অনলাইন ডেস্ক
মধ্যপ্রাচ্যে পারমাণবিক কর্মসূচির বিরোধিতা করা ইসরায়েলের নীতি। রোববার (২০ আগস্ট) দেশটির প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে এক বিবৃতিতে বিষয়টি স্পষ্ট করে দেওয়া হয়েছে।
টাইমস অব ইসরায়েলের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশটির কৌশলগত বিষয়ক মন্ত্রী রন দারমারের সঙ্গে আলোচনার পরই বিবৃতিটি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে প্রকাশ করা হয়। এতে সৌদি পারমাণবিক কর্মসূচিকে সরাসরি অস্বীকার না করলেও প্রতিবেশী দেশগুলোতে এ ধরনের কর্মসূচির বিরোধিতার কথা বলা হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘ইসরায়েল কখনোই তার প্রতিবেশী দেশের জন্য পারমাণবিক কর্মসূচিতে সম্মত ছিল না।’
এ বিষয়ে আরও যোগ করা হয়, ‘এটি ইসরায়েলের নীতি ছিল এবং আছে।’ তবে ভবিষ্যৎ নীতি নিয়ে বিবৃতিতে কিছু বলা হয়নি। উল্লেখ করা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ইতিপূর্বে চারটি ঐতিহাসিক শান্তি চুক্তি সম্পাদন করেছেন, যেগুলো ইসরায়েলের নিরাপত্তা এবং অবস্থানকে শক্তিশালী করেছে। তিনি তাঁর অবস্থান ধরে রাখবেন।
এর আগে গত জুনে সৌদি যুবরাজ ও প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন সালমান এবং যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন একটি বৈঠক করেন। বৈঠকে সৌদি আরবকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপনের অনুরোধ করেছিলেন ব্লিঙ্কেন। সৌদি আরব নিজেদের বেসামরিক পারমাণবিক প্রকল্প চালু এবং এর বাস্তবায়নে মার্কিন সহযোগিতা ও এ-সংক্রান্ত নিরাপত্তা নিশ্চয়তার বিনিময়ে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে রাজি হয়েছিল। যদিও এর আগে রিয়াদ জানিয়েছিল, ফিলিস্তিনি জাতির লক্ষ্য আগে পূরণ হতে হবে—তারপরই তারা ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করবে।
বিবৃতি প্রকাশের আগে গত শুক্রবারও (১৮ আগস্ট) ইসরায়েলের কৌশলগত বিষয়ক মন্ত্রী ডারমার গণমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন, তাঁর দেশ সৌদি পারমাণবিক অস্ত্র কর্মসূচির বিরোধিতা করবে।
মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে পারমাণবিক কর্মসূচির বিরোধিতা করা ইসরাইলের দীর্ঘদিনের নীতি। আরব আমিরাতে অবশ্য একটি পারমাণবিক প্রকল্প রয়েছে। তবে তারা নিজেরা ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করে না।
সৌদি-ইসরায়েল সম্পর্ক বিষয়ে জ্ঞান রাখা একটি সূত্র দাবি করেছে, সৌদি আরবের বেসামরিক পারমাণবিক কর্মসূচিতে অনুমোদন করলে তা হবে—ইসরায়েলের নীতি থেকে নাটকীয় পরিবর্তন। এমনকি যদি মনে করা হয়, সৌদি ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানের ভালো উদ্দেশ্য আছে—তারপরও ইসরায়েল এ ধরনের কর্মসূচিতে অনুমোদন দেবে না। কারণ, এটি একজন ব্যক্তির বা একটি মুহূর্তের সম্পর্কে নয়। এ ধরনের কিছু করলে অবশ্যই ৪০ থেকে ৫০ বছর পরের পরিস্থিতির কথাও মাথায় রাখতে হবে।
জানা গেছে, ইসরায়েলের অতীতের তিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ইয়াল হুলাতা, মীর বেন-শাবাত ও জ্যাকব নাগেল সম্প্রতি সৌদি আরবে বেসামরিক পারমাণবিক কর্মসূচির বিপদ সম্পর্কে সতর্কবার্তা উচ্চারণ করেছিলেন।
মধ্যপ্রাচ্যে পারমাণবিক কর্মসূচির বিরোধিতা করা ইসরায়েলের নীতি। রোববার (২০ আগস্ট) দেশটির প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে এক বিবৃতিতে বিষয়টি স্পষ্ট করে দেওয়া হয়েছে।
টাইমস অব ইসরায়েলের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশটির কৌশলগত বিষয়ক মন্ত্রী রন দারমারের সঙ্গে আলোচনার পরই বিবৃতিটি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে প্রকাশ করা হয়। এতে সৌদি পারমাণবিক কর্মসূচিকে সরাসরি অস্বীকার না করলেও প্রতিবেশী দেশগুলোতে এ ধরনের কর্মসূচির বিরোধিতার কথা বলা হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘ইসরায়েল কখনোই তার প্রতিবেশী দেশের জন্য পারমাণবিক কর্মসূচিতে সম্মত ছিল না।’
এ বিষয়ে আরও যোগ করা হয়, ‘এটি ইসরায়েলের নীতি ছিল এবং আছে।’ তবে ভবিষ্যৎ নীতি নিয়ে বিবৃতিতে কিছু বলা হয়নি। উল্লেখ করা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ইতিপূর্বে চারটি ঐতিহাসিক শান্তি চুক্তি সম্পাদন করেছেন, যেগুলো ইসরায়েলের নিরাপত্তা এবং অবস্থানকে শক্তিশালী করেছে। তিনি তাঁর অবস্থান ধরে রাখবেন।
এর আগে গত জুনে সৌদি যুবরাজ ও প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন সালমান এবং যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন একটি বৈঠক করেন। বৈঠকে সৌদি আরবকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপনের অনুরোধ করেছিলেন ব্লিঙ্কেন। সৌদি আরব নিজেদের বেসামরিক পারমাণবিক প্রকল্প চালু এবং এর বাস্তবায়নে মার্কিন সহযোগিতা ও এ-সংক্রান্ত নিরাপত্তা নিশ্চয়তার বিনিময়ে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে রাজি হয়েছিল। যদিও এর আগে রিয়াদ জানিয়েছিল, ফিলিস্তিনি জাতির লক্ষ্য আগে পূরণ হতে হবে—তারপরই তারা ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করবে।
বিবৃতি প্রকাশের আগে গত শুক্রবারও (১৮ আগস্ট) ইসরায়েলের কৌশলগত বিষয়ক মন্ত্রী ডারমার গণমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন, তাঁর দেশ সৌদি পারমাণবিক অস্ত্র কর্মসূচির বিরোধিতা করবে।
মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে পারমাণবিক কর্মসূচির বিরোধিতা করা ইসরাইলের দীর্ঘদিনের নীতি। আরব আমিরাতে অবশ্য একটি পারমাণবিক প্রকল্প রয়েছে। তবে তারা নিজেরা ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করে না।
সৌদি-ইসরায়েল সম্পর্ক বিষয়ে জ্ঞান রাখা একটি সূত্র দাবি করেছে, সৌদি আরবের বেসামরিক পারমাণবিক কর্মসূচিতে অনুমোদন করলে তা হবে—ইসরায়েলের নীতি থেকে নাটকীয় পরিবর্তন। এমনকি যদি মনে করা হয়, সৌদি ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানের ভালো উদ্দেশ্য আছে—তারপরও ইসরায়েল এ ধরনের কর্মসূচিতে অনুমোদন দেবে না। কারণ, এটি একজন ব্যক্তির বা একটি মুহূর্তের সম্পর্কে নয়। এ ধরনের কিছু করলে অবশ্যই ৪০ থেকে ৫০ বছর পরের পরিস্থিতির কথাও মাথায় রাখতে হবে।
জানা গেছে, ইসরায়েলের অতীতের তিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ইয়াল হুলাতা, মীর বেন-শাবাত ও জ্যাকব নাগেল সম্প্রতি সৌদি আরবে বেসামরিক পারমাণবিক কর্মসূচির বিপদ সম্পর্কে সতর্কবার্তা উচ্চারণ করেছিলেন।
অমিত শাহ বলেন, ‘হেমন্ত সরেন অনুপ্রবেশকারীদের প্রবেশ করতে দিচ্ছেন। তারা উপজাতিদের জমি দখল করছে। এটি কখনোই মেনে নেওয়া হবে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘হেমন্ত সরেন কংগ্রেসের সহযোগিতায় মুসলিমদের জন্য সংরক্ষণ (কোটা) ব্যবস্থা চালু করার চেষ্টা করছেন। আমি হুঁশিয়ারি দিচ্ছি, বিজেপি এ ধরনের কোনো পরিকল্পনা সফল হতে দেবে
৩ ঘণ্টা আগেচীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সুস্থ ও ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তোলার জন্য চারটি সীমারেখা নির্ধারণ করেছেন। যেগুলো অতিক্রম করা যুক্তরাষ্ট্রের জন্য উচিত হবে। গতকাল শনিবার পেরুর রাজধানী লিমায় এশিয়া-প্যাসিফিক ইকোনমিক কো-অপারেশন (এপেক) ফোরামে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্
৪ ঘণ্টা আগেভারতের রাজনৈতিক দল লোকতন্ত্র বাঁচাও অভিযান দাবি করেছে, ঝাড়খণ্ডের প্রথম দফার নির্বাচনে ভোটাররা বিদ্বেষের রাজনীতি নয়, জনস্বার্থের ইস্যুতে ভোট দিয়েছেন। দলের সদস্যরা রাজ্যের সাঁওতাল পরগণা অঞ্চলের দুমকায় সাংবাদিকদের জানান, ১৩ নভেম্বর অনুষ্ঠিত ঝাড়খন্ড বিধানসভা নির্বাচনের প্রথম দফায় ৪৩টি আসনের ভোটারদের সঙ্
৪ ঘণ্টা আগেঝাড়খণ্ডের প্রায় প্রতিটি চৌরাস্তার কাছে বিজেপির বিশাল বিশাল ব্যানার-হোর্ডিং। এগুলোতে ভোটারদের সামনে দুটি বিকল্প দেওয়া হয়েছে। একটিতে লেখা, ‘হয় অনুপ্রবেশকারীদের আশ্রয় দাও অথবা আদিবাসীদের বাঁচাও।’ অন্যান্য ব্যানার-হোর্ডিংগুলোতেও একই বার্তা। এর সবই মূলত রাজ্যে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের নিয়ে ভয় ছড়ানোর কৌ
৪ ঘণ্টা আগে