তানভীর হাসান, শাবিপ্রবি
‘স্টেপস টুওয়ার্ড ইয়োর ড্রিম’ স্লোগানে ২০১২ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি একঝাঁক স্বপ্নবাজ তরুণের হাতে গড়ে ওঠে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যারিয়ারবিষয়ক সংগঠন ‘সাস্ট ক্যারিয়ার ক্লাব’। পড়ালেখা শেষ করে অনেক শিক্ষার্থী উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে যাবেন নাকি বিসিএস ক্যাডার, ব্যাংকার, করপোরেট চাকরি, উদ্যোক্তা হবেন—এসব নিয়ে থাকেন দ্বিধাগ্রস্ত।
আর এমন সিদ্ধান্তহীনতায় নষ্ট হয়ে যায় অনেকটা সময়। এসব শিক্ষার্থীকে সহায়তার জন্য কাজ করে যাচ্ছে সংগঠনটি। বর্তমানে দশম কমিটির ৬০ জন কার্যনির্বাহী সদস্য এবং শুরু থেকে ৩ হাজার ৫০০ জনের বেশি সদস্য ক্লাবটির সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন।
বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানকে সঙ্গে নিয়ে ক্লাবটি প্রতিবছর ক্যাম্পাসে ‘জব ফেস্ট’ বা ‘চাকরি মেলার’ আয়োজন করে।সংগঠনটি নবীন শিক্ষার্থীদের তিনটি ধাপে লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষা এবং একটি বিষয়ের ওপর প্রেজেন্টেশন নিয়ে ‘ট্যালেন্ট হান্ট’ করে থাকে। এ ছাড়া দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের নিয়ে ‘মাস্টারমাইন্ড’ নামে একটি প্রতিযোগিতার আয়োজন করে থাকে তারা।
পড়ালেখার বাইরে খেলাধুলা, সংগীত, বিতর্ক, সাহিত্য, উদ্ভাবন, নাটকসহ নানা বিষয়ে মেধার পরিচয় দেওয়া শিক্ষার্থীদের সম্মান জানিয়ে ক্লাবটি ‘সাস্ট ক্যারিয়ার ক্লাব ফেস্টিভ্যাল’ উদ্যাপন করে থাকে।
প্রতি সপ্তাহে কুইজ প্রতিযোগিতা, গবেষণা-সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ধারণার জন্য ‘রিসার্চ টক’, শিক্ষা, সমাজ, সংস্কৃতি, রাজনীতি, মুক্তিযুদ্ধ ও বিভিন্ন সাম্প্রতিক ইস্যু নিয়ে ‘নলেজ টক’ নামে সেমিনার আয়োজন করে সাস্ট ক্যারিয়ার ক্লাব। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের দক্ষতা উন্নয়নে সহায়তার জন্য নিয়মিত আয়োজন করা হয় বিভিন্ন ট্রেনিং, সেমিনার ও কর্মশালা। এ ছাড়া নিয়মিত চাকরির বিভিন্ন ক্ষেত্র নিয়ে আলোচনা এবং চাকরির প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন ধরনের অনুষ্ঠান, বিভিন্ন বিষয়ে অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের নিয়ে বিসিএস, ব্যাংক জব, সরকারি জব, করপোরেট জব, গবেষণা, উচ্চশিক্ষা, সেই সঙ্গে উদ্যোক্তা হওয়া নিয়েও বছরব্যাপী ক্যাম্পাসে নানা আয়োজন করে থাকেন ক্লাবের স্বপ্নবাজ তরুণেরা।
সংগঠনটির বর্তমান সাধারণ সম্পাদক জুবাইর আহসান জানান, শিক্ষার্থীরা যেসব কারণে তাঁদের ক্যারিয়ারকেন্দ্রিক চিন্তাভাবনা থেকে লক্ষ্যভ্রষ্ট হচ্ছেন, সেগুলো নিয়ে বিভিন্ন সচেতনতামূলক কর্মসূচি করার পরিকল্পনা আছে সংগঠনটির।
সংগঠনের সভাপতি মো. সাকিব হাসান রাসেল বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করি একজন শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাথমিক পর্যায় থেকেই যেন তাঁর লক্ষ্য নির্ধারণ করতে পারেন।’
‘স্টেপস টুওয়ার্ড ইয়োর ড্রিম’ স্লোগানে ২০১২ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি একঝাঁক স্বপ্নবাজ তরুণের হাতে গড়ে ওঠে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যারিয়ারবিষয়ক সংগঠন ‘সাস্ট ক্যারিয়ার ক্লাব’। পড়ালেখা শেষ করে অনেক শিক্ষার্থী উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে যাবেন নাকি বিসিএস ক্যাডার, ব্যাংকার, করপোরেট চাকরি, উদ্যোক্তা হবেন—এসব নিয়ে থাকেন দ্বিধাগ্রস্ত।
আর এমন সিদ্ধান্তহীনতায় নষ্ট হয়ে যায় অনেকটা সময়। এসব শিক্ষার্থীকে সহায়তার জন্য কাজ করে যাচ্ছে সংগঠনটি। বর্তমানে দশম কমিটির ৬০ জন কার্যনির্বাহী সদস্য এবং শুরু থেকে ৩ হাজার ৫০০ জনের বেশি সদস্য ক্লাবটির সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন।
বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানকে সঙ্গে নিয়ে ক্লাবটি প্রতিবছর ক্যাম্পাসে ‘জব ফেস্ট’ বা ‘চাকরি মেলার’ আয়োজন করে।সংগঠনটি নবীন শিক্ষার্থীদের তিনটি ধাপে লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষা এবং একটি বিষয়ের ওপর প্রেজেন্টেশন নিয়ে ‘ট্যালেন্ট হান্ট’ করে থাকে। এ ছাড়া দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের নিয়ে ‘মাস্টারমাইন্ড’ নামে একটি প্রতিযোগিতার আয়োজন করে থাকে তারা।
পড়ালেখার বাইরে খেলাধুলা, সংগীত, বিতর্ক, সাহিত্য, উদ্ভাবন, নাটকসহ নানা বিষয়ে মেধার পরিচয় দেওয়া শিক্ষার্থীদের সম্মান জানিয়ে ক্লাবটি ‘সাস্ট ক্যারিয়ার ক্লাব ফেস্টিভ্যাল’ উদ্যাপন করে থাকে।
প্রতি সপ্তাহে কুইজ প্রতিযোগিতা, গবেষণা-সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ধারণার জন্য ‘রিসার্চ টক’, শিক্ষা, সমাজ, সংস্কৃতি, রাজনীতি, মুক্তিযুদ্ধ ও বিভিন্ন সাম্প্রতিক ইস্যু নিয়ে ‘নলেজ টক’ নামে সেমিনার আয়োজন করে সাস্ট ক্যারিয়ার ক্লাব। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের দক্ষতা উন্নয়নে সহায়তার জন্য নিয়মিত আয়োজন করা হয় বিভিন্ন ট্রেনিং, সেমিনার ও কর্মশালা। এ ছাড়া নিয়মিত চাকরির বিভিন্ন ক্ষেত্র নিয়ে আলোচনা এবং চাকরির প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন ধরনের অনুষ্ঠান, বিভিন্ন বিষয়ে অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের নিয়ে বিসিএস, ব্যাংক জব, সরকারি জব, করপোরেট জব, গবেষণা, উচ্চশিক্ষা, সেই সঙ্গে উদ্যোক্তা হওয়া নিয়েও বছরব্যাপী ক্যাম্পাসে নানা আয়োজন করে থাকেন ক্লাবের স্বপ্নবাজ তরুণেরা।
সংগঠনটির বর্তমান সাধারণ সম্পাদক জুবাইর আহসান জানান, শিক্ষার্থীরা যেসব কারণে তাঁদের ক্যারিয়ারকেন্দ্রিক চিন্তাভাবনা থেকে লক্ষ্যভ্রষ্ট হচ্ছেন, সেগুলো নিয়ে বিভিন্ন সচেতনতামূলক কর্মসূচি করার পরিকল্পনা আছে সংগঠনটির।
সংগঠনের সভাপতি মো. সাকিব হাসান রাসেল বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করি একজন শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাথমিক পর্যায় থেকেই যেন তাঁর লক্ষ্য নির্ধারণ করতে পারেন।’
দেশে ভ্রমণের ক্ষেত্রে সিলেট যেন এক মহারানি। চা-বাগান, পাহাড়, নদী, ঝরনা, বিল কী নেই এ জেলায়। এ জেলারই এক উপজেলা জৈন্তাপুর। এখানে দেখা যাবে নীল পানির সারি নদী, চা-বাগান আর লাল শাপলার বিল। শীতে বেরিয়ে পড়বেন না কি?...
৬ ঘণ্টা আগেদিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
৪ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
৪ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
৪ দিন আগে