ইসলাম ডেস্ক
কুকুর, বিড়ালসহ আমাদের চারপাশে বাস করা জীবজন্তু ও পশুপাখির মুখ দেওয়া খাবার খাওয়া ও পানি ব্যবহার করার ক্ষেত্রে আমাদের সতর্ক হতে হবে। কারণ এর সঙ্গে পবিত্রতা-অপবিত্রতার বিষয় জড়িত। সব ধরনের প্রাণীর উচ্ছিষ্ট পবিত্র নয়। কোন প্রাণীর উচ্ছিষ্ট পবিত্র এবং কোন প্রাণীর উচ্ছিষ্ট অপবিত্র—তা ফিকহের কিতাবে বিস্তারিত বর্ণনা করা হয়েছে। এখানে সংক্ষেপে তুলে ধরা হলো—
মানুষের উচ্ছিষ্ট
মানুষের মুখ দেওয়া সব ধরনের পানাহারের উপকরণ ও পানি পবিত্র এবং তা খেতে এবং ব্যবহার করতে শরিয়তের দৃষ্টিতে কোনো অসুবিধা নেই। মানুষটি মুসলমান হোক বা অমুসলিম, পবিত্র হোক বা অপবিত্র, ঋতুস্রাবের সময়ে হোক বা অন্য সময়ে—সব সময় মানুষের উচ্ছিষ্ট পবিত্র এবং খাওয়ার যোগ্য।
হাদিসে এসেছে, আয়েশা (রা.) বলেন, ‘আমি ঋতুস্রাবের সময় পানি পান করে (বাকি অংশটুকু) মহানবী (সা.)-কে দিতাম। তিনি আমার মুখ রাখা স্থানে মুখ রেখেই তা পান করতেন। কখনো আমি ঋতুস্রাব চলাকালে হাড়যুক্ত মাংস খেতাম; (কিছুটা খেয়ে বাকি অংশ) মহানবী (সা.)-কে দিতাম। তিনি আমার মুখ রাখা স্থানে মুখ রেখেই খেতেন।’ (মুসলিম)
হালাল পশুপাখির উচ্ছিষ্ট
যেসব পশুপাখির মাংস খাওয়া হালাল, সেসব পশুপাখির মুখ দেওয়া খাবার ও পানীয় পবিত্র। তা খাওয়া ও ব্যবহার করা জায়েজ। কারণ মৌলিকভাবে কোনো বস্তুর অপবিত্র হওয়ার কোনো দলিল না থাকলে তা পবিত্রই বিবেচনা করা হয়। তবে যেসব মুরগি সবখানে বিচরণ করার সুযোগ পায়, সেগুলোর মুখ দেওয়া খাবার খাওয়া বা পানি পান অথবা ব্যবহার করা অনুচিত। কারণ এসব মুরগি নাপাক বস্তু খেয়ে বেড়ায়।
শিকারী পাখির উচ্ছিষ্ট
যেসব পাখি শিকারী ও হিংস্র হওয়ার কারণে খাওয়া নাজায়েজ যেমন— ইগল, শকুন, কাক ইত্যাদি—সেসবের উচ্ছিষ্ট অপবিত্র। কারণ এসব পাখিও অপবিত্র জিনিস খেয়ে বেড়ায়। তবে এ ধরনের পাখি খাঁচায় বন্দী থাকলে এবং এগুলোর অপবিত্র বস্তু এড়িয়ে চলার ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়া গেলে, তা খাওয়া বা ব্যবহার করা মাকরুহ হবে না।
কুকুর, শূকর ও হিংস্র পশুর উচ্ছিষ্ট
শূকরের উচ্ছিষ্ট অপবিত্র। পবিত্র কোরআনে শূকরের সবকিছুই অপবিত্র বলা হয়েছে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘নিশ্চয়ই তা অপবিত্র।’ (সুরা আনআম: ১৪৫)
একইভাবে কুকুরের উচ্ছিষ্টও অপবিত্র। কুকুর কোনো পাত্রে মুখ দিলে তা ধুয়ে ফেলতে হবে। কোনো কোনো হাদিসে তিনবার এবং কোনো হাদিসে পাঁচবার ধুয়ে ফেলার কথা এসেছে। মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘কুকুর মুখ দেওয়ার কারণে পাত্র তিনবার ধুতে হবে।’ (দারকুতনি) অন্য হাদিসে বলেছেন, ‘পাত্রে কুকুর মুখ দিলে তা সাতবার ধুয়ে নাও, প্রথমবার মাটি দিয়ে।’ (বুখারি ও মুসলিম)
উল্লেখ্য, ইসলামে শখের বশে কুকুর পোষা বৈধ নয়। কারণ ইসলামে শখ করে কুকুর পালন করা নিষেধ। মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘যে ঘরে কুকুর আছে, সে ঘরে রহমতের ফেরেশতারা প্রবেশ করেন না।’ (বুখারি) তবে শিকার করা, ফসলের সুরক্ষা, পশুপাখির নিরাপত্তা, ঘরবাড়ি, দোকান ও অফিস পাহারা দেওয়া এবং অপরাধী চিহ্নিত করার জন্য কুকুর পোষা বৈধ। (মুসলিম, তিরমিজি, ফতোয়ায়ে আলমগিরি: ৪ / ২৪২)
অন্যান্য হিংস্র পশুর উচ্ছিষ্টও অপবিত্র। তবে বন-জঙ্গলে বড় জলাধারের পানি পবিত্র। হাদিসে এসেছে, ইবনে ওমর (রা.) বলেন, একবার রাসুল (সা.)-কে জিজ্ঞেস করা হলো, ‘মাঠে-ঘাটে জমে থাকা পানি থেকে বিভিন্ন ধরনের বন্য জীবজন্তু ও হিংস্র পশু পান করে। (এসবের হুকুম কী)। তিনি বললেন, পানি দুই কুল্লা (এক কুল্লা ২২৭ লিটারের সমান) পরিমাণ হলে তা অপবিত্র হবে না।’ (মুসনাদে আহমাদ, আবু দাউদ)
বিড়ালের উচ্ছিষ্ট
বিড়াল হিংস্র পশুর অন্তর্ভুক্ত হলেও মানুষের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতার কারণে এটির উচ্ছিষ্টের বিধানে বিশেষ ছাড় দেওয়া হয়েছে। সুতরাং বিড়ালের মাংস খাওয়া জায়েজ না হলেও উচ্ছিষ্ট পবিত্র। তবে তা খাওয়া বা ব্যবহার করা মাকরুহ। ব্যবহার না করাই উত্তম।
হাদিসে এসেছে, কাবশা বিনতে কাব ইবনে মালিক (রহ.) থেকে বর্ণিত, একদিন (তাঁর শ্বশুর) আবু কাতাদা তাঁর কাছে এলেন। কাবশা তাঁকে অজুর পানি ঢেলে দিচ্ছিলেন। তখন একটি বিড়াল এসে সেই পানি থেকে পান করতে শুরু করল। পান করা শেষ হওয়া পর্যন্ত তিনি পাত্রটি বিড়ালটির জন্য কাত করে ধরলেন। কাবশা বলেন, আবু কাতাদা খেয়াল করলেন—আমি তাঁর দিকে তাকিয়ে আছি। তখন তিনি বললেন, ‘ভাতিজি, তুমি কি আশ্চর্য হচ্ছ?’ তিনি বললেন, ‘হ্যাঁ।’ তখন তিনি বললেন, ‘আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, বিড়াল নাপাক নয়। তা তোমাদের আশপাশে ঘন-ঘন বিচরণ করে। (সুতরাং এর উচ্ছিষ্ট নাপাক নয়)।’ (আবু দাউদ)
তবে যদি বিড়াল ইঁদুর বা অন্য কোনো অপবিত্র বস্তু খাওয়ার পরপরই পানিতে মুখ দেয়, তাহলে সেই পানি অপবিত্র হয়ে যাবে। অবশ্য কিছুক্ষণ পরে মুখ দিলে অপবিত্র হবে না।
অন্যান্য জীবজন্তুর উচ্ছিষ্ট
গাধা ও খচ্চরের উচ্ছিষ্ট সন্দেহযুক্ত। অর্থাৎ তা পবিত্র নাকি অপবিত্র—এ নিয়ে স্ববিরোধী দলিল থাকায় ফকিহদের কাছে বিষয়টি সন্দেহযুক্ত। অনেকেই পবিত্র বলেছেন, অনেকে বলেছেন অপবিত্র। সুতরাং তা ব্যবহার না করাই উত্তম। তবে ঘোড়ার উচ্ছিষ্ট পবিত্র।
এ ছাড়া সাপ, ইঁদুর ইত্যাদি ঘরের ভেতর বিচরণ করা প্রাণীর উচ্ছিষ্ট অপবিত্র এবং তা খাওয়া বা ব্যবহার করা নাজায়েজ।
কুকুর, বিড়ালসহ আমাদের চারপাশে বাস করা জীবজন্তু ও পশুপাখির মুখ দেওয়া খাবার খাওয়া ও পানি ব্যবহার করার ক্ষেত্রে আমাদের সতর্ক হতে হবে। কারণ এর সঙ্গে পবিত্রতা-অপবিত্রতার বিষয় জড়িত। সব ধরনের প্রাণীর উচ্ছিষ্ট পবিত্র নয়। কোন প্রাণীর উচ্ছিষ্ট পবিত্র এবং কোন প্রাণীর উচ্ছিষ্ট অপবিত্র—তা ফিকহের কিতাবে বিস্তারিত বর্ণনা করা হয়েছে। এখানে সংক্ষেপে তুলে ধরা হলো—
মানুষের উচ্ছিষ্ট
মানুষের মুখ দেওয়া সব ধরনের পানাহারের উপকরণ ও পানি পবিত্র এবং তা খেতে এবং ব্যবহার করতে শরিয়তের দৃষ্টিতে কোনো অসুবিধা নেই। মানুষটি মুসলমান হোক বা অমুসলিম, পবিত্র হোক বা অপবিত্র, ঋতুস্রাবের সময়ে হোক বা অন্য সময়ে—সব সময় মানুষের উচ্ছিষ্ট পবিত্র এবং খাওয়ার যোগ্য।
হাদিসে এসেছে, আয়েশা (রা.) বলেন, ‘আমি ঋতুস্রাবের সময় পানি পান করে (বাকি অংশটুকু) মহানবী (সা.)-কে দিতাম। তিনি আমার মুখ রাখা স্থানে মুখ রেখেই তা পান করতেন। কখনো আমি ঋতুস্রাব চলাকালে হাড়যুক্ত মাংস খেতাম; (কিছুটা খেয়ে বাকি অংশ) মহানবী (সা.)-কে দিতাম। তিনি আমার মুখ রাখা স্থানে মুখ রেখেই খেতেন।’ (মুসলিম)
হালাল পশুপাখির উচ্ছিষ্ট
যেসব পশুপাখির মাংস খাওয়া হালাল, সেসব পশুপাখির মুখ দেওয়া খাবার ও পানীয় পবিত্র। তা খাওয়া ও ব্যবহার করা জায়েজ। কারণ মৌলিকভাবে কোনো বস্তুর অপবিত্র হওয়ার কোনো দলিল না থাকলে তা পবিত্রই বিবেচনা করা হয়। তবে যেসব মুরগি সবখানে বিচরণ করার সুযোগ পায়, সেগুলোর মুখ দেওয়া খাবার খাওয়া বা পানি পান অথবা ব্যবহার করা অনুচিত। কারণ এসব মুরগি নাপাক বস্তু খেয়ে বেড়ায়।
শিকারী পাখির উচ্ছিষ্ট
যেসব পাখি শিকারী ও হিংস্র হওয়ার কারণে খাওয়া নাজায়েজ যেমন— ইগল, শকুন, কাক ইত্যাদি—সেসবের উচ্ছিষ্ট অপবিত্র। কারণ এসব পাখিও অপবিত্র জিনিস খেয়ে বেড়ায়। তবে এ ধরনের পাখি খাঁচায় বন্দী থাকলে এবং এগুলোর অপবিত্র বস্তু এড়িয়ে চলার ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়া গেলে, তা খাওয়া বা ব্যবহার করা মাকরুহ হবে না।
কুকুর, শূকর ও হিংস্র পশুর উচ্ছিষ্ট
শূকরের উচ্ছিষ্ট অপবিত্র। পবিত্র কোরআনে শূকরের সবকিছুই অপবিত্র বলা হয়েছে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘নিশ্চয়ই তা অপবিত্র।’ (সুরা আনআম: ১৪৫)
একইভাবে কুকুরের উচ্ছিষ্টও অপবিত্র। কুকুর কোনো পাত্রে মুখ দিলে তা ধুয়ে ফেলতে হবে। কোনো কোনো হাদিসে তিনবার এবং কোনো হাদিসে পাঁচবার ধুয়ে ফেলার কথা এসেছে। মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘কুকুর মুখ দেওয়ার কারণে পাত্র তিনবার ধুতে হবে।’ (দারকুতনি) অন্য হাদিসে বলেছেন, ‘পাত্রে কুকুর মুখ দিলে তা সাতবার ধুয়ে নাও, প্রথমবার মাটি দিয়ে।’ (বুখারি ও মুসলিম)
উল্লেখ্য, ইসলামে শখের বশে কুকুর পোষা বৈধ নয়। কারণ ইসলামে শখ করে কুকুর পালন করা নিষেধ। মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘যে ঘরে কুকুর আছে, সে ঘরে রহমতের ফেরেশতারা প্রবেশ করেন না।’ (বুখারি) তবে শিকার করা, ফসলের সুরক্ষা, পশুপাখির নিরাপত্তা, ঘরবাড়ি, দোকান ও অফিস পাহারা দেওয়া এবং অপরাধী চিহ্নিত করার জন্য কুকুর পোষা বৈধ। (মুসলিম, তিরমিজি, ফতোয়ায়ে আলমগিরি: ৪ / ২৪২)
অন্যান্য হিংস্র পশুর উচ্ছিষ্টও অপবিত্র। তবে বন-জঙ্গলে বড় জলাধারের পানি পবিত্র। হাদিসে এসেছে, ইবনে ওমর (রা.) বলেন, একবার রাসুল (সা.)-কে জিজ্ঞেস করা হলো, ‘মাঠে-ঘাটে জমে থাকা পানি থেকে বিভিন্ন ধরনের বন্য জীবজন্তু ও হিংস্র পশু পান করে। (এসবের হুকুম কী)। তিনি বললেন, পানি দুই কুল্লা (এক কুল্লা ২২৭ লিটারের সমান) পরিমাণ হলে তা অপবিত্র হবে না।’ (মুসনাদে আহমাদ, আবু দাউদ)
বিড়ালের উচ্ছিষ্ট
বিড়াল হিংস্র পশুর অন্তর্ভুক্ত হলেও মানুষের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতার কারণে এটির উচ্ছিষ্টের বিধানে বিশেষ ছাড় দেওয়া হয়েছে। সুতরাং বিড়ালের মাংস খাওয়া জায়েজ না হলেও উচ্ছিষ্ট পবিত্র। তবে তা খাওয়া বা ব্যবহার করা মাকরুহ। ব্যবহার না করাই উত্তম।
হাদিসে এসেছে, কাবশা বিনতে কাব ইবনে মালিক (রহ.) থেকে বর্ণিত, একদিন (তাঁর শ্বশুর) আবু কাতাদা তাঁর কাছে এলেন। কাবশা তাঁকে অজুর পানি ঢেলে দিচ্ছিলেন। তখন একটি বিড়াল এসে সেই পানি থেকে পান করতে শুরু করল। পান করা শেষ হওয়া পর্যন্ত তিনি পাত্রটি বিড়ালটির জন্য কাত করে ধরলেন। কাবশা বলেন, আবু কাতাদা খেয়াল করলেন—আমি তাঁর দিকে তাকিয়ে আছি। তখন তিনি বললেন, ‘ভাতিজি, তুমি কি আশ্চর্য হচ্ছ?’ তিনি বললেন, ‘হ্যাঁ।’ তখন তিনি বললেন, ‘আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, বিড়াল নাপাক নয়। তা তোমাদের আশপাশে ঘন-ঘন বিচরণ করে। (সুতরাং এর উচ্ছিষ্ট নাপাক নয়)।’ (আবু দাউদ)
তবে যদি বিড়াল ইঁদুর বা অন্য কোনো অপবিত্র বস্তু খাওয়ার পরপরই পানিতে মুখ দেয়, তাহলে সেই পানি অপবিত্র হয়ে যাবে। অবশ্য কিছুক্ষণ পরে মুখ দিলে অপবিত্র হবে না।
অন্যান্য জীবজন্তুর উচ্ছিষ্ট
গাধা ও খচ্চরের উচ্ছিষ্ট সন্দেহযুক্ত। অর্থাৎ তা পবিত্র নাকি অপবিত্র—এ নিয়ে স্ববিরোধী দলিল থাকায় ফকিহদের কাছে বিষয়টি সন্দেহযুক্ত। অনেকেই পবিত্র বলেছেন, অনেকে বলেছেন অপবিত্র। সুতরাং তা ব্যবহার না করাই উত্তম। তবে ঘোড়ার উচ্ছিষ্ট পবিত্র।
এ ছাড়া সাপ, ইঁদুর ইত্যাদি ঘরের ভেতর বিচরণ করা প্রাণীর উচ্ছিষ্ট অপবিত্র এবং তা খাওয়া বা ব্যবহার করা নাজায়েজ।
সড়ককে মানুষের চলাচলের উপযোগী করা ইমানের পরিচায়ক। মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘ইমানের ৭০টির বেশি শাখা আছে, এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও প্রধান শাখা হলো, এ কথার স্বীকৃতি দেওয়া যে, আল্লাহ তাআলা ছাড়া কোনো মাবুদ নেই। আর সবচেয়ে নিচের শাখাটি হলো, সড়কে কোনো কষ্টদায়ক বস্তু বা প্রতিবন্ধকতা থাকলে তা সরিয়ে দেওয়া।’ (
১৫ ঘণ্টা আগেশীতকালে দিনের দৈর্ঘ্য বছরের যেকোনো সময়ের তুলনায় কম হয় এবং আবহাওয়া থাকে শীতল, যা রোজা রাখার জন্য সবচেয়ে বেশি উপযোগী সময়। অপর দিকে শীতের রাত অনেক দীর্ঘ হয়, ফলে রাতের প্রথম প্রহরে ঘুমিয়ে নিয়ে শেষ প্রহরে আল্লাহর ইবাদত ও তাহাজ্জুদে মগ্ন হওয়ার সুবর্ণ সুযোগ পাওয়া যায়। এ কারণে হাদিসে শীতকালকে ইবাদতের বসন্তক
২ দিন আগেআল্লাহ মানুষকে দুভাবে পরীক্ষা করেন। বিপদ দিয়ে এবং নিয়ামত দিয়ে। নিয়ামতের পরীক্ষা বিপদের পরীক্ষার চেয়ে কঠিন। বিপদের সময় মানুষ আল্লাহর স্মরণ করে; তার সাহায্য প্রার্থনা করে।
৩ দিন আগেসমাজের প্রত্যেক সদস্যের মধ্যে সৌহার্দ্য-সম্প্রীতি ও আন্তরিকতার সম্পর্ক থাকা চাই। পরস্পরের মধ্যে হৃদ্যতা ও মজবুত সম্পর্ক তৈরি করতে মহানবী (সা.) ৬টি কর্তব্যের কথা বলেছেন, যা পালন
৪ দিন আগে