অনলাইন ডেস্ক
মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন দেশটির নিয়োগকর্তাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন, তাঁরা যেন তাঁদের কর্মীদের টিকা না নিলে চাকরি হারানোর আল্টিমেটাম দেন। জো বাইডেন বলেছেন, শিগগিরই এমন আদেশ জারি করা হবে যে আদেশের ফলে স্বাস্থ্যসেবার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সকল কর্মীরা টিকা নিতে বাধ্য হবেন। এমনকি শিক্ষকদেরও টিকা নিতে আদেশ দেওয়া হবে।
টিকা নেওয়া বাধ্যতামূলক করার নীতি থেকে সরে আসতে নিউ হ্যাম্পশায়ারে বিক্ষোভ করেছেন মার্কিনিরা। সেই বিক্ষোভে হাসপাতালের কর্মীদের উপস্থিতিও দেখা গেছে।
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া স্বাস্থ্যকর্মী লিয়া কুশম্যান বলেন, 'টিকা না নেওয়ার জন্য যদি চাকরি হারাতে হয় তবুও আমি প্রস্তুত আছি।'
লিয়া কুশম্যান বলেন, 'আমি আমার ধর্মীয় বিশ্বাসের কারণে টিকা নিতে চাচ্ছি না। আমি বিশ্বাস করি আমার সৃষ্টিকর্তা আমাকে যে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দিয়েছেন সেটিই আমাকে রক্ষা করবে। এরপরেও যদি আমি অসুস্থ হয়ে পড়ি তবে সেটি আমার সৃষ্টিকর্তার পক্ষ থেকেই। যা আমার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে আমি এমন ওষুধ গ্রহণ করবো না।' তিনি দাবি করেন, তাঁর এই ধর্মীয় বিশ্বাসের সঙ্গে তাঁর কর্মক্ষেত্রের দায়িত্ববোধের কোনো বিরোধ নেই।
লিয়া কুশম্যান আরও বলেন, 'বাইডেন প্রশাসন আমাদের সার্বভৌম অধিকার ক্ষুণ্ন করছে।'
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রোগীদের নিরাপদে রাখার স্বার্থে এরই মধ্যে বেশ কয়েকটি হাসপাতালে স্বাস্থ্যকর্মীদের টিকা নেওয়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। তবে এই নীতি গ্রহণের ফলে করোনার ডেলটা ধরনে যখন যুক্তরাষ্ট্র ধুঁকছে ঠিক সেই মুহূর্তে অনেক স্বাস্থ্যকর্মীকে হারাতে হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের আপার কানেকটিকাট ভ্যালি হাসপাতালের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা স্কট কলবি বলেছেন, 'টিকা নিয়ে যে আদেশ দেওয়া হয়েছে সেটি যুক্তিযুক্ত। কেননা যেসব স্বাস্থ্যকর্মীরা টিকা নেননি তাঁদের মধ্য থেকেই বেশির ভাগ করোনায় আক্রান্ত হয়ে গুরুতর অসুস্থ হয়েছেন।'
মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন দেশটির নিয়োগকর্তাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন, তাঁরা যেন তাঁদের কর্মীদের টিকা না নিলে চাকরি হারানোর আল্টিমেটাম দেন। জো বাইডেন বলেছেন, শিগগিরই এমন আদেশ জারি করা হবে যে আদেশের ফলে স্বাস্থ্যসেবার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সকল কর্মীরা টিকা নিতে বাধ্য হবেন। এমনকি শিক্ষকদেরও টিকা নিতে আদেশ দেওয়া হবে।
টিকা নেওয়া বাধ্যতামূলক করার নীতি থেকে সরে আসতে নিউ হ্যাম্পশায়ারে বিক্ষোভ করেছেন মার্কিনিরা। সেই বিক্ষোভে হাসপাতালের কর্মীদের উপস্থিতিও দেখা গেছে।
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া স্বাস্থ্যকর্মী লিয়া কুশম্যান বলেন, 'টিকা না নেওয়ার জন্য যদি চাকরি হারাতে হয় তবুও আমি প্রস্তুত আছি।'
লিয়া কুশম্যান বলেন, 'আমি আমার ধর্মীয় বিশ্বাসের কারণে টিকা নিতে চাচ্ছি না। আমি বিশ্বাস করি আমার সৃষ্টিকর্তা আমাকে যে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দিয়েছেন সেটিই আমাকে রক্ষা করবে। এরপরেও যদি আমি অসুস্থ হয়ে পড়ি তবে সেটি আমার সৃষ্টিকর্তার পক্ষ থেকেই। যা আমার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে আমি এমন ওষুধ গ্রহণ করবো না।' তিনি দাবি করেন, তাঁর এই ধর্মীয় বিশ্বাসের সঙ্গে তাঁর কর্মক্ষেত্রের দায়িত্ববোধের কোনো বিরোধ নেই।
লিয়া কুশম্যান আরও বলেন, 'বাইডেন প্রশাসন আমাদের সার্বভৌম অধিকার ক্ষুণ্ন করছে।'
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রোগীদের নিরাপদে রাখার স্বার্থে এরই মধ্যে বেশ কয়েকটি হাসপাতালে স্বাস্থ্যকর্মীদের টিকা নেওয়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। তবে এই নীতি গ্রহণের ফলে করোনার ডেলটা ধরনে যখন যুক্তরাষ্ট্র ধুঁকছে ঠিক সেই মুহূর্তে অনেক স্বাস্থ্যকর্মীকে হারাতে হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের আপার কানেকটিকাট ভ্যালি হাসপাতালের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা স্কট কলবি বলেছেন, 'টিকা নিয়ে যে আদেশ দেওয়া হয়েছে সেটি যুক্তিযুক্ত। কেননা যেসব স্বাস্থ্যকর্মীরা টিকা নেননি তাঁদের মধ্য থেকেই বেশির ভাগ করোনায় আক্রান্ত হয়ে গুরুতর অসুস্থ হয়েছেন।'
ইউটিউবে ‘রডিকুলাস’ নামে নিজের একটি পডকাস্টে দৈনন্দিন জীবন নিয়ে কথা বলেন যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনের বাসিন্দা রোসানা পানসিনো। পাঁচ বছর আগে লিউকোমিয়ায় আক্রান্ত হয়ে তাঁর বাবা মারা গিয়েছিলেন। এবার তিনি মৃত বাবার ছাইভস্ম গাঁজার সঙ্গে মিশিয়ে ধূমপান করে উড়িয়ে দিয়েছেন।
১০ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের নির্মিত দূরপাল্লার ATACMS ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ার মাটিতে হামলা করতে ইউক্রেনকে অনুমতি দিয়েছে বাইডেন প্রশাসন। এই সিদ্ধান্তের জের ধরে ইতিমধ্যেই মস্কো এবং ওয়াশিংটনের মধ্যে উত্তেজনা বেড়ে গেছে।
২ ঘণ্টা আগেভারতের মধ্যপ্রদেশ রাজ্যে অনুষ্ঠিত একটি স্বদেশি মেলা থেকে মুসলিম ব্যবসায়ীদের উচ্ছেদ করার অভিযোগ উঠেছে। উচ্ছেদের শিকার ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করেছেন, রাজ্যের দামোহ জেলার একটি মাঠে আয়োজিত ওই মেলায় অংশ নিতে গিলে ‘মুসলিমদের অনুমতি নেই’ উল্লেখ করে তাঁদের বের করে দেয় কর্তৃপক্ষ।
৩ ঘণ্টা আগেওমরাহ পালনে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে ১ হাজার জনকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছেন সৌদি বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজ আল সৌদ। আজ সোমবার এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে আরব আমিরাত ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজ।
৪ ঘণ্টা আগে