নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জুন মাসের গরমেও ভ্রমণের আনন্দ উপভোগ করতে ভারতের কিছু জায়গায় যেতে পারেন ভ্রমণপিয়াসীরা। কুল্লু উপত্যকার উত্তর প্রান্তে ১ হাজার ৯২৬ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত মানালি। তুষার আচ্ছাদিত পর্বতশৃঙ্গ, ফুলে ঢাকা তৃণভূমি, হিমবাহ, নদী, মন্দির, বৌদ্ধ মঠসহ অনেক দর্শনীয় স্থান আছে সেখানে। উপভোগ্য খেলার মধ্যে আছে স্নো স্পোর্টস, যেমন স্কিইং, স্নোবোর্ডিং ইত্যাদি। আছে প্যারাগ্লাইডিং, হাইকিং, রক ক্লাইম্বিং, মাউন্টেইন বাইকিং, ক্যানোয়িং ও হোয়াইট ওয়াটার রাফটিংয়ের মতো রোমাঞ্চকর খেলা।
ওক ও পাইনগাছে ঘেরা সিমলা ভারতের উত্তরাঞ্চলের অন্যতম দর্শনীয় হিল স্টেশন। মল, রিজ ও টয় ট্রেন—সবই পাওয়া যাবে সেখানে।
মাউন্ট আবু রাজস্থান রাজ্যের একমাত্র পাহাড়ি স্টেশন। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১ হাজার ৭২২ মিটার ওপরে অবস্থিত এই পর্যটন গন্তব্য আরাবল্লী রেঞ্জের শান্ত পরিবেশে অবস্থিত। পাহাড়ি শহরটি হ্রদ, জলপ্রপাত এবং সবুজ বনে ঘেরা। শহরটিতে দর্শনার্থীরা চিতাবাঘ, বুনো শূকর, ল্যাঙ্গুর ও সাম্বার দেখার সুযোগ পান।
শিলং শহর পাইনগাছ, জলপ্রপাত, সবুজ গাছপালাসহ বিশাল পার্ক নিয়ে গড়ে উঠেছে। সেখানে পর্যটকেরা হাইকিং, ক্যাম্পিং, রিভার রাফটিং, র্যাপেলিং, কায়াকিং, ফিশিং করতে পারেন।
এ ছাড়া যাঁরা সমুদ্র ভালোবাসেন, তাঁরা যেতে পারেন দক্ষিণ গোয়ার শান্ত সমুদ্রসৈকতগুলোতে। সেখানকার দর্শনীয় জায়গাগুলো হলো বাটারফ্লাই, পালোলেম এবং আগোন্ডা, সেন্ট জেভিয়ার্স চার্চ এবং দুধসাগর জলপ্রপাত। উত্তর গোয়া আরম্ভোল, ভ্যাগাটর এবং অঞ্জুনার মতো সৈকতের জন্য বিখ্যাত। এ ছাড়া সেখানে
আছে ফোর্ট আগুয়াদা এবং চাপোরা ফোর্ট।
জুন মাসের গরমেও ভ্রমণের আনন্দ উপভোগ করতে ভারতের কিছু জায়গায় যেতে পারেন ভ্রমণপিয়াসীরা। কুল্লু উপত্যকার উত্তর প্রান্তে ১ হাজার ৯২৬ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত মানালি। তুষার আচ্ছাদিত পর্বতশৃঙ্গ, ফুলে ঢাকা তৃণভূমি, হিমবাহ, নদী, মন্দির, বৌদ্ধ মঠসহ অনেক দর্শনীয় স্থান আছে সেখানে। উপভোগ্য খেলার মধ্যে আছে স্নো স্পোর্টস, যেমন স্কিইং, স্নোবোর্ডিং ইত্যাদি। আছে প্যারাগ্লাইডিং, হাইকিং, রক ক্লাইম্বিং, মাউন্টেইন বাইকিং, ক্যানোয়িং ও হোয়াইট ওয়াটার রাফটিংয়ের মতো রোমাঞ্চকর খেলা।
ওক ও পাইনগাছে ঘেরা সিমলা ভারতের উত্তরাঞ্চলের অন্যতম দর্শনীয় হিল স্টেশন। মল, রিজ ও টয় ট্রেন—সবই পাওয়া যাবে সেখানে।
মাউন্ট আবু রাজস্থান রাজ্যের একমাত্র পাহাড়ি স্টেশন। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১ হাজার ৭২২ মিটার ওপরে অবস্থিত এই পর্যটন গন্তব্য আরাবল্লী রেঞ্জের শান্ত পরিবেশে অবস্থিত। পাহাড়ি শহরটি হ্রদ, জলপ্রপাত এবং সবুজ বনে ঘেরা। শহরটিতে দর্শনার্থীরা চিতাবাঘ, বুনো শূকর, ল্যাঙ্গুর ও সাম্বার দেখার সুযোগ পান।
শিলং শহর পাইনগাছ, জলপ্রপাত, সবুজ গাছপালাসহ বিশাল পার্ক নিয়ে গড়ে উঠেছে। সেখানে পর্যটকেরা হাইকিং, ক্যাম্পিং, রিভার রাফটিং, র্যাপেলিং, কায়াকিং, ফিশিং করতে পারেন।
এ ছাড়া যাঁরা সমুদ্র ভালোবাসেন, তাঁরা যেতে পারেন দক্ষিণ গোয়ার শান্ত সমুদ্রসৈকতগুলোতে। সেখানকার দর্শনীয় জায়গাগুলো হলো বাটারফ্লাই, পালোলেম এবং আগোন্ডা, সেন্ট জেভিয়ার্স চার্চ এবং দুধসাগর জলপ্রপাত। উত্তর গোয়া আরম্ভোল, ভ্যাগাটর এবং অঞ্জুনার মতো সৈকতের জন্য বিখ্যাত। এ ছাড়া সেখানে
আছে ফোর্ট আগুয়াদা এবং চাপোরা ফোর্ট।
দেশে ভ্রমণের ক্ষেত্রে সিলেট যেন এক মহারানি। চা-বাগান, পাহাড়, নদী, ঝরনা, বিল কী নেই এ জেলায়। এ জেলারই এক উপজেলা জৈন্তাপুর। এখানে দেখা যাবে নীল পানির সারি নদী, চা-বাগান আর লাল শাপলার বিল। শীতে বেরিয়ে পড়বেন না কি?...
৭ ঘণ্টা আগেদিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
৪ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
৪ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
৪ দিন আগে