নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মাঠপ্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্মকর্তাদের আগেভাগেই প্রশিক্ষণ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এর অংশ হিসেবে আগামী ১ অক্টোবর থেকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের (ইউএনও) প্রশিক্ষণ দেওয়া শুরু করবে ইসি। কাল সোমবার এ-সংক্রান্ত চিঠি মন্ত্রণালয়ে পাঠাতে পারে কমিশন। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে, ধাপে ধাপে বিভাগীয় কমিশনার, ডিআইজি, পুলিশ কমিশনার, ডিসি, পুলিশ সুপারদের এই প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। এ বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ও জননিরাপত্তা বিভাগকে চিঠি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে নির্বাচন কমিশনের অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ আজকের পত্রিকাকে বলেন, আরপিওতে কিছু সংশোধনী এসেছে, নির্বাচনব্যবস্থায় কিছু পরিবর্তন আছে এবং এবার নির্বাচনে অনলাইনে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার বিষয় রয়েছে। এসব বিষয়ে ব্রিফিং দেওয়ার জন্য নির্বাচন কমিশনের প্রশিক্ষণ কর্মপরিকল্পনা অনুযায়ী মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। ১ অক্টোবর থেকে ইউএনওদের প্রশিক্ষণ দেওয়া শুরু হবে। আগামী//// সোমবার এ বিষয়ে মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেওয়া হবে। পরে ধাপে ধাপে অন্যদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
এর আগে অন্যান্য নির্বাচনে তফসিল ঘোষণার পর মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তাদের ব্রিফিং দেওয়া হতো। এবার আগেভাগেই প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। সংসদ নির্বাচনে ডিসিরা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও ইউএনওরা সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা থাকেন। ডিআইজি ও পুলিশ সুপাররা নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব পালন করেন। যদিও ১৩ সেপ্টেম্বর ইসির সঙ্গে সংলাপে বেশ কয়েকজন বক্তা প্রশাসনে ব্যাপক দলীয়করণের অভিযোগ করেন। দলীয়করণের অভিযোগে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের চিহ্নিত করে আগামী নির্বাচনে তাঁদের দায়িত্ব না দেওয়ার সুপারিশ করেন তাঁরা।
এর আগে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাচন কর্মকর্তাদের ৪১টি ব্যাচে ১৯ সেপ্টেম্বর থেকে ১৯ অক্টোবর এবং বিভাগীয় কমিশনার, ডিআইজি, পুলিশ কমিশনার, ডিসি, এসপি, আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তাদের ৯টি ব্যাচে আগামী ৭ থেকে ২২ অক্টোবর দুই দিনের প্রশিক্ষণ দেওয়ার পরিকল্পনা ছিল ইসির। তবে ইসিকে এই সময়সূচিতে পরিবর্তন আনতে হচ্ছে। এসব প্রশিক্ষণে সিইসি ও নির্বাচন কমিশনারদের পক্ষ থেকে মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তাদের বার্তা দেওয়ার কথা রয়েছে।
এদিকে ২ সেপ্টেম্বর থেকে উপজেলা পর্যায়ের প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষকদের প্রশিক্ষণ দেওয়া শুরু করেছে কমিশন। ৩ হাজার ২০০-র মতো কর্মকর্তাকে দুই দিনব্যাপী এই প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। নভেম্বর পর্যন্ত চলবে এই প্রশিক্ষণ। এখান থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে তাঁরা তফসিল ঘোষণার পর মাঠপর্যায়ে প্রিসাইডিং অফিসার, সহকারী প্রিসাইডিং অফিসার ও পোলিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ দেবেন।
প্রসঙ্গত, নভেম্বরে তফসিল দিয়ে জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজন করতে চায় ইসি।
আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মাঠপ্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্মকর্তাদের আগেভাগেই প্রশিক্ষণ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এর অংশ হিসেবে আগামী ১ অক্টোবর থেকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের (ইউএনও) প্রশিক্ষণ দেওয়া শুরু করবে ইসি। কাল সোমবার এ-সংক্রান্ত চিঠি মন্ত্রণালয়ে পাঠাতে পারে কমিশন। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে, ধাপে ধাপে বিভাগীয় কমিশনার, ডিআইজি, পুলিশ কমিশনার, ডিসি, পুলিশ সুপারদের এই প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। এ বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ও জননিরাপত্তা বিভাগকে চিঠি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে নির্বাচন কমিশনের অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ আজকের পত্রিকাকে বলেন, আরপিওতে কিছু সংশোধনী এসেছে, নির্বাচনব্যবস্থায় কিছু পরিবর্তন আছে এবং এবার নির্বাচনে অনলাইনে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার বিষয় রয়েছে। এসব বিষয়ে ব্রিফিং দেওয়ার জন্য নির্বাচন কমিশনের প্রশিক্ষণ কর্মপরিকল্পনা অনুযায়ী মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। ১ অক্টোবর থেকে ইউএনওদের প্রশিক্ষণ দেওয়া শুরু হবে। আগামী//// সোমবার এ বিষয়ে মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেওয়া হবে। পরে ধাপে ধাপে অন্যদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
এর আগে অন্যান্য নির্বাচনে তফসিল ঘোষণার পর মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তাদের ব্রিফিং দেওয়া হতো। এবার আগেভাগেই প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। সংসদ নির্বাচনে ডিসিরা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও ইউএনওরা সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা থাকেন। ডিআইজি ও পুলিশ সুপাররা নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব পালন করেন। যদিও ১৩ সেপ্টেম্বর ইসির সঙ্গে সংলাপে বেশ কয়েকজন বক্তা প্রশাসনে ব্যাপক দলীয়করণের অভিযোগ করেন। দলীয়করণের অভিযোগে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের চিহ্নিত করে আগামী নির্বাচনে তাঁদের দায়িত্ব না দেওয়ার সুপারিশ করেন তাঁরা।
এর আগে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাচন কর্মকর্তাদের ৪১টি ব্যাচে ১৯ সেপ্টেম্বর থেকে ১৯ অক্টোবর এবং বিভাগীয় কমিশনার, ডিআইজি, পুলিশ কমিশনার, ডিসি, এসপি, আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তাদের ৯টি ব্যাচে আগামী ৭ থেকে ২২ অক্টোবর দুই দিনের প্রশিক্ষণ দেওয়ার পরিকল্পনা ছিল ইসির। তবে ইসিকে এই সময়সূচিতে পরিবর্তন আনতে হচ্ছে। এসব প্রশিক্ষণে সিইসি ও নির্বাচন কমিশনারদের পক্ষ থেকে মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তাদের বার্তা দেওয়ার কথা রয়েছে।
এদিকে ২ সেপ্টেম্বর থেকে উপজেলা পর্যায়ের প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষকদের প্রশিক্ষণ দেওয়া শুরু করেছে কমিশন। ৩ হাজার ২০০-র মতো কর্মকর্তাকে দুই দিনব্যাপী এই প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। নভেম্বর পর্যন্ত চলবে এই প্রশিক্ষণ। এখান থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে তাঁরা তফসিল ঘোষণার পর মাঠপর্যায়ে প্রিসাইডিং অফিসার, সহকারী প্রিসাইডিং অফিসার ও পোলিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ দেবেন।
প্রসঙ্গত, নভেম্বরে তফসিল দিয়ে জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজন করতে চায় ইসি।
ভারতীয় সংবাদ সংস্থা এএনআইকে দেওয়া বিশেষ সাক্ষাৎকারে আজিজুল হক ইসলামাবাদী বলেছেন, ‘ইসকনের বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয়ভাবে কোনো কর্মসূচি দেয়নি হেফাজতে ইসলাম বরং মুসলিমদের উত্তেজিত হওয়া থেকে বিরত রাখতে এবং হিন্দু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হেফাজত দায়িত্ব নিয়েছে
৮ মিনিট আগেসাবেক প্রধান বিচারপতি মোহাম্মদ ফজলুল করীম আর নেই। আজ শনিবার ভোর পৌনে ৫টার দিকে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্নাইলাইহি রাজিউন।
১ ঘণ্টা আগেহোটেল সোনারগাঁওয়ে চলছে আন্তর্জাতিক ভূরাজনৈতিক সম্মেলন। বেসরকারি সংস্থা সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ এ সম্মেলনের আয়োজন করেছে। এতে ৮০ টিরও বেশি দেশ থেকে ২০০ জনের বেশি আলোচক, ৩০০ জন প্রতিনিধিসহ ৮০০ শোর অংশগ্রহণকারী রয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেসেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত ‘বে অব বেঙ্গল সম্মেলন’ শুরু হয়েছে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকছেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে উপস্থিত আছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
৩ ঘণ্টা আগে