অনলাইন ডেস্ক
টানা দ্বিতীয় বছরের মতো ভারতে বিদেশি পর্যটক আসার দিক থেকে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। ২০২২ সালের তথ্যের ভিত্তিতে করা তালিকাটিতে প্রথম পাঁচের বাকি চারটি স্থান পূরণ করেছে যথাক্রমে বাংলাদেশ, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া ও কানাডা। এ তথ্য জানা গেছে ভারতীয় গণমাধ্যম নিউজ১৮ ডটকমের সূত্রে।
২০২২ সালে ৬১ লাখ ১৯ হাজারের বেশি-বিদেশি পর্যটক ভারতে আসেন, যা ২০২১ সালের একই সময়ের, অর্থাৎ জানুয়ারি-ডিসেম্বর সময়ের তুলনায় ৩০৫ দশমিক ৪ শতাংশ বেশি। ২০১৯ সালে রেকর্ড ১ কোটি ৯ লাখ ৩০ হাজার বিদেশি পর্যটক ভারতে এসেছিলেন। তারপরই ২০২০ সালে করোনা মহামারি গোটা বিশ্বেই পর্যটন খাতকে অনেকটা স্থবির করে দেয়।
ভারতের পর্যটন মন্ত্রণালয়ের পরিসংখ্যানগুলো ইমিগ্রেশন ব্যুরো থেকে পাওয়া প্রাথমিক তথ্যের ওপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়। এটা অনুসারে গত বছর ভারতে আসা বিদেশি পর্যটকদের অর্ধেকের বেশি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, বাংলাদেশ ও যুক্তরাজ্যের নাগরিক।
বিদেশি এই পর্যটকদের মধ্যে ১৩ লাখ ৭৩ হাজার ৮১৭ জন, অর্থাৎ ২২ দশমিক ১৯ শতাংশ মার্কিন নাগরিক। এ সময় ১২ লাখ ৫৫ হাজার ৯৬০ জন বাংলাদেশি পর্যটক প্রতিবেশী দেশটিতে যান, যা মোট বিদেশি পর্যটকের ২০ দশমিক ২৯ শতাংশ। এ ছাড়া যুক্তরাজ্যের পর্যটক ৯ দশমিক ৯৮ শতাংশ, অস্ট্রেলীয় নাগরিক ৫ দশমিক ৯৬ শতাংশ এবং কানাডার ৪ দশমিক ৪৮ শতাংশ। তালিকায় পরের স্থানগুলো যথাক্রমে শ্রীলঙ্কা, নেপাল, জার্মানি, সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়ার।
উল্লেখ্য, টানা পাঁচ বছর বিদেশি পর্যটকদের এই তালিকায় শীর্ষে থাকার পর ২০২১ সালে আমেরিকার পেছনে পড়ে বাংলাদেশ। তবে এ বছরের প্রথম ছয় মাসের তথ্য-উপাত্ত বলছে, আবার যুক্তরাষ্ট্রকে পেছনে ফেলে ভারতে বিদেশি পর্যটক ভ্রমণের সংখ্যার প্রথম স্থানটি অধিকার করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। এ বছরের জানুয়ারি থেকে জুনের হিসাবে ভারত ভ্রমণে আসা বাংলাদেশি পর্যটকের সংখ্যা দেশটিতে যাওয়া মোট পর্যটকের ২৩ দশমিক ৫ শতাংশ, পরের স্থানে থাকা যুক্তরাষ্ট্র থেকে এসেছেন ১৮ দশমিক ১ শতাংশ মানুষ।
বিশেষজ্ঞরা ভারতের পর্যটন খাতে বাংলাদেশের উত্থানের পেছনে একটি কারণ হিসেবে দেখছেন বাংলাদেশে বেশ কয়েকটি ইউরোপীয় দেশের দূতাবাস না থাকাকে। ফলে বাংলাদেশের অনেক নাগরিককে ভিসা প্রক্রিয়াকরণের জন্য ভারতে যেতে হয়। পাশাপাশি উল্লেখযোগ্যসংখ্যক বাংলাদেশি ভারতে চিকিৎসার জন্য যান, যা ভারত ভ্রমণে আসা বাংলাদেশিদের সংখ্যা আরও বাড়ায়।
উল্লেখ্য, প্রতিবেশী দুই দেশ ভুটান ও নেপালি নাগরিকেরা বাদে অন্য সব দেশের নাগরিকদের ভারতে ভ্রমণের জন্য ভিসার প্রয়োজন হয়।
বিদেশি অতিথিদের আগমনের সময়ের হিসাব করলে এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে এগিয়ে ডিসেম্বর মাস। তবে এর পরের মাস জানুয়ারিতেই আবার তেমন পর্যটক থাকে না।
প্রাথমিক হিসাবে দেখা যায়, পর্যটন থেকে দেশটির বৈদেশিক মুদ্রা আয় ২০২২ সালে ৯২ দশমিক ৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ১ হাজার ৬৯৩ কোটি ডলারে পৌঁছেছে, ২০২১ সালে যা ছিল ৮৮০ কোটি ডলার। তবে ২০১৯-এর আয়ের তুলনায় এটি ৪৫ শতাংশ কম।
ভারতে বিদেশি পর্যটক আসার দিক থেকে সবার চেয়ে এগিয়ে দিল্লি এয়ারপোর্ট। মোট পর্যটকের ৩১ দশমিক ২১ শতাংশ আসেন এই বিমানবন্দর দিয়ে। তালিকায় পরের স্থানটি মুম্বাই এয়ারপোর্টের, ১৪ দশমিক ৭০ শতাংশ বিদেশি আসেন এ পথে। অন্যদিকে পশ্চিমবঙ্গের হরিদাসপুর সীমান্ত পথে আসেন ৯ দশমিক ৪৭ শতাংশ পর্যটক। কলকাতার ২০০ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে অবস্থিত এই পোর্ট দিয়েই সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশি নাগরিকের প্রবেশ ঘটে প্রতিবেশী দেশটিতে। তালিকার পরের দুটি স্থান চেন্নাই ও বেঙ্গালুরু এয়ারপোর্টের।
এদিকে রাজ্য অনুযায়ী হিসাব করলে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির রাজ্য গুজরাট বিদেশি পর্যটক আসার দিক থেকে প্রথম স্থানে ছিল গেল বছর। এশীয় সিংহের জন্য বিখ্যাত গির জাতীয় উদ্যান, সোমনাথ মন্দির, ঐতিহাসিক দ্বারকা নগরীসহ অনেক দ্রষ্টব্য স্থানই আছে এখানে। চমৎকার কিছু উৎসব বা ফেস্টিভ্যালের আয়োজনও থাকে এখানে বছরজুড়ে।
ভারতের ন্যাশনাল ক্রাইম রেকর্ডস ব্যুরোর (এনসিআরবি) দেওয়া তথ্য বলছে, ভারতের রাজ্যগুলোর মধ্যে বিদেশি পর্যটকদের জন্য সবচেয়ে নিরাপদ গুজরাট। ২০২১ সালে বিদেশিদের সঙ্গে কেবল একটি অপরাধের ঘটনা হয়েছে সেখানে। একই বছরে দিল্লিতে এমন ঘটনা ২৭টি তামিলনাড়ুতে ১৬ এবং কেরালা ও তেলেঙ্গানায় ১৫টি করে।
এদিকে বিদেশি পর্যটক আসার তালিকায় দুইয়ে মহারাষ্ট্র। তার পরে আছে যথাক্রমে পশ্চিমবঙ্গ, দিল্লি ও উত্তর প্রদেশ।
সর্বশেষ অর্থবছরের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত হিসাব করলে জাতীয়ভাবে সংরক্ষিত ও টিকিট কেটে ঢুকতে হয় এমন হেরিটেজ স্থাপনাগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি পর্যটক আসেন তাজমহলে, সংখ্যাটি ৩ লাখ ২৮ হাজার।
বিদেশি পর্যটক আসার সংখ্যা এবং বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের পরিমাণ আপাতদৃষ্টিতে আকর্ষণীয় মনে হলেও বিশ্বের হিসাবে ভারত এই খাতে খুব ভালো অবস্থায় আছে সেটি বলা যাবে না।
জাতিসংঘের ওয়ার্ল্ড ট্যুরিজম অর্গানাইজেশনের (ইউএনডব্লিউটিও) তথ্য বলছে, ২০২১ সালে বিশ্বব্যাপী মোট পর্যটক ভ্রমণে ভারতের অবদান মোটে ২ শতাংশ। আন্তর্জাতিক পর্যটন খাতে আয়ে কেবল ১ দশমিক ৬৪ শতাংশ অবদান রেখে দেশটির অবস্থান ১৪তম।
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের ট্রাভেল ও ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট সূচক ২০২১-এ ভারতের অবস্থান ৫৪তম, যেখানে ২০১৯ সালে ছিল ২০ ধাপ আগে, অর্থাৎ ৩৪তম স্থানে। অবশ্য ভারতের পর্যটন সম্ভাবনাকে সঠিকভাবে কাজে লাগানোর জন্য নানা ধরনের চেষ্টা শুরু হয়েছে।
টানা দ্বিতীয় বছরের মতো ভারতে বিদেশি পর্যটক আসার দিক থেকে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। ২০২২ সালের তথ্যের ভিত্তিতে করা তালিকাটিতে প্রথম পাঁচের বাকি চারটি স্থান পূরণ করেছে যথাক্রমে বাংলাদেশ, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া ও কানাডা। এ তথ্য জানা গেছে ভারতীয় গণমাধ্যম নিউজ১৮ ডটকমের সূত্রে।
২০২২ সালে ৬১ লাখ ১৯ হাজারের বেশি-বিদেশি পর্যটক ভারতে আসেন, যা ২০২১ সালের একই সময়ের, অর্থাৎ জানুয়ারি-ডিসেম্বর সময়ের তুলনায় ৩০৫ দশমিক ৪ শতাংশ বেশি। ২০১৯ সালে রেকর্ড ১ কোটি ৯ লাখ ৩০ হাজার বিদেশি পর্যটক ভারতে এসেছিলেন। তারপরই ২০২০ সালে করোনা মহামারি গোটা বিশ্বেই পর্যটন খাতকে অনেকটা স্থবির করে দেয়।
ভারতের পর্যটন মন্ত্রণালয়ের পরিসংখ্যানগুলো ইমিগ্রেশন ব্যুরো থেকে পাওয়া প্রাথমিক তথ্যের ওপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়। এটা অনুসারে গত বছর ভারতে আসা বিদেশি পর্যটকদের অর্ধেকের বেশি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, বাংলাদেশ ও যুক্তরাজ্যের নাগরিক।
বিদেশি এই পর্যটকদের মধ্যে ১৩ লাখ ৭৩ হাজার ৮১৭ জন, অর্থাৎ ২২ দশমিক ১৯ শতাংশ মার্কিন নাগরিক। এ সময় ১২ লাখ ৫৫ হাজার ৯৬০ জন বাংলাদেশি পর্যটক প্রতিবেশী দেশটিতে যান, যা মোট বিদেশি পর্যটকের ২০ দশমিক ২৯ শতাংশ। এ ছাড়া যুক্তরাজ্যের পর্যটক ৯ দশমিক ৯৮ শতাংশ, অস্ট্রেলীয় নাগরিক ৫ দশমিক ৯৬ শতাংশ এবং কানাডার ৪ দশমিক ৪৮ শতাংশ। তালিকায় পরের স্থানগুলো যথাক্রমে শ্রীলঙ্কা, নেপাল, জার্মানি, সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়ার।
উল্লেখ্য, টানা পাঁচ বছর বিদেশি পর্যটকদের এই তালিকায় শীর্ষে থাকার পর ২০২১ সালে আমেরিকার পেছনে পড়ে বাংলাদেশ। তবে এ বছরের প্রথম ছয় মাসের তথ্য-উপাত্ত বলছে, আবার যুক্তরাষ্ট্রকে পেছনে ফেলে ভারতে বিদেশি পর্যটক ভ্রমণের সংখ্যার প্রথম স্থানটি অধিকার করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। এ বছরের জানুয়ারি থেকে জুনের হিসাবে ভারত ভ্রমণে আসা বাংলাদেশি পর্যটকের সংখ্যা দেশটিতে যাওয়া মোট পর্যটকের ২৩ দশমিক ৫ শতাংশ, পরের স্থানে থাকা যুক্তরাষ্ট্র থেকে এসেছেন ১৮ দশমিক ১ শতাংশ মানুষ।
বিশেষজ্ঞরা ভারতের পর্যটন খাতে বাংলাদেশের উত্থানের পেছনে একটি কারণ হিসেবে দেখছেন বাংলাদেশে বেশ কয়েকটি ইউরোপীয় দেশের দূতাবাস না থাকাকে। ফলে বাংলাদেশের অনেক নাগরিককে ভিসা প্রক্রিয়াকরণের জন্য ভারতে যেতে হয়। পাশাপাশি উল্লেখযোগ্যসংখ্যক বাংলাদেশি ভারতে চিকিৎসার জন্য যান, যা ভারত ভ্রমণে আসা বাংলাদেশিদের সংখ্যা আরও বাড়ায়।
উল্লেখ্য, প্রতিবেশী দুই দেশ ভুটান ও নেপালি নাগরিকেরা বাদে অন্য সব দেশের নাগরিকদের ভারতে ভ্রমণের জন্য ভিসার প্রয়োজন হয়।
বিদেশি অতিথিদের আগমনের সময়ের হিসাব করলে এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে এগিয়ে ডিসেম্বর মাস। তবে এর পরের মাস জানুয়ারিতেই আবার তেমন পর্যটক থাকে না।
প্রাথমিক হিসাবে দেখা যায়, পর্যটন থেকে দেশটির বৈদেশিক মুদ্রা আয় ২০২২ সালে ৯২ দশমিক ৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ১ হাজার ৬৯৩ কোটি ডলারে পৌঁছেছে, ২০২১ সালে যা ছিল ৮৮০ কোটি ডলার। তবে ২০১৯-এর আয়ের তুলনায় এটি ৪৫ শতাংশ কম।
ভারতে বিদেশি পর্যটক আসার দিক থেকে সবার চেয়ে এগিয়ে দিল্লি এয়ারপোর্ট। মোট পর্যটকের ৩১ দশমিক ২১ শতাংশ আসেন এই বিমানবন্দর দিয়ে। তালিকায় পরের স্থানটি মুম্বাই এয়ারপোর্টের, ১৪ দশমিক ৭০ শতাংশ বিদেশি আসেন এ পথে। অন্যদিকে পশ্চিমবঙ্গের হরিদাসপুর সীমান্ত পথে আসেন ৯ দশমিক ৪৭ শতাংশ পর্যটক। কলকাতার ২০০ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে অবস্থিত এই পোর্ট দিয়েই সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশি নাগরিকের প্রবেশ ঘটে প্রতিবেশী দেশটিতে। তালিকার পরের দুটি স্থান চেন্নাই ও বেঙ্গালুরু এয়ারপোর্টের।
এদিকে রাজ্য অনুযায়ী হিসাব করলে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির রাজ্য গুজরাট বিদেশি পর্যটক আসার দিক থেকে প্রথম স্থানে ছিল গেল বছর। এশীয় সিংহের জন্য বিখ্যাত গির জাতীয় উদ্যান, সোমনাথ মন্দির, ঐতিহাসিক দ্বারকা নগরীসহ অনেক দ্রষ্টব্য স্থানই আছে এখানে। চমৎকার কিছু উৎসব বা ফেস্টিভ্যালের আয়োজনও থাকে এখানে বছরজুড়ে।
ভারতের ন্যাশনাল ক্রাইম রেকর্ডস ব্যুরোর (এনসিআরবি) দেওয়া তথ্য বলছে, ভারতের রাজ্যগুলোর মধ্যে বিদেশি পর্যটকদের জন্য সবচেয়ে নিরাপদ গুজরাট। ২০২১ সালে বিদেশিদের সঙ্গে কেবল একটি অপরাধের ঘটনা হয়েছে সেখানে। একই বছরে দিল্লিতে এমন ঘটনা ২৭টি তামিলনাড়ুতে ১৬ এবং কেরালা ও তেলেঙ্গানায় ১৫টি করে।
এদিকে বিদেশি পর্যটক আসার তালিকায় দুইয়ে মহারাষ্ট্র। তার পরে আছে যথাক্রমে পশ্চিমবঙ্গ, দিল্লি ও উত্তর প্রদেশ।
সর্বশেষ অর্থবছরের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত হিসাব করলে জাতীয়ভাবে সংরক্ষিত ও টিকিট কেটে ঢুকতে হয় এমন হেরিটেজ স্থাপনাগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি পর্যটক আসেন তাজমহলে, সংখ্যাটি ৩ লাখ ২৮ হাজার।
বিদেশি পর্যটক আসার সংখ্যা এবং বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের পরিমাণ আপাতদৃষ্টিতে আকর্ষণীয় মনে হলেও বিশ্বের হিসাবে ভারত এই খাতে খুব ভালো অবস্থায় আছে সেটি বলা যাবে না।
জাতিসংঘের ওয়ার্ল্ড ট্যুরিজম অর্গানাইজেশনের (ইউএনডব্লিউটিও) তথ্য বলছে, ২০২১ সালে বিশ্বব্যাপী মোট পর্যটক ভ্রমণে ভারতের অবদান মোটে ২ শতাংশ। আন্তর্জাতিক পর্যটন খাতে আয়ে কেবল ১ দশমিক ৬৪ শতাংশ অবদান রেখে দেশটির অবস্থান ১৪তম।
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের ট্রাভেল ও ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট সূচক ২০২১-এ ভারতের অবস্থান ৫৪তম, যেখানে ২০১৯ সালে ছিল ২০ ধাপ আগে, অর্থাৎ ৩৪তম স্থানে। অবশ্য ভারতের পর্যটন সম্ভাবনাকে সঠিকভাবে কাজে লাগানোর জন্য নানা ধরনের চেষ্টা শুরু হয়েছে।
দেশে ভ্রমণের ক্ষেত্রে সিলেট যেন এক মহারানি। চা-বাগান, পাহাড়, নদী, ঝরনা, বিল কী নেই এ জেলায়। এ জেলারই এক উপজেলা জৈন্তাপুর। এখানে দেখা যাবে নীল পানির সারি নদী, চা-বাগান আর লাল শাপলার বিল। শীতে বেরিয়ে পড়বেন না কি?...
২ ঘণ্টা আগেদিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
৪ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
৪ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
৪ দিন আগে