একাডেমিক নাকি প্রশাসনিক—কোন দিকে নজর বেশি দিচ্ছেন?
দুই দিকেই নজর দিচ্ছি। তবে মূলত আমি শিক্ষক। দীর্ঘদিন ধরে দেশে, বিদেশে পড়িয়েছি। শিক্ষকের জায়গায় নিজেকে ধরে রেখেছি। শিক্ষা ও গবেষণার যেন উন্নতি হয়, সেই লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি। আমার প্রশাসনের প্রধান ফোকাস একাডেমিক দিক উন্নত করা।
স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার ক্ষেত্রে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদক্ষেপ কী?
স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার জন্য স্মার্ট স্টুডেন্ট, স্মার্ট ক্যাম্পাস, স্মার্ট কমিউনিটিই মুখ্য। এখন পর্যন্ত যত পদক্ষেপ নিয়েছি, সব কটিই আমাদের শিক্ষার্থীদের স্মার্ট করার জন্য। শিক্ষকদের স্মার্ট বানানোর জন্য গবেষণায় জোর দিচ্ছি, ক্যাম্পাসকে স্মার্ট করার জন্য ডিজিটাল অটোমেশন, ইআরপির ব্যবস্থা চালু করেছি। এটি একটি সফটওয়্যার সিস্টেম, যা শিক্ষার প্রক্রিয়াকে আরও দক্ষ করে তোলার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। এই সফটওয়্যার প্রশাসনিক প্রক্রিয়া, পাঠ্যক্রম ব্যবস্থাপনা, ছাত্র উপস্থিতি, ছাত্র-তথ্য, ফি রেকর্ড ব্যবস্থাপনাসহ দৈনন্দিন কার্যক্রম পরিচালনা এবং ট্র্যাক করতে সাহায্য করে।
এ বিষয়ে ভবিষ্যতে আর কী কী করার পরিকল্পনা আছে?
অটোমেশন, ডিজিটালাইজেশন, অ্যাডভান্সড টেকনোলজি—সবকিছুর সমন্বয় করতে চাই। বিভিন্ন ফি জমাদান, রেজাল্ট প্রকাশ—সবকিছু ডিজিটাল করা হবে ধীরে ধীরে। আমরা অথেনটিক লার্নিং, ইনোভেটিভ থিংকিং, ক্রিয়েটিভ লার্নিং হাতে-কলমে শিক্ষার্থীদের শেখাতে চাই। আমাদের শিক্ষার্থীরা এমনভাবে তৈরি হবে যেন তারা জনকল্যাণে কাজ করতে পারে। এ ছাড়া আমাদের স্মার্ট ক্যাম্পাস পরিবেশবান্ধব ও টেকসই হবে। সুন্দর একটা বর্জ্য ব্যবস্থাপনা থাকবে। অব্যবহৃত জায়গাগুলোর যথাযথ ব্যবহার হবে। উচ্চ মানের ইন্টারনেট সার্ভিসসহ শিক্ষার্থীবান্ধব পরিবেশ নিশ্চিত হবে।
আপনার সময়কালে শিক্ষা, গবেষণা ও উন্নয়ন বাস্তবায়নে কোনো প্রতিবন্ধকতা আছে কি?
সংস্কৃতিগত একটা সমস্যা ছিল। অনেকের প্রশ্ন ছিল, কেন গবেষণা দরকার। কিন্তু এখন সবাই বুঝতে শুরু করেছেন। ইমপ্যাক্টফুল শিক্ষকস্বল্পতা রয়েছে। তবে বর্তমানে আমরা অনেকটাই এগিয়ে গেছি। অর্থায়নে সমস্যা আছে। কিন্তু আমরা গবেষণাকে প্রণোদনা দিতে নিজস্ব অর্থায়নের ব্যবস্থা করছি। গবেষণায় ইচ্ছুকদের সাহায্য করতে বিভিন্ন সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছি।
ক্যাম্পাসে শৃঙ্খলা বজায় রাখতে কী পদক্ষেপ নিয়েছেন?
ক্যাম্পাস বর্তমানে শান্ত আছে। সবার প্রতি আহ্বান জানিয়েছি, ক্যাম্পাসটা যেন শান্তিপূর্ণ রাখেন। শান্তিপূর্ণ রাখতে না পারলে আমাদের লক্ষ্যগুলো পূরণ হবে না। স্টেকহোল্ডারদের প্রতি আহ্বান, যেন সবাই মিলে ক্যাম্পাসটাকে শান্ত রাখেন।
বিশ্ববিদ্যালয়টিকে ভবিষ্যতে কোথায় দেখতে চান?
অবশ্যই আমার বিশ্ববিদ্যালয়কে আমি লিডিং ইউনিভার্সিটি হিসেবে দেখতে চাই। আমার শিক্ষার্থীরা যেন বড় বড় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মতো মেধাবী হয়। আমার প্রধান লক্ষ্য গবেষণা বাড়ানো, মেধার বিকাশ ঘটানো। আর এই লক্ষ্যগুলো বাস্তবায়নে যা যা করা দরকার, সেগুলো করার চেষ্টা করে চলেছি। আমাদের শিক্ষার্থীরা যেন জ্ঞানবুদ্ধিসম্পন্ন, ওয়াকিবহাল, সৃজনশীল, এমবিডেস্কটোরাস ও এফিশিয়েন্টলি কাজ করতে পারে, সে লক্ষ্যে কাজ করছি।
একাডেমিক নাকি প্রশাসনিক—কোন দিকে নজর বেশি দিচ্ছেন?
দুই দিকেই নজর দিচ্ছি। তবে মূলত আমি শিক্ষক। দীর্ঘদিন ধরে দেশে, বিদেশে পড়িয়েছি। শিক্ষকের জায়গায় নিজেকে ধরে রেখেছি। শিক্ষা ও গবেষণার যেন উন্নতি হয়, সেই লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি। আমার প্রশাসনের প্রধান ফোকাস একাডেমিক দিক উন্নত করা।
স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার ক্ষেত্রে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদক্ষেপ কী?
স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার জন্য স্মার্ট স্টুডেন্ট, স্মার্ট ক্যাম্পাস, স্মার্ট কমিউনিটিই মুখ্য। এখন পর্যন্ত যত পদক্ষেপ নিয়েছি, সব কটিই আমাদের শিক্ষার্থীদের স্মার্ট করার জন্য। শিক্ষকদের স্মার্ট বানানোর জন্য গবেষণায় জোর দিচ্ছি, ক্যাম্পাসকে স্মার্ট করার জন্য ডিজিটাল অটোমেশন, ইআরপির ব্যবস্থা চালু করেছি। এটি একটি সফটওয়্যার সিস্টেম, যা শিক্ষার প্রক্রিয়াকে আরও দক্ষ করে তোলার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। এই সফটওয়্যার প্রশাসনিক প্রক্রিয়া, পাঠ্যক্রম ব্যবস্থাপনা, ছাত্র উপস্থিতি, ছাত্র-তথ্য, ফি রেকর্ড ব্যবস্থাপনাসহ দৈনন্দিন কার্যক্রম পরিচালনা এবং ট্র্যাক করতে সাহায্য করে।
এ বিষয়ে ভবিষ্যতে আর কী কী করার পরিকল্পনা আছে?
অটোমেশন, ডিজিটালাইজেশন, অ্যাডভান্সড টেকনোলজি—সবকিছুর সমন্বয় করতে চাই। বিভিন্ন ফি জমাদান, রেজাল্ট প্রকাশ—সবকিছু ডিজিটাল করা হবে ধীরে ধীরে। আমরা অথেনটিক লার্নিং, ইনোভেটিভ থিংকিং, ক্রিয়েটিভ লার্নিং হাতে-কলমে শিক্ষার্থীদের শেখাতে চাই। আমাদের শিক্ষার্থীরা এমনভাবে তৈরি হবে যেন তারা জনকল্যাণে কাজ করতে পারে। এ ছাড়া আমাদের স্মার্ট ক্যাম্পাস পরিবেশবান্ধব ও টেকসই হবে। সুন্দর একটা বর্জ্য ব্যবস্থাপনা থাকবে। অব্যবহৃত জায়গাগুলোর যথাযথ ব্যবহার হবে। উচ্চ মানের ইন্টারনেট সার্ভিসসহ শিক্ষার্থীবান্ধব পরিবেশ নিশ্চিত হবে।
আপনার সময়কালে শিক্ষা, গবেষণা ও উন্নয়ন বাস্তবায়নে কোনো প্রতিবন্ধকতা আছে কি?
সংস্কৃতিগত একটা সমস্যা ছিল। অনেকের প্রশ্ন ছিল, কেন গবেষণা দরকার। কিন্তু এখন সবাই বুঝতে শুরু করেছেন। ইমপ্যাক্টফুল শিক্ষকস্বল্পতা রয়েছে। তবে বর্তমানে আমরা অনেকটাই এগিয়ে গেছি। অর্থায়নে সমস্যা আছে। কিন্তু আমরা গবেষণাকে প্রণোদনা দিতে নিজস্ব অর্থায়নের ব্যবস্থা করছি। গবেষণায় ইচ্ছুকদের সাহায্য করতে বিভিন্ন সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছি।
ক্যাম্পাসে শৃঙ্খলা বজায় রাখতে কী পদক্ষেপ নিয়েছেন?
ক্যাম্পাস বর্তমানে শান্ত আছে। সবার প্রতি আহ্বান জানিয়েছি, ক্যাম্পাসটা যেন শান্তিপূর্ণ রাখেন। শান্তিপূর্ণ রাখতে না পারলে আমাদের লক্ষ্যগুলো পূরণ হবে না। স্টেকহোল্ডারদের প্রতি আহ্বান, যেন সবাই মিলে ক্যাম্পাসটাকে শান্ত রাখেন।
বিশ্ববিদ্যালয়টিকে ভবিষ্যতে কোথায় দেখতে চান?
অবশ্যই আমার বিশ্ববিদ্যালয়কে আমি লিডিং ইউনিভার্সিটি হিসেবে দেখতে চাই। আমার শিক্ষার্থীরা যেন বড় বড় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মতো মেধাবী হয়। আমার প্রধান লক্ষ্য গবেষণা বাড়ানো, মেধার বিকাশ ঘটানো। আর এই লক্ষ্যগুলো বাস্তবায়নে যা যা করা দরকার, সেগুলো করার চেষ্টা করে চলেছি। আমাদের শিক্ষার্থীরা যেন জ্ঞানবুদ্ধিসম্পন্ন, ওয়াকিবহাল, সৃজনশীল, এমবিডেস্কটোরাস ও এফিশিয়েন্টলি কাজ করতে পারে, সে লক্ষ্যে কাজ করছি।
দেশে ভ্রমণের ক্ষেত্রে সিলেট যেন এক মহারানি। চা-বাগান, পাহাড়, নদী, ঝরনা, বিল কী নেই এ জেলায়। এ জেলারই এক উপজেলা জৈন্তাপুর। এখানে দেখা যাবে নীল পানির সারি নদী, চা-বাগান আর লাল শাপলার বিল। শীতে বেরিয়ে পড়বেন না কি?...
৬ ঘণ্টা আগেদিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
৪ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
৪ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
৪ দিন আগে