অনলাইন ডেস্ক
গাজায় উপত্যকায় ইসরায়েলের সঙ্গে যেকোনো যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হওয়ার আগে হামাস যুক্তরাষ্ট্রের কাছে এই নিশ্চয়তা চায় যে, ইসরায়েলি বাহিনী রাফাহে স্থল হামলা চালাবে না। ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের জ্যেষ্ঠ মুখপাত্র ওসামা হামাদান এ কথা বলেছেন। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
ওসামা হামাদান বলেন, ‘আমরা এখনো মূল বিষয়গুলো নিয়ে কথা বলছি, আর সেগুলো হচ্ছে—সম্পূর্ণ যুদ্ধবিরতি এবং গাজা থেকে (ইসরায়েলের) সম্পূর্ণ প্রত্যাহার। দুর্ভাগ্যবশত, নেতানিয়াহুর কাছ থেকে এমন একটি স্পষ্ট বিবৃতি এসেছে যে, যুদ্ধবিরতি হোক বা না হোক, তিনি রাফাহে স্থল অভিযান চালিয়ে যাবেন। আর এর মানে হলো—কোনো যুদ্ধবিরতি হবে না।’
হামাস মুখপাত্র আরও বলেন, ‘যুদ্ধবিরতি অর্জিত হওয়া মানে আমরা বুঝি, রাফাহসহ গাজার কোথাও আর কোনো হামলা হবে না।’
মূলত ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর বিবৃতিতেই যুদ্ধবিরতির ভবিষ্যৎ নিয়ে দেখা দিয়েছে সংশয়। গত সপ্তাহে তিনি বলেছিলেন, গাজায় হামাসের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির চুক্তি হোক বা না হোক, ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী রাফাহে স্থল অভিযান চালাবে।
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে জারি করা এক বিবৃতিতে নেতানিয়াহু বলেছিলেন, ‘যুদ্ধের সব লক্ষ্য অর্জনের আগেই যুদ্ধ বন্ধ করে দেব—এই ধারণা প্রশ্নাতীত। গাজায় হামাসের সঙ্গে যুদ্ধবিরতি চুক্তি হোক বা না হোক, আমরা রাফাহে প্রবেশ করব এবং সম্পূর্ণ বিজয় অর্জনের জন্য সেখানে হামাসের ব্যাটালিয়নগুলো নির্মূল করব।’
যুদ্ধবিরতির আলোচনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র নাম প্রকাশ না করার শর্তে ফিলিস্তিনি সংবাদমাধ্যম আল-কুদসকে জানিয়েছে, হামাসসহ অন্য ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী নিয়ে গঠিত জোট আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই গাজায় যুদ্ধবিরতির লক্ষ্যে একটি চুক্তিতে পৌঁছাবে বলে আশা প্রকাশ করেছে। এই লক্ষ্যে অঞ্চলটির নিয়ন্ত্রক গোষ্ঠী হামাসও শিগগির যুক্তরাষ্ট্র, মিসর ও কাতারের মধ্যস্থতায় উত্থাপিত যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মতি দেবে।
সূত্রটি জানিয়েছে, যুদ্ধবিরতিতে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এখনো ছোট ছোট বেশ কিছু শর্ত উপস্থিত আছে। বিশেষ করে ইসরায়েলি পক্ষের নমনীয়তা, স্থায়ী যুদ্ধবিরতি আলোচনার জন্য ফিলিস্তিনি গোষ্ঠীগুলোর তরফ থেকে উত্থাপিত চুক্তিতে পৌঁছানোর আগে যুদ্ধবিরতি বাস্তবায়ন না করতে ছাড় দেওয়া, হামাসের হাতে বন্দী ইসরায়েলি সেনা কর্মকর্তাদের জীবিত থাকার প্রমাণ ইত্যাদির সাপেক্ষে শিগগির এই চুক্তির আলোচনা শুরু হতে পারে।
অনন্যদিকে, মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন বলেছেন, বর্তমানে যে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা চলছে, তা হামাসের জন্য ‘মেনে নেওয়া খুবই সহজ’ এবং এই প্রস্তাব হামাসের মেনে নেওয়া উচিত। ব্লিঙ্কেন বলেছেন, ‘আমরা অপেক্ষা করছি যে কার্যত তারা (হামাস) যুদ্ধবিরতি ও জিম্মিদের মুক্তির বিষয়ে হ্যাঁ সূচক উত্তর দেয় কি না। এই মুহূর্তে বাস্তবতা হলো, গাজার জনগণ ও যুদ্ধবিরতির মধ্যে দাঁড়িয়ে থাকা একমাত্র বিষয়টিই হলো হামাস।’
গাজায় উপত্যকায় ইসরায়েলের সঙ্গে যেকোনো যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হওয়ার আগে হামাস যুক্তরাষ্ট্রের কাছে এই নিশ্চয়তা চায় যে, ইসরায়েলি বাহিনী রাফাহে স্থল হামলা চালাবে না। ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের জ্যেষ্ঠ মুখপাত্র ওসামা হামাদান এ কথা বলেছেন। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
ওসামা হামাদান বলেন, ‘আমরা এখনো মূল বিষয়গুলো নিয়ে কথা বলছি, আর সেগুলো হচ্ছে—সম্পূর্ণ যুদ্ধবিরতি এবং গাজা থেকে (ইসরায়েলের) সম্পূর্ণ প্রত্যাহার। দুর্ভাগ্যবশত, নেতানিয়াহুর কাছ থেকে এমন একটি স্পষ্ট বিবৃতি এসেছে যে, যুদ্ধবিরতি হোক বা না হোক, তিনি রাফাহে স্থল অভিযান চালিয়ে যাবেন। আর এর মানে হলো—কোনো যুদ্ধবিরতি হবে না।’
হামাস মুখপাত্র আরও বলেন, ‘যুদ্ধবিরতি অর্জিত হওয়া মানে আমরা বুঝি, রাফাহসহ গাজার কোথাও আর কোনো হামলা হবে না।’
মূলত ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর বিবৃতিতেই যুদ্ধবিরতির ভবিষ্যৎ নিয়ে দেখা দিয়েছে সংশয়। গত সপ্তাহে তিনি বলেছিলেন, গাজায় হামাসের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির চুক্তি হোক বা না হোক, ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী রাফাহে স্থল অভিযান চালাবে।
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে জারি করা এক বিবৃতিতে নেতানিয়াহু বলেছিলেন, ‘যুদ্ধের সব লক্ষ্য অর্জনের আগেই যুদ্ধ বন্ধ করে দেব—এই ধারণা প্রশ্নাতীত। গাজায় হামাসের সঙ্গে যুদ্ধবিরতি চুক্তি হোক বা না হোক, আমরা রাফাহে প্রবেশ করব এবং সম্পূর্ণ বিজয় অর্জনের জন্য সেখানে হামাসের ব্যাটালিয়নগুলো নির্মূল করব।’
যুদ্ধবিরতির আলোচনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র নাম প্রকাশ না করার শর্তে ফিলিস্তিনি সংবাদমাধ্যম আল-কুদসকে জানিয়েছে, হামাসসহ অন্য ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী নিয়ে গঠিত জোট আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই গাজায় যুদ্ধবিরতির লক্ষ্যে একটি চুক্তিতে পৌঁছাবে বলে আশা প্রকাশ করেছে। এই লক্ষ্যে অঞ্চলটির নিয়ন্ত্রক গোষ্ঠী হামাসও শিগগির যুক্তরাষ্ট্র, মিসর ও কাতারের মধ্যস্থতায় উত্থাপিত যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মতি দেবে।
সূত্রটি জানিয়েছে, যুদ্ধবিরতিতে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এখনো ছোট ছোট বেশ কিছু শর্ত উপস্থিত আছে। বিশেষ করে ইসরায়েলি পক্ষের নমনীয়তা, স্থায়ী যুদ্ধবিরতি আলোচনার জন্য ফিলিস্তিনি গোষ্ঠীগুলোর তরফ থেকে উত্থাপিত চুক্তিতে পৌঁছানোর আগে যুদ্ধবিরতি বাস্তবায়ন না করতে ছাড় দেওয়া, হামাসের হাতে বন্দী ইসরায়েলি সেনা কর্মকর্তাদের জীবিত থাকার প্রমাণ ইত্যাদির সাপেক্ষে শিগগির এই চুক্তির আলোচনা শুরু হতে পারে।
অনন্যদিকে, মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন বলেছেন, বর্তমানে যে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা চলছে, তা হামাসের জন্য ‘মেনে নেওয়া খুবই সহজ’ এবং এই প্রস্তাব হামাসের মেনে নেওয়া উচিত। ব্লিঙ্কেন বলেছেন, ‘আমরা অপেক্ষা করছি যে কার্যত তারা (হামাস) যুদ্ধবিরতি ও জিম্মিদের মুক্তির বিষয়ে হ্যাঁ সূচক উত্তর দেয় কি না। এই মুহূর্তে বাস্তবতা হলো, গাজার জনগণ ও যুদ্ধবিরতির মধ্যে দাঁড়িয়ে থাকা একমাত্র বিষয়টিই হলো হামাস।’
সুপারশপ তো বটেই রাস্তার পাশে ফুটপাতেও আমরা চাইলেই একটি কলা কিনতে পারি। এর জন্য পকেটে অন্তত ১০ টাকা থাকা প্রয়োজন। কিন্তু সেই একই কলা, শুধু দেওয়ালের মধ্যে একটি টেপ দিয়ে আটকানো—এর দাম নাকি ১০ লাখ ডলার ছাড়িয়ে যাবে!
৮ ঘণ্টা আগেঝাড়খন্ডের মাদ্রাসাগুলোতে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের আশ্রয় দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন বিজেপি সভাপতি জেপি নাড্ডা। আজ রোববার রাজ্যের বোকারোতে নির্বাচনী জনসভায় তিনি এ অভিযোগ করেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে এ খবর প্রকাশিত হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেইসরায়েলি বিমান হামলায় হিজবুল্লাহ মিডিয়া প্রধান মোহাম্মদ আফিফ নিহত হয়েছেন। আজ রোববার বৈরুতের কেন্দ্রস্থলে রাস আল-নাবা এলাকায় আরব সোশ্যালিস্ট বাথ পার্টির একটি ভবনে হামলা হয়। আরব সোশ্যালিস্ট বাথ পার্টির মহাসচিব আলি হিজাজি আল মায়াদিনকে নিশ্চিত করেছেন, হামলার সময় আফিফ ওই ভবনে ছিলেন।
১০ ঘণ্টা আগেআশঙ্কা করা হয়, অচিরেই পৃথিবীতে ষষ্ঠ মহা বিলুপ্তির কাল আসবে। তবে বিখ্যাত প্রাইমাটোলজিস্ট এবং সংরক্ষণবাদী জেন গুডঅল সতর্ক করেছেন, সেই মহা বিলুপ্তির কাল ভবিষ্যতে ঘটবে এমন নয়, বরং এটি ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গেছে।
১১ ঘণ্টা আগে