নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মন–মানসিকতা থেকে এখনো ঔপনিবেশিকতা না যাওয়ায় সরকারি কর্মচারীদের চাকর হিসেবে আখ্যা দেওয়া হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রীর সাবেক মুখ্যসচিব কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান সমন্বয়কের দায়িত্ব পালন করছেন তিনি। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু কখনোই সরকারি কর্মচারীদেরকে চাকর বলে আখ্যা দেননি। তিনি বলেছেন, সরকারি কর্মচারীরা হচ্ছেন জনগণের সেবক, তাঁরা হচ্ছেন খাদেম।
আজ রোববার একাডেমি মিলনায়তনে ‘বঙ্গবন্ধু ও স্বাধীনতা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় মুখ্য আলোচক হিসেবে বক্তব্য দেন বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কামাল চৌধুরী। বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস প্রশাসন একাডেমি এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
কামাল আবদুল নাসের বলেন, বঙ্গবন্ধু চিরকাল ঔপনিবেশিকতার বিরুদ্ধে লড়াই করেছেন। কিন্তু আমাদের মন এবং মানসিকতার ভেতর থেকে এখনো সেই ঔপনিবেশিকতা চলে যায়নি। যায়নি বলেই যত্রতত্র সরকারি কর্মচারীদের চাকর হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়। বঙ্গবন্ধু কখনোই সরকারি কর্মচারীদের চাকর বলে আখ্যা দেননি। তাঁর বক্তৃতা আপনারা শুনবেন, পড়বেন। তিনি বলেছেন, সরকারি কর্মচারীরা হচ্ছেন জনগণের সেবক, তাঁরা হচ্ছেন খাদেম। কিন্তু ঔপনিবেশিকতায় ‘ইওর অবিডিয়েন্ট সার্ভেন্ট’, সেটি কিন্তু আমরা এখনো লালন করে রাখি ভেতরে।
কামাল চৌধুরী বলেন, আমরা সত্যিকার অর্থে জনগণের অংশ, প্রজাতন্ত্রের অংশ। যারা জনগণের অংশ, যারা প্রজাতন্ত্রের অংশ তাঁরা জনগণের সঙ্গে একসঙ্গে কাজ করবেন বঙ্গবন্ধু এটিই আসলে চেয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধু সরকারি কর্মচারীদের এক সমাবেশে বলেছিলেন, যারা আপনার কাছে আসবে তাদের ভেতরে আপনার বাবা–মা, আত্মীয়–স্বজনের চেহারা আপনারা দেখতে পাবেন। এটিই হচ্ছে সত্যিকার অর্থে সেবার যে মানসিকতা। সে জন্য তিনি বলেছিলেন, সরকারি কর্মচারীরা জনগণের সেবক, জনগণের খাদেম।
জনগণের ট্যাক্সের অর্থে সরকার পরিচালিত হয় উল্লেখ করে কামাল চৌধুরী বলেন, সেটির প্রতি যথাযথ নিবেদন রেখেই সরকারি কর্মচারীরা জনগণের সেবা করবেন। আমরা যদি (বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে) বইগুলো পড়ি তাহলে দেখব, সিভিল সার্ভিসের ব্যাপারে এভাবেই তিনি তাঁর মনোভাব পোষণ করতেন এবং যারা খুব যোগ্য, যারা মেধাবী, যারা দক্ষ তাঁদের গুরুত্ব দেওয়ার সব সময় চেষ্টা করেছেন।
মন–মানসিকতা থেকে এখনো ঔপনিবেশিকতা না যাওয়ায় সরকারি কর্মচারীদের চাকর হিসেবে আখ্যা দেওয়া হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রীর সাবেক মুখ্যসচিব কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান সমন্বয়কের দায়িত্ব পালন করছেন তিনি। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু কখনোই সরকারি কর্মচারীদেরকে চাকর বলে আখ্যা দেননি। তিনি বলেছেন, সরকারি কর্মচারীরা হচ্ছেন জনগণের সেবক, তাঁরা হচ্ছেন খাদেম।
আজ রোববার একাডেমি মিলনায়তনে ‘বঙ্গবন্ধু ও স্বাধীনতা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় মুখ্য আলোচক হিসেবে বক্তব্য দেন বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কামাল চৌধুরী। বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস প্রশাসন একাডেমি এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
কামাল আবদুল নাসের বলেন, বঙ্গবন্ধু চিরকাল ঔপনিবেশিকতার বিরুদ্ধে লড়াই করেছেন। কিন্তু আমাদের মন এবং মানসিকতার ভেতর থেকে এখনো সেই ঔপনিবেশিকতা চলে যায়নি। যায়নি বলেই যত্রতত্র সরকারি কর্মচারীদের চাকর হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়। বঙ্গবন্ধু কখনোই সরকারি কর্মচারীদের চাকর বলে আখ্যা দেননি। তাঁর বক্তৃতা আপনারা শুনবেন, পড়বেন। তিনি বলেছেন, সরকারি কর্মচারীরা হচ্ছেন জনগণের সেবক, তাঁরা হচ্ছেন খাদেম। কিন্তু ঔপনিবেশিকতায় ‘ইওর অবিডিয়েন্ট সার্ভেন্ট’, সেটি কিন্তু আমরা এখনো লালন করে রাখি ভেতরে।
কামাল চৌধুরী বলেন, আমরা সত্যিকার অর্থে জনগণের অংশ, প্রজাতন্ত্রের অংশ। যারা জনগণের অংশ, যারা প্রজাতন্ত্রের অংশ তাঁরা জনগণের সঙ্গে একসঙ্গে কাজ করবেন বঙ্গবন্ধু এটিই আসলে চেয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধু সরকারি কর্মচারীদের এক সমাবেশে বলেছিলেন, যারা আপনার কাছে আসবে তাদের ভেতরে আপনার বাবা–মা, আত্মীয়–স্বজনের চেহারা আপনারা দেখতে পাবেন। এটিই হচ্ছে সত্যিকার অর্থে সেবার যে মানসিকতা। সে জন্য তিনি বলেছিলেন, সরকারি কর্মচারীরা জনগণের সেবক, জনগণের খাদেম।
জনগণের ট্যাক্সের অর্থে সরকার পরিচালিত হয় উল্লেখ করে কামাল চৌধুরী বলেন, সেটির প্রতি যথাযথ নিবেদন রেখেই সরকারি কর্মচারীরা জনগণের সেবা করবেন। আমরা যদি (বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে) বইগুলো পড়ি তাহলে দেখব, সিভিল সার্ভিসের ব্যাপারে এভাবেই তিনি তাঁর মনোভাব পোষণ করতেন এবং যারা খুব যোগ্য, যারা মেধাবী, যারা দক্ষ তাঁদের গুরুত্ব দেওয়ার সব সময় চেষ্টা করেছেন।
গতকাল শনিবার ঢাকায় পৌঁছার পর সামাজিক মাধ্যম এক্স–এ দেওয়া এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, একটি শান্তিপূর্ণ ভবিষ্যৎ ও জবাবদিহিমূলক ব্যবস্থা বাংলাদেশের প্রাপ্য। ব্রিটিশ প্রতিমন্ত্রী আজ অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গেও বৈঠক করবেন।
৭ মিনিট আগেমাটি পরীক্ষার মাধ্যমে সুষম সার ব্যবহারে উৎসাহিত করতে ভ্রাম্যমাণ গবেষণাগারের মাধ্যমে মাটি পরীক্ষার কর্মসূচি হাতে নিয়েছে মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউট (এসআরডিআই)। এই কর্মসূচির আওতায় ১০টি ভ্রাম্যমাণ পরীক্ষাগার দেশের ৪৯ জেলার ৫৬টি উপজেলায় মাটি পরীক্ষা করবে। কৃষকেরা মাত্র ২৫ টাকা ভর্তুকি মূল্যে (প্রকৃ
২ ঘণ্টা আগেমালয়েশিয়ার বন্ধ শ্রমবাজার আবার খুলেছে। বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম এ শ্রমবাজারে এবার প্ল্যান্টেশন অর্থাৎ কৃষি খাতে কর্মী নেওয়া হচ্ছে। তবে এবারও সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। এ সময়সীমা শেষ হচ্ছে আগামী ৩১ জানুয়ারি। জনশক্তি রপ্তানিকারকেরা বলছেন, সময়সীমা বেঁধে দেওয়ার কারণে এবারও সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। কারণ
৩ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফেরানোর প্রসঙ্গে বঙ্গোপসাগর সংলাপে ভারত ও বাংলাদেশের অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে কিছুটা উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। তবে পরে হাস্যরসের মাধ্যমে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে উষ্ণতা ছড়িয়েছেন দুপক্ষের আলোচকেরা।
১০ ঘণ্টা আগে