অনলাইন ডেস্ক
অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে স্থিতিশীলতা ও শান্তির জন্য জো বাইডেনের চেয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্পের ওপরই বেশি ভরসা করছেন মার্কিনরা। তাঁরা মনে করছেন, ডোনাল্ড ট্রাম্প জো বাইডেনের চেয়ে কম যুদ্ধবাজ। তবে ইসরায়েল ও ইউক্রেনে সামরিক সহায়তা দেওয়ার পক্ষে মত দিয়েছেন উল্লেখযোগ্যসংখ্যক আমেরিকান।
যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমসের এক জরিপে এমন চিত্র ওঠে এসেছে।
জরিপে দেখা যাচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ফল নির্ধারণকারী ছয়টি সুইং স্টেটের—নেভাডা, জর্জিয়া, অ্যারিজোনা, মিশিগান, উইসকনসিন ও পেনসিলভানিয়া—ভোটাররা প্রার্থী হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্পকে এগিয়ে রাখছেন। এ অঙ্গ রাজ্যগুলোতে কোনো দলেরই সংখ্যাগরিষ্ঠতা না থাকায় এগুলোকে সুইং স্টেট বলা হয়।
গতকাল রোববার প্রকাশিত জরিপে দেখা যায়, ছয়টি সুইং স্টেটের পাঁচটিতেই বাইডেনের তুলনায় এগিয়ে রয়েছেন ট্রাম্প। নেভাডা অঙ্গরাজ্যে প্রায় ১১ পয়েন্টে এগিয়ে আছেন ট্রাম্প। জর্জিয়া, অ্যারিজোনা, মিশিগান ও পেনসিলভানিয়াতেও কম ব্যবধানে এগিয়ে আছেন তিনি। শুধু উইসকনসিনে মাত্র দুই পয়েন্টের ব্যবধানে এগিয়ে আছেন বাইডেন।
জরিপে অংশগ্রহণকারী দুই-তৃতীয়াংশই মনে করেন, যুক্তরাষ্ট্র ভুল পথে এগোচ্ছে। জরিপে অংশগ্রহণকারীদের বড় একটি অংশ মনে করেন, বাইডেন প্রশাসনের নীতি তাঁদের ব্যক্তিগতভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। এমনকি বাইডেনের অর্ধেক সমর্থকই তাঁর নীতির প্রতি অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন। ৬২ শতাংশ অংশগ্রহণকারী মনে করেন, প্রেসিডেন্ট পদের জন্য বাইডেনের মনের জোর কম।
প্রতি ১০ জনে ৬ জন অংশগ্রহণকারীই অর্থনৈতিক বিষয়ে বাইডেনের চেয়ে ট্রাম্পের ওপর বেশি ভরসা দেখিয়েছেন। ২০২৪ সালের নির্বাচনের জন্য অর্থনীতিকেই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু বলে মনে করছেন অধিকাংশ উত্তরদাতা। এ ছাড়া জরিপে শিক্ষা, উপার্জন, বয়স ও লিঙ্গভেদে ট্রাম্পই বেশি গুরুত্ব পাচ্ছেন।
জরিপে শুধু ২ শতাংশ অংশগ্রহণকারী, যার মধ্যে ১ শতাংশেরও কম ৩০ বছরের নিচে। তাঁরা মনে করেন, যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি বর্তমানে অসাধারণ অবস্থায় রয়েছে। এ থেকে বোঝা যায়, তরুণ ভোটারদের মধ্যে বাইডেনের জনপ্রিয়তা বেশি। তাঁদের সমর্থনেই ২০২০ সালে বাইডেন জয় পান। তবে গতকাল রোববার প্রকাশিত জরিপে, ট্রাম্পের চেয়ে মাত্র ১ পয়েন্টে এগিয়ে আছেন বাইডেন।
এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম সিবিএসের জরিপে ট্রাম্প বাইডেনের চেয়ে ৩ পয়েন্টে এগিয়ে ছিলেন। জরিপ অনুসারে, ভোটাররা অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে রিপাবলিকানদের ওপরই আস্থা রাখছেন। প্রায় ৪৫ শতাংশ অংশগ্রহণকারীই বলছেন, ট্রাম্পের অধীনে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি বেশি ভালো থাকবে। এ তুলনায় মাত্র ১৮ শতাংশ অংশগ্রহণকারী বাইডেনের ওপর একই আস্থা দেখিয়েছেন। তবে, ৫১ শতাংশ অংশগ্রহণকারীই মনে করেন, উভয় প্রার্থীর নীতিই মধ্যবিত্তের তুলনায় ধনীদের জন্য বেশি সুবিধাজনক।
বাইডেন দ্বিতীয় দফায় ক্ষমতায় এলে অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নাজুক হয়ে পড়বে বলে মত দিয়েছেন ৪৮ শতাংশ। আর ট্রাম্পের বিষয়ে একই ধারণা পোষণ করেন ৩২ শতাংশ।
এমনকি মার্কিনরা ট্রাম্পকে বাইডেনের তুলনায় কম যুদ্ধবাজ বলেও মনে করছেন। প্রায় ৪৭ শতাংশ অংশগ্রহণকারী মনে করেন, ট্রাম্প প্রশাসন ক্ষমতায় এলে বিশ্বে শান্তি ও স্থিতিশীলতা বাড়বে। এ তুলনায় মাত্র ৩১ শতাংশ অংশগ্রহণকারী শান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য বাইডেনের ওপর ভরসা করেন।
জরিপে অধিকাংশ অংশগ্রহণকারী বিদেশের মাটিতে যুদ্ধে জড়ানোর বিপক্ষে ভোট দিয়েছেন। ৭২ শতাংশই মনে করেন, যুক্তরাষ্ট্রের অন্যান্য দেশের বিষয়াদি থেকে দূরে থাকা উচিত। আর ৩৫ শতাংশ মার্কিন আদর্শের চেয়ে সামরিক শক্তির প্রদর্শনকে গুরুত্ব দিয়েছেন। এরপরও অনেক অংশগ্রহণকারীই ইসরায়েল (৫৫ শতাংশ) ও ইউক্রেনে (৫৩) সামরিক সহায়তার পক্ষে ভোট দিয়েছেন।
অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে স্থিতিশীলতা ও শান্তির জন্য জো বাইডেনের চেয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্পের ওপরই বেশি ভরসা করছেন মার্কিনরা। তাঁরা মনে করছেন, ডোনাল্ড ট্রাম্প জো বাইডেনের চেয়ে কম যুদ্ধবাজ। তবে ইসরায়েল ও ইউক্রেনে সামরিক সহায়তা দেওয়ার পক্ষে মত দিয়েছেন উল্লেখযোগ্যসংখ্যক আমেরিকান।
যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমসের এক জরিপে এমন চিত্র ওঠে এসেছে।
জরিপে দেখা যাচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ফল নির্ধারণকারী ছয়টি সুইং স্টেটের—নেভাডা, জর্জিয়া, অ্যারিজোনা, মিশিগান, উইসকনসিন ও পেনসিলভানিয়া—ভোটাররা প্রার্থী হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্পকে এগিয়ে রাখছেন। এ অঙ্গ রাজ্যগুলোতে কোনো দলেরই সংখ্যাগরিষ্ঠতা না থাকায় এগুলোকে সুইং স্টেট বলা হয়।
গতকাল রোববার প্রকাশিত জরিপে দেখা যায়, ছয়টি সুইং স্টেটের পাঁচটিতেই বাইডেনের তুলনায় এগিয়ে রয়েছেন ট্রাম্প। নেভাডা অঙ্গরাজ্যে প্রায় ১১ পয়েন্টে এগিয়ে আছেন ট্রাম্প। জর্জিয়া, অ্যারিজোনা, মিশিগান ও পেনসিলভানিয়াতেও কম ব্যবধানে এগিয়ে আছেন তিনি। শুধু উইসকনসিনে মাত্র দুই পয়েন্টের ব্যবধানে এগিয়ে আছেন বাইডেন।
জরিপে অংশগ্রহণকারী দুই-তৃতীয়াংশই মনে করেন, যুক্তরাষ্ট্র ভুল পথে এগোচ্ছে। জরিপে অংশগ্রহণকারীদের বড় একটি অংশ মনে করেন, বাইডেন প্রশাসনের নীতি তাঁদের ব্যক্তিগতভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। এমনকি বাইডেনের অর্ধেক সমর্থকই তাঁর নীতির প্রতি অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন। ৬২ শতাংশ অংশগ্রহণকারী মনে করেন, প্রেসিডেন্ট পদের জন্য বাইডেনের মনের জোর কম।
প্রতি ১০ জনে ৬ জন অংশগ্রহণকারীই অর্থনৈতিক বিষয়ে বাইডেনের চেয়ে ট্রাম্পের ওপর বেশি ভরসা দেখিয়েছেন। ২০২৪ সালের নির্বাচনের জন্য অর্থনীতিকেই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু বলে মনে করছেন অধিকাংশ উত্তরদাতা। এ ছাড়া জরিপে শিক্ষা, উপার্জন, বয়স ও লিঙ্গভেদে ট্রাম্পই বেশি গুরুত্ব পাচ্ছেন।
জরিপে শুধু ২ শতাংশ অংশগ্রহণকারী, যার মধ্যে ১ শতাংশেরও কম ৩০ বছরের নিচে। তাঁরা মনে করেন, যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি বর্তমানে অসাধারণ অবস্থায় রয়েছে। এ থেকে বোঝা যায়, তরুণ ভোটারদের মধ্যে বাইডেনের জনপ্রিয়তা বেশি। তাঁদের সমর্থনেই ২০২০ সালে বাইডেন জয় পান। তবে গতকাল রোববার প্রকাশিত জরিপে, ট্রাম্পের চেয়ে মাত্র ১ পয়েন্টে এগিয়ে আছেন বাইডেন।
এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম সিবিএসের জরিপে ট্রাম্প বাইডেনের চেয়ে ৩ পয়েন্টে এগিয়ে ছিলেন। জরিপ অনুসারে, ভোটাররা অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে রিপাবলিকানদের ওপরই আস্থা রাখছেন। প্রায় ৪৫ শতাংশ অংশগ্রহণকারীই বলছেন, ট্রাম্পের অধীনে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি বেশি ভালো থাকবে। এ তুলনায় মাত্র ১৮ শতাংশ অংশগ্রহণকারী বাইডেনের ওপর একই আস্থা দেখিয়েছেন। তবে, ৫১ শতাংশ অংশগ্রহণকারীই মনে করেন, উভয় প্রার্থীর নীতিই মধ্যবিত্তের তুলনায় ধনীদের জন্য বেশি সুবিধাজনক।
বাইডেন দ্বিতীয় দফায় ক্ষমতায় এলে অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নাজুক হয়ে পড়বে বলে মত দিয়েছেন ৪৮ শতাংশ। আর ট্রাম্পের বিষয়ে একই ধারণা পোষণ করেন ৩২ শতাংশ।
এমনকি মার্কিনরা ট্রাম্পকে বাইডেনের তুলনায় কম যুদ্ধবাজ বলেও মনে করছেন। প্রায় ৪৭ শতাংশ অংশগ্রহণকারী মনে করেন, ট্রাম্প প্রশাসন ক্ষমতায় এলে বিশ্বে শান্তি ও স্থিতিশীলতা বাড়বে। এ তুলনায় মাত্র ৩১ শতাংশ অংশগ্রহণকারী শান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য বাইডেনের ওপর ভরসা করেন।
জরিপে অধিকাংশ অংশগ্রহণকারী বিদেশের মাটিতে যুদ্ধে জড়ানোর বিপক্ষে ভোট দিয়েছেন। ৭২ শতাংশই মনে করেন, যুক্তরাষ্ট্রের অন্যান্য দেশের বিষয়াদি থেকে দূরে থাকা উচিত। আর ৩৫ শতাংশ মার্কিন আদর্শের চেয়ে সামরিক শক্তির প্রদর্শনকে গুরুত্ব দিয়েছেন। এরপরও অনেক অংশগ্রহণকারীই ইসরায়েল (৫৫ শতাংশ) ও ইউক্রেনে (৫৩) সামরিক সহায়তার পক্ষে ভোট দিয়েছেন।
চীনের পূর্বাঞ্চলের জিয়াংসু প্রদেশে একটি কারিগরি স্কুলে ছুরিকাঘাতে ৮ জন খুন হয়েছেন। আজ শনিবারের এই হামলার ঘটনায় আহত হয়েছেন অন্তত ১৭ জন। হামলার সঙ্গে জড়িত অভিযোগে এক ছাত্রকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বার্তা সংস্থা এএফপি এ খবর দিয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ দ্রুত শেষ হবে। জেলেনস্কি জানান, প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর ট্রাম্পের সঙ্গে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে ‘গঠনমূলক আলোচনা’ হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেশ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট অনূঢ়া কুমারা দিশানায়েকে সাধারণ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয়ের পর প্রধানমন্ত্রীসহ মন্ত্রিপরিষদের অন্য সদস্যদের নিয়োগ দিতে যাচ্ছেন। আগামী সোমবার তিনি এই নিয়োগ দেবেন। নির্বাচনে জয়ী অনূঢ়ার নেতৃত্বাধীন জোট ন্যাশনাল পিপলস পাওয়ারের (এনপিপি) মুখপাত্র তিলউইন সিলভা এ তথ্য জানিয়েছেন।
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ আঙুর আমদানিতে শুল্ক বাড়ালেও সরকার কোনো উদ্যোগ না নেওয়ায় তাঁদের হতাশা বেড়েছে। কারণ, ভারতের মোট আঙুর রপ্তানির প্রায় ২৮ শতাংশ অর্থাৎ প্রায় ৬০ হাজার মেট্রিক টন আঙুর বাংলাদেশে রপ্তানি হয়।
৫ ঘণ্টা আগে