অনলাইন ডেস্ক
বৈশ্বিক শাসনব্যবস্থা নিয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার (২ মার্চ) প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন অনুযায়ী ১৭৯টি দেশের মধ্যে উদার গণতান্ত্রিক সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান ১৪৭তম। এ ছাড়া নির্বাচনভিত্তিক গণতন্ত্রের সূচকে ১৩১তম, লিবারেল কম্পোনেন্ট (উদারনৈতিক উপাদান) সূচকে ১৫৫তম, সমতার উপাদান সূচকে ১৬৫তম এবং অংশগ্রহণমূলক উপাদানে ১৪২তম।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়েছে। উদার গণতান্ত্রিক সূচক ও নির্বাচনভিত্তিক গণতন্ত্রের সূচকে বাংলাদেশের অবস্থার অবনতি হয়েছে।
সাত বছর ধরে সুইডেনের গোথেনবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ভি-ডেম’ (ভ্যারাইটিজ অব ডেমোক্রেসি) ইনস্টিটিউট ‘গণতন্ত্র প্রতিবেদন’ প্রকাশ করে আসছে। ভি-ডেমের এবারের প্রতিবেদনের শিরোনাম ‘ডিফাইঅ্যান্স ইন দ্য ফেস অব অটোক্রাটাইজেশন’। প্রতিবেদন অনুযায়ী, উদার গণতান্ত্রিক সূচকে বাংলাদেশের স্কোর শূন্য দশমিক ১১। গতবারের চেয়ে স্কোর কমেছে শূন্য দশমিক ০২।
গোথেনবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ভি-ডেমের’ প্রতিবেদন অনুযায়ী, শাসনতান্ত্রিক দিক থেকে এ দেশে গণতন্ত্র অপস্রিয়মাণ; এখানে আছে নির্বাচনভিত্তিক স্বেচ্ছাতন্ত্র।
এ ছাড়া প্রতিবেদনে ‘নির্বাচনভিত্তিক গণতন্ত্রের সূচকে’ (ইলেকটোরাল ডেমোক্রেসি ইনডেক্স) বাংলাদেশের অবনমন হয়েছে। সূচকে বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থান শূন্য দশমিক ২৮ স্কোর নিয়ে ১৩১তম। স্কোর কমেছে প্রায় শূন্য দশমিক ০৩।
অপরদিকে ‘লিবারেল কম্পোনেন্ট’ সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান ১৫৫তম, ইগলিট্যারিয়ান কম্পোনেন্ট বা সমতা সূচকে ১৬৫তম, পার্টিসিপেটরি কম্পোনেন্ট বা অংশগ্রহণমূলক সূচকে ১৪২তম এবং ডেলিবারেটিভ কম্পোনেন্ট বা সিদ্ধান্তমূলক সূচকে বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থান ১৪৫তম।
শাসনতান্ত্রিক দিক থেকে বাংলাদেশকে ‘নির্বাচনভিত্তিক স্বেচ্ছাতন্ত্র’ (ইলেকটোরাল অটোক্রেসি) বিভাগে রেখেছে ভি-ডেম ইনস্টিটিউটে। গতবারের প্রতিবেদনেও বাংলাদেশের অবস্থান একই ছিল।
প্রতিবেশী দেশে ভারতও আছে ইলেকটোরাল অটোক্রেসি বিভাগে। ভারতের গণতান্ত্রিক পরিস্থিতিরও অবনতি হয়েছে। উদার গণতান্ত্রিক সূচকে ভারতের অবস্থান ৯৭তম। নির্বাচনভিত্তিক গণতন্ত্রের সূচকে ১০৮তম। উভয় ক্ষেত্রে ভারতের অবনমন ঘটেছে।
ভি-ডেমের প্রতিবেদনে উদার গণতান্ত্রিক সূচকে শীর্ষ তিনে রয়েছে যথাক্রমে ডেনমার্ক, সুইডেন ও নরওয়ে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, সারা দুনিয়ায় একাডেমিক ফ্রিডম বা শিক্ষা ও গবেষণা স্বাধীনতার পরিস্থিতিও অবনতির দিকে যাচ্ছে। ২০২২ সাল নাগাদ বিশ্বের জনসংখ্যার ৭২ শতাংশই স্বেচ্ছাতন্ত্রের (অটোক্রেসি) মধ্যে ছিল। যেখানে ১০ বছর আগে তা ছিল ৪৮ শতাংশ। জনসংখ্যার মাত্র ১৩ শতাংশ উদার গণতান্ত্রিক পরিবেশে বাস করছে। যেখানে উদার গণতান্ত্রিক দেশের সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে ৩২টিতে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২২ সালে রাষ্ট্রীয় হস্তক্ষেপের কারণে ৩৫টি দেশে মতপ্রকাশের স্বাধীনতার অবনতি ঘটেছে। গণমাধ্যমের ওপর সরকারি নিয়ন্ত্রণ বেড়েছে ৪৭টি দেশে। নাগরিক সমাজের সংগঠনগুলোর ওপর সরকারের দমন বেড়েছে ৩৭টি দেশে।
বৈশ্বিক শাসনব্যবস্থা নিয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার (২ মার্চ) প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন অনুযায়ী ১৭৯টি দেশের মধ্যে উদার গণতান্ত্রিক সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান ১৪৭তম। এ ছাড়া নির্বাচনভিত্তিক গণতন্ত্রের সূচকে ১৩১তম, লিবারেল কম্পোনেন্ট (উদারনৈতিক উপাদান) সূচকে ১৫৫তম, সমতার উপাদান সূচকে ১৬৫তম এবং অংশগ্রহণমূলক উপাদানে ১৪২তম।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়েছে। উদার গণতান্ত্রিক সূচক ও নির্বাচনভিত্তিক গণতন্ত্রের সূচকে বাংলাদেশের অবস্থার অবনতি হয়েছে।
সাত বছর ধরে সুইডেনের গোথেনবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ভি-ডেম’ (ভ্যারাইটিজ অব ডেমোক্রেসি) ইনস্টিটিউট ‘গণতন্ত্র প্রতিবেদন’ প্রকাশ করে আসছে। ভি-ডেমের এবারের প্রতিবেদনের শিরোনাম ‘ডিফাইঅ্যান্স ইন দ্য ফেস অব অটোক্রাটাইজেশন’। প্রতিবেদন অনুযায়ী, উদার গণতান্ত্রিক সূচকে বাংলাদেশের স্কোর শূন্য দশমিক ১১। গতবারের চেয়ে স্কোর কমেছে শূন্য দশমিক ০২।
গোথেনবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ভি-ডেমের’ প্রতিবেদন অনুযায়ী, শাসনতান্ত্রিক দিক থেকে এ দেশে গণতন্ত্র অপস্রিয়মাণ; এখানে আছে নির্বাচনভিত্তিক স্বেচ্ছাতন্ত্র।
এ ছাড়া প্রতিবেদনে ‘নির্বাচনভিত্তিক গণতন্ত্রের সূচকে’ (ইলেকটোরাল ডেমোক্রেসি ইনডেক্স) বাংলাদেশের অবনমন হয়েছে। সূচকে বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থান শূন্য দশমিক ২৮ স্কোর নিয়ে ১৩১তম। স্কোর কমেছে প্রায় শূন্য দশমিক ০৩।
অপরদিকে ‘লিবারেল কম্পোনেন্ট’ সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান ১৫৫তম, ইগলিট্যারিয়ান কম্পোনেন্ট বা সমতা সূচকে ১৬৫তম, পার্টিসিপেটরি কম্পোনেন্ট বা অংশগ্রহণমূলক সূচকে ১৪২তম এবং ডেলিবারেটিভ কম্পোনেন্ট বা সিদ্ধান্তমূলক সূচকে বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থান ১৪৫তম।
শাসনতান্ত্রিক দিক থেকে বাংলাদেশকে ‘নির্বাচনভিত্তিক স্বেচ্ছাতন্ত্র’ (ইলেকটোরাল অটোক্রেসি) বিভাগে রেখেছে ভি-ডেম ইনস্টিটিউটে। গতবারের প্রতিবেদনেও বাংলাদেশের অবস্থান একই ছিল।
প্রতিবেশী দেশে ভারতও আছে ইলেকটোরাল অটোক্রেসি বিভাগে। ভারতের গণতান্ত্রিক পরিস্থিতিরও অবনতি হয়েছে। উদার গণতান্ত্রিক সূচকে ভারতের অবস্থান ৯৭তম। নির্বাচনভিত্তিক গণতন্ত্রের সূচকে ১০৮তম। উভয় ক্ষেত্রে ভারতের অবনমন ঘটেছে।
ভি-ডেমের প্রতিবেদনে উদার গণতান্ত্রিক সূচকে শীর্ষ তিনে রয়েছে যথাক্রমে ডেনমার্ক, সুইডেন ও নরওয়ে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, সারা দুনিয়ায় একাডেমিক ফ্রিডম বা শিক্ষা ও গবেষণা স্বাধীনতার পরিস্থিতিও অবনতির দিকে যাচ্ছে। ২০২২ সাল নাগাদ বিশ্বের জনসংখ্যার ৭২ শতাংশই স্বেচ্ছাতন্ত্রের (অটোক্রেসি) মধ্যে ছিল। যেখানে ১০ বছর আগে তা ছিল ৪৮ শতাংশ। জনসংখ্যার মাত্র ১৩ শতাংশ উদার গণতান্ত্রিক পরিবেশে বাস করছে। যেখানে উদার গণতান্ত্রিক দেশের সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে ৩২টিতে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২২ সালে রাষ্ট্রীয় হস্তক্ষেপের কারণে ৩৫টি দেশে মতপ্রকাশের স্বাধীনতার অবনতি ঘটেছে। গণমাধ্যমের ওপর সরকারি নিয়ন্ত্রণ বেড়েছে ৪৭টি দেশে। নাগরিক সমাজের সংগঠনগুলোর ওপর সরকারের দমন বেড়েছে ৩৭টি দেশে।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফেরানোর প্রসঙ্গে বঙ্গোপসাগর সংলাপে ভারত ও বাংলাদেশের অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে কিছুটা উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। তবে পরে হাস্যরসের মাধ্যমে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে উষ্ণতা ছড়িয়েছেন দুপক্ষের আলোচকেরা।
৫ ঘণ্টা আগে‘না’ ভোটের বিধান চালু করা ও বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতার ক্ষেত্রে পুনরায় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার সুপারিশ করেছেন নির্বাচন বিটের সাংবাদিকেরা। আজ শনিবার নির্বাচন সংস্কার কমিশনের সঙ্গে সংলাপে তাঁদের সংগঠন আরএফইডির পক্ষ থেকে নির্বাচন ব্যবস্থার সংস্কারে মোট ৩৩টি সুপারিশ তুলে ধরা হয়।
৬ ঘণ্টা আগেব্রিটিশ ইন্দো-প্যাসিফিকবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ক্যাথরিন ওয়েস্ট এক দিনের সফরে আজ শনিবার ঢাকায় পৌঁছেছেন। বাংলাদেশে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংস্কার, নিরাপত্তা, বাণিজ্য সহযোগিতা ও অভিবাসনের ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি যুক্তরাজ্যের সমর্থনের ওপর গুরুত্ব দিয়েই তাঁর এই সফর
৮ ঘণ্টা আগেসরকার সশস্ত্র বাহিনীতে কর্মরত সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন ও তদূর্ধ্ব সমপদমর্যাদার কমিশন্ড কর্মকর্তাদের বিশেষ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতার মেয়াদ আরও ৬০ দিন বাড়িয়েছে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় গতকাল শুক্রবার (১৫ নভেম্বর) এ বিষয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
৯ ঘণ্টা আগে