নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আবারও ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে সরাসরি নিবন্ধন করে টিকা দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। সপ্তাহে একদিন থাকবে এই সুযোগ। এর মূল উদ্দেশ্য ষাটোর্ধ্ব বয়সীদের দ্রুত টিকার আওতায় আনা।
রোববার রাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম ফেসবুক লাইভে এই তথ্য জানান।
এ সময় খুরশীদ আলম বলেন, সপ্তাহের নির্ধারিত একদিনের ভিত্তিতে নিবন্ধিত-অনিবন্ধিত এবং ষাটোর্ধ্ব জনগোষ্ঠীকে স্পট রেজিস্ট্রেশনের মাধ্যমে টিকা নিতে বলা হবে। টিকা দেওয়ার সময় যারা বয়স্ক, তারা যেন পান-এ বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে।
খুরশীদ আলম বলেন, আমাদের পর্যবেক্ষণ বা পর্যালোচনায় দেখা গেছে, ষাটের বেশি মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন এবং মারা যাওয়াদের মধ্যে তারাই বেশি।
পর্যাপ্ত টিকা মজুত আছে জানিয়ে স্বাস্থ্যের মহাপরিচালক বলেন, ভবিষ্যতে টিকা পাওয়া উৎস নিশ্চিত করা হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় প্রতি মাসে ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে এক কোটিসহ প্রায় দুই কোটির মতো টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। এ জন্য মাঠ পর্যায়ের টিকাদান কর্মসূচি আরও কীভাবে বাড়ানো যায় সেই চেষ্টা চলছে।
স্কুল-কলেজ খুলে দেওয়ায় নতুন করে টিকাদান কেন্দ্র ব্যবস্থা করা হবে জানিয়ে খুরশীদ আলম বলেন, এখন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পাশাপাশি উপজেলা অডিটোরিয়াম এবং উপজেলার যেকোনো বড় হলরুমে টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে। ইউনিয়ন পর্যায়ে নিয়মিত টিকাদানের পাশাপাশি স্বাস্থ্য সহকারীদের মাধ্যমে ইউনিয়ন সাব-সেন্টার, ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রে টিকা দেওয়া হবে। সপ্তাহের যে দুই দিন নিয়মিত টিকাদান কার্যক্রম থাকবে না, এমন দুই দিন করোনার টিকা দেওয়া হবে।
খুরশীদ আলম বলেন, উপজেলা স্বাস্থ্য পরিবার পরিকল্পনার কর্মকর্তারা টিকাদান কেন্দ্র হিসেবে একটি ইউনিয়ন সাব-সেন্টার, ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রে এবং ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন করবেন। টিকা প্রত্যাশীরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে টিকার জন্য নিবন্ধন করবেন এবং এসএমএস পাওয়া সাপেক্ষে নির্ধারিত কেন্দ্র থেকে টিকা নেবেন।
সরকারি হিসেব মতে, জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত সব মিলিয়ে অ্যাস্ট্রাজেনেকা, সিনোফার্ম, মডার্না ও ফাইজারের মোট ৪ কোটি ৯৪ লাখ ৯৬ হাজার ৬০৭ টিকা পেয়েছে বাংলাদেশ। এর মধ্যে সিনোফার্মের ২ কোটি ৯৫ লাখ ৬৬ হাজার ৬০০ ডোজ, অ্যাস্ট্রাজেনেকার ১ কোটি ৩৩ লাখ ২৯ হাজার ৩৮৭ ডোজ, মডার্না ৫৫ লাখ ও ফাইজারের ১১ লাখ ৬২০ ডোজ।
আবারও ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে সরাসরি নিবন্ধন করে টিকা দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। সপ্তাহে একদিন থাকবে এই সুযোগ। এর মূল উদ্দেশ্য ষাটোর্ধ্ব বয়সীদের দ্রুত টিকার আওতায় আনা।
রোববার রাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম ফেসবুক লাইভে এই তথ্য জানান।
এ সময় খুরশীদ আলম বলেন, সপ্তাহের নির্ধারিত একদিনের ভিত্তিতে নিবন্ধিত-অনিবন্ধিত এবং ষাটোর্ধ্ব জনগোষ্ঠীকে স্পট রেজিস্ট্রেশনের মাধ্যমে টিকা নিতে বলা হবে। টিকা দেওয়ার সময় যারা বয়স্ক, তারা যেন পান-এ বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে।
খুরশীদ আলম বলেন, আমাদের পর্যবেক্ষণ বা পর্যালোচনায় দেখা গেছে, ষাটের বেশি মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন এবং মারা যাওয়াদের মধ্যে তারাই বেশি।
পর্যাপ্ত টিকা মজুত আছে জানিয়ে স্বাস্থ্যের মহাপরিচালক বলেন, ভবিষ্যতে টিকা পাওয়া উৎস নিশ্চিত করা হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় প্রতি মাসে ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে এক কোটিসহ প্রায় দুই কোটির মতো টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। এ জন্য মাঠ পর্যায়ের টিকাদান কর্মসূচি আরও কীভাবে বাড়ানো যায় সেই চেষ্টা চলছে।
স্কুল-কলেজ খুলে দেওয়ায় নতুন করে টিকাদান কেন্দ্র ব্যবস্থা করা হবে জানিয়ে খুরশীদ আলম বলেন, এখন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পাশাপাশি উপজেলা অডিটোরিয়াম এবং উপজেলার যেকোনো বড় হলরুমে টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে। ইউনিয়ন পর্যায়ে নিয়মিত টিকাদানের পাশাপাশি স্বাস্থ্য সহকারীদের মাধ্যমে ইউনিয়ন সাব-সেন্টার, ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রে টিকা দেওয়া হবে। সপ্তাহের যে দুই দিন নিয়মিত টিকাদান কার্যক্রম থাকবে না, এমন দুই দিন করোনার টিকা দেওয়া হবে।
খুরশীদ আলম বলেন, উপজেলা স্বাস্থ্য পরিবার পরিকল্পনার কর্মকর্তারা টিকাদান কেন্দ্র হিসেবে একটি ইউনিয়ন সাব-সেন্টার, ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রে এবং ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন করবেন। টিকা প্রত্যাশীরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে টিকার জন্য নিবন্ধন করবেন এবং এসএমএস পাওয়া সাপেক্ষে নির্ধারিত কেন্দ্র থেকে টিকা নেবেন।
সরকারি হিসেব মতে, জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত সব মিলিয়ে অ্যাস্ট্রাজেনেকা, সিনোফার্ম, মডার্না ও ফাইজারের মোট ৪ কোটি ৯৪ লাখ ৯৬ হাজার ৬০৭ টিকা পেয়েছে বাংলাদেশ। এর মধ্যে সিনোফার্মের ২ কোটি ৯৫ লাখ ৬৬ হাজার ৬০০ ডোজ, অ্যাস্ট্রাজেনেকার ১ কোটি ৩৩ লাখ ২৯ হাজার ৩৮৭ ডোজ, মডার্না ৫৫ লাখ ও ফাইজারের ১১ লাখ ৬২০ ডোজ।
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত ‘বে অব বেঙ্গল সম্মেলন’ শুরু হয়েছে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকছেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে উপস্থিত আছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
১ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের বিদায়ের পর দায়িত্ব নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকার একগুচ্ছ সংস্কার পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। অনিয়ম-অব্যবস্থাপনায় জর্জরিত রাষ্ট্রে সংস্কার এখন সময়ের দাবি, সমাজের দাবি। রাজনৈতিক দলগুলোও তাই সংস্কারের এ দাবি ছুড়ে ফেলতে পারছে না। আবার সংস্কার করতে গিয়ে ভোট যে পিছিয়ে যাচ্ছ
২ ঘণ্টা আগেঘোষণার পর প্রায় এক মাস পেরিয়ে গেলেও শুরু হয়নি চার সংস্কার কমিশনের কাজ। এমনকি কমিশনগুলো গঠনের আনুষ্ঠানিক প্রক্রিয়াও শেষ হয়নি এখন পর্যন্ত।
৩ ঘণ্টা আগেপুলিশের বিভিন্ন ইউনিটে এবং দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাগুলোর নিরাপত্তায় দায়িত্ব পালন করেন সাধারণ আনসার বা অঙ্গীভূত আনসার সদস্যরা। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর চাকরি জাতীয়করণের দাবিতে ঢাকায় প্রশাসনের প্রাণকেন্দ্র সচিবালয় ঘিরে সহিংস বিক্ষোভ করার পর অনেক আনসার সদস্যকে পুলিশ থেকে ধাপে ধাপে সরিয়ে নেওয়া হয়েছ
৩ ঘণ্টা আগে