অনলাইন ডেস্ক
যক্তরাষ্ট্রে অনুষ্ঠিত হচ্ছে মধ্যবর্তী নির্বাচন। এরই মধ্যে অধিকাংশ রাজ্যে ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে, চলছে গণনা। এখন পর্যন্ত কংগ্রেসের সিনেটে ১০০ আসনের মধ্যে ক্ষমতাসীন ডেমোক্রেটিক পার্টি ও বিরোধী রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থীরা ৪৬টি করে আসনে বিজয়ী হয়েছেন। আর প্রতিনিধি পরিষদের ৪৩৫ আসনের মধ্যে রিপাবলিকানরা পেয়েছেন ১৯১ আসন এবং ডেমোক্র্যাটরা ১৬৮।
এদিকে মধ্যবর্তী নির্বাচনের পরই আগামী ২০২৪ সালের সাধারণ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ঘোষণা দিতে পারেন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। আগামী সপ্তাহের মঙ্গলবার (১৫ নভেম্বর) এ ঘোষণা দেওয়া হতে পারে বলে ট্রাম্প নিজেই ইঙ্গিত দিয়েছেন। বুধবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে রয়টার্স।
ট্রাম্প বলেন, ‘আগামী ১৫ নভেম্বর ফ্লোরিডার মার-এ-লাগোতে বড় ঘোষণা দিতে যাচ্ছি।’
ওহাইওর সিনেট প্রার্থী জে ডি ভ্যান্সের পক্ষে প্রচার চালাতে গিয়ে সমর্থকদের উদ্দেশ তিনি এ কথা বলেন।
আগামী ২০২৪ সালের নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার ইঙ্গিত মিললেও খোদ রিপাবলিকানদের অনেকেই ট্রাম্পকে যোগ্য মানছেন না। এক জরিপে দেখা যায়, তিনটি ব্যাটলগ্রাউন্ড রাজ্যের ভোটাররা ৭৬ বছর বয়সী ট্রাম্পকে নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। ভোটাররা ট্রাম্পের বয়স, ব্যক্তিত্ব এবং সাধারণ নির্বাচনে তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ক্ষমতা নিয়ে উদ্বিগ্ন।
গতকাল মঙ্গলবার মধ্যবর্তী নির্বাচনে মিশিগানের বার্মিংহামে রিপাবলিকানদের ভোট গণনা করেন গর্ডন নেলসন। তিনি বলেন, ‘আমি ট্রাম্পকে দুবার ভোট দিয়েছি। কিন্তু দেশের রাজনীতির উত্তেজনাকর পরিবেশ এবং কংগ্রেসে ডেমোক্র্যাটদের সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য ট্রাম্প দায়ী।’
গর্ডন নেলসন বলেন, ‘ট্রাম্পকে নির্বাচন থেকে দূরে রাখতে আমি যা যা করতে পারি তা করব। তিনি বিভেদ সৃষ্টিকারী, আমি তাঁকে পছন্দ করি না।’
গর্ডন নেলসনের এই মত অ্যারিজোনা, জর্জিয়া এবং মিশিগানের ছয় রিপাবলিকান ভোটারের সঙ্গে শেয়ার করা হয়। তাদের বেশির ভাগই ট্রাম্পের প্রতি বিতৃষ্ণা প্রকাশ করেন। এর আগে গত মাসে রয়টার্সের এক জরিপে ৬০ শতাংশ রিপাবলিকান ট্রাম্পের নির্বাচনে লড়াইয়ের পক্ষে মত দেন। ট্রাম্পকে নির্বাচনে চান না বলে মত দেন ৩৬ শতাংশ।
গতকাল মঙ্গলবার এডিসন রিসার্চ দ্বারা প্রকাশিত এক জরিপে দেখা যায়, ১০ জনের মধ্যে ছয়জনই চান না ট্রাম্প আগামী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করুক।
তবে কৌশলবিদ এবং দলের নেতারা বলছেন, আগামী ২০২৪ সালের নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে ট্রাম্প ফেবারিট।
তবে ট্রাম্প একাই নন, রিপাবলিকান শিবিরে প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে আছেন ফ্লোরিডার গভর্নর রন ডিসান্টিস, সাউথ ডাকোটার গভর্নর ক্রিস্টি নয়েম, নর্থ ক্যারোলিনার সাবেক গভর্নর নিকি হ্যালি। রক্ষণশীল রাজনীতি এবং বিভেদ সৃষ্টিকারী কথা কম বলায় ভোটারদের অনেকেই তাদের কৃতিত্ব দেন।
উল্লেখ্য, ২০২০ সালের নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্প পেয়েছিলেন ৭ কোটি ২০ লাখ ভোট। আর ডেমোক্র্যাট প্রার্থী জো বাইডেন পান ৮ কোটি ১০ লাখ ভোট। ডোনাল্ড ট্রাম্পকে হারিয়ে ক্ষমতায় আসেন বাইডেন।
২০২০ সালের নির্বাচনে জালিয়াতি হয়েছে দাবি করে ট্রাম্প বলেন, ‘আমি দুবার নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে দুবারই জয়লাভ করেছি। প্রথমবারের চেয়ে দ্বিতীয়বার নির্বাচনে অংশ নিয়ে আমি বেশি ভালো ফল করেছি। ২০১৬ সালের নির্বাচনে আমি যত ভোট পেয়েছি, ২০২০ সালের নির্বাচনে তার চেয়ে লাখো ভোট বেশি পেয়েছি।’
যক্তরাষ্ট্রে অনুষ্ঠিত হচ্ছে মধ্যবর্তী নির্বাচন। এরই মধ্যে অধিকাংশ রাজ্যে ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে, চলছে গণনা। এখন পর্যন্ত কংগ্রেসের সিনেটে ১০০ আসনের মধ্যে ক্ষমতাসীন ডেমোক্রেটিক পার্টি ও বিরোধী রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থীরা ৪৬টি করে আসনে বিজয়ী হয়েছেন। আর প্রতিনিধি পরিষদের ৪৩৫ আসনের মধ্যে রিপাবলিকানরা পেয়েছেন ১৯১ আসন এবং ডেমোক্র্যাটরা ১৬৮।
এদিকে মধ্যবর্তী নির্বাচনের পরই আগামী ২০২৪ সালের সাধারণ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ঘোষণা দিতে পারেন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। আগামী সপ্তাহের মঙ্গলবার (১৫ নভেম্বর) এ ঘোষণা দেওয়া হতে পারে বলে ট্রাম্প নিজেই ইঙ্গিত দিয়েছেন। বুধবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে রয়টার্স।
ট্রাম্প বলেন, ‘আগামী ১৫ নভেম্বর ফ্লোরিডার মার-এ-লাগোতে বড় ঘোষণা দিতে যাচ্ছি।’
ওহাইওর সিনেট প্রার্থী জে ডি ভ্যান্সের পক্ষে প্রচার চালাতে গিয়ে সমর্থকদের উদ্দেশ তিনি এ কথা বলেন।
আগামী ২০২৪ সালের নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার ইঙ্গিত মিললেও খোদ রিপাবলিকানদের অনেকেই ট্রাম্পকে যোগ্য মানছেন না। এক জরিপে দেখা যায়, তিনটি ব্যাটলগ্রাউন্ড রাজ্যের ভোটাররা ৭৬ বছর বয়সী ট্রাম্পকে নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। ভোটাররা ট্রাম্পের বয়স, ব্যক্তিত্ব এবং সাধারণ নির্বাচনে তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ক্ষমতা নিয়ে উদ্বিগ্ন।
গতকাল মঙ্গলবার মধ্যবর্তী নির্বাচনে মিশিগানের বার্মিংহামে রিপাবলিকানদের ভোট গণনা করেন গর্ডন নেলসন। তিনি বলেন, ‘আমি ট্রাম্পকে দুবার ভোট দিয়েছি। কিন্তু দেশের রাজনীতির উত্তেজনাকর পরিবেশ এবং কংগ্রেসে ডেমোক্র্যাটদের সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য ট্রাম্প দায়ী।’
গর্ডন নেলসন বলেন, ‘ট্রাম্পকে নির্বাচন থেকে দূরে রাখতে আমি যা যা করতে পারি তা করব। তিনি বিভেদ সৃষ্টিকারী, আমি তাঁকে পছন্দ করি না।’
গর্ডন নেলসনের এই মত অ্যারিজোনা, জর্জিয়া এবং মিশিগানের ছয় রিপাবলিকান ভোটারের সঙ্গে শেয়ার করা হয়। তাদের বেশির ভাগই ট্রাম্পের প্রতি বিতৃষ্ণা প্রকাশ করেন। এর আগে গত মাসে রয়টার্সের এক জরিপে ৬০ শতাংশ রিপাবলিকান ট্রাম্পের নির্বাচনে লড়াইয়ের পক্ষে মত দেন। ট্রাম্পকে নির্বাচনে চান না বলে মত দেন ৩৬ শতাংশ।
গতকাল মঙ্গলবার এডিসন রিসার্চ দ্বারা প্রকাশিত এক জরিপে দেখা যায়, ১০ জনের মধ্যে ছয়জনই চান না ট্রাম্প আগামী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করুক।
তবে কৌশলবিদ এবং দলের নেতারা বলছেন, আগামী ২০২৪ সালের নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে ট্রাম্প ফেবারিট।
তবে ট্রাম্প একাই নন, রিপাবলিকান শিবিরে প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে আছেন ফ্লোরিডার গভর্নর রন ডিসান্টিস, সাউথ ডাকোটার গভর্নর ক্রিস্টি নয়েম, নর্থ ক্যারোলিনার সাবেক গভর্নর নিকি হ্যালি। রক্ষণশীল রাজনীতি এবং বিভেদ সৃষ্টিকারী কথা কম বলায় ভোটারদের অনেকেই তাদের কৃতিত্ব দেন।
উল্লেখ্য, ২০২০ সালের নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্প পেয়েছিলেন ৭ কোটি ২০ লাখ ভোট। আর ডেমোক্র্যাট প্রার্থী জো বাইডেন পান ৮ কোটি ১০ লাখ ভোট। ডোনাল্ড ট্রাম্পকে হারিয়ে ক্ষমতায় আসেন বাইডেন।
২০২০ সালের নির্বাচনে জালিয়াতি হয়েছে দাবি করে ট্রাম্প বলেন, ‘আমি দুবার নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে দুবারই জয়লাভ করেছি। প্রথমবারের চেয়ে দ্বিতীয়বার নির্বাচনে অংশ নিয়ে আমি বেশি ভালো ফল করেছি। ২০১৬ সালের নির্বাচনে আমি যত ভোট পেয়েছি, ২০২০ সালের নির্বাচনে তার চেয়ে লাখো ভোট বেশি পেয়েছি।’
অমিত শাহ বলেন, ‘হেমন্ত সরেন অনুপ্রবেশকারীদের প্রবেশ করতে দিচ্ছেন। তারা উপজাতিদের জমি দখল করছে। এটি কখনোই মেনে নেওয়া হবে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘হেমন্ত সরেন কংগ্রেসের সহযোগিতায় মুসলিমদের জন্য সংরক্ষণ (কোটা) ব্যবস্থা চালু করার চেষ্টা করছেন। আমি হুঁশিয়ারি দিচ্ছি, বিজেপি এ ধরনের কোনো পরিকল্পনা সফল হতে দেবে
২ ঘণ্টা আগেচীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সুস্থ ও ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তোলার জন্য চারটি সীমারেখা নির্ধারণ করেছেন। যেগুলো অতিক্রম করা যুক্তরাষ্ট্রের জন্য উচিত হবে। গতকাল শনিবার পেরুর রাজধানী লিমায় এশিয়া-প্যাসিফিক ইকোনমিক কো-অপারেশন (এপেক) ফোরামে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্
৩ ঘণ্টা আগেভারতের রাজনৈতিক দল লোকতন্ত্র বাঁচাও অভিযান দাবি করেছে, ঝাড়খণ্ডের প্রথম দফার নির্বাচনে ভোটাররা বিদ্বেষের রাজনীতি নয়, জনস্বার্থের ইস্যুতে ভোট দিয়েছেন। দলের সদস্যরা রাজ্যের সাঁওতাল পরগণা অঞ্চলের দুমকায় সাংবাদিকদের জানান, ১৩ নভেম্বর অনুষ্ঠিত ঝাড়খন্ড বিধানসভা নির্বাচনের প্রথম দফায় ৪৩টি আসনের ভোটারদের সঙ্
৩ ঘণ্টা আগেঝাড়খণ্ডের প্রায় প্রতিটি চৌরাস্তার কাছে বিজেপির বিশাল বিশাল ব্যানার-হোর্ডিং। এগুলোতে ভোটারদের সামনে দুটি বিকল্প দেওয়া হয়েছে। একটিতে লেখা, ‘হয় অনুপ্রবেশকারীদের আশ্রয় দাও অথবা আদিবাসীদের বাঁচাও।’ অন্যান্য ব্যানার-হোর্ডিংগুলোতেও একই বার্তা। এর সবই মূলত রাজ্যে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের নিয়ে ভয় ছড়ানোর কৌ
৩ ঘণ্টা আগে