অনলাইন ডেস্ক
কখনো এমন হয় মন ভীষণ খারাপ, কোনো মানুষের সঙ্গে কথা বলতে ইচ্ছে করছে না। কিন্তু বিষণ্নতা জেঁকে বসেছে, সময় যেন কাটে না। তখন কিন্তু পাখিদের সুরেলা কণ্ঠের কিচিরমিচির শব্দ আপনার মনকে উৎফুল্ল করে তুলতে পারে মুহূর্তেই। না বলা কথা, অনুভূতিগুলো সহজেই বলা যায় আদরের পোষা পাখিটির সঙ্গে। ধীরে ধীরে পাখির সঙ্গে তৈরি হয় হৃদ্যতার সম্পর্ক।
অনেক পাখিপ্রেমী আছেন যাঁরা খুব শখ করে তাঁদের পোষা পাখির সুন্দর একটা নাম দেন। সেই নামেই সব সময় ডাকার কারণে পাখিটিও অভ্যস্ত হয়ে ওঠে এবং মনিবের ডাকে সাড়া দেয়। সব মিলিয়ে পাখি পোষা এক আনন্দময় অভিজ্ঞতা।
নানাজনে নানান পাখি পোষে। কেউ কেউ দেশি পাখি পুষতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে। এই যেমন-ময়না, টিয়া, শ্যামা, শালিক, ঘুঘু, দোয়েল, ফিঙে ইত্যাদি। আবার অনেকেই আছেন বিদেশি পাখি পুষতেই পছন্দ করেন। যেমন-বাজরিগর, কাকাটিয়েল, কাকাতুয়া, তোতা, লাভ বার্ড, ফিঞ্চ, লরিকিট, ম্যাকাওসহ নানা পাখি।
কিন্তু পাখি কোথায় রেখে পুষবেন? ছাদ, বারান্দা নাকি ঘরের ভেতরে? সেটা যেখানেই হোক, পাখিটিকে ভালো করে রাখতে গেলে প্রয়োজন সুন্দর, পরিচ্ছন্ন ও পর্যাপ্ত জায়গাসম্পন্ন একটি খাঁচা। পাখির আকারের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখেই কিন্তু খাঁচা নির্বাচন করতে হবে। খাঁচাটিকে এমন জায়গায় রাখতে হবে যেন পাখিটি পর্যাপ্ত আলো-বাতাস পায়। অতিরিক্ত রোদ ও ঝড়-বৃষ্টি থেকে যেন নিরাপদে থাকে, সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে।
অনেকেই পোষা পাখির জন্য খাঁচা তৈরি করে থাকেন। আবার কেউ কেউ বাজার থেকে রেডিমেড খাঁচা কিনে নেন। খাঁচা তৈরি বা কেনার আগে এর ম্যাটেরিয়াল সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নিতে হবে। টেকসই কী না, পাখির জন্য আরামদায়ক কী না এই ব্যাপারগুলো লক্ষ্য রাখতে হবে। আবার খাঁচার ফাঁকগুলো যেন বেশি বড় না হয় সেদিকটা খেয়াল রাখাও জরুরি।
পাখির খাঁচা বানানোটা যেমন বেশ ঝক্কি-ঝামেলার ব্যাপার, তেমনি বাজারে যে রেডিমেড পাখির খাঁচাগুলো পাওয়া যায় সেখান থেকে ভালো মানের খাঁচা বুঝেশুনে কেনাটাও কিন্তু বেশ চ্যালেঞ্জিং। এই সমস্যার এক চমৎকার সমাধান নিয়ে এসেছে আরএফএল।
বাজারে এসেছে দৃষ্টিনন্দন আরএফএল পাখির খাঁচা। অত্যন্ত পোক্ত এই খাঁচা উন্নতমানের এবিএস ম্যাটেরিয়ালে তৈরি। দীর্ঘস্থায়ী এই খাঁচা আপনার পোষা পাখিকে অন্য কোনো ক্ষতিকর প্রাণীর আক্রমণ থেকে রাখবে শতভাগ নিরাপদ। এই খাঁচায় রয়েছে ডোর লক সিস্টেম। তাই পাখি বের হয়ে যাওয়া নিয়ে আপনি থাকতে পারেন আশঙ্কামুক্ত। আরএফএল পাখির খাঁচা রাখার জায়গা নিয়ে আপনাকে তেমন বেগ পেতে হবে না। শক্ত সারফেসে যেমন রাখতে পারবেন, তেমনি সুবিধাজনক জায়গায় ঝুলিয়েও দিতে পারবেন। কেননা এতে রয়েছে ঝুলিয়ে রাখার শক্ত আংটা। খাঁচার নিচের অংশে আলাদা সলিড ট্রে দেওয়া আছে। পড়ে থাকা পাখির খাবার ও বর্জ্য পরিষ্কারের জন্য শুধু ট্রে বের করে এনে পরিষ্কার করে নিলেই হয়ে যাবে।
অনেক দিন ধরে পাখি পুষছেন কিংবা নতুন শখ হয়েছে পাখি পোষার, এমন সব মানুষদের নিরাপদে পাখি পোষার জন্য সঠিক পছন্দ হতে পারে আরএফএল পাখির খাঁচা। পোষা পাখি এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় নিরাপদে নেওয়ার ক্ষেত্রে এই পাখির খাঁচা শতভাগ নিরাপদ বাহক হিসেবে কাজ করবে। খাঁচাটির ডিজাইন অত্যন্ত দৃষ্টিনন্দন হওয়ায় আপনি চাইলে এটাকে আপনার বাসায় ডেকোরেটিভ টুল হিসেবেও সহজেই ব্যবহার করতে পারবেন। এ ছাড়াও ওয়েডিং ফটোগ্রাফিতে প্রপ হিসেবেও চমৎকার মানিয়ে যাবে এই আরএফএল পাখির খাঁচা।
শৌখিন পাখিপ্রেমী মানুষদের জন্য অত্যন্ত উপযোগী এই পণ্যটি সত্যিই মনোমুগ্ধকর। তাদের আদরের পাখিগুলো নিরাপদে থাকুক আরএফএল পাখির খাঁচায়।
কখনো এমন হয় মন ভীষণ খারাপ, কোনো মানুষের সঙ্গে কথা বলতে ইচ্ছে করছে না। কিন্তু বিষণ্নতা জেঁকে বসেছে, সময় যেন কাটে না। তখন কিন্তু পাখিদের সুরেলা কণ্ঠের কিচিরমিচির শব্দ আপনার মনকে উৎফুল্ল করে তুলতে পারে মুহূর্তেই। না বলা কথা, অনুভূতিগুলো সহজেই বলা যায় আদরের পোষা পাখিটির সঙ্গে। ধীরে ধীরে পাখির সঙ্গে তৈরি হয় হৃদ্যতার সম্পর্ক।
অনেক পাখিপ্রেমী আছেন যাঁরা খুব শখ করে তাঁদের পোষা পাখির সুন্দর একটা নাম দেন। সেই নামেই সব সময় ডাকার কারণে পাখিটিও অভ্যস্ত হয়ে ওঠে এবং মনিবের ডাকে সাড়া দেয়। সব মিলিয়ে পাখি পোষা এক আনন্দময় অভিজ্ঞতা।
নানাজনে নানান পাখি পোষে। কেউ কেউ দেশি পাখি পুষতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে। এই যেমন-ময়না, টিয়া, শ্যামা, শালিক, ঘুঘু, দোয়েল, ফিঙে ইত্যাদি। আবার অনেকেই আছেন বিদেশি পাখি পুষতেই পছন্দ করেন। যেমন-বাজরিগর, কাকাটিয়েল, কাকাতুয়া, তোতা, লাভ বার্ড, ফিঞ্চ, লরিকিট, ম্যাকাওসহ নানা পাখি।
কিন্তু পাখি কোথায় রেখে পুষবেন? ছাদ, বারান্দা নাকি ঘরের ভেতরে? সেটা যেখানেই হোক, পাখিটিকে ভালো করে রাখতে গেলে প্রয়োজন সুন্দর, পরিচ্ছন্ন ও পর্যাপ্ত জায়গাসম্পন্ন একটি খাঁচা। পাখির আকারের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখেই কিন্তু খাঁচা নির্বাচন করতে হবে। খাঁচাটিকে এমন জায়গায় রাখতে হবে যেন পাখিটি পর্যাপ্ত আলো-বাতাস পায়। অতিরিক্ত রোদ ও ঝড়-বৃষ্টি থেকে যেন নিরাপদে থাকে, সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে।
অনেকেই পোষা পাখির জন্য খাঁচা তৈরি করে থাকেন। আবার কেউ কেউ বাজার থেকে রেডিমেড খাঁচা কিনে নেন। খাঁচা তৈরি বা কেনার আগে এর ম্যাটেরিয়াল সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নিতে হবে। টেকসই কী না, পাখির জন্য আরামদায়ক কী না এই ব্যাপারগুলো লক্ষ্য রাখতে হবে। আবার খাঁচার ফাঁকগুলো যেন বেশি বড় না হয় সেদিকটা খেয়াল রাখাও জরুরি।
পাখির খাঁচা বানানোটা যেমন বেশ ঝক্কি-ঝামেলার ব্যাপার, তেমনি বাজারে যে রেডিমেড পাখির খাঁচাগুলো পাওয়া যায় সেখান থেকে ভালো মানের খাঁচা বুঝেশুনে কেনাটাও কিন্তু বেশ চ্যালেঞ্জিং। এই সমস্যার এক চমৎকার সমাধান নিয়ে এসেছে আরএফএল।
বাজারে এসেছে দৃষ্টিনন্দন আরএফএল পাখির খাঁচা। অত্যন্ত পোক্ত এই খাঁচা উন্নতমানের এবিএস ম্যাটেরিয়ালে তৈরি। দীর্ঘস্থায়ী এই খাঁচা আপনার পোষা পাখিকে অন্য কোনো ক্ষতিকর প্রাণীর আক্রমণ থেকে রাখবে শতভাগ নিরাপদ। এই খাঁচায় রয়েছে ডোর লক সিস্টেম। তাই পাখি বের হয়ে যাওয়া নিয়ে আপনি থাকতে পারেন আশঙ্কামুক্ত। আরএফএল পাখির খাঁচা রাখার জায়গা নিয়ে আপনাকে তেমন বেগ পেতে হবে না। শক্ত সারফেসে যেমন রাখতে পারবেন, তেমনি সুবিধাজনক জায়গায় ঝুলিয়েও দিতে পারবেন। কেননা এতে রয়েছে ঝুলিয়ে রাখার শক্ত আংটা। খাঁচার নিচের অংশে আলাদা সলিড ট্রে দেওয়া আছে। পড়ে থাকা পাখির খাবার ও বর্জ্য পরিষ্কারের জন্য শুধু ট্রে বের করে এনে পরিষ্কার করে নিলেই হয়ে যাবে।
অনেক দিন ধরে পাখি পুষছেন কিংবা নতুন শখ হয়েছে পাখি পোষার, এমন সব মানুষদের নিরাপদে পাখি পোষার জন্য সঠিক পছন্দ হতে পারে আরএফএল পাখির খাঁচা। পোষা পাখি এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় নিরাপদে নেওয়ার ক্ষেত্রে এই পাখির খাঁচা শতভাগ নিরাপদ বাহক হিসেবে কাজ করবে। খাঁচাটির ডিজাইন অত্যন্ত দৃষ্টিনন্দন হওয়ায় আপনি চাইলে এটাকে আপনার বাসায় ডেকোরেটিভ টুল হিসেবেও সহজেই ব্যবহার করতে পারবেন। এ ছাড়াও ওয়েডিং ফটোগ্রাফিতে প্রপ হিসেবেও চমৎকার মানিয়ে যাবে এই আরএফএল পাখির খাঁচা।
শৌখিন পাখিপ্রেমী মানুষদের জন্য অত্যন্ত উপযোগী এই পণ্যটি সত্যিই মনোমুগ্ধকর। তাদের আদরের পাখিগুলো নিরাপদে থাকুক আরএফএল পাখির খাঁচায়।
দেশে ভ্রমণের ক্ষেত্রে সিলেট যেন এক মহারানি। চা-বাগান, পাহাড়, নদী, ঝরনা, বিল কী নেই এ জেলায়। এ জেলারই এক উপজেলা জৈন্তাপুর। এখানে দেখা যাবে নীল পানির সারি নদী, চা-বাগান আর লাল শাপলার বিল। শীতে বেরিয়ে পড়বেন না কি?...
৯ ঘণ্টা আগেদিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
৪ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
৪ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
৪ দিন আগে