অনলাইন ডেস্ক
ঢাকা: বিশ্বের বিভিন্ন দেশে করোনার টিকা রপ্তানির কথা আগেই জানিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র। সে অনুযায়ী প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার এ সম্পর্কিত একটি পরিকল্পনা ঘোষণা করেন। এতে শুরুতেই আড়াই কোটি ডোজ টিকা সরবরাহের কথা জানানো হয়। প্রথম দফায় যে দেশগুলো এই টিকা পাচ্ছে, সে তালিকায় রয়েছে বাংলাদেশও।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের খবরে বলা হয়, বাকি বিশ্বের সঙ্গে নিজেদের কাছে থাকা করোনার টিকা ভাগ করে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার এ সম্পর্কিত একটি পরিকল্পনার ঘোষণা দেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।
হোয়াইট হাউসের পক্ষ থেকে জানানো হয়, শিগগিরই জাতিসংঘ গৃহীত বৈশ্বিক টিকাদান উদ্যোগ কোভ্যাক্সের মাধ্যমে এই মোট রপ্তানির অন্তত ৭৫ শতাংশ সম্পন্ন করা হবে। বাকি ২৫ শতাংশ সরবরাহ করা হবে সেই সব দেশে, যারা ভীষণ সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে।
এ সম্পর্কিত ঘোষণায় জো বাইডেন বলেন, ‘আমরা বিশ্বের সঙ্গে এই ডোজগুলো ভাগ করে নিচ্ছি কোনো সুবিধা পাওয়ার লক্ষ্যে নয়। বৈশ্বিক এ মহামারি থেকে মুক্তি পেতে ও মানুষের জীবন বাঁচাতেই আমরা এটা করছি।
প্রথম দফায় যে আড়াই কোটি ডোজ সরবরাহ করা হবে, তার মধ্যে ৭০ লাখ আসবে এশিয়ায়। ভারত, বাংলাদেশ, নেপাল, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, আফগানিস্তান, মালদ্বীপ, মালয়েশিয়া, ফিলিপাইন, ভিয়েতনাম, ইন্দোনেশিয়া, থাইল্যান্ড, লাওস, পাপুয়া নিউগিনি, তাইওয়ান ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের দ্বীপ রাষ্ট্রগুলো এই চালান থেকে টিকা পাবে। আফ্রিকায় পাঠানো হবে ৫০ লাখ ডোজ। অঞ্চলটির কোন দেশগুলো এই টিকার ডোজগুলো পাবে, তা আফ্রিকান ইউনিয়নের সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে ঠিক করা হবে। দক্ষিণ ও মধ্য আমেরিকার দেশগুলোর জন্য থাকছে ৬০ লাখ ডোজ। বাইডেনের পরিকল্পনায় এ অঞ্চলের দেশগুলোর মধ্যে ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা, কলম্বিয়া, কোস্টারিকা, পেরু, ইকুয়েডর, প্যারাগুয়ে, বলিভিয়া, গুয়াতেমালা, এল সালভাদর, হন্ডুরাস, পানামা, হাইতিসহ ক্যারিবীয় দ্বীপপুঞ্জের কয়েকটি দেশের নাম উল্লেখ করা হয়েছে।
এর বাইরে মেক্সিকো, কানাডা, দক্ষিণ কোরিয়া, পশ্চিম তির ও গাজা, ইউক্রেন, কসোভো, জর্জিয়া, মিসর, জর্ডান, ইরাক ও ইয়েমেন পাঠানো হবে ৬০ লাখ ডোজ টিকা। একই সঙ্গে এই অংশের ভাগ পাবেন জাতিসংঘের সামনের সারির কর্মীরা।
এ সম্পর্কিত বিবৃতিতে জো বাইডেন বলেন, ‘বৈশ্বিক এই মহামারি সমাপ্তির জন্য যুক্তরাষ্ট্রের শক্তিশালী নেতৃত্ব প্রয়োজন হয়ে পড়েছে। শুধু তাই নয়, পরবর্তী ঝুঁকি শনাক্ত ও রোধে যথাযথভাবে সাড়া দিতে এবং ভবিষ্যতের স্বাস্থ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতে এটি ভীষণভাবে জরুরি হয়ে পড়েছে।’
হোয়াইট হাউসের প্রেসসচিব জেন সাকি যুক্তরাষ্ট্রের এই উদ্যোগকে ‘ঐতিহাসিক’ উল্লেখ করে দাবি করেন, ‘জুনে যুক্তরাষ্ট্রে উৎপাদিত টিকার ১৩ শতাংশই বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পাঠানো হবে। এখন পর্যন্ত বিশ্বের যত দেশ এমন উদ্যোগ নিয়েছে, তার চেয়ে যুক্তরাষ্ট্র পাঁচগুণ বেশি টিকা সরবরাহ করছে।’
এর আগে মার্কিন বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে জানানো হয়েছিল, গত মাসে বাইডেন জুনের মধ্যে সারা বিশ্বে ২ কোটি ডোজ টিকা রপ্তানির কথা বলেছিলেন। এর আগেই তিনি আগামী ৪ জুলাইয়ের মধ্যে অ্যাস্ট্রাজেনেকার ৬ কোটি ডোজ টিকা রপ্তানির প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। সে সময় জানানো হয়েছিল, নতুন প্রতিশ্রুত ২ কোটি ডোজ টিকার মধ্যে অ্যাস্ট্রাজেনেকার পাশাপাশি মডার্না, ফাইজার ও জনসন অ্যান্ড জনসনের টিকা থাকবে। একই সঙ্গে টিকার উৎপাদন বাড়াতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানির সঙ্গে কাজ করার কথাও জানানো হয়।
প্রসঙ্গত, যুক্তরাষ্ট্রের টিকার অতিরিক্ত মজুত নিয়ে বাইডেন প্রশাসনের ওপর অন্য দেশগুলোর চাপ বাড়ছিল। হচ্ছিল সমালোচনাও। এরই মধ্যে টিকাদান কর্মসূচিতে ব্যাপক অগ্রগতি হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের। জুনের শেষ নাগাদ দেশটির প্রাপ্তবয়স্ক জনগোষ্ঠীর ৭০ শতাংশকেই টিকার আওতায় নিয়ে আসা যাবে বলে জানিয়েছে দেশটির প্রশাসন। এদিকে মস্কো ও বেইজিং তাদের নিজস্ব টিকা যেভাবে বিভিন্ন দেশে রপ্তানির মাধ্যমে তথাকথিত ‘টিকা কূটনীতিতে’ এগিয়ে যাচ্ছে, সেটিও যুক্তরাষ্ট্রকে ভাবাচ্ছে। বাইডেনের সাম্প্রতিক এই পদক্ষেপের পেছনে এ বিষয়গুলোই কাজ করছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
যে কারণেই হোক, যুক্তরাষ্ট্রের এই পদক্ষেপের কারণে স্বস্তির শ্বাস ফেলতে পারে বাংলাদেশ। করোনার টিকা পাওয়ার ক্ষেত্রে ভারতের ওপর বাংলাদেশ এক রকম নির্ভরশীল ছিল। কিন্তু দেশটিতে করোনা সংক্রমণ ভয়াবহ মাত্রায় গিয়ে পৌঁছালে এই টিকার প্রাপ্তি নিয়ে সংশয় তৈরি হয়। গত বেশ কিছু দিন ধরে দেশে টিকার প্রাপ্যতার বিষয়টিই মুখ্য আলোচনার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ চীন ও রাশিয়ার দিকে মুখ ফিরিয়েছে। সাড়াও পেয়েছে। এটা শুধু বাংলাদেশের পরিস্থিতি নয়। এই একই পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে এশিয়া, আফ্রিকা ও দক্ষিণ আমেরিকার বহু দেশ। এ অবস্থায় যুক্তরাষ্ট্রের এই পদক্ষেপ নিশ্চয় আশা জাগাচ্ছে। তবে এই সরবরাহ থেকে টিকার ডোজ পেতে হলে বাংলাদেশকেও কূটনৈতিক দক্ষতা দেখাতে হবে। কারণ, যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা প্রেসিডেন্ট বাইডেনের ঘোষণার পরপর দেওয়া বক্তব্যে স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন যে, টিকা পাওয়ার তালিকায় দেশের নামের অদল–বদল করার ক্ষমতা রাখে যুক্তরাষ্ট্র।
ঢাকা: বিশ্বের বিভিন্ন দেশে করোনার টিকা রপ্তানির কথা আগেই জানিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র। সে অনুযায়ী প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার এ সম্পর্কিত একটি পরিকল্পনা ঘোষণা করেন। এতে শুরুতেই আড়াই কোটি ডোজ টিকা সরবরাহের কথা জানানো হয়। প্রথম দফায় যে দেশগুলো এই টিকা পাচ্ছে, সে তালিকায় রয়েছে বাংলাদেশও।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের খবরে বলা হয়, বাকি বিশ্বের সঙ্গে নিজেদের কাছে থাকা করোনার টিকা ভাগ করে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার এ সম্পর্কিত একটি পরিকল্পনার ঘোষণা দেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।
হোয়াইট হাউসের পক্ষ থেকে জানানো হয়, শিগগিরই জাতিসংঘ গৃহীত বৈশ্বিক টিকাদান উদ্যোগ কোভ্যাক্সের মাধ্যমে এই মোট রপ্তানির অন্তত ৭৫ শতাংশ সম্পন্ন করা হবে। বাকি ২৫ শতাংশ সরবরাহ করা হবে সেই সব দেশে, যারা ভীষণ সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে।
এ সম্পর্কিত ঘোষণায় জো বাইডেন বলেন, ‘আমরা বিশ্বের সঙ্গে এই ডোজগুলো ভাগ করে নিচ্ছি কোনো সুবিধা পাওয়ার লক্ষ্যে নয়। বৈশ্বিক এ মহামারি থেকে মুক্তি পেতে ও মানুষের জীবন বাঁচাতেই আমরা এটা করছি।
প্রথম দফায় যে আড়াই কোটি ডোজ সরবরাহ করা হবে, তার মধ্যে ৭০ লাখ আসবে এশিয়ায়। ভারত, বাংলাদেশ, নেপাল, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, আফগানিস্তান, মালদ্বীপ, মালয়েশিয়া, ফিলিপাইন, ভিয়েতনাম, ইন্দোনেশিয়া, থাইল্যান্ড, লাওস, পাপুয়া নিউগিনি, তাইওয়ান ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের দ্বীপ রাষ্ট্রগুলো এই চালান থেকে টিকা পাবে। আফ্রিকায় পাঠানো হবে ৫০ লাখ ডোজ। অঞ্চলটির কোন দেশগুলো এই টিকার ডোজগুলো পাবে, তা আফ্রিকান ইউনিয়নের সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে ঠিক করা হবে। দক্ষিণ ও মধ্য আমেরিকার দেশগুলোর জন্য থাকছে ৬০ লাখ ডোজ। বাইডেনের পরিকল্পনায় এ অঞ্চলের দেশগুলোর মধ্যে ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা, কলম্বিয়া, কোস্টারিকা, পেরু, ইকুয়েডর, প্যারাগুয়ে, বলিভিয়া, গুয়াতেমালা, এল সালভাদর, হন্ডুরাস, পানামা, হাইতিসহ ক্যারিবীয় দ্বীপপুঞ্জের কয়েকটি দেশের নাম উল্লেখ করা হয়েছে।
এর বাইরে মেক্সিকো, কানাডা, দক্ষিণ কোরিয়া, পশ্চিম তির ও গাজা, ইউক্রেন, কসোভো, জর্জিয়া, মিসর, জর্ডান, ইরাক ও ইয়েমেন পাঠানো হবে ৬০ লাখ ডোজ টিকা। একই সঙ্গে এই অংশের ভাগ পাবেন জাতিসংঘের সামনের সারির কর্মীরা।
এ সম্পর্কিত বিবৃতিতে জো বাইডেন বলেন, ‘বৈশ্বিক এই মহামারি সমাপ্তির জন্য যুক্তরাষ্ট্রের শক্তিশালী নেতৃত্ব প্রয়োজন হয়ে পড়েছে। শুধু তাই নয়, পরবর্তী ঝুঁকি শনাক্ত ও রোধে যথাযথভাবে সাড়া দিতে এবং ভবিষ্যতের স্বাস্থ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতে এটি ভীষণভাবে জরুরি হয়ে পড়েছে।’
হোয়াইট হাউসের প্রেসসচিব জেন সাকি যুক্তরাষ্ট্রের এই উদ্যোগকে ‘ঐতিহাসিক’ উল্লেখ করে দাবি করেন, ‘জুনে যুক্তরাষ্ট্রে উৎপাদিত টিকার ১৩ শতাংশই বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পাঠানো হবে। এখন পর্যন্ত বিশ্বের যত দেশ এমন উদ্যোগ নিয়েছে, তার চেয়ে যুক্তরাষ্ট্র পাঁচগুণ বেশি টিকা সরবরাহ করছে।’
এর আগে মার্কিন বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে জানানো হয়েছিল, গত মাসে বাইডেন জুনের মধ্যে সারা বিশ্বে ২ কোটি ডোজ টিকা রপ্তানির কথা বলেছিলেন। এর আগেই তিনি আগামী ৪ জুলাইয়ের মধ্যে অ্যাস্ট্রাজেনেকার ৬ কোটি ডোজ টিকা রপ্তানির প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। সে সময় জানানো হয়েছিল, নতুন প্রতিশ্রুত ২ কোটি ডোজ টিকার মধ্যে অ্যাস্ট্রাজেনেকার পাশাপাশি মডার্না, ফাইজার ও জনসন অ্যান্ড জনসনের টিকা থাকবে। একই সঙ্গে টিকার উৎপাদন বাড়াতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানির সঙ্গে কাজ করার কথাও জানানো হয়।
প্রসঙ্গত, যুক্তরাষ্ট্রের টিকার অতিরিক্ত মজুত নিয়ে বাইডেন প্রশাসনের ওপর অন্য দেশগুলোর চাপ বাড়ছিল। হচ্ছিল সমালোচনাও। এরই মধ্যে টিকাদান কর্মসূচিতে ব্যাপক অগ্রগতি হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের। জুনের শেষ নাগাদ দেশটির প্রাপ্তবয়স্ক জনগোষ্ঠীর ৭০ শতাংশকেই টিকার আওতায় নিয়ে আসা যাবে বলে জানিয়েছে দেশটির প্রশাসন। এদিকে মস্কো ও বেইজিং তাদের নিজস্ব টিকা যেভাবে বিভিন্ন দেশে রপ্তানির মাধ্যমে তথাকথিত ‘টিকা কূটনীতিতে’ এগিয়ে যাচ্ছে, সেটিও যুক্তরাষ্ট্রকে ভাবাচ্ছে। বাইডেনের সাম্প্রতিক এই পদক্ষেপের পেছনে এ বিষয়গুলোই কাজ করছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
যে কারণেই হোক, যুক্তরাষ্ট্রের এই পদক্ষেপের কারণে স্বস্তির শ্বাস ফেলতে পারে বাংলাদেশ। করোনার টিকা পাওয়ার ক্ষেত্রে ভারতের ওপর বাংলাদেশ এক রকম নির্ভরশীল ছিল। কিন্তু দেশটিতে করোনা সংক্রমণ ভয়াবহ মাত্রায় গিয়ে পৌঁছালে এই টিকার প্রাপ্তি নিয়ে সংশয় তৈরি হয়। গত বেশ কিছু দিন ধরে দেশে টিকার প্রাপ্যতার বিষয়টিই মুখ্য আলোচনার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ চীন ও রাশিয়ার দিকে মুখ ফিরিয়েছে। সাড়াও পেয়েছে। এটা শুধু বাংলাদেশের পরিস্থিতি নয়। এই একই পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে এশিয়া, আফ্রিকা ও দক্ষিণ আমেরিকার বহু দেশ। এ অবস্থায় যুক্তরাষ্ট্রের এই পদক্ষেপ নিশ্চয় আশা জাগাচ্ছে। তবে এই সরবরাহ থেকে টিকার ডোজ পেতে হলে বাংলাদেশকেও কূটনৈতিক দক্ষতা দেখাতে হবে। কারণ, যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা প্রেসিডেন্ট বাইডেনের ঘোষণার পরপর দেওয়া বক্তব্যে স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন যে, টিকা পাওয়ার তালিকায় দেশের নামের অদল–বদল করার ক্ষমতা রাখে যুক্তরাষ্ট্র।
আগামী বছরের জানুয়ারি মাসের ২৮ তারিখ শুরু হবে ৪৮ তম কলকাতা আন্তর্জাতিক বইমেলা। বিগত কয়েক দশক ধরে বাংলাদেশ এই মেলায় নিয়মিত অংশগ্রহণ করলেও এবার অংশগ্রহণকারী দেশের তালিকায় নেই। আয়োজকদের ঘোষণা অনুযায়ী, এবারের মেলায় মূল প্রতিপাদ্য দেশ হিসেবে থাকবে জার্মানি। সেখানে প্রদর্শিত হবে জার্মানির
১৯ মিনিট আগেভারত ভাগের জন্য মুসলিম লীগকে দায়ী করেছেন উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। গতকাল শনিবার রাজ্যের আলীগড় জেলায় এক নির্বাচনী জনসভায় তিনি স্থানীয় সমাজবাদী পার্টিকে একই ধারায় মুসলিম লীগের সঙ্গে তুলনা করেছেন। বলেছেন, সমাজবাদী পার্টিও মুসলিম লীগের পথ অনুসরণ করছে
৪১ মিনিট আগেইসরায়েলের সামরিক হামলায় ইরানের পারচিন এলাকার একটি অত্যন্ত গোপন পারমাণবিক অস্ত্র গবেষণা কেন্দ্র ধ্বংস হয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম এক্সিওসের প্রতিবেদনে। গত অক্টোবরের শেষ দিকে এই হামলা চালানো হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তিন মার্কিন কর্মকর্তা, এক ইসরায়েলি কর্মকর্তা
২ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর বাড়ির কাছে দুটি ফ্লেয়ার (অল্প সময়ের জন্য জ্বলতে থাকা আগুনের গোলা) পড়েছে। গতকাল শনিবার ভূমধ্যসাগর তীরবর্তী ইসরায়েলি শহর সিজারিয়ায় অবস্থিত নেতানিয়াহুর বাসভবনে এই হামলার ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছে ইসরায়েলি নিরাপত্তা সংস্থা
২ ঘণ্টা আগে