নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে জাতীয় সংসদে বেশ কয়েকজন সাংবাদিক ও গণমাধ্যম মালিক সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন। আজ শুক্রবার সকালে গণভবনে জার্মানি সফর নিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের ও গণমাধ্যমকর্মীদের সংসদে নেওয়ার কারণ জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা সব শ্রেণি-পেশার মানুষকে সংসদে আনার চেষ্টা করি। দেশে দীর্ঘদিন মিলিটারি ডিক্টেটরশিপ চলেছে। এ জন্য গণতান্ত্রিক অনুশীলনের সুযোগ কম আমাদের ছিল।’ এ সময় জাতীয় সংসদে সাংবিধানিক কাজগুলো কীভাবে হয় তা সাংবাদিকদের সরাসরি দেখার সুযোগ দিতেই সাংবাদিক ও গণমাধ্যম মালিকদের সংসদে আনার চেষ্টা করা হয় বলে জানান প্রধানমন্ত্রী।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা ক্ষমতায় আসার পর থেকে সেটা চেষ্টা করছি। এ জন্য সংসদ কীভাবে কাজ করে, আমাদের সাংবিধানিক কাজ কীভাবে হয় সেটা সকলের দেখা দরকার। জানা দরকার। সে জন্য এটা করি।’ এ সময় প্রধানমন্ত্রী মজা করে বলেন, ‘সাংবাদিকেরা যাতে আমাদের সমালোচনা করতে না পারেন তার জন্য মনোনয়ন দিয়েছি।’
সংবাদ সম্মেলনে জার্মানি সফরে পশ্চিমা বিশ্বের একাধিক রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানের সঙ্গে বৈঠক ও সাক্ষাতের সময় বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে কোনো কথা উঠেছে কি না—এমন এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে তাদের সঙ্গে কোনো কথা হয়নি। নির্বাচন নিয়ে তাদের কোনো উদ্বেগও নেই, মন্তব্যও নেই, প্রশ্ন নাই। নির্বাচন নিয়ে কোন কথা হয় নাই, বেশির ভাগ কথা হয়েছে দ্বিপক্ষীয়।’
এ সময় তিনি আরও বলেন, ‘যেসব দেশের নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করতে ১০ / ১২ দিন লাগল সেই নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু। আর ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যে দেশ ফলাফল দিল সেটা অবাধ, সুষ্ঠু না। এ রোগের কোনো ওষুধ আমাদের কাছে নেই। শক্তি আমাদের জনগণ, সেটাই বিশ্বাস করি। আমি কোনো দেশের নাম বলব না। আপনারা জানেন ভালো করে। এখন কেবল সমঝোতায় এসেছে। কে প্রেসিডেন্ট হবে, কে কি হবে। এ রকম আমাদের দেশে হলে তারা খুশি হতো, সেটা হয়নি দেখে তাদের মন খারাপ। তবে মন খারাপ ভালো হয়ে যাবে, অসুবিধা নেই।’
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমি সব সময় বলেছি, আমরা ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল করেছি, আপনারা সেখানে আসেন, বিনিয়োগ করেন। সেই সঙ্গে নতুন যেসব প্রযুক্তি এসেছে, যে যে বিষয়ে পারদর্শী সে বিষয়েও আলোচনা করেছি।’
বাংলাদেশের ডেলটা বা বদ্বীপ পরিকল্পনায় নেদারল্যান্ডসের সঙ্গে চুক্তির বিষয়টি উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘ডেলটা প্ল্যান নিয়ে নেদারল্যান্ডসের সঙ্গে চুক্তি করা আছে। দেশটির বর্তমান প্রধানমন্ত্রী আর থাকছেন না। তিনি নির্বাচন করেননি। আমি যখন ক্ষমতায় এসেছিলাম, তখন তিনিও ক্ষমতায় এসেছিলেন। তিনি বলেছেন, এত দিন হয়ে গেছে। আমার এখানে থাকতে ভালো লাগছে না, আর নির্বাচন করবে না। তখন আমিও বলেছিলাম, আমি যদি পরতাম খুব খুশি হতাম।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘ইউরোপের দেশগুলোর সঙ্গে ভালো বন্ধুত্ব আমাদের আছে। ফ্রান্স জলবায়ু পরিবর্তনের (প্রভাব মোকাবিলার) জন্য ১ বিলিয়ন ডলার দেবে। ইউরোপের দেশগুলোর সঙ্গে আমাদের রাষ্ট্রীয় সম্পর্ক আছে, আমার ব্যক্তিগত সম্পর্ক থাকায়ও সুবিধা হয়েছে। নির্বাচন নিয়ে কেউ কোন কথা বলেনি। তারা নিজেরাই জানত নির্বাচনে আমি জিতে আসব। যারা চায় নাই, তারাই কথা ওঠায়।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে জাতীয় সংসদে বেশ কয়েকজন সাংবাদিক ও গণমাধ্যম মালিক সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন। আজ শুক্রবার সকালে গণভবনে জার্মানি সফর নিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের ও গণমাধ্যমকর্মীদের সংসদে নেওয়ার কারণ জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা সব শ্রেণি-পেশার মানুষকে সংসদে আনার চেষ্টা করি। দেশে দীর্ঘদিন মিলিটারি ডিক্টেটরশিপ চলেছে। এ জন্য গণতান্ত্রিক অনুশীলনের সুযোগ কম আমাদের ছিল।’ এ সময় জাতীয় সংসদে সাংবিধানিক কাজগুলো কীভাবে হয় তা সাংবাদিকদের সরাসরি দেখার সুযোগ দিতেই সাংবাদিক ও গণমাধ্যম মালিকদের সংসদে আনার চেষ্টা করা হয় বলে জানান প্রধানমন্ত্রী।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা ক্ষমতায় আসার পর থেকে সেটা চেষ্টা করছি। এ জন্য সংসদ কীভাবে কাজ করে, আমাদের সাংবিধানিক কাজ কীভাবে হয় সেটা সকলের দেখা দরকার। জানা দরকার। সে জন্য এটা করি।’ এ সময় প্রধানমন্ত্রী মজা করে বলেন, ‘সাংবাদিকেরা যাতে আমাদের সমালোচনা করতে না পারেন তার জন্য মনোনয়ন দিয়েছি।’
সংবাদ সম্মেলনে জার্মানি সফরে পশ্চিমা বিশ্বের একাধিক রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানের সঙ্গে বৈঠক ও সাক্ষাতের সময় বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে কোনো কথা উঠেছে কি না—এমন এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে তাদের সঙ্গে কোনো কথা হয়নি। নির্বাচন নিয়ে তাদের কোনো উদ্বেগও নেই, মন্তব্যও নেই, প্রশ্ন নাই। নির্বাচন নিয়ে কোন কথা হয় নাই, বেশির ভাগ কথা হয়েছে দ্বিপক্ষীয়।’
এ সময় তিনি আরও বলেন, ‘যেসব দেশের নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করতে ১০ / ১২ দিন লাগল সেই নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু। আর ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যে দেশ ফলাফল দিল সেটা অবাধ, সুষ্ঠু না। এ রোগের কোনো ওষুধ আমাদের কাছে নেই। শক্তি আমাদের জনগণ, সেটাই বিশ্বাস করি। আমি কোনো দেশের নাম বলব না। আপনারা জানেন ভালো করে। এখন কেবল সমঝোতায় এসেছে। কে প্রেসিডেন্ট হবে, কে কি হবে। এ রকম আমাদের দেশে হলে তারা খুশি হতো, সেটা হয়নি দেখে তাদের মন খারাপ। তবে মন খারাপ ভালো হয়ে যাবে, অসুবিধা নেই।’
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমি সব সময় বলেছি, আমরা ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল করেছি, আপনারা সেখানে আসেন, বিনিয়োগ করেন। সেই সঙ্গে নতুন যেসব প্রযুক্তি এসেছে, যে যে বিষয়ে পারদর্শী সে বিষয়েও আলোচনা করেছি।’
বাংলাদেশের ডেলটা বা বদ্বীপ পরিকল্পনায় নেদারল্যান্ডসের সঙ্গে চুক্তির বিষয়টি উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘ডেলটা প্ল্যান নিয়ে নেদারল্যান্ডসের সঙ্গে চুক্তি করা আছে। দেশটির বর্তমান প্রধানমন্ত্রী আর থাকছেন না। তিনি নির্বাচন করেননি। আমি যখন ক্ষমতায় এসেছিলাম, তখন তিনিও ক্ষমতায় এসেছিলেন। তিনি বলেছেন, এত দিন হয়ে গেছে। আমার এখানে থাকতে ভালো লাগছে না, আর নির্বাচন করবে না। তখন আমিও বলেছিলাম, আমি যদি পরতাম খুব খুশি হতাম।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘ইউরোপের দেশগুলোর সঙ্গে ভালো বন্ধুত্ব আমাদের আছে। ফ্রান্স জলবায়ু পরিবর্তনের (প্রভাব মোকাবিলার) জন্য ১ বিলিয়ন ডলার দেবে। ইউরোপের দেশগুলোর সঙ্গে আমাদের রাষ্ট্রীয় সম্পর্ক আছে, আমার ব্যক্তিগত সম্পর্ক থাকায়ও সুবিধা হয়েছে। নির্বাচন নিয়ে কেউ কোন কথা বলেনি। তারা নিজেরাই জানত নির্বাচনে আমি জিতে আসব। যারা চায় নাই, তারাই কথা ওঠায়।’
গতকাল শনিবার ঢাকায় পৌঁছার পর সামাজিক মাধ্যম এক্স–এ দেওয়া এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, একটি শান্তিপূর্ণ ভবিষ্যৎ ও জবাবদিহিমূলক ব্যবস্থা বাংলাদেশের প্রাপ্য। ব্রিটিশ প্রতিমন্ত্রী আজ অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গেও বৈঠক করবেন।
১ ঘণ্টা আগেমাটি পরীক্ষার মাধ্যমে সুষম সার ব্যবহারে উৎসাহিত করতে ভ্রাম্যমাণ গবেষণাগারের মাধ্যমে মাটি পরীক্ষার কর্মসূচি হাতে নিয়েছে মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউট (এসআরডিআই)। এই কর্মসূচির আওতায় ১০টি ভ্রাম্যমাণ পরীক্ষাগার দেশের ৪৯ জেলার ৫৬টি উপজেলায় মাটি পরীক্ষা করবে। কৃষকেরা মাত্র ২৫ টাকা ভর্তুকি মূল্যে (প্রকৃ
৩ ঘণ্টা আগেমালয়েশিয়ার বন্ধ শ্রমবাজার আবার খুলেছে। বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম এ শ্রমবাজারে এবার প্ল্যান্টেশন অর্থাৎ কৃষি খাতে কর্মী নেওয়া হচ্ছে। তবে এবারও সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। এ সময়সীমা শেষ হচ্ছে আগামী ৩১ জানুয়ারি। জনশক্তি রপ্তানিকারকেরা বলছেন, সময়সীমা বেঁধে দেওয়ার কারণে এবারও সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। কারণ
৪ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফেরানোর প্রসঙ্গে বঙ্গোপসাগর সংলাপে ভারত ও বাংলাদেশের অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে কিছুটা উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। তবে পরে হাস্যরসের মাধ্যমে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে উষ্ণতা ছড়িয়েছেন দুপক্ষের আলোচকেরা।
১১ ঘণ্টা আগে