পল্লব আহমেদ সিয়াম, ইবি
সকাল সাড়ে ৬টা। ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের জিমনেসিয়াম। একদল নারী শিক্ষার্থী জড়ো হয়েছেন সেখানে। সবার পরনে কারাতের বিশেষ পোশাক। নির্দিষ্ট সময়ে শুরু হয় ওয়ার্মআপ। তারপর ফিটনেস ট্রেনিং, দাচি, কিক, ব্লক, কাতা, কুমিতেসহ কারাতের কলাকৌশলের চর্চা। সাড়ে ৭টার দিকে কুল ডাউন, অর্থাৎ আজকের মতো শেষ।
সপ্তাহে তিন দিন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের জিমনেসিয়ামে এ নিয়মে কারাতে শিখছেন নারী শিক্ষার্থীরা। আর এর ব্যবস্থাপনায় রয়েছে ইসলামিক ইউনিভার্সিটি মার্শাল আর্ট সায়েন্স অ্যাসোসিয়েশন নামে একটি সংগঠন। নারী শিক্ষার্থীদের নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধ ও আত্মরক্ষায় আত্মনির্ভরশীল করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে সংগঠনটি। বাংলাদেশ কারাতে কনফেডারেশন ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শারীরিক শিক্ষা বিভাগের অনুমোদন সাপেক্ষে গত বছরের জুনে ২০ জন নারী শিক্ষার্থীকে নিয়ে যাত্রা শুরু করে সংগঠনটি।
এ পর্যন্ত সংগঠনটি চারটি ব্যাচ এবং একটি সাত দিনের মার্শাল আর্ট অ্যান্ড সেলফ ডিফেন্স ওয়ার্কশপ পরিচালনা করেছে। চারটি ব্যাচে প্রায় ৮০ জনের বেশি নারী শিক্ষার্থী অংশ নেন।
ইসলামিক ইউনিভার্সিটি মার্শাল আর্ট সায়েন্স অ্যাসোসিয়েশন নামের এই সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা জান্নাতুল ফেরদৌস তানজিনা। তিনি কারাতে স্বর্ণপদক পাওয়া এবং বাংলাদেশ কারাতে কনফেডারেশন থেকে ব্ল্যাক বেল্ট ফার্স্ট ড্যানের অধিকারী। তানজিনা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী।
সংগঠন থেকে প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন জান্নাত আরা। তিনি এখানে আত্মরক্ষার কয়েকটি ধাপ শেষ করেছেন। জান্নাত আরা মনে করেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সহযোগিতা করলে সংগঠনটি দেশীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের হয়ে কৃতিত্ব বয়ে আনতে পারবে।
কারাতে শিক্ষা বিষয়ে আমাদের কথা হয় সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা জান্নাতুল ফেরদৌস তানজিনার সঙ্গে। তিনি জানান, এ দেশে নারীরা চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভোগে। প্রতিদিনই কোথাও না কোথাও নারীদের ওপর সহিংসতার কথা শোনা যায়। এ পরিস্থিতিতে নারীদের সচেতনতা বাড়ানো ও আত্মরক্ষার কৌশল শেখা অত্যন্ত জরুরি। কারাতের মতো শারীরিক কৌশল হতে পারে সুরক্ষার একটি শক্তিশালী হাতিয়ার। তবে তানজিনা জানিয়েছেন, প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতির অভাবে শিক্ষার্থীদের ভালোভাবে অনুশীলন করানো যাচ্ছে না। এ জন্য প্রশাসনের সহযোগিতা দরকার।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শারীরিক শিক্ষা বিভাগের পরিচালক ড. মোহাম্মদ সোহেল জানিয়েছেন, কারাতে শেখার মাধ্যমে মেয়েরা আত্মরক্ষার কৌশল রপ্ত করা শিখবে। শিখবে বিভিন্ন কারাতে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের মাধ্যমে নিজেকে ও বিশ্ববিদ্যালয়কে উপস্থাপন করতে। ড. মোহাম্মদ সোহেল বলেন, ‘আমরা আগে একটা টিম ন্যাশনাল ফেস্টে পাঠাব। ওই টিম যদি ভালো করতে পারে, তাহলে ওদের জন্য একটা বাজেট প্রস্তাব করব।’
সকাল সাড়ে ৬টা। ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের জিমনেসিয়াম। একদল নারী শিক্ষার্থী জড়ো হয়েছেন সেখানে। সবার পরনে কারাতের বিশেষ পোশাক। নির্দিষ্ট সময়ে শুরু হয় ওয়ার্মআপ। তারপর ফিটনেস ট্রেনিং, দাচি, কিক, ব্লক, কাতা, কুমিতেসহ কারাতের কলাকৌশলের চর্চা। সাড়ে ৭টার দিকে কুল ডাউন, অর্থাৎ আজকের মতো শেষ।
সপ্তাহে তিন দিন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের জিমনেসিয়ামে এ নিয়মে কারাতে শিখছেন নারী শিক্ষার্থীরা। আর এর ব্যবস্থাপনায় রয়েছে ইসলামিক ইউনিভার্সিটি মার্শাল আর্ট সায়েন্স অ্যাসোসিয়েশন নামে একটি সংগঠন। নারী শিক্ষার্থীদের নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধ ও আত্মরক্ষায় আত্মনির্ভরশীল করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে সংগঠনটি। বাংলাদেশ কারাতে কনফেডারেশন ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শারীরিক শিক্ষা বিভাগের অনুমোদন সাপেক্ষে গত বছরের জুনে ২০ জন নারী শিক্ষার্থীকে নিয়ে যাত্রা শুরু করে সংগঠনটি।
এ পর্যন্ত সংগঠনটি চারটি ব্যাচ এবং একটি সাত দিনের মার্শাল আর্ট অ্যান্ড সেলফ ডিফেন্স ওয়ার্কশপ পরিচালনা করেছে। চারটি ব্যাচে প্রায় ৮০ জনের বেশি নারী শিক্ষার্থী অংশ নেন।
ইসলামিক ইউনিভার্সিটি মার্শাল আর্ট সায়েন্স অ্যাসোসিয়েশন নামের এই সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা জান্নাতুল ফেরদৌস তানজিনা। তিনি কারাতে স্বর্ণপদক পাওয়া এবং বাংলাদেশ কারাতে কনফেডারেশন থেকে ব্ল্যাক বেল্ট ফার্স্ট ড্যানের অধিকারী। তানজিনা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী।
সংগঠন থেকে প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন জান্নাত আরা। তিনি এখানে আত্মরক্ষার কয়েকটি ধাপ শেষ করেছেন। জান্নাত আরা মনে করেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সহযোগিতা করলে সংগঠনটি দেশীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের হয়ে কৃতিত্ব বয়ে আনতে পারবে।
কারাতে শিক্ষা বিষয়ে আমাদের কথা হয় সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা জান্নাতুল ফেরদৌস তানজিনার সঙ্গে। তিনি জানান, এ দেশে নারীরা চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভোগে। প্রতিদিনই কোথাও না কোথাও নারীদের ওপর সহিংসতার কথা শোনা যায়। এ পরিস্থিতিতে নারীদের সচেতনতা বাড়ানো ও আত্মরক্ষার কৌশল শেখা অত্যন্ত জরুরি। কারাতের মতো শারীরিক কৌশল হতে পারে সুরক্ষার একটি শক্তিশালী হাতিয়ার। তবে তানজিনা জানিয়েছেন, প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতির অভাবে শিক্ষার্থীদের ভালোভাবে অনুশীলন করানো যাচ্ছে না। এ জন্য প্রশাসনের সহযোগিতা দরকার।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শারীরিক শিক্ষা বিভাগের পরিচালক ড. মোহাম্মদ সোহেল জানিয়েছেন, কারাতে শেখার মাধ্যমে মেয়েরা আত্মরক্ষার কৌশল রপ্ত করা শিখবে। শিখবে বিভিন্ন কারাতে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের মাধ্যমে নিজেকে ও বিশ্ববিদ্যালয়কে উপস্থাপন করতে। ড. মোহাম্মদ সোহেল বলেন, ‘আমরা আগে একটা টিম ন্যাশনাল ফেস্টে পাঠাব। ওই টিম যদি ভালো করতে পারে, তাহলে ওদের জন্য একটা বাজেট প্রস্তাব করব।’
দেশে ভ্রমণের ক্ষেত্রে সিলেট যেন এক মহারানি। চা-বাগান, পাহাড়, নদী, ঝরনা, বিল কী নেই এ জেলায়। এ জেলারই এক উপজেলা জৈন্তাপুর। এখানে দেখা যাবে নীল পানির সারি নদী, চা-বাগান আর লাল শাপলার বিল। শীতে বেরিয়ে পড়বেন না কি?...
৪ ঘণ্টা আগেদিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
৪ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
৪ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
৪ দিন আগে