গবেষণা ও উদ্ভাবনের বিকল্প নেই
অধ্যাপক ড. মঞ্জুরুল হক,পরিচালক, গবেষণা সেল, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
শিক্ষা ও গবেষণা ছাড়া রাষ্ট্রের উন্নয়নপ্রচেষ্টা অহেতুক। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির বর্তমান যুগে এর সুফল পাওয়ার জন্য নিজস্ব গবেষণা ও উদ্ভাবনের বিকল্প নেই।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ধ্বংসস্তূপে চাপা পড়া জাপান শিক্ষা ও গবেষণাকে হাতিয়ার বানিয়ে আজ এ পর্যায়ে এসেছে। এই তালিকায় সম্প্রতি যুক্ত হয়েছে চীন, দক্ষিণ কোরিয়া, মালয়েশিয়াসহ বিশ্বের আরও কিছু গবেষণাবান্ধব দেশ। এশিয়ার ‘টাইগার’ নামে পরিচিত দেশ দক্ষিণ কোরিয়া সত্তরের দশকে বাংলাদেশ থেকেও পিছিয়ে থাকা অর্থনীতির দেশ ছিল। কিন্তু গবেষণা ও উদ্ভাবনে উৎকর্ষের মাধ্যমে বর্তমানে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় তথ্যপ্রযুক্তির পণ্য নির্মাতা দেশ হিসেবে পরিচিত। ব্লুমবার্গের উদ্ভাবনী দেশের তালিকায় সর্বাধিকবার প্রথম স্থান দখল করে রেখেছে এই দেশ।
মানুষের জীবন, বিজ্ঞান ও প্রয়োজন গতিময়। সময়ের সঙ্গে তা দিক বদলায়। তাই নিত্যনতুন প্রয়োজন ও সমস্যাগুলোকে সমাধানের জন্য প্রতিনিয়ত সময়োপযোগী গবেষণার মাধ্যমে উদ্ভাবনের ধারা বজায় রাখা মানুষের সুখী ও সুন্দর জীবনের জন্য আবশ্যক।
গবেষণাবান্ধব সংস্কৃতির অনুপস্থিতি রয়েছে
অধ্যাপক ড. মো. দিদারে আলম মহসিন,চেয়ারম্যান, ফার্মেসি বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
গবেষণার যে ধারণার ওপর বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত, এখানে তার কোনো ঘাটতি আছে বলে মনে হয় না। কিন্তু এর জন্য যে প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কৃতি দরকার, তা খুব ভালোভাবে গড়ে ওঠেনি। এখানে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ে কোর্সওয়ার্কের ওপর অনেক বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয় বলে গবেষণাধর্মী প্রকল্প বা থিসিস ওয়ার্ক পর্যাপ্ত গুরুত্ব পায় না। শিক্ষার্থীরা সারা বছর কোর্সওয়ার্ক নিয়েই ব্যস্ত থাকলে, তাদের পক্ষে একটি ভালো গবেষণা দাঁড় করানো সম্ভব নয়।
আমরা যদি স্নাতকোত্তর পর্যায়ে ভালো গবেষণা চাই, তাহলে যারা থিসিস নেবে, তাদের ক্ষেত্রে কোর্সওয়ার্ক পুরোপুরি উঠিয়ে দেওয়া কিংবা নামমাত্র কিছু কোর্সওয়ার্ক রাখার বিষয় বিবেচনা করা উচিত। খোঁজ নিলে দেখা যাবে, উচ্চতর পর্যায়ের গবেষণার জন্য একজন গবেষকের যে ধরনের উপস্থিতি প্রয়োজন, তা নিশ্চিত করার মতো আবাসিক ও আর্থিক সহায়তার ব্যাপক ঘাটতি রয়েছে। ফলে এ পর্যায়ের গবেষকদের একটি বড় অংশ খণ্ডকালীন গবেষক হিসেবে ভর্তি হয়। এভাবে গবেষণার মান ভালো হতে পারে না। গবেষণার সরঞ্জামের অপ্রতুলতাও বড় সংকট তৈরি করেছে। তবে আমার মনে হয়, আমাদের দেশে বড় বাধা হয়ে আছে গবেষণাবান্ধব সংস্কৃতির অনুপস্থিতি।
গবেষণা করে শিক্ষার্থীদের পেটে ভাত জোটে না
ড. ইঞ্জিনিয়ার ইমরান খান,সহযোগী অধ্যাপক ও বিজ্ঞানী যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
বহির্বিশ্ব যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছে, তাতে কোনো শিক্ষার্থী গবেষণাবিমুখ হওয়া মানে পিছিয়ে পড়া। বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো তাদের শিক্ষকদের গবেষণাপত্র বাড়ানোর ব্যাপারে চাপ সৃষ্টি করে। আমাদের দেশে অল্প কিছুদিন হলো কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় সে পদক্ষেপ নিতে শুরু করেছে। এখানে শিক্ষকেরা প্রমোশনের জন্য গবেষণাপত্র প্রকাশ করে থাকেন। আর শিক্ষার্থীরা গবেষণায় পিছিয়ে, আগ্রহ কম থাকায়। দেশের প্রেক্ষাপটে তারা গবেষণা করে মানসম্পন্ন ফল পাচ্ছে না।
বিদেশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও শিল্পপ্রতিষ্ঠানের মেলবন্ধনের কারণে গবেষণায় যারা ভালো, তাদের নির্দিষ্ট ইন্ডাস্ট্রিতে নিয়ে নেওয়া হয়। কিন্তু বাংলাদেশে এই সুযোগ নেই। অনেকে অন্য কোনো সুযোগ না পেয়ে বাধ্য হয়ে চাকরিতে পদোন্নতি পেতে ডিগ্রি অর্জনের জন্য গবেষণাপত্র প্রকাশ করে। মূলত গবেষণায় শিক্ষার্থীদের কোনো অনুপ্রেরণা কাজ করে না। কারণ, গবেষণা করে পেটে ভাত জোটে না। এ ছাড়া বাংলাদেশে যেসব শিক্ষক গবেষণা করেন, তাঁদের কোনো ধরনের প্রাতিষ্ঠানিক মূল্যায়ন করা হয় না। নীতিনির্ধারকদের মধ্যে কোনো গবেষক নেই। কর্তৃপক্ষকে এগিয়ে আসতে হবে গবেষকদের মূল্যায়নের জন্য।
গবেষণায় বিনিয়োগ বাড়াতে হবে
অধ্যাপক ড. মো. আজহারুল ইসলাম,পরিচালক, গবেষণা সেলখুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা
গবেষণা করতে হলে অনেক বিনিয়োগ দরকার। এখন গবেষণার ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের বিনিয়োগ হচ্ছে। এটা আরও বেশি হওয়া উচিত।
আমরা আইআইটি মানের বিশ্ববিদ্যালয় তৈরি করতে পারিনি। ভারতে আইআইটিতে যে পরিমাণ বিনিয়োগ করছে, তার ফলে তাঁদের প্রযুক্তি আমাদের তুলনায় অনেক এগিয়ে। এ জন্য পৃথিবীর বড় প্রতিষ্ঠানগুলোর বেশির ভাগ সিইও ভারতীয়। দেশের পলিসিমেকারদের উচিত এ দিকে খেয়াল রাখা।
বিশাল জনগোষ্ঠীর এই দেশে শুধু সরকারের একার পক্ষে অনেক সময় বিনিয়োগ সম্ভব হয় না। এ ক্ষেত্রে দেশের বড় বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠানকে এগিয়ে আসতে হবে। আমাদের শিক্ষার্থীরা গবেষণাবিমুখ হচ্ছে; কারণ, আমাদের পর্যাপ্ত বিনিয়োগ নেই। একটি প্রকল্পে একজন শিক্ষার্থীকে তখনই নিয়ে আসা সম্ভব, যখন তাকে বেতন দেওয়া যাবে। কিন্তু আমাদের সেটা হয়ে ওঠে না। আমাদের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশির ভাগ শিক্ষার্থীই মধ্যবিত্ত পরিবারের। সে কারণে তাদের নিজস্ব ফান্ড দিয়ে গবেষণা হয়ে ওঠে না। মূলত এ জন্যই তারা গবেষণা থেকে উৎসাহ হারাচ্ছে।
গবেষণা ও উদ্ভাবনের বিকল্প নেই
অধ্যাপক ড. মঞ্জুরুল হক,পরিচালক, গবেষণা সেল, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
শিক্ষা ও গবেষণা ছাড়া রাষ্ট্রের উন্নয়নপ্রচেষ্টা অহেতুক। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির বর্তমান যুগে এর সুফল পাওয়ার জন্য নিজস্ব গবেষণা ও উদ্ভাবনের বিকল্প নেই।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ধ্বংসস্তূপে চাপা পড়া জাপান শিক্ষা ও গবেষণাকে হাতিয়ার বানিয়ে আজ এ পর্যায়ে এসেছে। এই তালিকায় সম্প্রতি যুক্ত হয়েছে চীন, দক্ষিণ কোরিয়া, মালয়েশিয়াসহ বিশ্বের আরও কিছু গবেষণাবান্ধব দেশ। এশিয়ার ‘টাইগার’ নামে পরিচিত দেশ দক্ষিণ কোরিয়া সত্তরের দশকে বাংলাদেশ থেকেও পিছিয়ে থাকা অর্থনীতির দেশ ছিল। কিন্তু গবেষণা ও উদ্ভাবনে উৎকর্ষের মাধ্যমে বর্তমানে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় তথ্যপ্রযুক্তির পণ্য নির্মাতা দেশ হিসেবে পরিচিত। ব্লুমবার্গের উদ্ভাবনী দেশের তালিকায় সর্বাধিকবার প্রথম স্থান দখল করে রেখেছে এই দেশ।
মানুষের জীবন, বিজ্ঞান ও প্রয়োজন গতিময়। সময়ের সঙ্গে তা দিক বদলায়। তাই নিত্যনতুন প্রয়োজন ও সমস্যাগুলোকে সমাধানের জন্য প্রতিনিয়ত সময়োপযোগী গবেষণার মাধ্যমে উদ্ভাবনের ধারা বজায় রাখা মানুষের সুখী ও সুন্দর জীবনের জন্য আবশ্যক।
গবেষণাবান্ধব সংস্কৃতির অনুপস্থিতি রয়েছে
অধ্যাপক ড. মো. দিদারে আলম মহসিন,চেয়ারম্যান, ফার্মেসি বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
গবেষণার যে ধারণার ওপর বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত, এখানে তার কোনো ঘাটতি আছে বলে মনে হয় না। কিন্তু এর জন্য যে প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কৃতি দরকার, তা খুব ভালোভাবে গড়ে ওঠেনি। এখানে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ে কোর্সওয়ার্কের ওপর অনেক বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয় বলে গবেষণাধর্মী প্রকল্প বা থিসিস ওয়ার্ক পর্যাপ্ত গুরুত্ব পায় না। শিক্ষার্থীরা সারা বছর কোর্সওয়ার্ক নিয়েই ব্যস্ত থাকলে, তাদের পক্ষে একটি ভালো গবেষণা দাঁড় করানো সম্ভব নয়।
আমরা যদি স্নাতকোত্তর পর্যায়ে ভালো গবেষণা চাই, তাহলে যারা থিসিস নেবে, তাদের ক্ষেত্রে কোর্সওয়ার্ক পুরোপুরি উঠিয়ে দেওয়া কিংবা নামমাত্র কিছু কোর্সওয়ার্ক রাখার বিষয় বিবেচনা করা উচিত। খোঁজ নিলে দেখা যাবে, উচ্চতর পর্যায়ের গবেষণার জন্য একজন গবেষকের যে ধরনের উপস্থিতি প্রয়োজন, তা নিশ্চিত করার মতো আবাসিক ও আর্থিক সহায়তার ব্যাপক ঘাটতি রয়েছে। ফলে এ পর্যায়ের গবেষকদের একটি বড় অংশ খণ্ডকালীন গবেষক হিসেবে ভর্তি হয়। এভাবে গবেষণার মান ভালো হতে পারে না। গবেষণার সরঞ্জামের অপ্রতুলতাও বড় সংকট তৈরি করেছে। তবে আমার মনে হয়, আমাদের দেশে বড় বাধা হয়ে আছে গবেষণাবান্ধব সংস্কৃতির অনুপস্থিতি।
গবেষণা করে শিক্ষার্থীদের পেটে ভাত জোটে না
ড. ইঞ্জিনিয়ার ইমরান খান,সহযোগী অধ্যাপক ও বিজ্ঞানী যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
বহির্বিশ্ব যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছে, তাতে কোনো শিক্ষার্থী গবেষণাবিমুখ হওয়া মানে পিছিয়ে পড়া। বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো তাদের শিক্ষকদের গবেষণাপত্র বাড়ানোর ব্যাপারে চাপ সৃষ্টি করে। আমাদের দেশে অল্প কিছুদিন হলো কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় সে পদক্ষেপ নিতে শুরু করেছে। এখানে শিক্ষকেরা প্রমোশনের জন্য গবেষণাপত্র প্রকাশ করে থাকেন। আর শিক্ষার্থীরা গবেষণায় পিছিয়ে, আগ্রহ কম থাকায়। দেশের প্রেক্ষাপটে তারা গবেষণা করে মানসম্পন্ন ফল পাচ্ছে না।
বিদেশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও শিল্পপ্রতিষ্ঠানের মেলবন্ধনের কারণে গবেষণায় যারা ভালো, তাদের নির্দিষ্ট ইন্ডাস্ট্রিতে নিয়ে নেওয়া হয়। কিন্তু বাংলাদেশে এই সুযোগ নেই। অনেকে অন্য কোনো সুযোগ না পেয়ে বাধ্য হয়ে চাকরিতে পদোন্নতি পেতে ডিগ্রি অর্জনের জন্য গবেষণাপত্র প্রকাশ করে। মূলত গবেষণায় শিক্ষার্থীদের কোনো অনুপ্রেরণা কাজ করে না। কারণ, গবেষণা করে পেটে ভাত জোটে না। এ ছাড়া বাংলাদেশে যেসব শিক্ষক গবেষণা করেন, তাঁদের কোনো ধরনের প্রাতিষ্ঠানিক মূল্যায়ন করা হয় না। নীতিনির্ধারকদের মধ্যে কোনো গবেষক নেই। কর্তৃপক্ষকে এগিয়ে আসতে হবে গবেষকদের মূল্যায়নের জন্য।
গবেষণায় বিনিয়োগ বাড়াতে হবে
অধ্যাপক ড. মো. আজহারুল ইসলাম,পরিচালক, গবেষণা সেলখুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা
গবেষণা করতে হলে অনেক বিনিয়োগ দরকার। এখন গবেষণার ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের বিনিয়োগ হচ্ছে। এটা আরও বেশি হওয়া উচিত।
আমরা আইআইটি মানের বিশ্ববিদ্যালয় তৈরি করতে পারিনি। ভারতে আইআইটিতে যে পরিমাণ বিনিয়োগ করছে, তার ফলে তাঁদের প্রযুক্তি আমাদের তুলনায় অনেক এগিয়ে। এ জন্য পৃথিবীর বড় প্রতিষ্ঠানগুলোর বেশির ভাগ সিইও ভারতীয়। দেশের পলিসিমেকারদের উচিত এ দিকে খেয়াল রাখা।
বিশাল জনগোষ্ঠীর এই দেশে শুধু সরকারের একার পক্ষে অনেক সময় বিনিয়োগ সম্ভব হয় না। এ ক্ষেত্রে দেশের বড় বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠানকে এগিয়ে আসতে হবে। আমাদের শিক্ষার্থীরা গবেষণাবিমুখ হচ্ছে; কারণ, আমাদের পর্যাপ্ত বিনিয়োগ নেই। একটি প্রকল্পে একজন শিক্ষার্থীকে তখনই নিয়ে আসা সম্ভব, যখন তাকে বেতন দেওয়া যাবে। কিন্তু আমাদের সেটা হয়ে ওঠে না। আমাদের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশির ভাগ শিক্ষার্থীই মধ্যবিত্ত পরিবারের। সে কারণে তাদের নিজস্ব ফান্ড দিয়ে গবেষণা হয়ে ওঠে না। মূলত এ জন্যই তারা গবেষণা থেকে উৎসাহ হারাচ্ছে।
দেশে ভ্রমণের ক্ষেত্রে সিলেট যেন এক মহারানি। চা-বাগান, পাহাড়, নদী, ঝরনা, বিল কী নেই এ জেলায়। এ জেলারই এক উপজেলা জৈন্তাপুর। এখানে দেখা যাবে নীল পানির সারি নদী, চা-বাগান আর লাল শাপলার বিল। শীতে বেরিয়ে পড়বেন না কি?...
৯ ঘণ্টা আগেদিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
৪ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
৪ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
৪ দিন আগে