অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর নিষিদ্ধ টুইটার অ্যাকাউন্ট পুনরুদ্ধার করতে চেয়ে আদালতে যে আবেদন করেছিলেন, তা ক্যালিফোর্নিয়ার একটি আদালত গতকাল শুক্রবার খারিজ করে দিয়েছেন। আদালতটির ফেডারেল বিচারক জেমস ডোনাটো তাঁর রায়ে বলেছেন, ‘টুইটার মার্কিন সংবিধানের প্রথম সংশোধনী দ্বারা নিশ্চিত করা বাক্স্বাধীনতার অধিকার লঙ্ঘন করে ট্রাম্পকে ‘‘সেনসর’’ করেছে বলে ডোনাল্ড ট্রাম্প যে যুক্তি দিয়েছেন, তা দুর্বল। তাঁর অভিযোগটি টুইটারের বিরুদ্ধে সংবিধানের প্রথম সংশোধনীর দাবিকে যুক্তিসংগতভাবে অনুসরণ করে না।’ বার্তা সংস্থা এএফপি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
গত বছরের ৬ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেস ভবন ক্যাপিটল হিলে ট্রাম্পের সমর্থকেরা হামলা চালিয়েছিলেন। তখন উচ্ছৃঙ্খল সমর্থকদের উদ্দেশে ট্রাম্প টুইটারে লিখেছিলেন, ‘আমি তোমাদের ভালোবাসি। তোমরা দেশপ্রেমিক।’
এরপর সহিংসতা উসকে দেওয়ার অভিযোগ তুলে টুইটার কর্তৃপক্ষ টুইটারে ট্রাম্পের অ্যাকাউন্ট নিষিদ্ধ করে। ট্রাম্প সেই নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার চেয়ে আদালতে আবেদন করেছিলেন।
এদিকে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ট্রাম্পের আইনজীবীরা টুইটারকে বিপজ্জনক বলেছেন। তাঁরা অভিযোগ করে বলেছেন, ‘এই দেশে রাজনৈতিক বক্তৃতার ওপর টুইটার অযাচিত নিয়ন্ত্রণ আরোপ করে, যা নজিরবিহীন এবং গণতান্ত্রিক বিতর্কের জন্য ভীষণ বিপজ্জনক।’
গত বছরের ৯ জানুয়ারি ট্রাম্পের অ্যাকাউন্ট স্থায়ীভাবে মুছে ফেলার সময় টুইটার বলেছিল, তাঁর (ট্রাম্পের) টুইটগুলো আমাদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্মের নীতিমালা লঙ্ঘন করেছে। তিনি সহিংসতা উসকে দিয়েছেন। তাঁর টুইটগুলো ক্যাপিটল হিলের দাঙ্গাকারীদের উৎসাহিত করছিল।
সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের টুইটার অ্যাকাউন্টে ৪ কোটি ৪০ লাখেরও বেশি ফলোয়ার ছিল।
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর নিষিদ্ধ টুইটার অ্যাকাউন্ট পুনরুদ্ধার করতে চেয়ে আদালতে যে আবেদন করেছিলেন, তা ক্যালিফোর্নিয়ার একটি আদালত গতকাল শুক্রবার খারিজ করে দিয়েছেন। আদালতটির ফেডারেল বিচারক জেমস ডোনাটো তাঁর রায়ে বলেছেন, ‘টুইটার মার্কিন সংবিধানের প্রথম সংশোধনী দ্বারা নিশ্চিত করা বাক্স্বাধীনতার অধিকার লঙ্ঘন করে ট্রাম্পকে ‘‘সেনসর’’ করেছে বলে ডোনাল্ড ট্রাম্প যে যুক্তি দিয়েছেন, তা দুর্বল। তাঁর অভিযোগটি টুইটারের বিরুদ্ধে সংবিধানের প্রথম সংশোধনীর দাবিকে যুক্তিসংগতভাবে অনুসরণ করে না।’ বার্তা সংস্থা এএফপি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
গত বছরের ৬ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেস ভবন ক্যাপিটল হিলে ট্রাম্পের সমর্থকেরা হামলা চালিয়েছিলেন। তখন উচ্ছৃঙ্খল সমর্থকদের উদ্দেশে ট্রাম্প টুইটারে লিখেছিলেন, ‘আমি তোমাদের ভালোবাসি। তোমরা দেশপ্রেমিক।’
এরপর সহিংসতা উসকে দেওয়ার অভিযোগ তুলে টুইটার কর্তৃপক্ষ টুইটারে ট্রাম্পের অ্যাকাউন্ট নিষিদ্ধ করে। ট্রাম্প সেই নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার চেয়ে আদালতে আবেদন করেছিলেন।
এদিকে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ট্রাম্পের আইনজীবীরা টুইটারকে বিপজ্জনক বলেছেন। তাঁরা অভিযোগ করে বলেছেন, ‘এই দেশে রাজনৈতিক বক্তৃতার ওপর টুইটার অযাচিত নিয়ন্ত্রণ আরোপ করে, যা নজিরবিহীন এবং গণতান্ত্রিক বিতর্কের জন্য ভীষণ বিপজ্জনক।’
গত বছরের ৯ জানুয়ারি ট্রাম্পের অ্যাকাউন্ট স্থায়ীভাবে মুছে ফেলার সময় টুইটার বলেছিল, তাঁর (ট্রাম্পের) টুইটগুলো আমাদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্মের নীতিমালা লঙ্ঘন করেছে। তিনি সহিংসতা উসকে দিয়েছেন। তাঁর টুইটগুলো ক্যাপিটল হিলের দাঙ্গাকারীদের উৎসাহিত করছিল।
সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের টুইটার অ্যাকাউন্টে ৪ কোটি ৪০ লাখেরও বেশি ফলোয়ার ছিল।
অমিত শাহ বলেন, ‘হেমন্ত সরেন অনুপ্রবেশকারীদের প্রবেশ করতে দিচ্ছেন। তারা উপজাতিদের জমি দখল করছে। এটি কখনোই মেনে নেওয়া হবে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘হেমন্ত সরেন কংগ্রেসের সহযোগিতায় মুসলিমদের জন্য সংরক্ষণ (কোটা) ব্যবস্থা চালু করার চেষ্টা করছেন। আমি হুঁশিয়ারি দিচ্ছি, বিজেপি এ ধরনের কোনো পরিকল্পনা সফল হতে দেবে
১৯ মিনিট আগেচীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সুস্থ ও ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তোলার জন্য চারটি সীমারেখা নির্ধারণ করেছেন। যেগুলো অতিক্রম করা যুক্তরাষ্ট্রের জন্য উচিত হবে। গতকাল শনিবার পেরুর রাজধানী লিমায় এশিয়া-প্যাসিফিক ইকোনমিক কো-অপারেশন (এপেক) ফোরামে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্
১ ঘণ্টা আগেভারতের রাজনৈতিক দল লোকতন্ত্র বাঁচাও অভিযান দাবি করেছে, ঝাড়খণ্ডের প্রথম দফার নির্বাচনে ভোটাররা বিদ্বেষের রাজনীতি নয়, জনস্বার্থের ইস্যুতে ভোট দিয়েছেন। দলের সদস্যরা রাজ্যের সাঁওতাল পরগণা অঞ্চলের দুমকায় সাংবাদিকদের জানান, ১৩ নভেম্বর অনুষ্ঠিত ঝাড়খন্ড বিধানসভা নির্বাচনের প্রথম দফায় ৪৩টি আসনের ভোটারদের সঙ্
১ ঘণ্টা আগেঝাড়খণ্ডের প্রায় প্রতিটি চৌরাস্তার কাছে বিজেপির বিশাল বিশাল ব্যানার-হোর্ডিং। এগুলোতে ভোটারদের সামনে দুটি বিকল্প দেওয়া হয়েছে। একটিতে লেখা, ‘হয় অনুপ্রবেশকারীদের আশ্রয় দাও অথবা আদিবাসীদের বাঁচাও।’ অন্যান্য ব্যানার-হোর্ডিংগুলোতেও একই বার্তা। এর সবই মূলত রাজ্যে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের নিয়ে ভয় ছড়ানোর কৌ
২ ঘণ্টা আগে