আজাদুল আদনান, ঢাকা
সপ্তাহে এক কোটি টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা নিয়ে আগামী ৭ আগস্ট থেকে শুরু হচ্ছে সারা দেশে গণটিকাদান কার্যক্রম। নিবন্ধনের বিধিনিষেধ তুলে নেওয়ায় টিকা গ্রহণ সহজ হয়েছে। তবে শঙ্কা জেগেছে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির। কারণ, প্রতিদিন কারা টিকা পাবেন, তার কোনো তালিকা নেই। ফলে বিভিন্ন এলাকায় কে কবে টিকা পাবেন–তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
কারণ, বর্তমানে দিনে তিন লাখ টিকা দেওয়া হলেও তখন দিতে হবে ১৪ লাখ ২৮ হাজারের বেশি টিকা। তালিকা ছাড়া এই বিপুলসংখ্যক লোককে প্রতিদিন টিকা দেওয়াটা চ্যালেঞ্জ বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরাও।
এসব কারণ থেকেই গ্রাম পর্যায়ে টিকাদানে কিছুটা বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ বি এম খুরশীদ আলম। তিনি বলেন, এ জন্য স্থানীয় সরকার ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে সহায়তা চাওয়া হয়েছে। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরাও এটার সঙ্গে থাকবেন। স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সঙ্গে দেশের মেয়র, উপজেলা চেয়ারম্যান ও সংসদ সদস্যদের সঙ্গে ভার্চুয়ালি সভা করার পরিকল্পনা রয়েছে। তবে সবার সহযোগিতা দরকার। শুধু আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের দিয়ে তো হবে না। খুরশীদ আলম বলেন, ‘ইউনিয়ন পর্যায়ে টিকাদান নিয়ে একবারের একটি মাইক্রো প্ল্যান ঠিক করা হয়েছে। সে অনুযায়ীই কাজ হবে। সবাইকে টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা হলেও সেখানে ৫০ বছরের বেশি নারী এবং পুরুষকে প্রাধান্য দেওয়া হবে।
তবে সপ্তাহে কোটি টিকা দেওয়ার এই পরিকল্পনা বাস্তবসম্মত নয় বলে মনে করেন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বিশেষজ্ঞ উপদেষ্টা কমিটির অন্যতম সদস্য ড. আবু জামিল ফয়সাল। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, এক কোটি ডোজ টিকা দিতে হলে তো এক কোটি মানুষকে পেতে হবে। নিবন্ধন বা জাতীয় পরিচয়পত্র নিয়ে এসে টিকা নেওয়ার বিষয়টি আছে। সবচেয়ে বড় বিষয় হলো, ইউনিয়ন পর্যায়ে পর্যন্ত টিকাগুলো নিয়ে যেতে হবে। এটি কতটা সম্ভব হবে, তা নিয়ে শঙ্কা রয়েছে।
তালিকা না থাকার বিষয়ে আবুল জামিল ফয়সাল বলেন, এমনিতেই এতগুলো মানুষকে টিকা দেওয়া অনেক চ্যালেঞ্জের। সেখানে যদি তালিকা না করা হয়, তাহলে কেন্দ্রগুলোয় অহেতুক ভিড় হবে। অনেকে টিকাদান দেখতে আসবে, আবার কেউ কেউ জোর করে টিকা নিতে আসবে। আমাদের উচিত ছিল পর্যায়ক্রমে যাওয়া। এক কোটি ডোজ টিকা একবারে তো আর দেওয়ার দরকার নেই। এ ছাড়া প্রতিটি কেন্দ্রে অবশ্যই একজন করে হলেও চিকিৎসক থাকা দরকার।
প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে টিকার আওতায় আনতে বয়সসীমা কমিয়ে আনার পাশাপাশি জাতীয় পরিচয়পত্র কিংবা সাধারণ টিকা কার্ড দিয়েই টিকা নেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ ছাড়া বয়স্কদের টিকা নিশ্চিতে বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, কাউন্সিলর ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনা করে টিকাকেন্দ্রের স্থান ঠিক করবেন। তবে কমিউনিটি ক্লিনিক, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ের মতো স্থানগুলোকে টিকাকেন্দ্র করা হবে। সারা দেশে এর সংখ্যা সাড়ে চার হাজারের মতো হবে। একই সঙ্গে পৌরসভার প্রতিটি ওয়ার্ডে একটি আর সিটি করপোরেশনের প্রতিটি ওয়ার্ডে তিনটি করে কেন্দ্র করার পরিকল্পনা করা হয়েছে। ইউনিয়ন পর্যায়ে দিনে ছয় শ জনকে টিকা দেওয়া হবে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ভ্যাকসিন ডিপ্লয়মেন্ট কমিটির সদস্যসচিব ডা. শামসুল হক বলেন, গ্রাম পর্যায়ে সপ্তাহে তিন দিন টিকা দেওয়া হবে। কেন্দ্রগুলোয় দুজন থাকবেন টিকা দেওয়ার জন্য। আর তিনজন স্বেচ্ছাসেবক থাকবেন। তাঁরাই টিকাদানের প্রতিদিনের কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করবেন।
টিকাদান সহজ করতে নিবন্ধন প্রক্রিয়া উঠিয়ে দেওয়া হলেও গ্রামের মানুষকে টিকা দিতে কোনো তালিকা এখন পর্যন্ত করা সম্ভব হয়নি। ফলে টিকাদানে কিছুটা বিশৃঙ্খল অবস্থা তৈরির আশঙ্কা করা হচ্ছে। বিষয়টি স্বীকার করে রংপুরের সিভিল সার্জন ডা. হিরম্ব কুমার রায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গ্রামের মানুষকে টিকা দেওয়ার বিষয়টি কিছুটা জটিল। তারপরও আমরা সহজ করতে স্বাস্থ্যসহকারীদের প্রশিক্ষণের পাশাপাশি স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনা করছি। তালিকা করা না গেলেও অন্তত হাতে করে একটি চিরকুট যাতে তাঁরা নিয়ে আসেন, সে জন্য চেয়ারম্যান, মেম্বারদের নির্দেশনা দেওয়ার চিন্তা করা হচ্ছে।’
খুলনা সিভিল সার্জন নিয়াজ মোহাম্মদ বলেন, ‘সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। প্রতিটি ওয়ার্ডে তিনটি করে বুথের জন্য সিটি করপোরেশনে ১৮৬ জন জনবল দরকার। যাঁদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। টিকাগ্রহীতার সংখ্যা বিবেচনায় গ্রাম পর্যায়ে বুথের সংখ্যা কম-বেশি হতে পারে।
এদিকে চট্টগ্রামে পটিয়া ও ফটিকছড়ির দুটি ইউনিয়নে আগেই ৩ হাজার ৬০০ জনকে টিকা দেওয়া হয়েছে। এ নিয়ে তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বিভাগীয় স্বাস্থ্য বিভাগ। গণটিকাদান কার্যক্রমের জন্য ১৬ উপজেলায় ইউনিয়ন পর্যায়ে প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। ইতিমধ্যে প্রশিক্ষণও সম্পন্ন হয়েছে। কোথায় কোথায় বুথ ও কেন্দ্র হবে–সেটিও চূড়ান্ত হয়েছে বলে জানিয়েছে সিভিল সার্জন অফিস। ইউনিয়ন পর্যায়ে টিকাদানে প্রস্তুতির বিষয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, বিভাগগুলোয় বিভিন্ন ব্লক করে অনলাইনে প্রশিক্ষণ চলছে। আগামী ৬ আগস্ট পর্যন্ত এই প্রশিক্ষণ চলবে। ওই দিনই স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক সম্পূর্ণ পরিকল্পনার বিষয়টি তুলে ধরবেন।
সপ্তাহে এক কোটি টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা নিয়ে আগামী ৭ আগস্ট থেকে শুরু হচ্ছে সারা দেশে গণটিকাদান কার্যক্রম। নিবন্ধনের বিধিনিষেধ তুলে নেওয়ায় টিকা গ্রহণ সহজ হয়েছে। তবে শঙ্কা জেগেছে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির। কারণ, প্রতিদিন কারা টিকা পাবেন, তার কোনো তালিকা নেই। ফলে বিভিন্ন এলাকায় কে কবে টিকা পাবেন–তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
কারণ, বর্তমানে দিনে তিন লাখ টিকা দেওয়া হলেও তখন দিতে হবে ১৪ লাখ ২৮ হাজারের বেশি টিকা। তালিকা ছাড়া এই বিপুলসংখ্যক লোককে প্রতিদিন টিকা দেওয়াটা চ্যালেঞ্জ বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরাও।
এসব কারণ থেকেই গ্রাম পর্যায়ে টিকাদানে কিছুটা বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ বি এম খুরশীদ আলম। তিনি বলেন, এ জন্য স্থানীয় সরকার ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে সহায়তা চাওয়া হয়েছে। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরাও এটার সঙ্গে থাকবেন। স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সঙ্গে দেশের মেয়র, উপজেলা চেয়ারম্যান ও সংসদ সদস্যদের সঙ্গে ভার্চুয়ালি সভা করার পরিকল্পনা রয়েছে। তবে সবার সহযোগিতা দরকার। শুধু আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের দিয়ে তো হবে না। খুরশীদ আলম বলেন, ‘ইউনিয়ন পর্যায়ে টিকাদান নিয়ে একবারের একটি মাইক্রো প্ল্যান ঠিক করা হয়েছে। সে অনুযায়ীই কাজ হবে। সবাইকে টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা হলেও সেখানে ৫০ বছরের বেশি নারী এবং পুরুষকে প্রাধান্য দেওয়া হবে।
তবে সপ্তাহে কোটি টিকা দেওয়ার এই পরিকল্পনা বাস্তবসম্মত নয় বলে মনে করেন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বিশেষজ্ঞ উপদেষ্টা কমিটির অন্যতম সদস্য ড. আবু জামিল ফয়সাল। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, এক কোটি ডোজ টিকা দিতে হলে তো এক কোটি মানুষকে পেতে হবে। নিবন্ধন বা জাতীয় পরিচয়পত্র নিয়ে এসে টিকা নেওয়ার বিষয়টি আছে। সবচেয়ে বড় বিষয় হলো, ইউনিয়ন পর্যায়ে পর্যন্ত টিকাগুলো নিয়ে যেতে হবে। এটি কতটা সম্ভব হবে, তা নিয়ে শঙ্কা রয়েছে।
তালিকা না থাকার বিষয়ে আবুল জামিল ফয়সাল বলেন, এমনিতেই এতগুলো মানুষকে টিকা দেওয়া অনেক চ্যালেঞ্জের। সেখানে যদি তালিকা না করা হয়, তাহলে কেন্দ্রগুলোয় অহেতুক ভিড় হবে। অনেকে টিকাদান দেখতে আসবে, আবার কেউ কেউ জোর করে টিকা নিতে আসবে। আমাদের উচিত ছিল পর্যায়ক্রমে যাওয়া। এক কোটি ডোজ টিকা একবারে তো আর দেওয়ার দরকার নেই। এ ছাড়া প্রতিটি কেন্দ্রে অবশ্যই একজন করে হলেও চিকিৎসক থাকা দরকার।
প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে টিকার আওতায় আনতে বয়সসীমা কমিয়ে আনার পাশাপাশি জাতীয় পরিচয়পত্র কিংবা সাধারণ টিকা কার্ড দিয়েই টিকা নেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ ছাড়া বয়স্কদের টিকা নিশ্চিতে বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, কাউন্সিলর ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনা করে টিকাকেন্দ্রের স্থান ঠিক করবেন। তবে কমিউনিটি ক্লিনিক, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ের মতো স্থানগুলোকে টিকাকেন্দ্র করা হবে। সারা দেশে এর সংখ্যা সাড়ে চার হাজারের মতো হবে। একই সঙ্গে পৌরসভার প্রতিটি ওয়ার্ডে একটি আর সিটি করপোরেশনের প্রতিটি ওয়ার্ডে তিনটি করে কেন্দ্র করার পরিকল্পনা করা হয়েছে। ইউনিয়ন পর্যায়ে দিনে ছয় শ জনকে টিকা দেওয়া হবে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ভ্যাকসিন ডিপ্লয়মেন্ট কমিটির সদস্যসচিব ডা. শামসুল হক বলেন, গ্রাম পর্যায়ে সপ্তাহে তিন দিন টিকা দেওয়া হবে। কেন্দ্রগুলোয় দুজন থাকবেন টিকা দেওয়ার জন্য। আর তিনজন স্বেচ্ছাসেবক থাকবেন। তাঁরাই টিকাদানের প্রতিদিনের কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করবেন।
টিকাদান সহজ করতে নিবন্ধন প্রক্রিয়া উঠিয়ে দেওয়া হলেও গ্রামের মানুষকে টিকা দিতে কোনো তালিকা এখন পর্যন্ত করা সম্ভব হয়নি। ফলে টিকাদানে কিছুটা বিশৃঙ্খল অবস্থা তৈরির আশঙ্কা করা হচ্ছে। বিষয়টি স্বীকার করে রংপুরের সিভিল সার্জন ডা. হিরম্ব কুমার রায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গ্রামের মানুষকে টিকা দেওয়ার বিষয়টি কিছুটা জটিল। তারপরও আমরা সহজ করতে স্বাস্থ্যসহকারীদের প্রশিক্ষণের পাশাপাশি স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনা করছি। তালিকা করা না গেলেও অন্তত হাতে করে একটি চিরকুট যাতে তাঁরা নিয়ে আসেন, সে জন্য চেয়ারম্যান, মেম্বারদের নির্দেশনা দেওয়ার চিন্তা করা হচ্ছে।’
খুলনা সিভিল সার্জন নিয়াজ মোহাম্মদ বলেন, ‘সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। প্রতিটি ওয়ার্ডে তিনটি করে বুথের জন্য সিটি করপোরেশনে ১৮৬ জন জনবল দরকার। যাঁদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। টিকাগ্রহীতার সংখ্যা বিবেচনায় গ্রাম পর্যায়ে বুথের সংখ্যা কম-বেশি হতে পারে।
এদিকে চট্টগ্রামে পটিয়া ও ফটিকছড়ির দুটি ইউনিয়নে আগেই ৩ হাজার ৬০০ জনকে টিকা দেওয়া হয়েছে। এ নিয়ে তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বিভাগীয় স্বাস্থ্য বিভাগ। গণটিকাদান কার্যক্রমের জন্য ১৬ উপজেলায় ইউনিয়ন পর্যায়ে প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। ইতিমধ্যে প্রশিক্ষণও সম্পন্ন হয়েছে। কোথায় কোথায় বুথ ও কেন্দ্র হবে–সেটিও চূড়ান্ত হয়েছে বলে জানিয়েছে সিভিল সার্জন অফিস। ইউনিয়ন পর্যায়ে টিকাদানে প্রস্তুতির বিষয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, বিভাগগুলোয় বিভিন্ন ব্লক করে অনলাইনে প্রশিক্ষণ চলছে। আগামী ৬ আগস্ট পর্যন্ত এই প্রশিক্ষণ চলবে। ওই দিনই স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক সম্পূর্ণ পরিকল্পনার বিষয়টি তুলে ধরবেন।
মাসতিনেক আগেও বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ককে ‘সোনালি অধ্যায়’ হিসেবে তুলে ধরত প্রতিবেশী ভারত। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পদত্যাগ করে শেখ হাসিনা সেখানে আশ্রয় নেওয়ার পর থেকে দুই দেশের রাজনৈতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে জট লেগে যায়।
৬ ঘণ্টা আগেচতুর্থ সংশোধনী আইন কেন সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল দিয়েছেন হাইকোর্ট। নওগাঁর রাণীনগরের নারায়ণপাড়ার বাসিন্দা বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মোফাজ্জল হোসেনের করা রিটের পরিপ্রেক্ষিতে
৭ ঘণ্টা আগেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে তৃতীয় ধাপের ৬ হাজার ৫৩১ জনের নিয়োগপত্র প্রদানে স্থগিতাদেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। আজ মঙ্গলবার বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজীর বেঞ্চ ছয় মাসের জন্য তাঁদের নিয়োগ স্থগিত করে রুল জারি করেন
৯ ঘণ্টা আগেডেইলি স্টারের সাংবাদিক গোলাম মোর্তোজাকে ওয়াশিংটন ডিসিতে বাংলাদেশ দূতাবাসের প্রেস মিনিস্টার পদে নিয়োগ দিয়েছে সরকার।
১০ ঘণ্টা আগে