মো. আশিকুর রহমান
দেশের প্রথিতযশা শিক্ষাবিদ, শিল্পোদ্যোক্তা এবং গুণী মানুষদের হাত ধরে প্রায় ২৭ বছর আগে যাত্রা শুরু করেছিল ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা বোর্ড প্রেসিডেন্ট ও উপাচার্য ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর অধ্যাপক মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন। বর্তমানে ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারপারসনের দায়িত্ব পালন করছেন সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা এবং এপেক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান সৈয়দ মঞ্জুর এলাহী। তাঁদের সঙ্গে কাজ করছেন আরও ১৩ জন স্বনামধন্য বোর্ড সদস্য। এখানে তুলনামূলক কম খরচে মানসম্পন্ন উচ্চশিক্ষা পাওয়া যায়। একই সঙ্গে টিউশন ফি থেকে অর্জিত আয় বিভিন্ন বৃত্তির মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের কল্যাণে ব্যয় করা হয়।
মহাখালীর ভাড়া করা একটি ভবনে মাত্র ২০ জন শিক্ষার্থী এবং ৬ জন শিক্ষক নিয়ে ১৯৯৬ সালের সেপ্টেম্বরে যাত্রা শুরু করে ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়। এখন এ প্রতিষ্ঠানে ১০ হাজারের বেশি শিক্ষার্থী, ৩০০ জন পূর্ণকালীন এবং ১৫০ জন খণ্ডকালীন শিক্ষক রয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ১২৫ জনের বেশি শিক্ষক পিএইচডি ডিগ্রিধারী। রাজধানীর আফতাবনগরের প্রধান ফটকের সামনে এর নান্দনিক ক্যাম্পাস। সম্প্রতি ক্যাম্পাসটিতে যোগ হয়েছে একটি শহীদ স্মৃতিসৌধ।
অনুষদ ও বিভাগ
বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩টি অনুষদের অধীনে রয়েছে ১৪টি বিভাগ। বাণিজ্য ও অর্থনীতি অনুষদের অধীনে ব্যবসায় প্রশাসন এবং অর্থনীতি বিভাগ, কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের অধীনে ইংরেজি, আইন, সামাজিক সম্পর্ক, তথ্যবিজ্ঞান ও গ্রন্থাগার ব্যবস্থাপনা এবং সমাজবিজ্ঞান বিভাগ রয়েছে। এ ছাড়া বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদের অধীনে আছে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং, ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং, জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড বায়োটেকনোলজি, ফার্মাসি, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং, ম্যাথমেটিকস ও ফিজিক্যাল সায়েন্সেস বিভাগ।
ক্লাব
এখানে শিক্ষার্থীদের জন্য প্রায় ২৫টি ক্লাব আছে। আছে মানসিক চাপ মোকাবিলার জন্য পেশাদার মনোবিজ্ঞানীদের নিয়ে গঠিত মানসিক সেবাকেন্দ্র। একই সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি, গবেষণা কেন্দ্র, ক্যারিয়ার কাউন্সেলিং সেন্টার, কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স সেল, মেডিকেল সেন্টার, অডিটরিয়াম, ক্যানটিন—সবই তৈরি হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার পরিবেশ সৃষ্টিতে।
উদ্যোক্তা তৈরি
প্রতিষ্ঠার আড়াই দশক পরে দেশ ও সমাজের কল্যাণে আরও বেশি কাজ করার চেষ্টা করছে ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। দেশের আর্থসামাজিক কল্যাণে নতুন উদ্যোক্তা তৈরিতে হাত দিয়েছে তারা। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে সেসব স্বপ্নবান তরুণের জন্য ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেছে এন্ট্রাপ্রেনিউরশিপ ডেভেলপমেন্ট সেন্টার বা ইডিসি। এর প্রধান উদ্দেশ্য সামাজিকভাবে দায়িত্বশীল উদ্যোক্তা তৈরি করা, যারা শুধু ব্যবসায়িক উদ্যোগই প্রতিষ্ঠা কিংবা স্ব-কর্মসংস্থান করবে না; বরং বাংলাদেশের তরুণদের জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে অর্থনীতিতে ইতিবাচক অবদান রাখবে। ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের এন্ট্রাপ্রেনিউরশিপ ডেভেলপমেন্ট সেন্টার এক বছরের পোস্টগ্র্যাজুয়েট ডিপ্লোমা প্রোগ্রাম চালু করেছে। এই কোর্সের আওতায় আগ্রহী স্নাতকেরা তাঁদের নিজস্ব ব্যবসা শুরু করার জন্য প্রশিক্ষণ পাবেন এবং এন্ট্রাপ্রেনিউরশিপ ডেভেলপমেন্ট সেন্টার তাঁদের গাইড করবে।
এখানে দেশের প্রতিষ্ঠিত উদ্যোক্তারা এবং পারিবারিকভাবেও প্রতিষ্ঠিত সফল উৎপাদন ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের কর্ণধারেরা ক্লাস নেবেন এবং প্রশিক্ষণ দেবেন। এই কোর্সের ক্লাস হবে ছুটির দিনে, ফলে চাকরিজীবীরাও কোর্সটি করতে পারবেন। কোর্স শেষে সেরা স্টার্টআপগুলোর জন্য প্রারম্ভিক মূলধন সহায়তা দেবে ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়। এন্ট্রাপ্রেনিউরশিপ ডেভেলপমেন্ট সেন্টার সম্পর্কে ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক এম এম শহিদুল হাসান বলেছেন, ‘আমাদের প্রত্যাশা, এ সেন্টারের মাধ্যমে ভালো মানের উদ্যোক্তা তৈরি করতে পারব। একই সঙ্গে এ ধরনের কোর্সের মাধ্যমে ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয় দেশের সামাজিক উন্নয়নেও সম্পৃক্ত হচ্ছে।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা উপাচার্য এবং বর্তমানে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন বলেন, ‘বাংলাদেশের আর্থসামাজিক-সাংস্কৃতিক অগ্রগতি উত্থান ও টেকসই স্থিতিশীলতার জন্য মানবসম্পদ উন্নয়ন এবং প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো নির্মাণে ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয় নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। আমরা উদ্যোক্তা চিহ্নিতকরণ, প্রশিক্ষণ প্রদান, স্টার্টআপে সহায়তা ও পথনির্দেশনা, প্রযুক্তি ও সরবরাহ চেইনে উৎকৃষ্ট বিপণন এবং সামগ্রিকভাবে চৌকস বিশ্বমানের শ্যুম্পিটারিয়ান সৃষ্টি করা হবে। সোনার বাংলা কল্যাণ রাষ্ট্র ও সোনার মানুষ গঠনে এই কোর্স অবদান রাখবে বলেই আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস।’
দেশের প্রথিতযশা শিক্ষাবিদ, শিল্পোদ্যোক্তা এবং গুণী মানুষদের হাত ধরে প্রায় ২৭ বছর আগে যাত্রা শুরু করেছিল ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা বোর্ড প্রেসিডেন্ট ও উপাচার্য ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর অধ্যাপক মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন। বর্তমানে ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারপারসনের দায়িত্ব পালন করছেন সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা এবং এপেক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান সৈয়দ মঞ্জুর এলাহী। তাঁদের সঙ্গে কাজ করছেন আরও ১৩ জন স্বনামধন্য বোর্ড সদস্য। এখানে তুলনামূলক কম খরচে মানসম্পন্ন উচ্চশিক্ষা পাওয়া যায়। একই সঙ্গে টিউশন ফি থেকে অর্জিত আয় বিভিন্ন বৃত্তির মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের কল্যাণে ব্যয় করা হয়।
মহাখালীর ভাড়া করা একটি ভবনে মাত্র ২০ জন শিক্ষার্থী এবং ৬ জন শিক্ষক নিয়ে ১৯৯৬ সালের সেপ্টেম্বরে যাত্রা শুরু করে ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়। এখন এ প্রতিষ্ঠানে ১০ হাজারের বেশি শিক্ষার্থী, ৩০০ জন পূর্ণকালীন এবং ১৫০ জন খণ্ডকালীন শিক্ষক রয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ১২৫ জনের বেশি শিক্ষক পিএইচডি ডিগ্রিধারী। রাজধানীর আফতাবনগরের প্রধান ফটকের সামনে এর নান্দনিক ক্যাম্পাস। সম্প্রতি ক্যাম্পাসটিতে যোগ হয়েছে একটি শহীদ স্মৃতিসৌধ।
অনুষদ ও বিভাগ
বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩টি অনুষদের অধীনে রয়েছে ১৪টি বিভাগ। বাণিজ্য ও অর্থনীতি অনুষদের অধীনে ব্যবসায় প্রশাসন এবং অর্থনীতি বিভাগ, কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের অধীনে ইংরেজি, আইন, সামাজিক সম্পর্ক, তথ্যবিজ্ঞান ও গ্রন্থাগার ব্যবস্থাপনা এবং সমাজবিজ্ঞান বিভাগ রয়েছে। এ ছাড়া বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদের অধীনে আছে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং, ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং, জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড বায়োটেকনোলজি, ফার্মাসি, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং, ম্যাথমেটিকস ও ফিজিক্যাল সায়েন্সেস বিভাগ।
ক্লাব
এখানে শিক্ষার্থীদের জন্য প্রায় ২৫টি ক্লাব আছে। আছে মানসিক চাপ মোকাবিলার জন্য পেশাদার মনোবিজ্ঞানীদের নিয়ে গঠিত মানসিক সেবাকেন্দ্র। একই সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি, গবেষণা কেন্দ্র, ক্যারিয়ার কাউন্সেলিং সেন্টার, কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স সেল, মেডিকেল সেন্টার, অডিটরিয়াম, ক্যানটিন—সবই তৈরি হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার পরিবেশ সৃষ্টিতে।
উদ্যোক্তা তৈরি
প্রতিষ্ঠার আড়াই দশক পরে দেশ ও সমাজের কল্যাণে আরও বেশি কাজ করার চেষ্টা করছে ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। দেশের আর্থসামাজিক কল্যাণে নতুন উদ্যোক্তা তৈরিতে হাত দিয়েছে তারা। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে সেসব স্বপ্নবান তরুণের জন্য ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেছে এন্ট্রাপ্রেনিউরশিপ ডেভেলপমেন্ট সেন্টার বা ইডিসি। এর প্রধান উদ্দেশ্য সামাজিকভাবে দায়িত্বশীল উদ্যোক্তা তৈরি করা, যারা শুধু ব্যবসায়িক উদ্যোগই প্রতিষ্ঠা কিংবা স্ব-কর্মসংস্থান করবে না; বরং বাংলাদেশের তরুণদের জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে অর্থনীতিতে ইতিবাচক অবদান রাখবে। ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের এন্ট্রাপ্রেনিউরশিপ ডেভেলপমেন্ট সেন্টার এক বছরের পোস্টগ্র্যাজুয়েট ডিপ্লোমা প্রোগ্রাম চালু করেছে। এই কোর্সের আওতায় আগ্রহী স্নাতকেরা তাঁদের নিজস্ব ব্যবসা শুরু করার জন্য প্রশিক্ষণ পাবেন এবং এন্ট্রাপ্রেনিউরশিপ ডেভেলপমেন্ট সেন্টার তাঁদের গাইড করবে।
এখানে দেশের প্রতিষ্ঠিত উদ্যোক্তারা এবং পারিবারিকভাবেও প্রতিষ্ঠিত সফল উৎপাদন ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের কর্ণধারেরা ক্লাস নেবেন এবং প্রশিক্ষণ দেবেন। এই কোর্সের ক্লাস হবে ছুটির দিনে, ফলে চাকরিজীবীরাও কোর্সটি করতে পারবেন। কোর্স শেষে সেরা স্টার্টআপগুলোর জন্য প্রারম্ভিক মূলধন সহায়তা দেবে ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়। এন্ট্রাপ্রেনিউরশিপ ডেভেলপমেন্ট সেন্টার সম্পর্কে ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক এম এম শহিদুল হাসান বলেছেন, ‘আমাদের প্রত্যাশা, এ সেন্টারের মাধ্যমে ভালো মানের উদ্যোক্তা তৈরি করতে পারব। একই সঙ্গে এ ধরনের কোর্সের মাধ্যমে ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয় দেশের সামাজিক উন্নয়নেও সম্পৃক্ত হচ্ছে।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা উপাচার্য এবং বর্তমানে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন বলেন, ‘বাংলাদেশের আর্থসামাজিক-সাংস্কৃতিক অগ্রগতি উত্থান ও টেকসই স্থিতিশীলতার জন্য মানবসম্পদ উন্নয়ন এবং প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো নির্মাণে ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয় নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। আমরা উদ্যোক্তা চিহ্নিতকরণ, প্রশিক্ষণ প্রদান, স্টার্টআপে সহায়তা ও পথনির্দেশনা, প্রযুক্তি ও সরবরাহ চেইনে উৎকৃষ্ট বিপণন এবং সামগ্রিকভাবে চৌকস বিশ্বমানের শ্যুম্পিটারিয়ান সৃষ্টি করা হবে। সোনার বাংলা কল্যাণ রাষ্ট্র ও সোনার মানুষ গঠনে এই কোর্স অবদান রাখবে বলেই আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস।’
দেশে ভ্রমণের ক্ষেত্রে সিলেট যেন এক মহারানি। চা-বাগান, পাহাড়, নদী, ঝরনা, বিল কী নেই এ জেলায়। এ জেলারই এক উপজেলা জৈন্তাপুর। এখানে দেখা যাবে নীল পানির সারি নদী, চা-বাগান আর লাল শাপলার বিল। শীতে বেরিয়ে পড়বেন না কি?...
১০ ঘণ্টা আগেদিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
৪ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
৪ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
৪ দিন আগে