রুবায়েত হোসেন, খুবি
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) দুই শিক্ষার্থী তৈরি করেছেন ‘জি’ (Zee) নামে সম্পূর্ণ ভয়েস (কনট্রোলড) নিয়ন্ত্রিত একটি রোবট। এটি বয়স্ক মানুষদের নিঃসঙ্গতায় সঙ্গ দেওয়ার পাশাপাশি বাচ্চাদের শিক্ষা দান ও ধর্মীয় শিক্ষায় ব্যবহার করা যাবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং (ইসিই) ডিসিপ্লিনের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী চিরঞ্জিত বিশ্বাস রহিত এবং সামিয়া ইন্তেসার এ রোবটটি তৈরি করেছেন।
ইসিই ডিসিপ্লিনের অধ্যাপক ড. মো. শামীম আহ্সানের তত্ত্বাবধানে চতুর্থ বর্ষের গবেষণা প্রকল্প হিসেবে প্রায় সত্তর হাজার টাকা ব্যয়ে এ রোবটটি তৈরি করেন রহিত ও সামিয়া।
উদ্ভাবকেরা জানান, রোবটটির সেন্টার প্রসেসর হিসেবে তাঁরা জেটসন ন্যানো ব্যবহার করেছেন। মূলত তাদের প্রজেক্টটি ছিল—বয়স্ক ব্যক্তিদের নিঃসঙ্গতার সঙ্গী হতে পারবে এমন রোবট তৈরি করা। রোবটটি সম্পূর্ণ ভয়েস নিয়ন্ত্রিত। রোবটটি ব্যবহারকারীর কথা শুনতে পারে এবং প্রতি উত্তর দিতে পারে। এ ছাড়া রোবটটি মানুষের নির্দেশনা অনুযায়ী চলাচল করতে পারে, কথা বলতে পারে, গান শোনাতে পারে, যেকোনো বিখ্যাত ব্যক্তি সম্পর্কে তথ্য জানাতে পারে। এ ছাড়া এটি বাচ্চাদের শিক্ষা দানের সহায়ক ও ধর্মীয় শিক্ষার জন্য ব্যবহার করা যাবে। প্রয়োজন অনুযায়ী এটি আপডেটও করা যাবে।
গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক অধ্যাপক ড. মো. শামীম আহ্সান বলেন, ‘বর্তমান বিশ্বে সবদিক বিবেচনা করলে রোবট খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু রোবট নিয়ে কাজ করা ব্যয়বহুল হওয়ায় এটি নিয়ে কাজ করা অনার্স পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের জন্য কষ্টসাধ্য। তবুও আমরা চেষ্টা করেছি অল্প খরচে ভালো একটা প্রজেক্ট তৈরি করতে। এ রোবটটি যেমন বয়স্কদের নিঃসঙ্গতা কাটাতে ব্যবহার করা যাবে তেমন বাচ্চাদের শিক্ষাতেও ব্যবহার করা যাবে।’
অধ্যাপক আহ্সান আরও বলেন, ‘আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে অনেক মেধাবী শিক্ষার্থী আছে যারা সুযোগ পেলে অনেক ভালো কিছু করবে কিন্তু অর্থনৈতিক সমস্যার কারণে তাঁরা পিছিয়ে যাচ্ছে। যদি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শিক্ষার্থীদের গবেষণায় আরও সুযোগ করে দেওয়া হয় তাহলে খুব তাড়াতাড়ি এসব সেক্টর এগিয়ে যাবে।’
উদ্ভাবক সামিয়া ইন্তেসার তাঁর অভিব্যক্তি প্রকাশ করতে গিয়ে বলেন, ‘শামীম স্যারের নির্দেশনায় দীর্ঘ ৯ মাসের পরিশ্রমের পর এ রোবটটি তৈরি করতে পেরেছি। রোবট নিয়ে কাজ করা সব সময় কৌতূহলপূর্ণ। আশা করছি, সামনে আরও ভালো কিছু করতে পারব।’
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) দুই শিক্ষার্থী তৈরি করেছেন ‘জি’ (Zee) নামে সম্পূর্ণ ভয়েস (কনট্রোলড) নিয়ন্ত্রিত একটি রোবট। এটি বয়স্ক মানুষদের নিঃসঙ্গতায় সঙ্গ দেওয়ার পাশাপাশি বাচ্চাদের শিক্ষা দান ও ধর্মীয় শিক্ষায় ব্যবহার করা যাবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং (ইসিই) ডিসিপ্লিনের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী চিরঞ্জিত বিশ্বাস রহিত এবং সামিয়া ইন্তেসার এ রোবটটি তৈরি করেছেন।
ইসিই ডিসিপ্লিনের অধ্যাপক ড. মো. শামীম আহ্সানের তত্ত্বাবধানে চতুর্থ বর্ষের গবেষণা প্রকল্প হিসেবে প্রায় সত্তর হাজার টাকা ব্যয়ে এ রোবটটি তৈরি করেন রহিত ও সামিয়া।
উদ্ভাবকেরা জানান, রোবটটির সেন্টার প্রসেসর হিসেবে তাঁরা জেটসন ন্যানো ব্যবহার করেছেন। মূলত তাদের প্রজেক্টটি ছিল—বয়স্ক ব্যক্তিদের নিঃসঙ্গতার সঙ্গী হতে পারবে এমন রোবট তৈরি করা। রোবটটি সম্পূর্ণ ভয়েস নিয়ন্ত্রিত। রোবটটি ব্যবহারকারীর কথা শুনতে পারে এবং প্রতি উত্তর দিতে পারে। এ ছাড়া রোবটটি মানুষের নির্দেশনা অনুযায়ী চলাচল করতে পারে, কথা বলতে পারে, গান শোনাতে পারে, যেকোনো বিখ্যাত ব্যক্তি সম্পর্কে তথ্য জানাতে পারে। এ ছাড়া এটি বাচ্চাদের শিক্ষা দানের সহায়ক ও ধর্মীয় শিক্ষার জন্য ব্যবহার করা যাবে। প্রয়োজন অনুযায়ী এটি আপডেটও করা যাবে।
গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক অধ্যাপক ড. মো. শামীম আহ্সান বলেন, ‘বর্তমান বিশ্বে সবদিক বিবেচনা করলে রোবট খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু রোবট নিয়ে কাজ করা ব্যয়বহুল হওয়ায় এটি নিয়ে কাজ করা অনার্স পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের জন্য কষ্টসাধ্য। তবুও আমরা চেষ্টা করেছি অল্প খরচে ভালো একটা প্রজেক্ট তৈরি করতে। এ রোবটটি যেমন বয়স্কদের নিঃসঙ্গতা কাটাতে ব্যবহার করা যাবে তেমন বাচ্চাদের শিক্ষাতেও ব্যবহার করা যাবে।’
অধ্যাপক আহ্সান আরও বলেন, ‘আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে অনেক মেধাবী শিক্ষার্থী আছে যারা সুযোগ পেলে অনেক ভালো কিছু করবে কিন্তু অর্থনৈতিক সমস্যার কারণে তাঁরা পিছিয়ে যাচ্ছে। যদি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শিক্ষার্থীদের গবেষণায় আরও সুযোগ করে দেওয়া হয় তাহলে খুব তাড়াতাড়ি এসব সেক্টর এগিয়ে যাবে।’
উদ্ভাবক সামিয়া ইন্তেসার তাঁর অভিব্যক্তি প্রকাশ করতে গিয়ে বলেন, ‘শামীম স্যারের নির্দেশনায় দীর্ঘ ৯ মাসের পরিশ্রমের পর এ রোবটটি তৈরি করতে পেরেছি। রোবট নিয়ে কাজ করা সব সময় কৌতূহলপূর্ণ। আশা করছি, সামনে আরও ভালো কিছু করতে পারব।’
ব্যাগ কেনার আগে কিছু বিষয় বিবেচনায় রাখা ভালো। ব্যাগের আকার ও রং ব্যবহারকারীর ব্যক্তিত্বে ছাপ রাখে বেশ গভীরভাবে।
১৬ ঘণ্টা আগেসংবেদনশীল ত্বকের মানুষ সারা বছর ত্বকের বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হয়। এ ধরনের ত্বক আবহাওয়ার পরিবর্তন, দূষণ বা ত্বকের অনুপযুক্ত প্রসাধনীতে প্রভাবিত হতে পারে।
১৬ ঘণ্টা আগেশীতের হিমেল হাওয়া থেকে বাঁচতে বাইকারদের পোশাক নিয়ে থাকতে হয় সচেতন। তাই এ সময় বাইকারদের পোশাকে আসে বিশেষ পরিবর্তন। বাইকারদের পোশাক যেমন শীত নিবারক হতে হয়, তেমনি হতে হয় আরামদায়ক। কী কী থাকবে সে পোশাকে?
১৬ ঘণ্টা আগেএই ফুলের সঙ্গে জড়িয়ে আছে বিখ্যাত ফরাসি আবিষ্কারক লুই অটোইন ডি বোগেনভিলিয়ার নাম। তাঁর নামেই এ গাছের নাম রাখা হয়েছিল বোগেনভিলিয়া। আর এটিকে বাংলায় প্রথম বাগানবিলাস বলে ডেকেছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। কমবেশি সারা বছর ফুল দেখা গেলেও
১৬ ঘণ্টা আগে