সিফাত রাব্বানী
বাঙালির ভ্রমণ আইকন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নাকি নদীপথে কিংবা গরুর গাড়িতে এদিক-ওদিক যাওয়া-আসার সময় বই পড়তেন। দূর-দূরান্তে জাহাজে যাতায়াতেও পড়তেন বই। সে পদ্ধতি আপনিও কাজে লাগাতে পারেন। অর্থাৎ গন্তব্যে পৌঁছানোর জন্য যে পথ পাড়ি দিতে হবে, তাকে উপভোগ্য করতে পড়তে পারেন নিজের পছন্দের বই।
কোথাও গেলেন, সেটা দেখে ঘুরে এলেন—এটাই ভ্রমণ নয়। ভ্রমণ মানে কোথাও গিয়ে সে জায়গাটা বোঝার চেষ্টা করা, জানার চেষ্টা করা, সেখানকার মানুষের সংস্কৃতি, রীতি-রেওয়াজের খোঁজ করা। তাতে যেমন জায়গাটা দেখা হয়, তেমনি নতুন জায়গার নতুন নতুন বিষয়েও জানা হয়। এগুলোই সারা জীবনের ভ্রমণচিহ্ন হয়ে থাকবে। এ ক্ষেত্রে বই খুব সহায়তা করতে পারে।
ব্যক্তিভেদে বইয়ের পছন্দ ভিন্ন। ভ্রমণে নিজের পছন্দের বই বেছে নিতে পারলে ভ্রমণের সময়টুকু আরও রঙিন হয়ে ওঠে। তবে আকারে বড় কিংবা বহনে সমস্যা করবে তেমন বই ভ্রমণে সঙ্গে না নেওয়াই ভালো।
কোন ধরনের বই
যে অঞ্চলে ভ্রমণে যাচ্ছেন সে অঞ্চলের ওপর লেখা বই পড়তে পারেন। তাতে নির্দিষ্ট অঞ্চলটির অতীতের সঙ্গে আপনার যোগাযোগ তৈরি হবে, যা আপনার ভ্রমণের আনন্দ বাড়িয়ে দেবে। অথবা পড়তে পারেন ভ্রমণবিষয়ক বই। সে ক্ষেত্রে পড়তে পারেন সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘দেশে বিদেশে’, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের ‘ছবির দেশে কবিতার দেশে’, সঞ্জীবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ভ্রমণকাহিনি ‘পালামৌ’ কিংবা রামনাথ বিশ্বাসের লেখা ধ্রুপদি ভ্রমণবিষয়ক বই।
এ ছাড়া ফিকশন, নন-ফিকশন, কবিতা কিংবা প্রবন্ধ-নিবন্ধের বই। অর্থাৎ যে বিষয়গুলো আপনার পছন্দের, সে বিষয়ের বই সঙ্গে নিতে পারেন।
বাঙালির ভ্রমণ আইকন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নাকি নদীপথে কিংবা গরুর গাড়িতে এদিক-ওদিক যাওয়া-আসার সময় বই পড়তেন। দূর-দূরান্তে জাহাজে যাতায়াতেও পড়তেন বই। সে পদ্ধতি আপনিও কাজে লাগাতে পারেন। অর্থাৎ গন্তব্যে পৌঁছানোর জন্য যে পথ পাড়ি দিতে হবে, তাকে উপভোগ্য করতে পড়তে পারেন নিজের পছন্দের বই।
কোথাও গেলেন, সেটা দেখে ঘুরে এলেন—এটাই ভ্রমণ নয়। ভ্রমণ মানে কোথাও গিয়ে সে জায়গাটা বোঝার চেষ্টা করা, জানার চেষ্টা করা, সেখানকার মানুষের সংস্কৃতি, রীতি-রেওয়াজের খোঁজ করা। তাতে যেমন জায়গাটা দেখা হয়, তেমনি নতুন জায়গার নতুন নতুন বিষয়েও জানা হয়। এগুলোই সারা জীবনের ভ্রমণচিহ্ন হয়ে থাকবে। এ ক্ষেত্রে বই খুব সহায়তা করতে পারে।
ব্যক্তিভেদে বইয়ের পছন্দ ভিন্ন। ভ্রমণে নিজের পছন্দের বই বেছে নিতে পারলে ভ্রমণের সময়টুকু আরও রঙিন হয়ে ওঠে। তবে আকারে বড় কিংবা বহনে সমস্যা করবে তেমন বই ভ্রমণে সঙ্গে না নেওয়াই ভালো।
কোন ধরনের বই
যে অঞ্চলে ভ্রমণে যাচ্ছেন সে অঞ্চলের ওপর লেখা বই পড়তে পারেন। তাতে নির্দিষ্ট অঞ্চলটির অতীতের সঙ্গে আপনার যোগাযোগ তৈরি হবে, যা আপনার ভ্রমণের আনন্দ বাড়িয়ে দেবে। অথবা পড়তে পারেন ভ্রমণবিষয়ক বই। সে ক্ষেত্রে পড়তে পারেন সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘দেশে বিদেশে’, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের ‘ছবির দেশে কবিতার দেশে’, সঞ্জীবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ভ্রমণকাহিনি ‘পালামৌ’ কিংবা রামনাথ বিশ্বাসের লেখা ধ্রুপদি ভ্রমণবিষয়ক বই।
এ ছাড়া ফিকশন, নন-ফিকশন, কবিতা কিংবা প্রবন্ধ-নিবন্ধের বই। অর্থাৎ যে বিষয়গুলো আপনার পছন্দের, সে বিষয়ের বই সঙ্গে নিতে পারেন।
দেশে ভ্রমণের ক্ষেত্রে সিলেট যেন এক মহারানি। চা-বাগান, পাহাড়, নদী, ঝরনা, বিল কী নেই এ জেলায়। এ জেলারই এক উপজেলা জৈন্তাপুর। এখানে দেখা যাবে নীল পানির সারি নদী, চা-বাগান আর লাল শাপলার বিল। শীতে বেরিয়ে পড়বেন না কি?...
৫ ঘণ্টা আগেদিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
৪ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
৪ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
৪ দিন আগে