অনলাইন ডেস্ক
বিশ্বের ১১০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশে মোবাইল ইন্টারনেটের গতি সবচেয়ে কম। সদ্য প্রকাশিত ডিজিটাল কোয়ালিটি অব লাইফ (ডিকিউএল) সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান একেবারে তলানিতে। তবে সামগ্রিক ডিজিটাল মান বিবেচনায় বাংলাদেশের অবস্থান ১০৩। আগের বছরের চেয়ে বাংলাদেশ এ ক্ষেত্রে ২৫ ধাপ নেমে গেছে।
ডিকিউএল সূচক অনুযায়ী, বিশ্বের ১১০টি দেশের মধ্যে সামগ্রিক ডিজিটাল মান বিবেচনায় বাংলাদেশের অবস্থান ১০৩। এ অবস্থান এমনকি প্রতিবেশী সবগুলো দেশেরও পেছনে। সূচকে বাংলাদেশের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে ভারত, শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তান। এই তিন দেশের অবস্থান যথাক্রমে ৫৯,৮৮ ও ৯৭ তম।
প্রতি বছর বৈশ্বিক ভিপিএন সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান সার্ফশার্ক এই ডিকিউএল সূচক প্রকাশ করে। এবারও তারা এই সূচক প্রকাশ করেছে। মূলত ডিজিটাল জীবনমানের ক্ষেত্রে পাঁচটি মূল ভিতকে বিবেচনায় নিয়ে বিশ্বের ১১০টি দেশের জন্য তারা এই সূচক তৈরি করে। এই পাঁচ ভিত হলো—ইন্টারনেট সেবা গ্রহণের সামর্থ্য, ইন্টারনেটের মান, ইলেকট্রনিক অবকাঠামো, ইলেকট্রনিক নিরাপত্তা ও ই-সরকার।
ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনের চেষ্টায় অনেক আগে থেকেই সরকার কাজ করলেও নিরবচ্ছিন্ন ইন্টারনেট সেবার প্রাপ্যতা, এর গতিসহ সামগ্রিক ডিজিটাল মানে এখনো অনেক পিছিয়ে বাংলাদেশ। ডিকিউএল সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান বেশ হতাশাজনক। এমনকি দক্ষিণ এশিয়ার ৩২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ সামগ্রিকভাবে ৩০ তম অবস্থানে রয়েছে।
ডিকিউএল-এর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এ সম্পর্কিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইন্টারনেট সেবার প্রাপ্যতা, এর স্থায়ীত্ব, নিরবচ্ছিন্নতা, মোবাইল ইন্টারনেটের গতি, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহারে প্রস্তুতি, নেটওয়ার্ক, ব্রডব্যান্ড সংযোগের গতি ও স্থায়ীত্ব, ইলেকট্রনিক অবকাঠামো, ইলেকট্রনিক নিরাপত্তা ইত্যাদি বিবেচনায় সার্বিকভাবে ০ থেকে ১ মানদণ্ডে বাংলাদেশ পেয়েছে মাত্র দশমিক ৩৪ পয়েন্ট।
ইন্টারনেট সেবা গ্রহণের জন্য সর্বনিম্ন ইন্টারনেট প্যাকেজ কিনতে একজন লোককে কতক্ষণ কাজ করতে হয়, তা দিয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে একটি দেশের মানুষের ইন্টারনেট সেবার প্রাপ্যতার বিষয়টি। এই সূচকে বাংলাদেশ মাত্র দশমিক শূন্য ২ পয়েন্ট পেয়েছে। এ ক্ষেত্রে বিশ্বের ১১০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ৮৪ তম। তবে মোবাইল ইন্টারনেটের ক্ষেত্রে কিছুটা এগিয়ে। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অবস্থান ৫৬ তম। ইন্টারনেট সংযোগের মান ও ইলেকট্রনিক অবকাঠামো—উভয় ক্ষেত্রেই বাংলাদেশের অবস্থান ৮৯ তম। আর ইলেকট্রনিক নিরাপত্তায় অনুমিতভাবেই পিছিয়ে বাংলাদেশ। এ ক্ষেত্রে অবস্থান ১০৩ তম। আর ই-সরকার ব্যবস্থা বিবেচনায় বাংলাদেশের অবস্থান ৮৬ তম।
তবে ব্রডব্যান্ড সংযোগের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অবস্থান কিছুটা ভালো। এ ক্ষেত্রে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সংযোগের স্থায়ীত্বে বাংলাদেশ বেশ ভালো করেছে, ১১০ দেশের মধ্যে অবস্থান ১৬। আর এর গতির প্রবৃদ্ধি বিবেচনায় অবস্থান ৪৪ তম। তবে মোবাইল ইন্টারনেট সংযোগের স্থায়ীত্বের ক্ষেত্রে অবস্থান ৫৩ তম। সামগ্রিক নেটওয়ার্ক বিবেচনায় অবস্থান ৯৬ তম।
বিশ্বের ১১০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশে মোবাইল ইন্টারনেটের গতি সবচেয়ে কম। সদ্য প্রকাশিত ডিজিটাল কোয়ালিটি অব লাইফ (ডিকিউএল) সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান একেবারে তলানিতে। তবে সামগ্রিক ডিজিটাল মান বিবেচনায় বাংলাদেশের অবস্থান ১০৩। আগের বছরের চেয়ে বাংলাদেশ এ ক্ষেত্রে ২৫ ধাপ নেমে গেছে।
ডিকিউএল সূচক অনুযায়ী, বিশ্বের ১১০টি দেশের মধ্যে সামগ্রিক ডিজিটাল মান বিবেচনায় বাংলাদেশের অবস্থান ১০৩। এ অবস্থান এমনকি প্রতিবেশী সবগুলো দেশেরও পেছনে। সূচকে বাংলাদেশের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে ভারত, শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তান। এই তিন দেশের অবস্থান যথাক্রমে ৫৯,৮৮ ও ৯৭ তম।
প্রতি বছর বৈশ্বিক ভিপিএন সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান সার্ফশার্ক এই ডিকিউএল সূচক প্রকাশ করে। এবারও তারা এই সূচক প্রকাশ করেছে। মূলত ডিজিটাল জীবনমানের ক্ষেত্রে পাঁচটি মূল ভিতকে বিবেচনায় নিয়ে বিশ্বের ১১০টি দেশের জন্য তারা এই সূচক তৈরি করে। এই পাঁচ ভিত হলো—ইন্টারনেট সেবা গ্রহণের সামর্থ্য, ইন্টারনেটের মান, ইলেকট্রনিক অবকাঠামো, ইলেকট্রনিক নিরাপত্তা ও ই-সরকার।
ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনের চেষ্টায় অনেক আগে থেকেই সরকার কাজ করলেও নিরবচ্ছিন্ন ইন্টারনেট সেবার প্রাপ্যতা, এর গতিসহ সামগ্রিক ডিজিটাল মানে এখনো অনেক পিছিয়ে বাংলাদেশ। ডিকিউএল সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান বেশ হতাশাজনক। এমনকি দক্ষিণ এশিয়ার ৩২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ সামগ্রিকভাবে ৩০ তম অবস্থানে রয়েছে।
ডিকিউএল-এর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এ সম্পর্কিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইন্টারনেট সেবার প্রাপ্যতা, এর স্থায়ীত্ব, নিরবচ্ছিন্নতা, মোবাইল ইন্টারনেটের গতি, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহারে প্রস্তুতি, নেটওয়ার্ক, ব্রডব্যান্ড সংযোগের গতি ও স্থায়ীত্ব, ইলেকট্রনিক অবকাঠামো, ইলেকট্রনিক নিরাপত্তা ইত্যাদি বিবেচনায় সার্বিকভাবে ০ থেকে ১ মানদণ্ডে বাংলাদেশ পেয়েছে মাত্র দশমিক ৩৪ পয়েন্ট।
ইন্টারনেট সেবা গ্রহণের জন্য সর্বনিম্ন ইন্টারনেট প্যাকেজ কিনতে একজন লোককে কতক্ষণ কাজ করতে হয়, তা দিয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে একটি দেশের মানুষের ইন্টারনেট সেবার প্রাপ্যতার বিষয়টি। এই সূচকে বাংলাদেশ মাত্র দশমিক শূন্য ২ পয়েন্ট পেয়েছে। এ ক্ষেত্রে বিশ্বের ১১০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ৮৪ তম। তবে মোবাইল ইন্টারনেটের ক্ষেত্রে কিছুটা এগিয়ে। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অবস্থান ৫৬ তম। ইন্টারনেট সংযোগের মান ও ইলেকট্রনিক অবকাঠামো—উভয় ক্ষেত্রেই বাংলাদেশের অবস্থান ৮৯ তম। আর ইলেকট্রনিক নিরাপত্তায় অনুমিতভাবেই পিছিয়ে বাংলাদেশ। এ ক্ষেত্রে অবস্থান ১০৩ তম। আর ই-সরকার ব্যবস্থা বিবেচনায় বাংলাদেশের অবস্থান ৮৬ তম।
তবে ব্রডব্যান্ড সংযোগের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অবস্থান কিছুটা ভালো। এ ক্ষেত্রে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সংযোগের স্থায়ীত্বে বাংলাদেশ বেশ ভালো করেছে, ১১০ দেশের মধ্যে অবস্থান ১৬। আর এর গতির প্রবৃদ্ধি বিবেচনায় অবস্থান ৪৪ তম। তবে মোবাইল ইন্টারনেট সংযোগের স্থায়ীত্বের ক্ষেত্রে অবস্থান ৫৩ তম। সামগ্রিক নেটওয়ার্ক বিবেচনায় অবস্থান ৯৬ তম।
‘না’ ভোটের বিধান চালু করা ও বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতার ক্ষেত্রে পুনরায় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার সুপারিশ করেছেন নির্বাচন বিটের সাংবাদিকেরা। আজ শনিবার নির্বাচন সংস্কার কমিশনের সঙ্গে সংলাপে তাঁদের সংগঠন আরএফইডির পক্ষ থেকে নির্বাচন ব্যবস্থার সংস্কারে মোট ৩৩টি সুপারিশ তুলে ধরা হয়।
১ ঘণ্টা আগেব্রিটিশ ইন্দো-প্যাসিফিকবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ক্যাথরিন ওয়েস্ট এক দিনের সফরে আজ শনিবার ঢাকায় পৌঁছেছেন। বাংলাদেশে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংস্কার, নিরাপত্তা, বাণিজ্য সহযোগিতা ও অভিবাসনের ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি যুক্তরাজ্যের সমর্থনের ওপর গুরুত্ব দিয়েই তাঁর এই সফর
৩ ঘণ্টা আগেসরকার সশস্ত্র বাহিনীতে কর্মরত সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন ও তদূর্ধ্ব সমপদমর্যাদার কমিশন্ড কর্মকর্তাদের বিশেষ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতার মেয়াদ আরও ৬০ দিন বাড়িয়েছে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় গতকাল শুক্রবার (১৫ নভেম্বর) এ বিষয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
৪ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের দিক থেকে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ আদৌ আছে কি না, সে বিষয়ে প্রশ্ন তুলেছেন রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। তিনি বলেছেন, ‘বিপ্লবোত্তর বাংলাদেশে যাদের রক্তের বিনিময়ে আমরা সংবিধান সংশোধনের কথা ভাবছি, সেটা তাঁদের (শহীদদের) প্রতি একধরনের শ্র
৫ ঘণ্টা আগে