অনলাইন ডেস্ক
সৌদি আরবে কম খরচে যদি ঘুরে বেড়াতে চান তবে সেখানকার যাত্রীবাহী ট্রেনগুলো আপনার জন্য একটি ভালো পছন্দ হতে পারে। সৌদি আরবের এক শহর থেকে আরেক শহরে উড়োজাহাজে চেপে এক–দুই ঘণ্টার মধ্যে পৌঁছে যেতে পারবেন, তবে ট্রেনভ্রমণে দেশটির প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আরও চমৎকারভাবে উপভোগের সুযোগ পাবেন।
সৌদি অ্যারাবিয়া রেলওয়ে (সার) দেশটির সরকার মালিকানাধীন কোম্পানি। রাজধানী রিয়াদ থেকে এ ট্রেনে চেপে অনায়াসে উত্তর ও পূর্বের বিভিন্ন শহরে অনায়াসে যাতায়াত করতে পারবেন।
সৌদি অ্যারাবিয়া রেলওয়ে ১৯৫০–র দশক থেকে মালামাল ও তেলের ট্যাংকার পরিবহন করে আসছে। ২০১৬ সালে যাত্রী পরিবহন শুরু করে তারা। ট্রেনগুলো শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত, বিনা মূল্যে ওয়াই ফাই সুবিধা ও খাবার ব্যবস্থার পাশাপাশি লাউঞ্জ ও নামাজের কামরা আছে। জানিয়েছে আরব আমিরাতের সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজ।
যাত্রীবাহী ট্রেনের উত্তর ও পূর্বের রুট
সৌদি অ্যারাবিয়া রেলওয়ে (সার) দুটি প্রধান রুটে যাত্রী পরিবহন করে।
ইস্ট ট্রেন
এই পথ রিয়াদের সঙ্গে সৌদি আরবের উত্তরের অঞ্চলকে যুক্ত করেছে। এটা যে শহরগুলোর মাঝখান দিয়ে যায় তা হলো রিয়াদ, হফুফ, আবকাইক ও দাম্মাম।
নর্থ ট্রেন
এই পথ রিয়াদের সঙ্গে সংযুক্ত করেছে দেশটির উত্তরের অংশকে। এটা যেসব শহরের ভেতর দিয়ে যায় সেগুলো হলো রিয়াদ, আল মাজমাহ, হা’ইল, কাশিম, আল জাউফ ও আল কুরাইয়াতকে।
ট্রেনের সময়সূচি পাবেন যে লিংকে তা হলো:
সার রেলওয়ের উত্তর ও পূর্বের রুটের ট্রেনের বিভিন্ন ভ্রমণ শ্রেণি
নর্থ ট্রেনের শ্রেণি তিনটি। ইকোনমি, বিজনেস ও প্রাইভেট কেবিন। রাতের ট্রেনের বেলায় কেবল স্লিপার কেবিনের ব্যবস্থা আছে। ইস্ট ট্রেনে শ্রেণি দুটি ইকোনমি ও বিজনেস।
বিজনেস ক্লাসে পা রাখার জায়গা বেশি থাকে। এখান থেকে লাউঞ্জে যেতে পারবেন, তবে ইকোনমি শ্রেণির যাত্রীরা এ সুযোগ পাবেন না। বিজনেস ও প্রাইভেট কেবিনে খাবার দেওয়া হবে আপনাকে। মালামাল সঙ্গে নিতে পারবেন বেশি।
ট্রেনের টিকিট কাটবেন কীভাবে
যে পদ্ধতিগুলোয় টিকিট কাটতে পারবেন
১. সার সেল সেন্টার—৮০০১২৬২০০০
২. সারের ওয়েবসাইটে মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন দেখে
৩. সার টিকিট কাউন্টার
তিন ধরনের টিকিট
ট্রেনের টিকিট কাটার আগে জেনে নেওয়াটা জরুরি যাত্রীবাহী ট্রেনে কী কী ধরনের টিকিট আছে।
১. একমুখী যাত্রার জন্য আগাম টিকিট
সার ওয়েবসাইট ও অ্যাপের মাধ্যমে অগ্রিম টিকিট কাটতে পারবেন। এতে শতকরা ৫৫ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় পেতে পারেন। তবে কেবল একমুখী যাত্রার জন্য এ টিকিট, সংখ্যাটিও নির্দিষ্ট। সারের দেওয়া তথ্য অনুসারে এ টিকিট শুরু ১৫ রিয়েল বা ৪২৮ টাকা থেকে। যত আগে কিনবেন টিকিটের দাম তত কম পড়বে। এ ক্ষেত্রে অন্তত তিন সপ্তাহ আগে টিকিট কাটাটা বুদ্ধিমানের কাজ।
২. সবসময়ের টিকিট
হঠাৎ সিদ্ধান্তে যেতে চাইলে আপনার হাতে একাধিক উপায় খোলা আছে টিকিট কাটার।
যাত্রার দুই ঘণ্টা আগে অনলাইনে টিকিট বুক করা
সারের তথ্য অনুসারে এ ধরনের টিকিট ইকোনমি ও বিজনেস ক্লাসের যাত্রীরা ভ্রমণের দিন যাত্রার দুই ঘণ্টা আগে পর্যন্ত অনলাইনে বা সারের মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করে কিনতে পারবেন।
প্রাইভেট কেবিন যাত্রীরা এ ধরনের টিকিট উত্তরের রুটে রাতের ট্রেনের জন্য যাত্রার দুই ঘণ্টা আগ পর্যন্ত কাটতে পারবেন। রিয়াদ কিংবা কুরাইয়াত থেকে চাপতে পারবেন ট্রেনে।
যাত্রার ৩০ মিনিট আগে স্টেশন থেকে টিকিট ক্রয়
স্টেশন কিংবা কল সেন্টার থেকে টিকিট কিনলে যাত্রার ত্রিশ মিনিট আগে টিকিট কিনতে পারবেন।
৩. অপেক্ষমাণ তালিকা বা ওয়েটিং লিস্টের টিকিট
এ ধরনের টিকিট সেসব যাত্রীর জন্য যারা পরের ট্রেনটিতে ভ্রমণ করতে চান, তবে ওই ট্রেনের কোনো আসন খালি নেই। কেবল সার স্টেশনেই পাবেন এ টিকিট। ট্রেন ছাড়ার এক ঘণ্টা আগে থেকে শুরু করে দশ মিনিট আগে পর্যন্ত এটি কিনতে পারবেন।
আগের দুটি পদ্ধতি ব্যবহার করা যাত্রীদের আগে ট্রেনে উঠতে দেওয়া হবে। সবাই উঠে যাওয়ার ওপর আসন খালি থাকলে অপেক্ষমাণ তালিকার যাত্রীরা উঠতে পারবেন। যেসব যাত্রী আসন পাবেন না তাদের হয় পুরো অর্থ ফেরত দেওয়া হবে নতুবা পরের ট্রেনে আসনের ব্যবস্থা করা হবে।
টিকিটের মূল্য
কী ধরনের টিকিট কিনছেন, একমুখী যাত্রা নাকি রাউন্ড ট্রিপ, শ্রেণি, কোথায় যাবেন এসবের ওপর নির্ভর করে টিকিটের দাম। যেমন ইস্ট ট্রেনের হফুফ থেকে দাম্মামের দিকে যাত্রায় মূল শুরু হবে ২৫ সৌদি রিয়াল বা ৭১৩ টাকা থেকে। নর্থ ট্রেনের রিয়াদ থেকে হাইল পর্যন্ত যাত্রার টিকিট শুরু ১৪০ রিয়াল বা প্রায় ৪ হাজার টাকা থেকে।
শিশুদের জন্য মূল্যছাড়
দুই থেকে ১২ বছর বয়সী শিশুরা ইকোনমিক শ্রেণিতে শতকরা ৫০ শতাংশ এবং বিজনেস ক্লাসে শতকরা ২০ শতাংশ ছাড় পাবেন। দুই বছরের নিচে শিশুদের জন্য ইকোনমি শ্রেণির টিকিট ফ্রি, আর বিজনেস শ্রেণিতে ৮০ শতাংশ ছাড়।
অনলাইনে টিকিট বুকিং
১. প্রথমে সাইটে ঢুকবেন
২. কোন শহর থেকে যাত্রা করবেন ও কোথায় যাবেন তা সিলেক্ট করবেন।
৩. সবসময়ের বা এনিটাইম টিকিটের বেলায় ফেরার তারিখ বাছাই করুন।
৪. যাত্রী সংখ্যা সিলেক্ট বা বাছাই করুন।
৫. এবার ‘সিলেক্ট ট্রেনস’ বাটনে ক্লিক করবেন।
৬. আপনি কোন পথটি বেছে নিয়েছেন সেটা বিবেচনা করে ওই দিন কোন কোন ট্রেনে যেতে পারবেন তা দেখানো হয়েছে।
৭. ট্রেন বাছাই করে প্রয়োজন হলে ফিরতি ট্রেনের জন্য রিটার্ন ট্রেন বাছাই করতে পারবেন।
বিদেশি নাগরিক হলে টিকিট কাটতে কী তথ্য দেবেন
আপনি বিদেশি নাগরিক হলে পাসপোর্টের বিস্তারিত দেবেন টিকিট কাটার জন্য। এর মধ্যে আছে জন্ম তারিখ পুরো নাম, দেশের নাম। তারপর মোবাইল নম্বর, ই–মেইল ঠিকানা ও সৌদি আরবের ঠিকানা দিতে হবে।
সিট বুক করে টিকিটের দাম পরিশোধ করুন
সিস্টেমে এরপর কোন কোন সিট খালি আছে তা দেখাবে। সে অনুসারে টিকিট কাটতে পারবেন। তারপর ক্রেডিট কিংবা ডেবিট কার্ড দিয়ে অনলাইনে টিকিটের মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন। এটা সম্পন্ন হলে ই–মেইলে টিকিট পাবেন।
মক্কা ও মদিনার মধ্যে উচ্চ গতি সম্পন্ন ট্রেনও পরিচালনা করে সার। এই ট্রেন জেদ্দাকেও অতিক্রম করে যায়।
সৌদি আরবে কম খরচে যদি ঘুরে বেড়াতে চান তবে সেখানকার যাত্রীবাহী ট্রেনগুলো আপনার জন্য একটি ভালো পছন্দ হতে পারে। সৌদি আরবের এক শহর থেকে আরেক শহরে উড়োজাহাজে চেপে এক–দুই ঘণ্টার মধ্যে পৌঁছে যেতে পারবেন, তবে ট্রেনভ্রমণে দেশটির প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আরও চমৎকারভাবে উপভোগের সুযোগ পাবেন।
সৌদি অ্যারাবিয়া রেলওয়ে (সার) দেশটির সরকার মালিকানাধীন কোম্পানি। রাজধানী রিয়াদ থেকে এ ট্রেনে চেপে অনায়াসে উত্তর ও পূর্বের বিভিন্ন শহরে অনায়াসে যাতায়াত করতে পারবেন।
সৌদি অ্যারাবিয়া রেলওয়ে ১৯৫০–র দশক থেকে মালামাল ও তেলের ট্যাংকার পরিবহন করে আসছে। ২০১৬ সালে যাত্রী পরিবহন শুরু করে তারা। ট্রেনগুলো শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত, বিনা মূল্যে ওয়াই ফাই সুবিধা ও খাবার ব্যবস্থার পাশাপাশি লাউঞ্জ ও নামাজের কামরা আছে। জানিয়েছে আরব আমিরাতের সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজ।
যাত্রীবাহী ট্রেনের উত্তর ও পূর্বের রুট
সৌদি অ্যারাবিয়া রেলওয়ে (সার) দুটি প্রধান রুটে যাত্রী পরিবহন করে।
ইস্ট ট্রেন
এই পথ রিয়াদের সঙ্গে সৌদি আরবের উত্তরের অঞ্চলকে যুক্ত করেছে। এটা যে শহরগুলোর মাঝখান দিয়ে যায় তা হলো রিয়াদ, হফুফ, আবকাইক ও দাম্মাম।
নর্থ ট্রেন
এই পথ রিয়াদের সঙ্গে সংযুক্ত করেছে দেশটির উত্তরের অংশকে। এটা যেসব শহরের ভেতর দিয়ে যায় সেগুলো হলো রিয়াদ, আল মাজমাহ, হা’ইল, কাশিম, আল জাউফ ও আল কুরাইয়াতকে।
ট্রেনের সময়সূচি পাবেন যে লিংকে তা হলো:
সার রেলওয়ের উত্তর ও পূর্বের রুটের ট্রেনের বিভিন্ন ভ্রমণ শ্রেণি
নর্থ ট্রেনের শ্রেণি তিনটি। ইকোনমি, বিজনেস ও প্রাইভেট কেবিন। রাতের ট্রেনের বেলায় কেবল স্লিপার কেবিনের ব্যবস্থা আছে। ইস্ট ট্রেনে শ্রেণি দুটি ইকোনমি ও বিজনেস।
বিজনেস ক্লাসে পা রাখার জায়গা বেশি থাকে। এখান থেকে লাউঞ্জে যেতে পারবেন, তবে ইকোনমি শ্রেণির যাত্রীরা এ সুযোগ পাবেন না। বিজনেস ও প্রাইভেট কেবিনে খাবার দেওয়া হবে আপনাকে। মালামাল সঙ্গে নিতে পারবেন বেশি।
ট্রেনের টিকিট কাটবেন কীভাবে
যে পদ্ধতিগুলোয় টিকিট কাটতে পারবেন
১. সার সেল সেন্টার—৮০০১২৬২০০০
২. সারের ওয়েবসাইটে মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন দেখে
৩. সার টিকিট কাউন্টার
তিন ধরনের টিকিট
ট্রেনের টিকিট কাটার আগে জেনে নেওয়াটা জরুরি যাত্রীবাহী ট্রেনে কী কী ধরনের টিকিট আছে।
১. একমুখী যাত্রার জন্য আগাম টিকিট
সার ওয়েবসাইট ও অ্যাপের মাধ্যমে অগ্রিম টিকিট কাটতে পারবেন। এতে শতকরা ৫৫ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় পেতে পারেন। তবে কেবল একমুখী যাত্রার জন্য এ টিকিট, সংখ্যাটিও নির্দিষ্ট। সারের দেওয়া তথ্য অনুসারে এ টিকিট শুরু ১৫ রিয়েল বা ৪২৮ টাকা থেকে। যত আগে কিনবেন টিকিটের দাম তত কম পড়বে। এ ক্ষেত্রে অন্তত তিন সপ্তাহ আগে টিকিট কাটাটা বুদ্ধিমানের কাজ।
২. সবসময়ের টিকিট
হঠাৎ সিদ্ধান্তে যেতে চাইলে আপনার হাতে একাধিক উপায় খোলা আছে টিকিট কাটার।
যাত্রার দুই ঘণ্টা আগে অনলাইনে টিকিট বুক করা
সারের তথ্য অনুসারে এ ধরনের টিকিট ইকোনমি ও বিজনেস ক্লাসের যাত্রীরা ভ্রমণের দিন যাত্রার দুই ঘণ্টা আগে পর্যন্ত অনলাইনে বা সারের মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করে কিনতে পারবেন।
প্রাইভেট কেবিন যাত্রীরা এ ধরনের টিকিট উত্তরের রুটে রাতের ট্রেনের জন্য যাত্রার দুই ঘণ্টা আগ পর্যন্ত কাটতে পারবেন। রিয়াদ কিংবা কুরাইয়াত থেকে চাপতে পারবেন ট্রেনে।
যাত্রার ৩০ মিনিট আগে স্টেশন থেকে টিকিট ক্রয়
স্টেশন কিংবা কল সেন্টার থেকে টিকিট কিনলে যাত্রার ত্রিশ মিনিট আগে টিকিট কিনতে পারবেন।
৩. অপেক্ষমাণ তালিকা বা ওয়েটিং লিস্টের টিকিট
এ ধরনের টিকিট সেসব যাত্রীর জন্য যারা পরের ট্রেনটিতে ভ্রমণ করতে চান, তবে ওই ট্রেনের কোনো আসন খালি নেই। কেবল সার স্টেশনেই পাবেন এ টিকিট। ট্রেন ছাড়ার এক ঘণ্টা আগে থেকে শুরু করে দশ মিনিট আগে পর্যন্ত এটি কিনতে পারবেন।
আগের দুটি পদ্ধতি ব্যবহার করা যাত্রীদের আগে ট্রেনে উঠতে দেওয়া হবে। সবাই উঠে যাওয়ার ওপর আসন খালি থাকলে অপেক্ষমাণ তালিকার যাত্রীরা উঠতে পারবেন। যেসব যাত্রী আসন পাবেন না তাদের হয় পুরো অর্থ ফেরত দেওয়া হবে নতুবা পরের ট্রেনে আসনের ব্যবস্থা করা হবে।
টিকিটের মূল্য
কী ধরনের টিকিট কিনছেন, একমুখী যাত্রা নাকি রাউন্ড ট্রিপ, শ্রেণি, কোথায় যাবেন এসবের ওপর নির্ভর করে টিকিটের দাম। যেমন ইস্ট ট্রেনের হফুফ থেকে দাম্মামের দিকে যাত্রায় মূল শুরু হবে ২৫ সৌদি রিয়াল বা ৭১৩ টাকা থেকে। নর্থ ট্রেনের রিয়াদ থেকে হাইল পর্যন্ত যাত্রার টিকিট শুরু ১৪০ রিয়াল বা প্রায় ৪ হাজার টাকা থেকে।
শিশুদের জন্য মূল্যছাড়
দুই থেকে ১২ বছর বয়সী শিশুরা ইকোনমিক শ্রেণিতে শতকরা ৫০ শতাংশ এবং বিজনেস ক্লাসে শতকরা ২০ শতাংশ ছাড় পাবেন। দুই বছরের নিচে শিশুদের জন্য ইকোনমি শ্রেণির টিকিট ফ্রি, আর বিজনেস শ্রেণিতে ৮০ শতাংশ ছাড়।
অনলাইনে টিকিট বুকিং
১. প্রথমে সাইটে ঢুকবেন
২. কোন শহর থেকে যাত্রা করবেন ও কোথায় যাবেন তা সিলেক্ট করবেন।
৩. সবসময়ের বা এনিটাইম টিকিটের বেলায় ফেরার তারিখ বাছাই করুন।
৪. যাত্রী সংখ্যা সিলেক্ট বা বাছাই করুন।
৫. এবার ‘সিলেক্ট ট্রেনস’ বাটনে ক্লিক করবেন।
৬. আপনি কোন পথটি বেছে নিয়েছেন সেটা বিবেচনা করে ওই দিন কোন কোন ট্রেনে যেতে পারবেন তা দেখানো হয়েছে।
৭. ট্রেন বাছাই করে প্রয়োজন হলে ফিরতি ট্রেনের জন্য রিটার্ন ট্রেন বাছাই করতে পারবেন।
বিদেশি নাগরিক হলে টিকিট কাটতে কী তথ্য দেবেন
আপনি বিদেশি নাগরিক হলে পাসপোর্টের বিস্তারিত দেবেন টিকিট কাটার জন্য। এর মধ্যে আছে জন্ম তারিখ পুরো নাম, দেশের নাম। তারপর মোবাইল নম্বর, ই–মেইল ঠিকানা ও সৌদি আরবের ঠিকানা দিতে হবে।
সিট বুক করে টিকিটের দাম পরিশোধ করুন
সিস্টেমে এরপর কোন কোন সিট খালি আছে তা দেখাবে। সে অনুসারে টিকিট কাটতে পারবেন। তারপর ক্রেডিট কিংবা ডেবিট কার্ড দিয়ে অনলাইনে টিকিটের মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন। এটা সম্পন্ন হলে ই–মেইলে টিকিট পাবেন।
মক্কা ও মদিনার মধ্যে উচ্চ গতি সম্পন্ন ট্রেনও পরিচালনা করে সার। এই ট্রেন জেদ্দাকেও অতিক্রম করে যায়।
ব্যাগ কেনার আগে কিছু বিষয় বিবেচনায় রাখা ভালো। ব্যাগের আকার ও রং ব্যবহারকারীর ব্যক্তিত্বে ছাপ রাখে বেশ গভীরভাবে।
৫ মিনিট আগেসংবেদনশীল ত্বকের মানুষ সারা বছর ত্বকের বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হয়। এ ধরনের ত্বক আবহাওয়ার পরিবর্তন, দূষণ বা ত্বকের অনুপযুক্ত প্রসাধনীতে প্রভাবিত হতে পারে।
১৫ মিনিট আগেশীতের হিমেল হাওয়া থেকে বাঁচতে বাইকারদের পোশাক নিয়ে থাকতে হয় সচেতন। তাই এ সময় বাইকারদের পোশাকে আসে বিশেষ পরিবর্তন। বাইকারদের পোশাক যেমন শীত নিবারক হতে হয়, তেমনি হতে হয় আরামদায়ক। কী কী থাকবে সে পোশাকে?
২২ মিনিট আগেএই ফুলের সঙ্গে জড়িয়ে আছে বিখ্যাত ফরাসি আবিষ্কারক লুই অটোইন ডি বোগেনভিলিয়ার নাম। তাঁর নামেই এ গাছের নাম রাখা হয়েছিল বোগেনভিলিয়া। আর এটিকে বাংলায় প্রথম বাগানবিলাস বলে ডেকেছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। কমবেশি সারা বছর ফুল দেখা গেলেও
৩৬ মিনিট আগে