অনলাইন ডেস্ক
দশ বছর আগেও ইসরায়েল ‘আক্ষরিকভাবেই কংগ্রেসকে নিজের’ ভাবতে পারতো। কিন্তু প্রগতিশীল ডেমোক্র্যাটদের কারণে ক্যাপিটল হিলে তাঁদের আর সেই শক্তি নেই। সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গত বৃহস্পতিবার (২৮ অক্টোবর) এক রেডিও শোতে এমনটাই বলেছেন।
ট্রাম্প বলেন, (মার্কিন) কংগ্রেসে আমি সবচেয়ে বড় যে পরিবর্তনটি দেখছি তা হলো- ইসরায়েল যেভাবে আক্ষরিক অর্থেই কংগ্রেসকে নিজের ভাবেত পারতো- আপনি বুঝতেই পেরেছেন (আমি কী বলতে চাচ্ছি)- ১০ বছর আগে, ১৫ বছর আগে যেমনটি ভাবতে পারতো... এবং এটি এত শক্তিশালী ছিল। এত শক্তিশালী ছিল। আর আজ প্রায় বিপরীত অবস্থা।
যুক্তরাষ্ট্রের বেশ প্রভাবশালী রক্ষণশীল অধিকারকর্মী আরি হফম্যান শোয়ে এসব বক্তব্য দেন ট্রাম্প। ৫৭০ কেভিআই নামে রেডিও শো চালান তিনি।
ট্রাম্প তাঁর বক্তব্যে বলেন, আপনাদের মাঝখানে আছে এওসি (আলেকজান্দ্রিয়া ওকাসিয়া কার্তেজ) এবং (ইলহান) ওমর—এবং এই লোকেরা যারা ইসরায়েলকে ঘৃণা করে, তারা এটি কিন্তু মনে প্রাণেই করে—এরাই এখন কংগ্রেসকে নিয়ন্ত্রণ করছে। এবং ইসরায়েল এখন আর কংগ্রেসে কোনো শক্তি নয়। আমি বলতে চাচ্ছি, এটা কেবল আশ্চর্যের ব্যাপার। আমি এমন পরিবর্তন কখনও দেখিনি।
‘এবং আমরা খুব দীর্ঘ সময় কথা বলার সময় পাবো না, কিন্তু আমি মনে করি, আপনি বুঝতে পারছেন আমি ঠিক কী বলছি। তাদের এমন ক্ষমতা ছিল, ইসরায়েলের এমন ক্ষমতা ছিল- এবং সঠিকভাবেই- কংগ্রেসের ওপরে যে ক্ষমতা ছিল, সেটি এখন আর নেই। এটা আসলেই অবিশ্বাস্য!’
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক এ প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমাকে বলা হয়েছিল, আমি ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারতাম এবং খুব সহজেই জিততে পারতাম- তাঁরা ওই জায়গাটাতে আমাকে দেখতে পছন্দ করেন। আপনি যদি ভোটের দিকে তাকান, এটা বিশ্বাস করা মুশকিল যে, আমি ইহুদি ভোটারদের কাছ থেকে ততোখানি ভোট পাইনি, যতোটা আমি পেতে পারতাম বলে আপনি ভাবছেন। এই দেশের ইহুদি জনগণ, তাদের মধ্যে অনেকেই, ইসরায়েলকে পছন্দ করে না। নিউ ইয়র্ক টাইমসের দিকে তাকান, দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস ইসরায়েলের প্রতি ভয়ঙ্কর রকম বিরূপ, এটা আমি বলবো খুবই খারাপ ব্যাপার।
প্রেসিডেন্ট হিসেবে তাঁর মেয়াদকালে, ট্রাম্প প্রায়ই ইসরায়েলের প্রগতিশীল সমালোচকদের ইহুদি-বিদ্বেষী (অ্যান্টি সেমিটিক) বলে অভিযুক্ত করেছেন। তিনি আমেরিকার ইহুদিদেরও সমালোচনা করেছেন। যারা বারবার ডেমোক্র্যাটদের ভোট দিয়েছেন তাঁদের হয় জ্ঞানের অভাব বা অনুগত নয় বলে সাব্যস্ত করেছেন ট্রাম্প। ‘দ্বৈত আনুগত্য নিয়ে অ্যান্টি-সেমিটিক প্রপাগান্ডা উসকে দেওয়ার জন্য’ তাঁদের তীব্র সমালোচনা করেছেন।
গত মে মাসে ইসরায়েল এবং হামাসের মধ্যকার রক্তক্ষয়ী সংঘাতের সময় এই সমালোচনার পুনরাবৃত্তি করেন ট্রাম্প। তিনি বলেন, অবিশ্বাস্যভাবে ডেমোক্র্যাটরাও উন্মাদের মতো আমেরিকান-বিরোধী কংগ্রেস ম্যান ইলহান ওমর এবং অন্যদের পাশে দাঁড়িয়েছে। এরা সন্ত্রাসী হামলায় আক্রান্ত ইসরায়েলকে বর্বরভাবে আক্রমণ করেছে।
তিনি পরে বলেন, ২০২০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ইহুদিরা তাঁকে ভোট না দেওয়ায় তিনি খুব অবাক হয়েছিলেন।
আল্ট্রা-অর্থোডক্স ম্যাগাজিন ‘অ্যামি’কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছিলেন, আমি (গোলান) মালভূমি, জেরুজালেম এবং ইরানের বিষয়ে অনেক কিছু করেছি- ইরান চুক্তি ছিল একটি বিপর্যয়, তাই নয় কি? এবং আমি আরও অনেক কিছু করেছি। যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত ইহুদিরা ইসরায়েলকে যথেষ্ট ভালোবাসে না। বিষয়টা বুঝতে পারছেন তো? আমি কিন্তু অর্থোডক্স ইহুদিদের কথা বলছি না। আমার বিশ্বাস, আমরা ২৫ শতাংশ ইহুদি ভোট পেয়েছি এবং এটা আসলে হিসাবে ধরার মতো সংখ্যাই নয়। পুরো ব্যাপারটা আমার কাছে একেবারে অদ্ভুত মনে হয়!
দশ বছর আগেও ইসরায়েল ‘আক্ষরিকভাবেই কংগ্রেসকে নিজের’ ভাবতে পারতো। কিন্তু প্রগতিশীল ডেমোক্র্যাটদের কারণে ক্যাপিটল হিলে তাঁদের আর সেই শক্তি নেই। সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গত বৃহস্পতিবার (২৮ অক্টোবর) এক রেডিও শোতে এমনটাই বলেছেন।
ট্রাম্প বলেন, (মার্কিন) কংগ্রেসে আমি সবচেয়ে বড় যে পরিবর্তনটি দেখছি তা হলো- ইসরায়েল যেভাবে আক্ষরিক অর্থেই কংগ্রেসকে নিজের ভাবেত পারতো- আপনি বুঝতেই পেরেছেন (আমি কী বলতে চাচ্ছি)- ১০ বছর আগে, ১৫ বছর আগে যেমনটি ভাবতে পারতো... এবং এটি এত শক্তিশালী ছিল। এত শক্তিশালী ছিল। আর আজ প্রায় বিপরীত অবস্থা।
যুক্তরাষ্ট্রের বেশ প্রভাবশালী রক্ষণশীল অধিকারকর্মী আরি হফম্যান শোয়ে এসব বক্তব্য দেন ট্রাম্প। ৫৭০ কেভিআই নামে রেডিও শো চালান তিনি।
ট্রাম্প তাঁর বক্তব্যে বলেন, আপনাদের মাঝখানে আছে এওসি (আলেকজান্দ্রিয়া ওকাসিয়া কার্তেজ) এবং (ইলহান) ওমর—এবং এই লোকেরা যারা ইসরায়েলকে ঘৃণা করে, তারা এটি কিন্তু মনে প্রাণেই করে—এরাই এখন কংগ্রেসকে নিয়ন্ত্রণ করছে। এবং ইসরায়েল এখন আর কংগ্রেসে কোনো শক্তি নয়। আমি বলতে চাচ্ছি, এটা কেবল আশ্চর্যের ব্যাপার। আমি এমন পরিবর্তন কখনও দেখিনি।
‘এবং আমরা খুব দীর্ঘ সময় কথা বলার সময় পাবো না, কিন্তু আমি মনে করি, আপনি বুঝতে পারছেন আমি ঠিক কী বলছি। তাদের এমন ক্ষমতা ছিল, ইসরায়েলের এমন ক্ষমতা ছিল- এবং সঠিকভাবেই- কংগ্রেসের ওপরে যে ক্ষমতা ছিল, সেটি এখন আর নেই। এটা আসলেই অবিশ্বাস্য!’
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক এ প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমাকে বলা হয়েছিল, আমি ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারতাম এবং খুব সহজেই জিততে পারতাম- তাঁরা ওই জায়গাটাতে আমাকে দেখতে পছন্দ করেন। আপনি যদি ভোটের দিকে তাকান, এটা বিশ্বাস করা মুশকিল যে, আমি ইহুদি ভোটারদের কাছ থেকে ততোখানি ভোট পাইনি, যতোটা আমি পেতে পারতাম বলে আপনি ভাবছেন। এই দেশের ইহুদি জনগণ, তাদের মধ্যে অনেকেই, ইসরায়েলকে পছন্দ করে না। নিউ ইয়র্ক টাইমসের দিকে তাকান, দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস ইসরায়েলের প্রতি ভয়ঙ্কর রকম বিরূপ, এটা আমি বলবো খুবই খারাপ ব্যাপার।
প্রেসিডেন্ট হিসেবে তাঁর মেয়াদকালে, ট্রাম্প প্রায়ই ইসরায়েলের প্রগতিশীল সমালোচকদের ইহুদি-বিদ্বেষী (অ্যান্টি সেমিটিক) বলে অভিযুক্ত করেছেন। তিনি আমেরিকার ইহুদিদেরও সমালোচনা করেছেন। যারা বারবার ডেমোক্র্যাটদের ভোট দিয়েছেন তাঁদের হয় জ্ঞানের অভাব বা অনুগত নয় বলে সাব্যস্ত করেছেন ট্রাম্প। ‘দ্বৈত আনুগত্য নিয়ে অ্যান্টি-সেমিটিক প্রপাগান্ডা উসকে দেওয়ার জন্য’ তাঁদের তীব্র সমালোচনা করেছেন।
গত মে মাসে ইসরায়েল এবং হামাসের মধ্যকার রক্তক্ষয়ী সংঘাতের সময় এই সমালোচনার পুনরাবৃত্তি করেন ট্রাম্প। তিনি বলেন, অবিশ্বাস্যভাবে ডেমোক্র্যাটরাও উন্মাদের মতো আমেরিকান-বিরোধী কংগ্রেস ম্যান ইলহান ওমর এবং অন্যদের পাশে দাঁড়িয়েছে। এরা সন্ত্রাসী হামলায় আক্রান্ত ইসরায়েলকে বর্বরভাবে আক্রমণ করেছে।
তিনি পরে বলেন, ২০২০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ইহুদিরা তাঁকে ভোট না দেওয়ায় তিনি খুব অবাক হয়েছিলেন।
আল্ট্রা-অর্থোডক্স ম্যাগাজিন ‘অ্যামি’কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছিলেন, আমি (গোলান) মালভূমি, জেরুজালেম এবং ইরানের বিষয়ে অনেক কিছু করেছি- ইরান চুক্তি ছিল একটি বিপর্যয়, তাই নয় কি? এবং আমি আরও অনেক কিছু করেছি। যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত ইহুদিরা ইসরায়েলকে যথেষ্ট ভালোবাসে না। বিষয়টা বুঝতে পারছেন তো? আমি কিন্তু অর্থোডক্স ইহুদিদের কথা বলছি না। আমার বিশ্বাস, আমরা ২৫ শতাংশ ইহুদি ভোট পেয়েছি এবং এটা আসলে হিসাবে ধরার মতো সংখ্যাই নয়। পুরো ব্যাপারটা আমার কাছে একেবারে অদ্ভুত মনে হয়!
সুপারশপ তো বটেই রাস্তার পাশে ফুটপাতেও আমরা চাইলেই একটি কলা কিনতে পারি। এর জন্য পকেটে অন্তত ১০ টাকা থাকা প্রয়োজন। কিন্তু সেই একই কলা, শুধু দেওয়ালের মধ্যে একটি টেপ দিয়ে আটকানো—এর দাম নাকি ১০ লাখ ডলার ছাড়িয়ে যাবে!
২ ঘণ্টা আগেঝাড়খন্ডের মাদ্রাসাগুলোতে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের আশ্রয় দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন বিজেপি সভাপতি জেপি নাড্ডা। আজ রোববার রাজ্যের বোকারোতে নির্বাচনী জনসভায় তিনি এ অভিযোগ করেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে এ খবর প্রকাশিত হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেইসরায়েলি বিমান হামলায় হিজবুল্লাহ মিডিয়া প্রধান মোহাম্মদ আফিফ নিহত হয়েছেন। আজ রোববার বৈরুতের কেন্দ্রস্থলে রাস আল-নাবা এলাকায় আরব সোশ্যালিস্ট বাথ পার্টির একটি ভবনে হামলা হয়। আরব সোশ্যালিস্ট বাথ পার্টির মহাসচিব আলি হিজাজি আল মায়াদিনকে নিশ্চিত করেছেন, হামলার সময় আফিফ ওই ভবনে ছিলেন।
৩ ঘণ্টা আগেআশঙ্কা করা হয়, অচিরেই পৃথিবীতে ষষ্ঠ মহা বিলুপ্তির কাল আসবে। তবে বিখ্যাত প্রাইমাটোলজিস্ট এবং সংরক্ষণবাদী জেন গুডঅল সতর্ক করেছেন, সেই মহা বিলুপ্তির কাল ভবিষ্যতে ঘটবে এমন নয়, বরং এটি ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গেছে।
৪ ঘণ্টা আগে