্রযুক্তি ইত্যাদি বিষয়ে দুই দেশের মধ্যে সহযোগিতা স্থাপনের বিষয়ে জোর দেন। এ সময়ে আমি দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান সম্পর্ক আরও বেগবান হবে বলে তাঁকে আশ্বস্ত করি এবং রোহিঙ্গাদের নিজ দেশ মিয়ানমারে প্রত্যাবাসনের জন্য ভারতের সহযোগিতা কামনা করি।’
আবদুল মোমেন বলেন, ভারতের রাষ্ট্রপতির সঙ্গে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎকালে দুই দেশের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়াদি নিয়ে আলোচনা করেন। বৈঠকে ভারতের রাষ্ট্রপতি বলেন, দুই দেশের বন্ধুত্বের ভিত্তি হচ্ছে বহুত্ববাদী, ধর্ম নিরপেক্ষতা এবং গণতন্ত্র। এ সময় তাঁরা দুই দেশের সম্পর্ককে আরও সুদৃঢ় করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। প্রধানমন্ত্রী আলোচনার মাধ্যমে দুই দেশের বিষয়াদি সমাধানের ওপর সন্তোষ প্রকাশ করেন। দুই দেশের মধ্যে সহযোগিতা স্থিতিশীলতা আনবে বলেও তিনি মত দেন।
ভারতের রাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রীর গতিশীল নেতৃত্বে বাংলাদেশের স্থিতিশীলতা এবং সাম্প্রতিক আর্থসামাজিক ও অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রার মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা বিনির্মাণের প্রশংসা করেন। ভারতের রাষ্ট্রপতি দুই দেশের বাণিজ্য বৃদ্ধির ক্ষেত্রে কম্প্রিহেনসিভ ইকোনমিক পার্টনারশিপ অ্যাগ্রিমেন্ট সম্পন্ন করার বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেন।
দুই দেশের রাষ্ট্রপতি পর্যায়ের বৈঠকের বিষয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্টের প্রাদুর্ভাব বাংলাদেশ এবং ভারত এক সঙ্গে মোকাবিলা করবে বলে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। এ সময় ভারতের রাষ্ট্রপতি ভারতে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ চলাকালীন সময়ে বাংলাদেশ থেকে প্রয়োজনীয় ওষুধ এবং অন্যান্য চিকিৎসা সামগ্রী প্রেরণ করার জন্য ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।
দুর্গাপূজার সময় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য বাংলাদেশ সরকারের ভূমিকার ব্যাপক প্রশংসা করেছেন বাংলাদেশে সফররত ভারতের রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ। গতকাল বুধবার বিকেলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতের রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে গেলে তিনি এ প্রশংসা করেন বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ভারতের রাষ্ট্রপতির সফর নিয়ে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এতে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন। এ সময় পররাষ্ট্রসচিব, ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার, মন্ত্রণালয়ের সচিব (পূর্ব), দক্ষিণ এশিয়া অনুবিভাগের মহাপরিচালকসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ভারতের রাষ্ট্রপতির বৈঠকের বিষয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ কে আবদুল মোমেন বলেন, ‘ভারতীয় রাষ্ট্রপতি দুর্গাপূজার সময় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য বাংলাদেশ সরকারের ভূমিকার ব্যাপক প্রশংসা করেন। এ প্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে কোনো সংখ্যালঘু নেই, সবাই বাংলাদেশের নাগরিক। বাংলাদেশ ধর্ম নিরপেক্ষতায় বিশ্বাস করে। প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, বাংলাদেশ ‘‘ধর্ম যার যার উৎসব সবার’’ এই নীতিতে বিশ্বাস করে। ভারতের রাষ্ট্রপতি আম পাঠানোর জন্যও প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানান।’
ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আমন্ত্রণের বিষয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা এখনো সরকারিভাবে খুব একটা জানি না। এ ব্যাপারে খুব একটা বলতে পারব না।’
দুই দেশের বিদ্যমান সমস্যা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনার বিষয়ে আবুল মোমেন বলেন, ‘ভারতের সঙ্গে আমাদের বেশি বিস্তারিত আলোচনা হয়নি। এটি সৌজন্য আলাপ ছিল। তবে এর মধ্যে কিছু বিষয়ে আমরা মোটামুটি ভাবে বলেছি। তখন ভারতের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, বিষয়গুলো আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করব। তবে সীমান্ত, পানি বা অন্য বিষয়ে একটি একটি করে আলোচনা হয়নি। আমরা বলেছি, এমন কোনো কিছু এ দুই দেশ করবে না, যাতে স্থিতিশীলতায় অসুবিধা সৃষ্টি হয়। বৈঠকে কানেকটিভিটির ওপর বেশ জোর দিয়েছে ভারত।’
সাম্প্রদায়িকতার বিষয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘ভারতের রাষ্ট্রপতি সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ যেভাবে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায়ে কাজ করেছে, তার জন্য প্রধানমন্ত্রী ও সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী উদ্যাপন উপলক্ষে আয়োজিত এবারের কুচকাওয়াজ অন্যান্য যে কোনো বারের থেকে এক বিরল তাৎপর্য বহন করে। এবারের বিজয় দিবসের সুবর্ণজয়ন্তী উদ্যাপনে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ এবং ভারতের রাষ্ট্রপতি এক সঙ্গে কুচকাওয়াজ উপভোগ করলেন। আমাদের দেশের ৫০ বছরের ইতিহাসে বিজয় দিবসে কুচকাওয়াজ উদ্যাপনে দুইটি দেশের রাষ্ট্রপতির অংশগ্রহণ এই প্রথম।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘গতকাল বুধবার বিকেলে আমি ভারতের রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করি। বৈঠকে বাংলাদেশ এবং ভারতের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট এবং দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা হয়। এ সময় দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের সামগ্রিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখার ওপর গুরুত্ব আরোপ করি।’
এ সময় ভারতের রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘ভারতের ‘প্রতিবেশী প্রথম’ তত্ত্বের অন্যতম ভিত্তি হচ্ছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ এবং ভারতের আঞ্চলিক এবং বহুপক্ষীয় অঙ্গনে পারস্পরিক সহযোগিতা আরও সুসংহত করার ওপর তিনি গুরুত্বারোপ করেন।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘বৈঠকে ভারতের রাষ্ট্রপতি সহযোগিতার নতুন নতুন ক্ষেত্র যেমন-কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, সবুজ অর্থনীতি, পারমাণবিক শক্তি, বিগ ডেটা, তথ্য প্রযুক্তি ইত্যাদি বিষয়ে দুই দেশের মধ্যে সহযোগিতা স্থাপনের বিষয়ে জোর দেন। এ সময়ে আমি দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান সম্পর্ক আরও বেগবান হবে বলে তাঁকে আশ্বস্ত করি এবং রোহিঙ্গাদের নিজ দেশ মিয়ানমারে প্রত্যাবাসনের জন্য ভারতের সহযোগিতা কামনা করি।’
আবদুল মোমেন বলেন, ভারতের রাষ্ট্রপতির সঙ্গে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎকালে দুই দেশের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়াদি নিয়ে আলোচনা করেন। বৈঠকে ভারতের রাষ্ট্রপতি বলেন, দুই দেশের বন্ধুত্বের ভিত্তি হচ্ছে বহুত্ববাদী, ধর্ম নিরপেক্ষতা এবং গণতন্ত্র। এ সময় তাঁরা দুই দেশের সম্পর্ককে আরও সুদৃঢ় করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। প্রধানমন্ত্রী আলোচনার মাধ্যমে দুই দেশের বিষয়াদি সমাধানের ওপর সন্তোষ প্রকাশ করেন। দুই দেশের মধ্যে সহযোগিতা স্থিতিশীলতা আনবে বলেও তিনি মত দেন।
ভারতের রাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রীর গতিশীল নেতৃত্বে বাংলাদেশের স্থিতিশীলতা এবং সাম্প্রতিক আর্থসামাজিক ও অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রার মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা বিনির্মাণের প্রশংসা করেন। ভারতের রাষ্ট্রপতি দুই দেশের বাণিজ্য বৃদ্ধির ক্ষেত্রে কম্প্রিহেনসিভ ইকোনমিক পার্টনারশিপ অ্যাগ্রিমেন্ট সম্পন্ন করার বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেন।
দুই দেশের রাষ্ট্রপতি পর্যায়ের বৈঠকের বিষয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্টের প্রাদুর্ভাব বাংলাদেশ এবং ভারত এক সঙ্গে মোকাবিলা করবে বলে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। এ সময় ভারতের রাষ্ট্রপতি ভারতে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ চলাকালীন সময়ে বাংলাদেশ থেকে প্রয়োজনীয় ওষুধ এবং অন্যান্য চিকিৎসা সামগ্রী প্রেরণ করার জন্য ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।
বিশ্বের ক্যাথলিক খ্রিষ্টান ধর্মের সর্বোচ্চ নেতা পোপ ফ্রান্সিস ও বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের নামে যৌথভাবে একটি উদ্যোগ শুরু করেছে ভ্যাটিকান। বিশ্ব মানবতার জন্য একটি রূপান্তরমূলক ও অন্তর্ভুক্তিমূলক ভবিষ্যৎ গঠনের লক্ষ্যে ‘পোপ ফ্রান্সিস থ্রি জিরোস ক্লাব’—নামের উদ্যোগটি চালু
২ ঘণ্টা আগেভারতীয় সংবাদ সংস্থা এএনআইকে দেওয়া বিশেষ সাক্ষাৎকারে আজিজুল হক ইসলামাবাদী বলেছেন, ‘ইসকনের বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয়ভাবে কোনো কর্মসূচি দেয়নি হেফাজতে ইসলাম বরং মুসলিমদের উত্তেজিত হওয়া থেকে বিরত রাখতে এবং হিন্দু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হেফাজত দায়িত্ব নিয়েছে
৩ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধান বিচারপতি মোহাম্মদ ফজলুল করীম আর নেই। আজ শনিবার ভোর পৌনে ৫টার দিকে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্নাইলাইহি রাজিউন।
৪ ঘণ্টা আগেহোটেল সোনারগাঁওয়ে চলছে আন্তর্জাতিক ভূরাজনৈতিক সম্মেলন। বেসরকারি সংস্থা সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ এ সম্মেলনের আয়োজন করেছে। এতে ৮০ টিরও বেশি দেশ থেকে ২০০ জনের বেশি আলোচক, ৩০০ জন প্রতিনিধিসহ ৮০০ শোর অংশগ্রহণকারী রয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে