অনলাইন ডেস্ক
প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যবর্তী নির্বাচনের ফলাফলকে ইতিমধ্যে স্বাগত জানিয়েছেন, যদিও সিনেটের প্রতিদ্বন্দ্বিতা এখনো চলছে। গত মঙ্গলবারের মধ্যবর্তী নির্বাচনকে গণতন্ত্রের জন্য ভালো দিন হিসেবে অভিহিত করে বাইডেন বলেছেন, ‘কংগ্রেসের নিয়ন্ত্রণ ভারসাম্যের মধ্যে রয়েছে।’ ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এখন পর্যন্ত পাওয়া ফলাফলের ভিত্তিতে ধারণা করা হচ্ছে, রিপাবলিকানরা হাউজ অব রিপ্রেজেনটেটিভের নিয়ন্ত্রণ নেবে। হোয়াইট হাউজে দেওয়া বক্তব্যে বাইডেন বলেছেন, ‘যে ধরনের বিপর্যয় হবে বলে ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়েছিল, সে রকম বড় ধরনের বিপর্যয় ঘটেনি।’ মধ্যবর্তী নির্বাচনের এই ফলাফল দেখে তিনি ‘স্বস্তির নিশ্বাস’ ফেলেছেন বলেও জানিয়েছেন।
বিবিসি বলেছে, অ্যারিজোনা, জর্জিয়া ও নেভাদায় হাড্ডাহাড্ডি লড়াই চলছে। এই তিন রাজ্যের মধ্যে দুটিতে যে দল জিতবে, তারাই সিনেট নিয়ন্ত্রণ করবে। তবে জর্জিয়ার ভোট দ্বিতীয় দফায় গড়িয়েছে। কারণ সেখানে কাঙ্ক্ষিত ৫০ শতাংশ ভোট কেউই পায়নি। ফলে আগামী ৬ ডিসেম্বর জর্জিয়ায় ‘রান অফ’ নির্বাচন হবে।
মধ্যবর্তী এই নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটরা যদি কংগ্রেসের দুই কক্ষের যেকোনো একটিতে নিয়ন্ত্রণ হারায়, তবে প্রেসিডেন্ট বাইডেন তাঁর এজেন্ডা বাস্তবায়নে রিপাবলিকানদের বাধার মুখে পড়বেন। ইতিমধ্যে ফ্লোরিডার রিপাবলিকান গভর্নর রন ডিসান্টিস বড় ব্যবধানে জিতেছেন। তিনি ২০২৪ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এদিকে সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পও আগামী নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। তিনি এই মধ্যবর্তী নির্বাচনকে অবশ্য ‘কিছুটা হতাশাজনক’ বলেছেন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে বলেছে, রিপাবলিকানরা কংগ্রেসের প্রতিনিধি পরিষদে বিপুল ব্যবধানে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে বলে ধারণা করা হলেও বাস্তবে তা ঘটেনি। তারা নিম্নকক্ষের নিয়ন্ত্রণ নিতে যাচ্ছে বটে, তবে তা খুব বেশি ব্যবধানে হবে না।
ভোটাররা ক্ষমতাসীন ডেমোক্র্যাটদের ওপর খুব একটা আস্থা রাখতে পারেননি, কারণ প্রেসিডেন্ট বাইডেনের অর্থনৈতিক নীতি নিয়ে তাঁদের মধ্যে অসন্তুষ্টি রয়েছে। এ বছর যুক্তরাষ্ট্রে মুদ্রাস্ফীতি বেড়েছে ব্যাপক হারে। সাধারণ মানুষের ব্যয় বেড়েছে বিপুল।
অন্যদিকে রিপাবলিকানদের ওপরও ভোটাররা নিরঙ্কুশ আস্থা রাখেননি, কারণ ২০২০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পর ট্রাম্পের সমর্থকেরা যেভাবে ক্যাপিটল হিলে হামলা চালিয়েছিলেন, তা মনে রেখেছেন মার্কিন ভোটাররা।
প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যবর্তী নির্বাচনের ফলাফলকে ইতিমধ্যে স্বাগত জানিয়েছেন, যদিও সিনেটের প্রতিদ্বন্দ্বিতা এখনো চলছে। গত মঙ্গলবারের মধ্যবর্তী নির্বাচনকে গণতন্ত্রের জন্য ভালো দিন হিসেবে অভিহিত করে বাইডেন বলেছেন, ‘কংগ্রেসের নিয়ন্ত্রণ ভারসাম্যের মধ্যে রয়েছে।’ ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এখন পর্যন্ত পাওয়া ফলাফলের ভিত্তিতে ধারণা করা হচ্ছে, রিপাবলিকানরা হাউজ অব রিপ্রেজেনটেটিভের নিয়ন্ত্রণ নেবে। হোয়াইট হাউজে দেওয়া বক্তব্যে বাইডেন বলেছেন, ‘যে ধরনের বিপর্যয় হবে বলে ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়েছিল, সে রকম বড় ধরনের বিপর্যয় ঘটেনি।’ মধ্যবর্তী নির্বাচনের এই ফলাফল দেখে তিনি ‘স্বস্তির নিশ্বাস’ ফেলেছেন বলেও জানিয়েছেন।
বিবিসি বলেছে, অ্যারিজোনা, জর্জিয়া ও নেভাদায় হাড্ডাহাড্ডি লড়াই চলছে। এই তিন রাজ্যের মধ্যে দুটিতে যে দল জিতবে, তারাই সিনেট নিয়ন্ত্রণ করবে। তবে জর্জিয়ার ভোট দ্বিতীয় দফায় গড়িয়েছে। কারণ সেখানে কাঙ্ক্ষিত ৫০ শতাংশ ভোট কেউই পায়নি। ফলে আগামী ৬ ডিসেম্বর জর্জিয়ায় ‘রান অফ’ নির্বাচন হবে।
মধ্যবর্তী এই নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটরা যদি কংগ্রেসের দুই কক্ষের যেকোনো একটিতে নিয়ন্ত্রণ হারায়, তবে প্রেসিডেন্ট বাইডেন তাঁর এজেন্ডা বাস্তবায়নে রিপাবলিকানদের বাধার মুখে পড়বেন। ইতিমধ্যে ফ্লোরিডার রিপাবলিকান গভর্নর রন ডিসান্টিস বড় ব্যবধানে জিতেছেন। তিনি ২০২৪ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এদিকে সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পও আগামী নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। তিনি এই মধ্যবর্তী নির্বাচনকে অবশ্য ‘কিছুটা হতাশাজনক’ বলেছেন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে বলেছে, রিপাবলিকানরা কংগ্রেসের প্রতিনিধি পরিষদে বিপুল ব্যবধানে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে বলে ধারণা করা হলেও বাস্তবে তা ঘটেনি। তারা নিম্নকক্ষের নিয়ন্ত্রণ নিতে যাচ্ছে বটে, তবে তা খুব বেশি ব্যবধানে হবে না।
ভোটাররা ক্ষমতাসীন ডেমোক্র্যাটদের ওপর খুব একটা আস্থা রাখতে পারেননি, কারণ প্রেসিডেন্ট বাইডেনের অর্থনৈতিক নীতি নিয়ে তাঁদের মধ্যে অসন্তুষ্টি রয়েছে। এ বছর যুক্তরাষ্ট্রে মুদ্রাস্ফীতি বেড়েছে ব্যাপক হারে। সাধারণ মানুষের ব্যয় বেড়েছে বিপুল।
অন্যদিকে রিপাবলিকানদের ওপরও ভোটাররা নিরঙ্কুশ আস্থা রাখেননি, কারণ ২০২০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পর ট্রাম্পের সমর্থকেরা যেভাবে ক্যাপিটল হিলে হামলা চালিয়েছিলেন, তা মনে রেখেছেন মার্কিন ভোটাররা।
অমিত শাহ বলেন, ‘হেমন্ত সরেন অনুপ্রবেশকারীদের প্রবেশ করতে দিচ্ছেন। তারা উপজাতিদের জমি দখল করছে। এটি কখনোই মেনে নেওয়া হবে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘হেমন্ত সরেন কংগ্রেসের সহযোগিতায় মুসলিমদের জন্য সংরক্ষণ (কোটা) ব্যবস্থা চালু করার চেষ্টা করছেন। আমি হুঁশিয়ারি দিচ্ছি, বিজেপি এ ধরনের কোনো পরিকল্পনা সফল হতে দেবে
৩ ঘণ্টা আগেচীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সুস্থ ও ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তোলার জন্য চারটি সীমারেখা নির্ধারণ করেছেন। যেগুলো অতিক্রম করা যুক্তরাষ্ট্রের জন্য উচিত হবে। গতকাল শনিবার পেরুর রাজধানী লিমায় এশিয়া-প্যাসিফিক ইকোনমিক কো-অপারেশন (এপেক) ফোরামে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্
৩ ঘণ্টা আগেভারতের রাজনৈতিক দল লোকতন্ত্র বাঁচাও অভিযান দাবি করেছে, ঝাড়খণ্ডের প্রথম দফার নির্বাচনে ভোটাররা বিদ্বেষের রাজনীতি নয়, জনস্বার্থের ইস্যুতে ভোট দিয়েছেন। দলের সদস্যরা রাজ্যের সাঁওতাল পরগণা অঞ্চলের দুমকায় সাংবাদিকদের জানান, ১৩ নভেম্বর অনুষ্ঠিত ঝাড়খন্ড বিধানসভা নির্বাচনের প্রথম দফায় ৪৩টি আসনের ভোটারদের সঙ্
৪ ঘণ্টা আগেঝাড়খণ্ডের প্রায় প্রতিটি চৌরাস্তার কাছে বিজেপির বিশাল বিশাল ব্যানার-হোর্ডিং। এগুলোতে ভোটারদের সামনে দুটি বিকল্প দেওয়া হয়েছে। একটিতে লেখা, ‘হয় অনুপ্রবেশকারীদের আশ্রয় দাও অথবা আদিবাসীদের বাঁচাও।’ অন্যান্য ব্যানার-হোর্ডিংগুলোতেও একই বার্তা। এর সবই মূলত রাজ্যে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের নিয়ে ভয় ছড়ানোর কৌ
৪ ঘণ্টা আগে