নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
টানা বৃষ্টির পর ঢাকার পাশের নদনদীগুলোতে পানির প্রবাহ কিছুটা বেড়েছে। সঙ্গে দূর হয়েছে গন্ধ। ছুটির দিন, তাই ঘুরে আসা যায় পাশের নদনদীগুলো থেকে।
ঢাকা থেকে বাসে কলাতিয়া বাজার পার হয়ে ঢালিকান্দি তিন রাস্তার মোড়। সেখান থেকে রিকশা নিয়ে চলে যাবেন ধলেশ্বরীর পাড়ে। কিছুক্ষণ নদীর পাড় ঘেঁষে বসে থেকে সময় কাটাতে চাইলে চলে যেতে পারেন কেরানীগঞ্জের ধলেশ্বরীর পাড়ে। উপভোগ করতে পারবেন নৌকা ও ট্রলারের যাতায়াত। সঙ্গে ভোজনরসিকেরা খেতে পারেন মুখরোচক নাশতা ও চা। আর নৌকা নিয়ে ভেসে বেড়াতে চাইলে চলে যেতে পারেন আশুলিয়ার জলাভূমি। সেখানে বিলের ধার ঘেঁষে বসে খেতে পারেন চটপটি কিংবা ফুচকা।
খোলামেলা পরিবেশ, নদী, বিস্তৃত মাঠ উপভোগ করে চাইলে চলে যেতে পারেন সারিঘাট। পোস্তগোলা ব্রিজ থেকে মাত্র চার কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই জায়গা। বসুন্ধরা রিভারভিউ আবাসিক এলাকার শেষ প্রান্তে গেলেই দেখতে পারবেন অপূর্ব জায়গাটি। আশপাশে বেশ কিছু খাবারের দোকান ও হাঁটার জায়গাও আছে। ৩০০ ফুটের রাস্তা ধরে সোজা চলে গেলে পূর্বাচল নিউ টাউন। সবুজে ঘেরা এই এলাকার ২১ নম্বর সেক্টরে রয়েছে ব্লু লেক।
যেকোনো ছুটির দিনে এই জায়গাগুলো থেকে ঘুরে আসতে পারেন সময় করে।
টানা বৃষ্টির পর ঢাকার পাশের নদনদীগুলোতে পানির প্রবাহ কিছুটা বেড়েছে। সঙ্গে দূর হয়েছে গন্ধ। ছুটির দিন, তাই ঘুরে আসা যায় পাশের নদনদীগুলো থেকে।
ঢাকা থেকে বাসে কলাতিয়া বাজার পার হয়ে ঢালিকান্দি তিন রাস্তার মোড়। সেখান থেকে রিকশা নিয়ে চলে যাবেন ধলেশ্বরীর পাড়ে। কিছুক্ষণ নদীর পাড় ঘেঁষে বসে থেকে সময় কাটাতে চাইলে চলে যেতে পারেন কেরানীগঞ্জের ধলেশ্বরীর পাড়ে। উপভোগ করতে পারবেন নৌকা ও ট্রলারের যাতায়াত। সঙ্গে ভোজনরসিকেরা খেতে পারেন মুখরোচক নাশতা ও চা। আর নৌকা নিয়ে ভেসে বেড়াতে চাইলে চলে যেতে পারেন আশুলিয়ার জলাভূমি। সেখানে বিলের ধার ঘেঁষে বসে খেতে পারেন চটপটি কিংবা ফুচকা।
খোলামেলা পরিবেশ, নদী, বিস্তৃত মাঠ উপভোগ করে চাইলে চলে যেতে পারেন সারিঘাট। পোস্তগোলা ব্রিজ থেকে মাত্র চার কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই জায়গা। বসুন্ধরা রিভারভিউ আবাসিক এলাকার শেষ প্রান্তে গেলেই দেখতে পারবেন অপূর্ব জায়গাটি। আশপাশে বেশ কিছু খাবারের দোকান ও হাঁটার জায়গাও আছে। ৩০০ ফুটের রাস্তা ধরে সোজা চলে গেলে পূর্বাচল নিউ টাউন। সবুজে ঘেরা এই এলাকার ২১ নম্বর সেক্টরে রয়েছে ব্লু লেক।
যেকোনো ছুটির দিনে এই জায়গাগুলো থেকে ঘুরে আসতে পারেন সময় করে।
দেশে ভ্রমণের ক্ষেত্রে সিলেট যেন এক মহারানি। চা-বাগান, পাহাড়, নদী, ঝরনা, বিল কী নেই এ জেলায়। এ জেলারই এক উপজেলা জৈন্তাপুর। এখানে দেখা যাবে নীল পানির সারি নদী, চা-বাগান আর লাল শাপলার বিল। শীতে বেরিয়ে পড়বেন না কি?...
১ ঘণ্টা আগেদিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
৪ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
৪ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
৪ দিন আগে