অনলাইন ডেস্ক
ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলের নির্বিচার বোমা হামলা নিয়ে নীরবতা ভাঙলেন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। চলমান এ সংঘাত নিয়ে গতকাল সোমবার তিনি ব্লগ সাইট মিডিয়ামে একটি নিবন্ধ প্রকাশ করেছেন।
নিবন্ধে ইসরায়েলের ‘আত্মরক্ষার অধিকারের’ প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন ওবামা। একই সঙ্গে তিনি ফিলিস্তিনিদের দুর্দশা উপেক্ষা করার বিষয়ে ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করেছেন।
লেখাটি অবশ্য গাজায় ইসরায়েলি কর্মকাণ্ডকে সমর্থন করে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসনের নেওয়া অবস্থানের বাইরে তেমন ভিন্ন কিছু নয়। তবে এতে কিছু স্বাতন্ত্র্য দেখা গেছে। ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর হামলার কৌশল ও তাদের মানবাধিকার লঙ্ঘন উল্টো বিপদ ডেকে আনতে পারে বলে ওবামা সতর্ক করেছেন।
বারাক ওবামা লিখেছেন, ‘আমরা ইসরায়েলকে সমর্থন করলেও হামাসের বিরুদ্ধে ইসরায়েল এই লড়াই কীভাবে করবে—সে ব্যাপারে আমাদের অবস্থান স্পষ্ট করতে হবে। এই সংঘাতকে চলতে দেওয়ার মানে ফিলিস্তিনিদের দুর্দশাকে উপেক্ষা করা। গাজা হোক বা পশ্চিম তীর—সেটি অন্যায্য।’
তাঁর ভাষায়, ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংঘাতের পেছনের মূল কারণও তুলে ধরেছেন ওবামা। এর মধ্যে রয়েছে ১৯৪৮ সালে ইসরায়েল রাষ্ট্রের গোড়াপত্তনের পর থেকে ফিলিস্তিনিদের অব্যাহতভাবে বাস্তুচ্যুত করা।
এ বিষয়ে বারাক ওবামা বলেছেন, ফিলিস্তিনিরা প্রজন্মের পর প্রজন্ম বিরোধপূর্ণ এক ভূখণ্ডে বসবাস করে আসছে। ইসরায়েল রাষ্ট্র গঠনের সময় তাঁদের অনেকে কেবল জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুতই হননি, দিনের পর দিন তাঁদের উচ্ছেদ করা হয়েছে। এসব কর্মকাণ্ডে ইসরায়েল সরকারের পরোক্ষ ও প্রত্যক্ষ সমর্থন ছিল।
ওবামার মতে, দুটি আলাদা স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে ফিলিস্তিনি নেতাদের প্রচেষ্টাতেও কমতি লক্ষ করা গেছে। এত কিছুর পরেও পশ্চিম তীর ও গাজায় ইসরায়েল সরকারের নির্দিষ্ট কিছু নীতির বিরোধিতা করে ফিলিস্তিনিদের ন্যায়সংগত অধিকার প্রতিষ্ঠা সম্ভব।
ইসরায়েল ২০১৪ সালে যখন অবরুদ্ধ গাজায় স্থল অভিযান চালায়, তখন ওবামা যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট। ওই সময় তিনি একইভাবে ইসরায়েলের ‘আত্মরক্ষার অধিকারের’ প্রতি সমর্থন দিয়েছিলেন। অবশ্য একই সঙ্গে যুদ্ধবিরতিরও আহ্বান জানিয়েছিলেন। ওই সময় ওবামার অবস্থানকে পাশ কাটিয়ে যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র পেতে ইসরায়েল নানা কৌশল অবলম্বন করলে দুই দেশের সম্পর্কে টানাপোড়েন দেখা দেয়।
৭ অক্টোবর হামাসের নজিরবিহীন হামলার পর প্রতিশোধ নিতে গাজায় বিমান হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল। পাশাপাশি সেখানে বসবাসরত ২২ লাখের বেশি মানুষের বিদ্যুৎ, পানি ও খাবার প্রবেশ বন্ধ করে দিয়েছে। ইসরায়েলের এই পদক্ষেপকে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠনগুলো যুদ্ধাপরাধের শামিল বলে বিবৃতি দিয়েছে।
ওবামা বলেন, এমন কর্মকাণ্ড ইসরায়েলের প্রতি ফিলিস্তিনিদের ক্ষুব্ধ মনোভাব পরবর্তী কয়েক প্রজন্ম ধরে আরও তীব্র করবে। একই সঙ্গে এই ধরনের কর্মকাণ্ডের জন্য ইসরায়েল বিশ্ববাসীর সমর্থনও হারাবে বলে সতর্ক করেছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট।
ওবামা বলেছেন, ‘এই অঞ্চলের ঘটনাপ্রবাহের দিকে বিশ্ব নিবিড়ভাবে নজর রাখছে। মানবিক ক্ষয়ক্ষতি উপেক্ষা করা হয়—এমন যেকোনো ইসরায়েলি সামরিক কৌশল শেষ পর্যন্ত হিতে বিপরীত হতে পারে।’
নাইন-ইলেভেন হামলার প্রসঙ্গ টেনে ওয়াশিংটনের মতো একই ধরনের ভুল না করতে ইসরায়েলের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক এই প্রেসিডেন্ট।
মূলত নাইন-ইলেভেনের ঘটনার পরই মধ্যপ্রাচ্যে একাধিক যুদ্ধে জড়িয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। শেষ পর্যন্ত কোনো বিজয় ছাড়াই ঘরে ফিরতে হয়েছে মার্কিন সেনাদের।
ওবামা বলেন, ‘যুদ্ধে লিপ্ত হওয়ার সময় আমেরিকা নিজেও মাঝেমধ্যে আমাদের সমুন্নত মূল্যবোধ থেকে বিচ্যুত হয়েছে। নাইন-ইলেভেনের পর আল-কায়েদার হাত থেকে নিজেদের রক্ষা করতে নেওয়া পদক্ষেপের সময় যুক্তরাষ্ট্র এমনকি আমাদের মিত্রদের উপদেশও কানে তুলতে আগ্রহী ছিল না।’
সব শেষে, বহু মানুষ মারাত্মক দুর্ভোগের ভেতর রয়েছে এবং মানুষের ক্ষোভের মাত্রা বোধগম্যভাবে ক্রমেই বাড়ছে—এমন একটি অত্যন্ত জটিল পরিস্থিতি মোকাবিলা করার জন্য আমাদের সবাইকে সেরা মূল্যবোধ প্রদর্শনের জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করতে হবে।
এর অর্থ হলো, সক্রিয়ভাবে ইহুদি-বিদ্বেষের সমস্ত রূপের বিরুদ্ধে সর্বত্র বিরোধিতা করা। এর অর্থ হলো, ইসরায়েলি জনগণ যে ভয়ানক ট্র্যাজেডির ভেতর দিয়ে গেছে, তা প্রশমন করার প্রচেষ্টাকে প্রত্যাখ্যান, সেই সঙ্গে নৈতিকভাবে দেউলিয়া অবস্থান নেওয়া—যেকোনো কারণ নিরপরাধ মানুষদের ইচ্ছাকৃত হত্যার ন্যায্যতা দিতে পারে—এমন অবস্থানের বিরোধিতা করা।
এর অর্থ হলো, মুসলিমবিদ্বেষী, আরববিদ্বেষী বা ফিলিস্তিনবিদ্বেষী মনোভাব প্রত্যাখ্যান করা। এর অর্থ হলো, হামাস বা অন্যান্য সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর সঙ্গে সমস্ত ফিলিস্তিনিকে গুলিয়ে না ফেলা। এর অর্থ, গাজার জনগণের প্রতি অমানবিক ভাষা ব্যবহারকে প্রতিহত করা, গাজা বা পশ্চিম তীরে ফিলিস্তিনিদের দুর্ভোগকে অপ্রাসঙ্গিক বা অযৌক্তিক বলে ছোট না করা।
ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলের নির্বিচার বোমা হামলা নিয়ে নীরবতা ভাঙলেন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। চলমান এ সংঘাত নিয়ে গতকাল সোমবার তিনি ব্লগ সাইট মিডিয়ামে একটি নিবন্ধ প্রকাশ করেছেন।
নিবন্ধে ইসরায়েলের ‘আত্মরক্ষার অধিকারের’ প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন ওবামা। একই সঙ্গে তিনি ফিলিস্তিনিদের দুর্দশা উপেক্ষা করার বিষয়ে ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করেছেন।
লেখাটি অবশ্য গাজায় ইসরায়েলি কর্মকাণ্ডকে সমর্থন করে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসনের নেওয়া অবস্থানের বাইরে তেমন ভিন্ন কিছু নয়। তবে এতে কিছু স্বাতন্ত্র্য দেখা গেছে। ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর হামলার কৌশল ও তাদের মানবাধিকার লঙ্ঘন উল্টো বিপদ ডেকে আনতে পারে বলে ওবামা সতর্ক করেছেন।
বারাক ওবামা লিখেছেন, ‘আমরা ইসরায়েলকে সমর্থন করলেও হামাসের বিরুদ্ধে ইসরায়েল এই লড়াই কীভাবে করবে—সে ব্যাপারে আমাদের অবস্থান স্পষ্ট করতে হবে। এই সংঘাতকে চলতে দেওয়ার মানে ফিলিস্তিনিদের দুর্দশাকে উপেক্ষা করা। গাজা হোক বা পশ্চিম তীর—সেটি অন্যায্য।’
তাঁর ভাষায়, ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংঘাতের পেছনের মূল কারণও তুলে ধরেছেন ওবামা। এর মধ্যে রয়েছে ১৯৪৮ সালে ইসরায়েল রাষ্ট্রের গোড়াপত্তনের পর থেকে ফিলিস্তিনিদের অব্যাহতভাবে বাস্তুচ্যুত করা।
এ বিষয়ে বারাক ওবামা বলেছেন, ফিলিস্তিনিরা প্রজন্মের পর প্রজন্ম বিরোধপূর্ণ এক ভূখণ্ডে বসবাস করে আসছে। ইসরায়েল রাষ্ট্র গঠনের সময় তাঁদের অনেকে কেবল জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুতই হননি, দিনের পর দিন তাঁদের উচ্ছেদ করা হয়েছে। এসব কর্মকাণ্ডে ইসরায়েল সরকারের পরোক্ষ ও প্রত্যক্ষ সমর্থন ছিল।
ওবামার মতে, দুটি আলাদা স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে ফিলিস্তিনি নেতাদের প্রচেষ্টাতেও কমতি লক্ষ করা গেছে। এত কিছুর পরেও পশ্চিম তীর ও গাজায় ইসরায়েল সরকারের নির্দিষ্ট কিছু নীতির বিরোধিতা করে ফিলিস্তিনিদের ন্যায়সংগত অধিকার প্রতিষ্ঠা সম্ভব।
ইসরায়েল ২০১৪ সালে যখন অবরুদ্ধ গাজায় স্থল অভিযান চালায়, তখন ওবামা যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট। ওই সময় তিনি একইভাবে ইসরায়েলের ‘আত্মরক্ষার অধিকারের’ প্রতি সমর্থন দিয়েছিলেন। অবশ্য একই সঙ্গে যুদ্ধবিরতিরও আহ্বান জানিয়েছিলেন। ওই সময় ওবামার অবস্থানকে পাশ কাটিয়ে যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র পেতে ইসরায়েল নানা কৌশল অবলম্বন করলে দুই দেশের সম্পর্কে টানাপোড়েন দেখা দেয়।
৭ অক্টোবর হামাসের নজিরবিহীন হামলার পর প্রতিশোধ নিতে গাজায় বিমান হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল। পাশাপাশি সেখানে বসবাসরত ২২ লাখের বেশি মানুষের বিদ্যুৎ, পানি ও খাবার প্রবেশ বন্ধ করে দিয়েছে। ইসরায়েলের এই পদক্ষেপকে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠনগুলো যুদ্ধাপরাধের শামিল বলে বিবৃতি দিয়েছে।
ওবামা বলেন, এমন কর্মকাণ্ড ইসরায়েলের প্রতি ফিলিস্তিনিদের ক্ষুব্ধ মনোভাব পরবর্তী কয়েক প্রজন্ম ধরে আরও তীব্র করবে। একই সঙ্গে এই ধরনের কর্মকাণ্ডের জন্য ইসরায়েল বিশ্ববাসীর সমর্থনও হারাবে বলে সতর্ক করেছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট।
ওবামা বলেছেন, ‘এই অঞ্চলের ঘটনাপ্রবাহের দিকে বিশ্ব নিবিড়ভাবে নজর রাখছে। মানবিক ক্ষয়ক্ষতি উপেক্ষা করা হয়—এমন যেকোনো ইসরায়েলি সামরিক কৌশল শেষ পর্যন্ত হিতে বিপরীত হতে পারে।’
নাইন-ইলেভেন হামলার প্রসঙ্গ টেনে ওয়াশিংটনের মতো একই ধরনের ভুল না করতে ইসরায়েলের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক এই প্রেসিডেন্ট।
মূলত নাইন-ইলেভেনের ঘটনার পরই মধ্যপ্রাচ্যে একাধিক যুদ্ধে জড়িয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। শেষ পর্যন্ত কোনো বিজয় ছাড়াই ঘরে ফিরতে হয়েছে মার্কিন সেনাদের।
ওবামা বলেন, ‘যুদ্ধে লিপ্ত হওয়ার সময় আমেরিকা নিজেও মাঝেমধ্যে আমাদের সমুন্নত মূল্যবোধ থেকে বিচ্যুত হয়েছে। নাইন-ইলেভেনের পর আল-কায়েদার হাত থেকে নিজেদের রক্ষা করতে নেওয়া পদক্ষেপের সময় যুক্তরাষ্ট্র এমনকি আমাদের মিত্রদের উপদেশও কানে তুলতে আগ্রহী ছিল না।’
সব শেষে, বহু মানুষ মারাত্মক দুর্ভোগের ভেতর রয়েছে এবং মানুষের ক্ষোভের মাত্রা বোধগম্যভাবে ক্রমেই বাড়ছে—এমন একটি অত্যন্ত জটিল পরিস্থিতি মোকাবিলা করার জন্য আমাদের সবাইকে সেরা মূল্যবোধ প্রদর্শনের জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করতে হবে।
এর অর্থ হলো, সক্রিয়ভাবে ইহুদি-বিদ্বেষের সমস্ত রূপের বিরুদ্ধে সর্বত্র বিরোধিতা করা। এর অর্থ হলো, ইসরায়েলি জনগণ যে ভয়ানক ট্র্যাজেডির ভেতর দিয়ে গেছে, তা প্রশমন করার প্রচেষ্টাকে প্রত্যাখ্যান, সেই সঙ্গে নৈতিকভাবে দেউলিয়া অবস্থান নেওয়া—যেকোনো কারণ নিরপরাধ মানুষদের ইচ্ছাকৃত হত্যার ন্যায্যতা দিতে পারে—এমন অবস্থানের বিরোধিতা করা।
এর অর্থ হলো, মুসলিমবিদ্বেষী, আরববিদ্বেষী বা ফিলিস্তিনবিদ্বেষী মনোভাব প্রত্যাখ্যান করা। এর অর্থ হলো, হামাস বা অন্যান্য সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর সঙ্গে সমস্ত ফিলিস্তিনিকে গুলিয়ে না ফেলা। এর অর্থ, গাজার জনগণের প্রতি অমানবিক ভাষা ব্যবহারকে প্রতিহত করা, গাজা বা পশ্চিম তীরে ফিলিস্তিনিদের দুর্ভোগকে অপ্রাসঙ্গিক বা অযৌক্তিক বলে ছোট না করা।
চলতি সপ্তাহেই সংযুক্ত আরব আমিরাতের আবুধাবি আর্ট গ্যালারিতে তোলা হবে ২ হাজার ৬০০ বছর আগে পৃথিবীতে বিচরণ করা একটি বাজপাখিকে। মিশরে মমি করা অবস্থায় উদ্ধার হওয়া এই পাখিটির গায়ে মূল্য লেখা আছে ৮৯ হাজার ৬৬০ মার্কিন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রার হিসেবে যা এক কোটি টাকারও বেশি।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিজয়ী রিপাবলিকান নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা দিয়েছেন, তিনি ক্ষমতা গ্রহণের পর দেশটি থেকে অবৈধ অভিবাসীদের তাড়াতে তিনি জরুরি অবস্থা ঘোষণা করবেন এবং সামরিক বাহিনীকে কাজে লাগাবেন।
২ ঘণ্টা আগেনরওয়ের যুবরাজের ছেলে মারিয়াস বোর্গ হোইবিকে (২৭) ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার সিএনএনের এক প্রতিবেদন থেকে এ খবর জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগেপ্রায় অর্ধ বিলিয়ন ডলারের মালিক ৪৭ বছর বয়সী মার্কিন প্রযুক্তি উদ্যোক্তা ব্রায়ান জনসনকে অনেকে ছিটগ্রস্ত মনে করেন। কারণ শরীরের বয়সকে থামিয়ে দিতে গত কয়েক বছর ধরেই মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার খরচ করছেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে