অনয় আহম্মেদ
স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার স্বপ্ন কার না থাকে। পৃথিবীর সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অন্যতম এটি। সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে আউটস্ট্যান্ডিং অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড পাওয়া স্বপ্নের মতো বিষয়। সেই স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করলেন লাবিব তাজওয়ার রহমান। প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে স্ট্যানফোর্ড আউটস্ট্যান্ডিং অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড ২০২৩ পেয়েছেন তিনি।
প্রতিবছর বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীরা মিলে স্ট্যানফোর্ডে পড়েছিলেন এমন কিছু মানুষকে নির্বাচন করেন, যাঁরা পৃথিবী ও স্ট্যানফোর্ডের জন্য বিশেষ অবদান রেখেছেন। এ বছর অন্যদের সঙ্গে লাবিবকে মনোনয়ন দেওয়া হয়। লাবিব যাঁদের ক্লাস করেছেন এমন ৩ জন শিক্ষক তাঁকে মনোনয়ন দেন। তাঁরা মূলত বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাওয়ার্ড কমিটিতে এই নমিনেশন বা মনোনয়ন পাঠান। লাবিব বিষয়টি জানতেন না। স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের আউটস্ট্যান্ডিং অ্যাওয়ার্ড প্রদান কমিটিতে অনেক নামীদামি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, স্বনামধন্য উদ্যোক্তা ও বিখ্যাত কিছু মানুষ থাকেন।
এই কমিটি আরেকজনের সঙ্গে লাবিবকে স্ট্যানফোর্ড আউটস্ট্যান্ডিং অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ডের জন্য নির্বাচন করে। এই পুরস্কার স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবছর শূন্য থেকে ৩ জনকে দিয়ে থাকে। তার মানে, কোনো কোনো বছর কেউই অ্যাওয়ার্ডটি পান না, আবার কোনো কোনো বছর ৩ জনও পেয়ে থাকেন।
এ বছর মে মাসের প্রথম সপ্তাহে লাবিবকে এই সম্মাননা দেওয়ার কথা জানায় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। ৮ মে বিশ্ববিদ্যালয়টির ভাইস প্রেসিডেন্ট হাওয়ার্ড বুল, অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট ও বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন কর্মকর্তার সঙ্গে মধ্যাহ্নভোজে অংশগ্রহণের আমন্ত্রণ জানানো হয় লাবিবকে। সেখানেই তাঁকে এ পুরস্কারের সনদ তুলে দেওয়া হয়। সম্মাননা পাওয়ার পর ৬০০ জন শিক্ষক, সহপাঠী ও বন্ধুর অভিনন্দনবার্তা পেয়েছেন লাবিব।
কেন এই সম্মাননা দেওয়া হয়েছে লাবিবকে? জানা যায়, ২০১৯ সালে, তিনি ‘ডিজঅ্যাবিলিটি ল্যাঙ্গুয়েজ গাইড’ নামের একটি গাইডবুক লিখেছিলেন, যা স্ট্যানফোর্ড থেকে প্রকাশিত হয়েছিল। এতে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য ভাষা নির্দেশিকা দেওয়া ছিল। এই নির্দেশিকা মার্কিন সরকার, জাতিসংঘসহ সত্তরটির বেশি সংস্থা ব্যাপকভাবে গ্রহণ করে। এটি ইউএস ইউনিভার্সিটি, যেমন ইউসি বার্কলে, ডিউক, পেন স্টেটসহ ২৬টি ইউরোপীয় দেশের স্কুল ও বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি কোর্স রিডিং বা একাডেমিক রেফারেন্স হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে; পাশাপাশি অনেক বিখ্যাত প্রতিষ্ঠান এটিকে সাধুবাদ জানিয়েছে।
স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার স্বপ্ন কার না থাকে। পৃথিবীর সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অন্যতম এটি। সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে আউটস্ট্যান্ডিং অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড পাওয়া স্বপ্নের মতো বিষয়। সেই স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করলেন লাবিব তাজওয়ার রহমান। প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে স্ট্যানফোর্ড আউটস্ট্যান্ডিং অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড ২০২৩ পেয়েছেন তিনি।
প্রতিবছর বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীরা মিলে স্ট্যানফোর্ডে পড়েছিলেন এমন কিছু মানুষকে নির্বাচন করেন, যাঁরা পৃথিবী ও স্ট্যানফোর্ডের জন্য বিশেষ অবদান রেখেছেন। এ বছর অন্যদের সঙ্গে লাবিবকে মনোনয়ন দেওয়া হয়। লাবিব যাঁদের ক্লাস করেছেন এমন ৩ জন শিক্ষক তাঁকে মনোনয়ন দেন। তাঁরা মূলত বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাওয়ার্ড কমিটিতে এই নমিনেশন বা মনোনয়ন পাঠান। লাবিব বিষয়টি জানতেন না। স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের আউটস্ট্যান্ডিং অ্যাওয়ার্ড প্রদান কমিটিতে অনেক নামীদামি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, স্বনামধন্য উদ্যোক্তা ও বিখ্যাত কিছু মানুষ থাকেন।
এই কমিটি আরেকজনের সঙ্গে লাবিবকে স্ট্যানফোর্ড আউটস্ট্যান্ডিং অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ডের জন্য নির্বাচন করে। এই পুরস্কার স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবছর শূন্য থেকে ৩ জনকে দিয়ে থাকে। তার মানে, কোনো কোনো বছর কেউই অ্যাওয়ার্ডটি পান না, আবার কোনো কোনো বছর ৩ জনও পেয়ে থাকেন।
এ বছর মে মাসের প্রথম সপ্তাহে লাবিবকে এই সম্মাননা দেওয়ার কথা জানায় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। ৮ মে বিশ্ববিদ্যালয়টির ভাইস প্রেসিডেন্ট হাওয়ার্ড বুল, অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট ও বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন কর্মকর্তার সঙ্গে মধ্যাহ্নভোজে অংশগ্রহণের আমন্ত্রণ জানানো হয় লাবিবকে। সেখানেই তাঁকে এ পুরস্কারের সনদ তুলে দেওয়া হয়। সম্মাননা পাওয়ার পর ৬০০ জন শিক্ষক, সহপাঠী ও বন্ধুর অভিনন্দনবার্তা পেয়েছেন লাবিব।
কেন এই সম্মাননা দেওয়া হয়েছে লাবিবকে? জানা যায়, ২০১৯ সালে, তিনি ‘ডিজঅ্যাবিলিটি ল্যাঙ্গুয়েজ গাইড’ নামের একটি গাইডবুক লিখেছিলেন, যা স্ট্যানফোর্ড থেকে প্রকাশিত হয়েছিল। এতে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য ভাষা নির্দেশিকা দেওয়া ছিল। এই নির্দেশিকা মার্কিন সরকার, জাতিসংঘসহ সত্তরটির বেশি সংস্থা ব্যাপকভাবে গ্রহণ করে। এটি ইউএস ইউনিভার্সিটি, যেমন ইউসি বার্কলে, ডিউক, পেন স্টেটসহ ২৬টি ইউরোপীয় দেশের স্কুল ও বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি কোর্স রিডিং বা একাডেমিক রেফারেন্স হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে; পাশাপাশি অনেক বিখ্যাত প্রতিষ্ঠান এটিকে সাধুবাদ জানিয়েছে।
দেশে ভ্রমণের ক্ষেত্রে সিলেট যেন এক মহারানি। চা-বাগান, পাহাড়, নদী, ঝরনা, বিল কী নেই এ জেলায়। এ জেলারই এক উপজেলা জৈন্তাপুর। এখানে দেখা যাবে নীল পানির সারি নদী, চা-বাগান আর লাল শাপলার বিল। শীতে বেরিয়ে পড়বেন না কি?...
৬ ঘণ্টা আগেদিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
৪ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
৪ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
৪ দিন আগে