মো. রাকিবুল হাসান
স্বপ্ন তাঁদের সুস্থ মানুষের পৃথিবী গড়ে তোলা। মানুষের স্বাস্থ্য উন্নয়নে তাঁরা হেলথ ক্যাম্পেইন, স্ক্রিনিং প্রোগ্রাম, ওয়েলনেস প্রোগ্রাম, ডায়াবেটিস পরীক্ষা, সুরক্ষাসামগ্রী বিতরণ, সচেতনতামূলক সভা-সেমিনারসহ নানান কর্মসূচি পালন করছেন বছরজুড়ে। এ ছাড়া এই শিক্ষার্থীরা পর্যবেক্ষণ করছেন বিশ্ব স্বাস্থ্যের বিভিন্ন বিষয়!
গল্পের শুরু ২০১৮ সালে। নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের পাবলিক হেলথ বিভাগের হাত ধরে প্রতিষ্ঠা লাভ করে পাবলিক হেলথ অ্যান্ড সায়েন্সেস ক্লাব। ‘একটি সুস্থ সমাজ গড়ে তুলি’ প্রতিপাদ্যে গুটিকয়েক শিক্ষার্থী শুরু করেন এর কার্যক্রম। বর্তমানে এর সদস্য সংখ্যা ছয় শর বেশি। সংগঠনটির শিক্ষক উপদেষ্টার দায়িত্ব পালন করছেন গ্লোবাল হেলথ ইনস্টিটিউটের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) ও সহযোগী অধ্যাপক ড. এজাজ বিন শরীফ। সম্প্রতি সংগঠনটি নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে তিন শর বেশি শিক্ষার্থীকে ভোক্তা অধিকার আইনের ওপর প্রশিক্ষণ দেয়। জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের উদ্যোগে এ প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। নানান কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালন করে সংগঠনটি। এ সময় এক দিনে পাঁচ শর বেশি মানুষের ডায়াবেটিস পরীক্ষা করা হয়।
ক্লাবটি স্বাস্থ্যবিজ্ঞান-সম্পর্কিত হলেও এখানে সব অনুষদের শিক্ষার্থীরাই কাজের সুযোগ পেয়ে থাকেন। বিবিএ বিভাগের শিক্ষার্থী ওয়ালিদ হোসেন রাজ। বর্তমানে তিনি ক্লাবের সভাপতি। রাজ বলেন, ‘আমাদের অন্যতম লক্ষ্য মানুষের মধ্যে স্বাস্থ্যসচেতনতা বাড়ানো।’ যুগ্ম সম্পাদক সৈয়দ ফারহান লাবিব বলেন, ‘আমরা প্রায়ই জনসচেতনতামূলক বিভিন্ন ধরনের পোস্টার তৈরি করি। গণমাধ্যমে প্রচারের জন্য আমাদের গ্রাফিকস টিম অনেক কাজ করে।’ তিনি জানান, শুধু স্বাস্থ্য বিষয়ে সচেতনতাই নয়, ক্লাবটি খেলাধুলার বিষয়েও গুরুত্ব দিয়ে থাকে। সে জন্য আয়োজন করা হয় বিভিন্ন ইভেন্ট।
ক্লাবটি শুধু স্বাস্থ্য বিষয়ে কাজ করে না; বরং শিক্ষার্থীদের দক্ষতা বৃদ্ধিতে বিভিন্ন বিষয়ে কাজ করে। ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক উম্মে সালমা নাদিয়ার কথায় সে বিষয়টি পরিষ্কার হওয়া গেল। তিনি জানালেন, এখানে সামাজিক কার্যক্রমের পাশাপাশি শিক্ষার্থীরা সুযোগ পান নিজেকে ঝালাই করে নেওয়ার। ক্লাবে ডিজিটাল গ্রাফিকস, ক্রিয়েটিভ আর্টস, থিয়েটার, খেলাধুলা, অ্যাডমিনসহ বিভিন্ন বিষয়ে হাতে-কলমে শেখার সুযোগ পান সদস্যরা।
করোনাকালে অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছিল ক্লাবটি। সে সময় ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পেইনিং, মাস্ক বিতরণসহ বিভিন্নভাবে সরব ছিলেন এর স্বেচ্ছাসেবীরা। মানসিক স্বাস্থ্য, ডায়াবেটিস, ব্রেস্ট ক্যানসার ইত্যাদি বিষয়ে সেমিনারের আয়োজন করেন তাঁরা। স্বাস্থ্য সচেতনতায় ছুটে যান দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। অনলাইন কাউন্সেলিং সেবাও চালু রেখেছে ক্লাবটি।
মো. রাকিবুল হাসান, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়
স্বপ্ন তাঁদের সুস্থ মানুষের পৃথিবী গড়ে তোলা। মানুষের স্বাস্থ্য উন্নয়নে তাঁরা হেলথ ক্যাম্পেইন, স্ক্রিনিং প্রোগ্রাম, ওয়েলনেস প্রোগ্রাম, ডায়াবেটিস পরীক্ষা, সুরক্ষাসামগ্রী বিতরণ, সচেতনতামূলক সভা-সেমিনারসহ নানান কর্মসূচি পালন করছেন বছরজুড়ে। এ ছাড়া এই শিক্ষার্থীরা পর্যবেক্ষণ করছেন বিশ্ব স্বাস্থ্যের বিভিন্ন বিষয়!
গল্পের শুরু ২০১৮ সালে। নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের পাবলিক হেলথ বিভাগের হাত ধরে প্রতিষ্ঠা লাভ করে পাবলিক হেলথ অ্যান্ড সায়েন্সেস ক্লাব। ‘একটি সুস্থ সমাজ গড়ে তুলি’ প্রতিপাদ্যে গুটিকয়েক শিক্ষার্থী শুরু করেন এর কার্যক্রম। বর্তমানে এর সদস্য সংখ্যা ছয় শর বেশি। সংগঠনটির শিক্ষক উপদেষ্টার দায়িত্ব পালন করছেন গ্লোবাল হেলথ ইনস্টিটিউটের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) ও সহযোগী অধ্যাপক ড. এজাজ বিন শরীফ। সম্প্রতি সংগঠনটি নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে তিন শর বেশি শিক্ষার্থীকে ভোক্তা অধিকার আইনের ওপর প্রশিক্ষণ দেয়। জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের উদ্যোগে এ প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। নানান কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালন করে সংগঠনটি। এ সময় এক দিনে পাঁচ শর বেশি মানুষের ডায়াবেটিস পরীক্ষা করা হয়।
ক্লাবটি স্বাস্থ্যবিজ্ঞান-সম্পর্কিত হলেও এখানে সব অনুষদের শিক্ষার্থীরাই কাজের সুযোগ পেয়ে থাকেন। বিবিএ বিভাগের শিক্ষার্থী ওয়ালিদ হোসেন রাজ। বর্তমানে তিনি ক্লাবের সভাপতি। রাজ বলেন, ‘আমাদের অন্যতম লক্ষ্য মানুষের মধ্যে স্বাস্থ্যসচেতনতা বাড়ানো।’ যুগ্ম সম্পাদক সৈয়দ ফারহান লাবিব বলেন, ‘আমরা প্রায়ই জনসচেতনতামূলক বিভিন্ন ধরনের পোস্টার তৈরি করি। গণমাধ্যমে প্রচারের জন্য আমাদের গ্রাফিকস টিম অনেক কাজ করে।’ তিনি জানান, শুধু স্বাস্থ্য বিষয়ে সচেতনতাই নয়, ক্লাবটি খেলাধুলার বিষয়েও গুরুত্ব দিয়ে থাকে। সে জন্য আয়োজন করা হয় বিভিন্ন ইভেন্ট।
ক্লাবটি শুধু স্বাস্থ্য বিষয়ে কাজ করে না; বরং শিক্ষার্থীদের দক্ষতা বৃদ্ধিতে বিভিন্ন বিষয়ে কাজ করে। ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক উম্মে সালমা নাদিয়ার কথায় সে বিষয়টি পরিষ্কার হওয়া গেল। তিনি জানালেন, এখানে সামাজিক কার্যক্রমের পাশাপাশি শিক্ষার্থীরা সুযোগ পান নিজেকে ঝালাই করে নেওয়ার। ক্লাবে ডিজিটাল গ্রাফিকস, ক্রিয়েটিভ আর্টস, থিয়েটার, খেলাধুলা, অ্যাডমিনসহ বিভিন্ন বিষয়ে হাতে-কলমে শেখার সুযোগ পান সদস্যরা।
করোনাকালে অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছিল ক্লাবটি। সে সময় ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পেইনিং, মাস্ক বিতরণসহ বিভিন্নভাবে সরব ছিলেন এর স্বেচ্ছাসেবীরা। মানসিক স্বাস্থ্য, ডায়াবেটিস, ব্রেস্ট ক্যানসার ইত্যাদি বিষয়ে সেমিনারের আয়োজন করেন তাঁরা। স্বাস্থ্য সচেতনতায় ছুটে যান দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। অনলাইন কাউন্সেলিং সেবাও চালু রেখেছে ক্লাবটি।
মো. রাকিবুল হাসান, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়
ব্যাগ কেনার আগে কিছু বিষয় বিবেচনায় রাখা ভালো। ব্যাগের আকার ও রং ব্যবহারকারীর ব্যক্তিত্বে ছাপ রাখে বেশ গভীরভাবে।
১ দিন আগেসংবেদনশীল ত্বকের মানুষ সারা বছর ত্বকের বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হয়। এ ধরনের ত্বক আবহাওয়ার পরিবর্তন, দূষণ বা ত্বকের অনুপযুক্ত প্রসাধনীতে প্রভাবিত হতে পারে।
১ দিন আগেশীতের হিমেল হাওয়া থেকে বাঁচতে বাইকারদের পোশাক নিয়ে থাকতে হয় সচেতন। তাই এ সময় বাইকারদের পোশাকে আসে বিশেষ পরিবর্তন। বাইকারদের পোশাক যেমন শীত নিবারক হতে হয়, তেমনি হতে হয় আরামদায়ক। কী কী থাকবে সে পোশাকে?
১ দিন আগেএই ফুলের সঙ্গে জড়িয়ে আছে বিখ্যাত ফরাসি আবিষ্কারক লুই অটোইন ডি বোগেনভিলিয়ার নাম। তাঁর নামেই এ গাছের নাম রাখা হয়েছিল বোগেনভিলিয়া। আর এটিকে বাংলায় প্রথম বাগানবিলাস বলে ডেকেছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। কমবেশি সারা বছর ফুল দেখা গেলেও
১ দিন আগে