অনলাইন ডেস্ক
শুধু বাংলাদেশে নয়, পৃথিবীর বেশির ভাগ দেশেই দেখা যায়—পরিবারে অর্থের জোগান দিতে ঘরের বাইরে গিয়ে চাকরি কিংবা ব্যবসা-বাণিজ্য নারীর চেয়ে পুরুষেরাই বেশি করেন। বিপরীতে নারীরা ঘর সামলানোর কাজে জড়িত হন বেশি। তা-ই বলে সংসারে নারীর ভূমিকাকে খাটো করে দেখারও কোনো উপায় নেই।
বলা যায়—সংসারে নারীর ভূমিকাকে অবমূল্যায়ন করলে, তা শুধু ভুলই নয়, এর জন্য পস্তাতেও হতে পারে। যেমনটি ঘটেছে ব্রিটিশ নারী লিন্ডসের স্বামীর ক্ষেত্রে। কথায় কথায় কিংবা হয়তো রাগ করেই লিন্ডসেকে সম্প্রতি তার স্বামী বলে বসেন-‘তুমি তো কিছুই করো না!’
এরপর যা ঘটল তার জন্য মোটেও প্রস্তুত ছিলেন না লিন্ডসের স্বামী। কারণ সত্যি সত্যিই সংসারের টুকিটাকি সব কাজ বন্ধ করে দেন লিন্ডসে। এতে মাত্র দুদিনেই বসবাসের অনুপযোগী হয়ে যায় তাঁদের বাড়িটি।
সোমবার এই ঘটনা নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে দ্য ইনডিপেনডেন্ট। এতে বলা হয়-স্বামীর কাছ থেকে তিরস্কার পাওয়ার পর কী হলো তা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ একটি ভিডিও শেয়ার করেছিলেন লিন্ডসে। ভিডিওতে দেখা যায়, ময়লা আবর্জনায় ভরে গেছে লিন্ডসের পুরো বাড়ি। এখানে ওখানে ছড়িয়ে আছে ব্যবহৃত জামা-কাপড়। রান্নাঘরের বেসিনে ময়লা হয়ে পড়ে আছে অসংখ্য থালা-বাসন। টেবিলের ওপর বই-খাতা যে যার মতো এলোমেলো হয়ে আছে। মেঝেতে মরার মতো পড়ে আছে একটি জুতো। বলা যায়-বাড়িতে এমন পরিবেশ দেখলে যে কোনো মানুষের মাথা বিগড়ে যাবে। লিন্ডসের স্বামীর ক্ষেত্রে অবশ্য চুপ করে থাকা ছাড়া আর কোনো উপায় ছিল না।
মজার বিষয় হলো-লিন্ডসের শেয়ার করা ওই ভিডিওটি ইতিমধ্যেই ভাইরাল হয়ে গেছে। শেয়ার রিয়েক্টের পাশাপাশি অসংখ্য মানুষ মন্তব্যও করেছেন ওই ভিডিও নিচে। একজন লিখেছেন, ‘আমার স্বামীও এমন মন্তব্য করেছিল। গতকাল ডিভোর্স ফাইল করেছি।’
আরেকজন লিখেছেন, ‘এখনই ডিভোর্স দেন। ঘর নোংরা করার জন্য একজন লোক কমবে।’
‘দুদিনের ময়লা আবর্জনা এবার তাকে দিয়েই পরিষ্কার করান’, লিখেছেন আরেকজন।
এদিকে পরবর্তী আরেকটি ভিডিওর মাধ্যমে লিন্ডসে ঘরের সর্বশেষ পরিস্থিতি সম্পর্কে জানিয়েছেন, বিবেচনাহীন মন্তব্য করে অনেক পস্তাতে হয়েছে তার স্বামীকে। ইতিমধ্যে লিন্ডসের কাছে ক্ষমাও চেয়েছেন তিনি।
শুধু বাংলাদেশে নয়, পৃথিবীর বেশির ভাগ দেশেই দেখা যায়—পরিবারে অর্থের জোগান দিতে ঘরের বাইরে গিয়ে চাকরি কিংবা ব্যবসা-বাণিজ্য নারীর চেয়ে পুরুষেরাই বেশি করেন। বিপরীতে নারীরা ঘর সামলানোর কাজে জড়িত হন বেশি। তা-ই বলে সংসারে নারীর ভূমিকাকে খাটো করে দেখারও কোনো উপায় নেই।
বলা যায়—সংসারে নারীর ভূমিকাকে অবমূল্যায়ন করলে, তা শুধু ভুলই নয়, এর জন্য পস্তাতেও হতে পারে। যেমনটি ঘটেছে ব্রিটিশ নারী লিন্ডসের স্বামীর ক্ষেত্রে। কথায় কথায় কিংবা হয়তো রাগ করেই লিন্ডসেকে সম্প্রতি তার স্বামী বলে বসেন-‘তুমি তো কিছুই করো না!’
এরপর যা ঘটল তার জন্য মোটেও প্রস্তুত ছিলেন না লিন্ডসের স্বামী। কারণ সত্যি সত্যিই সংসারের টুকিটাকি সব কাজ বন্ধ করে দেন লিন্ডসে। এতে মাত্র দুদিনেই বসবাসের অনুপযোগী হয়ে যায় তাঁদের বাড়িটি।
সোমবার এই ঘটনা নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে দ্য ইনডিপেনডেন্ট। এতে বলা হয়-স্বামীর কাছ থেকে তিরস্কার পাওয়ার পর কী হলো তা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ একটি ভিডিও শেয়ার করেছিলেন লিন্ডসে। ভিডিওতে দেখা যায়, ময়লা আবর্জনায় ভরে গেছে লিন্ডসের পুরো বাড়ি। এখানে ওখানে ছড়িয়ে আছে ব্যবহৃত জামা-কাপড়। রান্নাঘরের বেসিনে ময়লা হয়ে পড়ে আছে অসংখ্য থালা-বাসন। টেবিলের ওপর বই-খাতা যে যার মতো এলোমেলো হয়ে আছে। মেঝেতে মরার মতো পড়ে আছে একটি জুতো। বলা যায়-বাড়িতে এমন পরিবেশ দেখলে যে কোনো মানুষের মাথা বিগড়ে যাবে। লিন্ডসের স্বামীর ক্ষেত্রে অবশ্য চুপ করে থাকা ছাড়া আর কোনো উপায় ছিল না।
মজার বিষয় হলো-লিন্ডসের শেয়ার করা ওই ভিডিওটি ইতিমধ্যেই ভাইরাল হয়ে গেছে। শেয়ার রিয়েক্টের পাশাপাশি অসংখ্য মানুষ মন্তব্যও করেছেন ওই ভিডিও নিচে। একজন লিখেছেন, ‘আমার স্বামীও এমন মন্তব্য করেছিল। গতকাল ডিভোর্স ফাইল করেছি।’
আরেকজন লিখেছেন, ‘এখনই ডিভোর্স দেন। ঘর নোংরা করার জন্য একজন লোক কমবে।’
‘দুদিনের ময়লা আবর্জনা এবার তাকে দিয়েই পরিষ্কার করান’, লিখেছেন আরেকজন।
এদিকে পরবর্তী আরেকটি ভিডিওর মাধ্যমে লিন্ডসে ঘরের সর্বশেষ পরিস্থিতি সম্পর্কে জানিয়েছেন, বিবেচনাহীন মন্তব্য করে অনেক পস্তাতে হয়েছে তার স্বামীকে। ইতিমধ্যে লিন্ডসের কাছে ক্ষমাও চেয়েছেন তিনি।
দেশে ভ্রমণের ক্ষেত্রে সিলেট যেন এক মহারানি। চা-বাগান, পাহাড়, নদী, ঝরনা, বিল কী নেই এ জেলায়। এ জেলারই এক উপজেলা জৈন্তাপুর। এখানে দেখা যাবে নীল পানির সারি নদী, চা-বাগান আর লাল শাপলার বিল। শীতে বেরিয়ে পড়বেন না কি?...
২ ঘণ্টা আগেদিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
৪ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
৪ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
৪ দিন আগে