হিল্লোল দত্ত
টিনটিনের নাম না শোনা দুর্ভাগ্য নয়, তবে শোনাটা বেশ বড় সৌভাগ্য। টিনটিন এক তরুণ সাংবাদিক, যার সঙ্গী এক সাদা ওয়্যার ফক্স টেরিয়ার, যার নাম ফরাসিতে মিল্যু, ইংরেজিতে স্নোয়ি, আর বাংলায় কুট্টুস। এ ছাড়া ক্যাপ্টেন আর্চিবল্ড হ্যাডক, প্রফেসর কাথবার্ট ক্যালকুলাস, রনসন জনসন থেকে শুরু করে আরও বেশ কিছু পরিচিত বন্ধু রয়েছে তার। বন্ধুবৎসল হিসেবে সে পয়লা নম্বরের। কিন্তু তার আসল দক্ষতা হলো অপরাধ সন্ধানে বা অনুসন্ধানী সাংবাদিকতায় এবং দুষ্টু লোকদের শায়েস্তা করায়। লো পেতি ভ্যাঁতিয়েম বা খুদে কুঁড়ি পত্রিকার সে সাংবাদিক, যেটার কাছাকাছি নামের একটা পত্রিকায় টিনটিনের স্রষ্টা জর্জেস প্রস্পার রেমি বা অ্যাহজে নিজেই কাজ করতেন। ও হ্যাঁ, টিনটিন একটা কমিক চরিত্র, যার জন্ম হয় লো ভ্যাঁতিয়েম সিয়েক্ল বা বিংশ শতক পত্রিকায় ১০ জানুয়ারি, ১৯২৯ সালে। কুট্টুসেরও জন্ম সেদিন। সেই সুবাদে দুজনের জন্মদিন একই।
আপিসের ডেস্কে বা ঘরের কোনায় বসে কলমচির কাজ করার পাত্রটি নয় টিনটিন। তাই সে চঞ্চল, সুদূরের পিয়াসী। কখনো পত্রিকার দায়িত্ব বা অ্যাসাইনমেন্ট হাতে নিয়ে, কখনো-বা বন্ধুর বিপদে সাড়া দিতে, কখনো বেড়াতে গিয়ে সে সমাধান করে নানা রহস্যের। তার ঘরের দরজায়ও মাঝেমধ্যে রহস্য এসে হানা দিয়েছে।
প্রথম বই বেরোয় টিনটিনের ১৯৩০ সালে, যা এর আগে পত্রিকায় ছাপা হয়েছে ধারাবাহিকভাবে জানুয়ারি, ১৯২৯ থেকে। সোভিয়েত দেশে টিনটিন নামের সেই টিনটিন ছিল সাদাকালো। আয়তনেও বেশ বড়। সোভিয়েত রাশ্যায় গিয়ে টিনটিন কীভাবে বলশেভিকদের সমাজতান্ত্রিক সাফল্যের পেছনের পর্দা ফাঁস করল আর মৃত্যুকে বারবার ফাঁকি দিয়ে ফিরল বিজয়ী হয়ে, সেটাই এই অ্যাডভেঞ্চার কাহিনির
মূল গল্প। সেই যে টিনটিন ঘরের বাইরে পা ফেলল, শেষ অসমাপ্ত বই টিনটিন এবং আলফা-আর্ট অবধি সেই ভ্রমণ চলমান থেকেছে। টিনটিন পা রেখেছে অন্তত ছয়টি মহাদেশে, প্রায় ডজন দুয়েক দেশে, সঙ্গে কাল্পনিক অন্তত চারটি দেশে এবং অগণিত শহর ও গ্রামে। এশিয়া থেকে ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা থেকে দক্ষিণ আমেরিকা, আফ্রিকা থেকে অস্ট্রেলিয়া তার ঘোরার মানচিত্র।
তবে শুধু এখানেই শেষ নয়। টিনটিন জলের নিচেও নেমেছে এবং আকাশ ফুঁড়েও উঠেছে।
১৯৬৯ সালে অ্যাপোলো-১১ চাঁদে নামার আগেই টিনটিন ঘুরে এসেছে পৃথিবীর বাইরে, এর একমাত্র উপগ্রহ চাঁদে। মহাকাশেও সে ভেসে বেড়িয়েছে। এদিক থেকে টিনটিনই সম্ভবত প্রথম সাংবাদিক, যার মহাশূন্যচারী হওয়ার অভিজ্ঞতা হয়েছে।
অন্তত পাঁচটি গল্পে টিনটিনকে আমরা জলপথে দেখি। প্রফেসর ক্যালকুলাস হাঙরমুখো একটা সাবমেরিন বানান, যাতে করে টিনটিন জলের তলায় নামে লাল বোম্বেটের গুপ্তধন গল্পে। এ ছাড়া লোহিত সাগরের হাঙর, কাঁকড়া রহস্য, বোম্বেটে জাহাজ এবং কালো সোনার দেশে গল্পেও টিনটিনকে নদী ও সাগরে ভাসতে ও নামতে দেখা যায়। জলে-ডাঙায় সমানে সে পটু।
টিনটিনের ভ্রমণকাহিনির মধ্যে আমরা যেমন দেখতে পাই সেই দেশের নাগরিক, সংস্কৃতি ও জীবনযাত্রার ছাপ, তেমনি তিনি ফাঁকফোকর সাজিয়ে দেন রাজনীতি, সমরনীতি, অর্থনীতি, বিজ্ঞান ও সংস্কারের টুকরোটাকরা। তার প্রথম দিককার কিছু কমিকসে কমিউনিজম বিরোধিতা, বর্ণবাদ ও শ্বেত শ্রেষ্ঠত্বের চিহ্ন চোখে পড়লেও পরের দিকে তিনি খোলাখুলিভাবে ঘৃণা সৃষ্টি করেছেন ভিনদেশে আগ্রাসনের প্রতি, ফ্যাসিবাদের প্রতি, স্বৈরাচারের প্রতি। ব্যঙ্গের অস্ত্র ব্যবহার করে সে কটাক্ষ করেছে একনায়কদের, আগ্রাসীদের, পর রাজ্য লোভীদের। টিনটিনের বন্ধুদের মধ্যে যেমন চীনা তরুণ আছে, তেমনি আছে পেরুর আদি বাসিন্দা। আমেরিকার ভোগবাদ, পুঁজিবাদ, আদি আমেরিকাবাসীদের উৎখাত করা নিয়ে অ্যাহজে বিরূপ মনোভাব পোষণ করেছেন, যেমনটা করেছেন চীনের ওপর জাপানের আগ্রাসন ও অত্যাচারে কিংবা মধ্যপ্রাচ্যে দাসপ্রথার বিরুদ্ধে। তাই টিনটিন শুধু দেশ-বিদেশে ঘুরে অ্যাডভেঞ্চারই করে না, সেই সঙ্গে আমাদের সচেতনও করে তোলে সবলের ওপর দুর্বলের নিপীড়নের বিপক্ষে, অন্যায়ের বিপক্ষে।
বন্ধুর জন্য নিজের প্রাণ বিপন্ন করে টিনটিন হিমালয়ের বরফঢাকা পাহাড়ে বা অন্য দেশে ছোটে। জীবনে বন্ধুর গুরুত্ব সে যেমন বোঝে, তেমনি বোঝায় আমাদেরও। তাই টিনটিনের ভ্রমণের মধ্য দিয়ে আমরা বন্ধুর দায়িত্বশীল হাতের উষ্ণতা খুঁজে পাই, নিজেরাও কি চাই না তেমন হতে?
দেশ-বিদেশে এত শত ঘোরাফেরা করলেও টিনটিনের আদত বাড়িটি যে কোথায়, সেটা নিয়ে অ্যাহজে বরাবরই ধাঁধায় ফেলেছেন। মূলত ইউরোপে তাকে রাখলেও আসল ঠিকানা নিয়ে ঘুরিয়েছেন অন্তত চারটি দেশে। কিন্তু তাতে কী? সব দেশই তো তার দেশ, সব ঘরই তার ঘর।
ভ্রমণপাগল টিনটিনের দেশে দেশে ঘোরার বিবরণ নিয়ে বের হয়েছে টিনটিনের ডায়েরি, টিনটিন-কুট্টুস জুটির পদরেখা ধরে ভ্রমণ ব্যবসায়ীরা তৈরি করেছেন নতুন নতুন ভ্রমণের প্যাকেজ, যেগুলো ধরে টিনটিনের গল্পের জায়গাগুলোয় ঘোরা যাবে। নিজের উদ্যোগে টিনটিনপ্রেমীরা কেউ কেউ সেসব জায়গায় ঘুরেও এসেছেন দেদার। এমনকি ক্যালকুলাসের হাঙর সাবমেরিন বানিয়ে জলের নিচেও নেমেছেন এক অভিযাত্রিক।
টিনটিনের ও ভ্রমণের ভালোবাসা এমনি করে পৃথিবীর নানা প্রান্তে মিশেছে বিভিন্ন বিন্দুতে। আর বাংলায় এ দুটি প্রান্ত একত্র করেছেন বাংলার আরেক মহান সন্তান। তিনি সত্যজিৎ রায়। সেই গল্প নাহয় আরেক দিন। তবে তিনি টিনটিনের ভক্ত হিসেবে সেই অমোঘ কথাটা তাঁর শেষ ছবিতে আগন্তুকের মুখ দিয়ে বলিয়েছেন, কখনো কূপমণ্ডূক হোয়ো না।
চলুন, আজ সবাই মিলে একটু দেরিতে হলেও বলি, শুভ জন্মদিন টিনটিন। ঘুরে বেড়াও দুনিয়াভর, দুনিয়ার বাইরেও!
টিনটিনের নাম না শোনা দুর্ভাগ্য নয়, তবে শোনাটা বেশ বড় সৌভাগ্য। টিনটিন এক তরুণ সাংবাদিক, যার সঙ্গী এক সাদা ওয়্যার ফক্স টেরিয়ার, যার নাম ফরাসিতে মিল্যু, ইংরেজিতে স্নোয়ি, আর বাংলায় কুট্টুস। এ ছাড়া ক্যাপ্টেন আর্চিবল্ড হ্যাডক, প্রফেসর কাথবার্ট ক্যালকুলাস, রনসন জনসন থেকে শুরু করে আরও বেশ কিছু পরিচিত বন্ধু রয়েছে তার। বন্ধুবৎসল হিসেবে সে পয়লা নম্বরের। কিন্তু তার আসল দক্ষতা হলো অপরাধ সন্ধানে বা অনুসন্ধানী সাংবাদিকতায় এবং দুষ্টু লোকদের শায়েস্তা করায়। লো পেতি ভ্যাঁতিয়েম বা খুদে কুঁড়ি পত্রিকার সে সাংবাদিক, যেটার কাছাকাছি নামের একটা পত্রিকায় টিনটিনের স্রষ্টা জর্জেস প্রস্পার রেমি বা অ্যাহজে নিজেই কাজ করতেন। ও হ্যাঁ, টিনটিন একটা কমিক চরিত্র, যার জন্ম হয় লো ভ্যাঁতিয়েম সিয়েক্ল বা বিংশ শতক পত্রিকায় ১০ জানুয়ারি, ১৯২৯ সালে। কুট্টুসেরও জন্ম সেদিন। সেই সুবাদে দুজনের জন্মদিন একই।
আপিসের ডেস্কে বা ঘরের কোনায় বসে কলমচির কাজ করার পাত্রটি নয় টিনটিন। তাই সে চঞ্চল, সুদূরের পিয়াসী। কখনো পত্রিকার দায়িত্ব বা অ্যাসাইনমেন্ট হাতে নিয়ে, কখনো-বা বন্ধুর বিপদে সাড়া দিতে, কখনো বেড়াতে গিয়ে সে সমাধান করে নানা রহস্যের। তার ঘরের দরজায়ও মাঝেমধ্যে রহস্য এসে হানা দিয়েছে।
প্রথম বই বেরোয় টিনটিনের ১৯৩০ সালে, যা এর আগে পত্রিকায় ছাপা হয়েছে ধারাবাহিকভাবে জানুয়ারি, ১৯২৯ থেকে। সোভিয়েত দেশে টিনটিন নামের সেই টিনটিন ছিল সাদাকালো। আয়তনেও বেশ বড়। সোভিয়েত রাশ্যায় গিয়ে টিনটিন কীভাবে বলশেভিকদের সমাজতান্ত্রিক সাফল্যের পেছনের পর্দা ফাঁস করল আর মৃত্যুকে বারবার ফাঁকি দিয়ে ফিরল বিজয়ী হয়ে, সেটাই এই অ্যাডভেঞ্চার কাহিনির
মূল গল্প। সেই যে টিনটিন ঘরের বাইরে পা ফেলল, শেষ অসমাপ্ত বই টিনটিন এবং আলফা-আর্ট অবধি সেই ভ্রমণ চলমান থেকেছে। টিনটিন পা রেখেছে অন্তত ছয়টি মহাদেশে, প্রায় ডজন দুয়েক দেশে, সঙ্গে কাল্পনিক অন্তত চারটি দেশে এবং অগণিত শহর ও গ্রামে। এশিয়া থেকে ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা থেকে দক্ষিণ আমেরিকা, আফ্রিকা থেকে অস্ট্রেলিয়া তার ঘোরার মানচিত্র।
তবে শুধু এখানেই শেষ নয়। টিনটিন জলের নিচেও নেমেছে এবং আকাশ ফুঁড়েও উঠেছে।
১৯৬৯ সালে অ্যাপোলো-১১ চাঁদে নামার আগেই টিনটিন ঘুরে এসেছে পৃথিবীর বাইরে, এর একমাত্র উপগ্রহ চাঁদে। মহাকাশেও সে ভেসে বেড়িয়েছে। এদিক থেকে টিনটিনই সম্ভবত প্রথম সাংবাদিক, যার মহাশূন্যচারী হওয়ার অভিজ্ঞতা হয়েছে।
অন্তত পাঁচটি গল্পে টিনটিনকে আমরা জলপথে দেখি। প্রফেসর ক্যালকুলাস হাঙরমুখো একটা সাবমেরিন বানান, যাতে করে টিনটিন জলের তলায় নামে লাল বোম্বেটের গুপ্তধন গল্পে। এ ছাড়া লোহিত সাগরের হাঙর, কাঁকড়া রহস্য, বোম্বেটে জাহাজ এবং কালো সোনার দেশে গল্পেও টিনটিনকে নদী ও সাগরে ভাসতে ও নামতে দেখা যায়। জলে-ডাঙায় সমানে সে পটু।
টিনটিনের ভ্রমণকাহিনির মধ্যে আমরা যেমন দেখতে পাই সেই দেশের নাগরিক, সংস্কৃতি ও জীবনযাত্রার ছাপ, তেমনি তিনি ফাঁকফোকর সাজিয়ে দেন রাজনীতি, সমরনীতি, অর্থনীতি, বিজ্ঞান ও সংস্কারের টুকরোটাকরা। তার প্রথম দিককার কিছু কমিকসে কমিউনিজম বিরোধিতা, বর্ণবাদ ও শ্বেত শ্রেষ্ঠত্বের চিহ্ন চোখে পড়লেও পরের দিকে তিনি খোলাখুলিভাবে ঘৃণা সৃষ্টি করেছেন ভিনদেশে আগ্রাসনের প্রতি, ফ্যাসিবাদের প্রতি, স্বৈরাচারের প্রতি। ব্যঙ্গের অস্ত্র ব্যবহার করে সে কটাক্ষ করেছে একনায়কদের, আগ্রাসীদের, পর রাজ্য লোভীদের। টিনটিনের বন্ধুদের মধ্যে যেমন চীনা তরুণ আছে, তেমনি আছে পেরুর আদি বাসিন্দা। আমেরিকার ভোগবাদ, পুঁজিবাদ, আদি আমেরিকাবাসীদের উৎখাত করা নিয়ে অ্যাহজে বিরূপ মনোভাব পোষণ করেছেন, যেমনটা করেছেন চীনের ওপর জাপানের আগ্রাসন ও অত্যাচারে কিংবা মধ্যপ্রাচ্যে দাসপ্রথার বিরুদ্ধে। তাই টিনটিন শুধু দেশ-বিদেশে ঘুরে অ্যাডভেঞ্চারই করে না, সেই সঙ্গে আমাদের সচেতনও করে তোলে সবলের ওপর দুর্বলের নিপীড়নের বিপক্ষে, অন্যায়ের বিপক্ষে।
বন্ধুর জন্য নিজের প্রাণ বিপন্ন করে টিনটিন হিমালয়ের বরফঢাকা পাহাড়ে বা অন্য দেশে ছোটে। জীবনে বন্ধুর গুরুত্ব সে যেমন বোঝে, তেমনি বোঝায় আমাদেরও। তাই টিনটিনের ভ্রমণের মধ্য দিয়ে আমরা বন্ধুর দায়িত্বশীল হাতের উষ্ণতা খুঁজে পাই, নিজেরাও কি চাই না তেমন হতে?
দেশ-বিদেশে এত শত ঘোরাফেরা করলেও টিনটিনের আদত বাড়িটি যে কোথায়, সেটা নিয়ে অ্যাহজে বরাবরই ধাঁধায় ফেলেছেন। মূলত ইউরোপে তাকে রাখলেও আসল ঠিকানা নিয়ে ঘুরিয়েছেন অন্তত চারটি দেশে। কিন্তু তাতে কী? সব দেশই তো তার দেশ, সব ঘরই তার ঘর।
ভ্রমণপাগল টিনটিনের দেশে দেশে ঘোরার বিবরণ নিয়ে বের হয়েছে টিনটিনের ডায়েরি, টিনটিন-কুট্টুস জুটির পদরেখা ধরে ভ্রমণ ব্যবসায়ীরা তৈরি করেছেন নতুন নতুন ভ্রমণের প্যাকেজ, যেগুলো ধরে টিনটিনের গল্পের জায়গাগুলোয় ঘোরা যাবে। নিজের উদ্যোগে টিনটিনপ্রেমীরা কেউ কেউ সেসব জায়গায় ঘুরেও এসেছেন দেদার। এমনকি ক্যালকুলাসের হাঙর সাবমেরিন বানিয়ে জলের নিচেও নেমেছেন এক অভিযাত্রিক।
টিনটিনের ও ভ্রমণের ভালোবাসা এমনি করে পৃথিবীর নানা প্রান্তে মিশেছে বিভিন্ন বিন্দুতে। আর বাংলায় এ দুটি প্রান্ত একত্র করেছেন বাংলার আরেক মহান সন্তান। তিনি সত্যজিৎ রায়। সেই গল্প নাহয় আরেক দিন। তবে তিনি টিনটিনের ভক্ত হিসেবে সেই অমোঘ কথাটা তাঁর শেষ ছবিতে আগন্তুকের মুখ দিয়ে বলিয়েছেন, কখনো কূপমণ্ডূক হোয়ো না।
চলুন, আজ সবাই মিলে একটু দেরিতে হলেও বলি, শুভ জন্মদিন টিনটিন। ঘুরে বেড়াও দুনিয়াভর, দুনিয়ার বাইরেও!
ব্যাগ কেনার আগে কিছু বিষয় বিবেচনায় রাখা ভালো। ব্যাগের আকার ও রং ব্যবহারকারীর ব্যক্তিত্বে ছাপ রাখে বেশ গভীরভাবে।
১৫ ঘণ্টা আগেসংবেদনশীল ত্বকের মানুষ সারা বছর ত্বকের বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হয়। এ ধরনের ত্বক আবহাওয়ার পরিবর্তন, দূষণ বা ত্বকের অনুপযুক্ত প্রসাধনীতে প্রভাবিত হতে পারে।
১৫ ঘণ্টা আগেশীতের হিমেল হাওয়া থেকে বাঁচতে বাইকারদের পোশাক নিয়ে থাকতে হয় সচেতন। তাই এ সময় বাইকারদের পোশাকে আসে বিশেষ পরিবর্তন। বাইকারদের পোশাক যেমন শীত নিবারক হতে হয়, তেমনি হতে হয় আরামদায়ক। কী কী থাকবে সে পোশাকে?
১৫ ঘণ্টা আগেএই ফুলের সঙ্গে জড়িয়ে আছে বিখ্যাত ফরাসি আবিষ্কারক লুই অটোইন ডি বোগেনভিলিয়ার নাম। তাঁর নামেই এ গাছের নাম রাখা হয়েছিল বোগেনভিলিয়া। আর এটিকে বাংলায় প্রথম বাগানবিলাস বলে ডেকেছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। কমবেশি সারা বছর ফুল দেখা গেলেও
১৫ ঘণ্টা আগে