অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যবর্তী নির্বাচনে কংগ্রেসের উচ্চকক্ষ সিনেট এবং নিম্নকক্ষ হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভস বা প্রতিনিধি পরিষদে এগিয়ে রয়েছে বিরোধী দল রিপাবলিকান পার্টি। প্রতিনিধি পরিষদে স্পষ্ট ব্যবধানে রিপাবলিকান পার্টি এগিয়ে থাকলেও এখনো পর্যন্ত প্রাপ্ত ফলাফলে সিনেটে ডেমোক্র্যাটদের চেয়ে মাত্র একটি আসন বেশি বেশি পেয়ে এগিয়ে রয়েছে রিপাবলিকানরা।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুসারে, হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসে রিপাবলিকান পার্টি ডেমোক্র্যাটদের চেয়ে ১৮টি বেশি আসন পেয়ে এগিয়ে রয়েছে। রিপাবলিকান পার্টি পেয়েছে ২১০টি আসন এবং ডেমোক্র্যাটরা পেয়েছে ১৯২টি আসন। হাউসে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনের জন্য রিপাবলিকানদের আরও ৮ আসনের প্রয়োজন। ডেমোক্র্যাটদের প্রয়োজন আরও ২৬টি আসন। তবে সম্ভাবনার বিচারে ক্ষমতাসীন ডেমোক্র্যাট পার্টির পক্ষে এতগুলো আসন লাভ সম্ভব নয় বলেই মনে করেন বিশ্লেষকেরা।
হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসের পাশাপাশি কংগ্রেসের উচ্চকক্ষেও এগিয়ে রিপাবলিকান পার্টি। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএন নিউজের দেওয়া তথ্যানুসারে, সিনেটে ডেমোক্র্যাটদের সঙ্গে রিপাবলিকানদের ব্যবধান খুবই সামান্য, মাত্রটি একটি আসন। ১০০ আসনের সিনেটে ডেমোক্র্যাটরা এরই মধ্যে ৪৮টি আসন নিজেদের দখলে নিয়েছে। রিপাবলিকানদের দখলে গিয়েছে ৪৯টি আসন।
এদিকে, নির্বাচন শেষ হওয়ার আগেই অর্থাৎ চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষিত হওয়ার আগেই মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন নির্বাচনের ফলাফলকে স্বাগত জানিয়েছেন। গত মঙ্গলবারের মধ্যবর্তী নির্বাচনকে গণতন্ত্রের জন্য ভালো দিন হিসেবে অভিহিত করে বাইডেন বলেছেন, ‘কংগ্রেসের নিয়ন্ত্রণ ভারসাম্যের মধ্যে রয়েছে।’
মধ্যবর্তী এই নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটরা যদি কংগ্রেসের দুই কক্ষের যেকোনো একটিতেও যদি সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারায়, তবে প্রেসিডেন্ট বাইডেন তাঁর এজেন্ডা বাস্তবায়নে রিপাবলিকানদের বাধার মুখে পড়বেন। এরই মধ্যে ফ্লোরিডার রিপাবলিকান গভর্নর রন ডিসান্টিস বড় ব্যবধানে জিতেছেন। তিনি ২০২৪ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যবর্তী নির্বাচনে কংগ্রেসের উচ্চকক্ষ সিনেট এবং নিম্নকক্ষ হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভস বা প্রতিনিধি পরিষদে এগিয়ে রয়েছে বিরোধী দল রিপাবলিকান পার্টি। প্রতিনিধি পরিষদে স্পষ্ট ব্যবধানে রিপাবলিকান পার্টি এগিয়ে থাকলেও এখনো পর্যন্ত প্রাপ্ত ফলাফলে সিনেটে ডেমোক্র্যাটদের চেয়ে মাত্র একটি আসন বেশি বেশি পেয়ে এগিয়ে রয়েছে রিপাবলিকানরা।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুসারে, হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসে রিপাবলিকান পার্টি ডেমোক্র্যাটদের চেয়ে ১৮টি বেশি আসন পেয়ে এগিয়ে রয়েছে। রিপাবলিকান পার্টি পেয়েছে ২১০টি আসন এবং ডেমোক্র্যাটরা পেয়েছে ১৯২টি আসন। হাউসে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনের জন্য রিপাবলিকানদের আরও ৮ আসনের প্রয়োজন। ডেমোক্র্যাটদের প্রয়োজন আরও ২৬টি আসন। তবে সম্ভাবনার বিচারে ক্ষমতাসীন ডেমোক্র্যাট পার্টির পক্ষে এতগুলো আসন লাভ সম্ভব নয় বলেই মনে করেন বিশ্লেষকেরা।
হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসের পাশাপাশি কংগ্রেসের উচ্চকক্ষেও এগিয়ে রিপাবলিকান পার্টি। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএন নিউজের দেওয়া তথ্যানুসারে, সিনেটে ডেমোক্র্যাটদের সঙ্গে রিপাবলিকানদের ব্যবধান খুবই সামান্য, মাত্রটি একটি আসন। ১০০ আসনের সিনেটে ডেমোক্র্যাটরা এরই মধ্যে ৪৮টি আসন নিজেদের দখলে নিয়েছে। রিপাবলিকানদের দখলে গিয়েছে ৪৯টি আসন।
এদিকে, নির্বাচন শেষ হওয়ার আগেই অর্থাৎ চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষিত হওয়ার আগেই মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন নির্বাচনের ফলাফলকে স্বাগত জানিয়েছেন। গত মঙ্গলবারের মধ্যবর্তী নির্বাচনকে গণতন্ত্রের জন্য ভালো দিন হিসেবে অভিহিত করে বাইডেন বলেছেন, ‘কংগ্রেসের নিয়ন্ত্রণ ভারসাম্যের মধ্যে রয়েছে।’
মধ্যবর্তী এই নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটরা যদি কংগ্রেসের দুই কক্ষের যেকোনো একটিতেও যদি সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারায়, তবে প্রেসিডেন্ট বাইডেন তাঁর এজেন্ডা বাস্তবায়নে রিপাবলিকানদের বাধার মুখে পড়বেন। এরই মধ্যে ফ্লোরিডার রিপাবলিকান গভর্নর রন ডিসান্টিস বড় ব্যবধানে জিতেছেন। তিনি ২০২৪ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
অমিত শাহ বলেন, ‘হেমন্ত সরেন অনুপ্রবেশকারীদের প্রবেশ করতে দিচ্ছেন। তারা উপজাতিদের জমি দখল করছে। এটি কখনোই মেনে নেওয়া হবে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘হেমন্ত সরেন কংগ্রেসের সহযোগিতায় মুসলিমদের জন্য সংরক্ষণ (কোটা) ব্যবস্থা চালু করার চেষ্টা করছেন। আমি হুঁশিয়ারি দিচ্ছি, বিজেপি এ ধরনের কোনো পরিকল্পনা সফল হতে দেবে
২ ঘণ্টা আগেচীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সুস্থ ও ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তোলার জন্য চারটি সীমারেখা নির্ধারণ করেছেন। যেগুলো অতিক্রম করা যুক্তরাষ্ট্রের জন্য উচিত হবে। গতকাল শনিবার পেরুর রাজধানী লিমায় এশিয়া-প্যাসিফিক ইকোনমিক কো-অপারেশন (এপেক) ফোরামে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্
৩ ঘণ্টা আগেভারতের রাজনৈতিক দল লোকতন্ত্র বাঁচাও অভিযান দাবি করেছে, ঝাড়খণ্ডের প্রথম দফার নির্বাচনে ভোটাররা বিদ্বেষের রাজনীতি নয়, জনস্বার্থের ইস্যুতে ভোট দিয়েছেন। দলের সদস্যরা রাজ্যের সাঁওতাল পরগণা অঞ্চলের দুমকায় সাংবাদিকদের জানান, ১৩ নভেম্বর অনুষ্ঠিত ঝাড়খন্ড বিধানসভা নির্বাচনের প্রথম দফায় ৪৩টি আসনের ভোটারদের সঙ্
৩ ঘণ্টা আগেঝাড়খণ্ডের প্রায় প্রতিটি চৌরাস্তার কাছে বিজেপির বিশাল বিশাল ব্যানার-হোর্ডিং। এগুলোতে ভোটারদের সামনে দুটি বিকল্প দেওয়া হয়েছে। একটিতে লেখা, ‘হয় অনুপ্রবেশকারীদের আশ্রয় দাও অথবা আদিবাসীদের বাঁচাও।’ অন্যান্য ব্যানার-হোর্ডিংগুলোতেও একই বার্তা। এর সবই মূলত রাজ্যে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের নিয়ে ভয় ছড়ানোর কৌ
৩ ঘণ্টা আগে