অনলাইন ডেস্ক
ভাইরাসের জিনগত রূপান্তর (মিউটেশন) একটি স্বাভাবিক এবং নিরবচ্ছিন্ন প্রক্রিয়া। এই রূপান্তরগুলো সবসময় গুরুতর নাও হতে পারে। তবে কখনও এটি বেশ জটিল হয়ে পড়তে। তখন কোনো প্রতিষেধক বা ভ্যাকসিন দিয়ে এটির সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হয়ে পড়ে।
করোনাভাইরাসের ভারতীয় ধরনটির এখন পর্যন্ত দুইবার রূপান্তর ঘটেছে। আনুষ্ঠানিকভাবে এই ধরনের নাম দেওয়া হয়েছে বি১৬১৭। এটি গত অক্টোবরে ভারতে প্রথম শনাক্ত হয়। তবে গণহারে পরীক্ষা না করানোর কারণে এই ধরনের কারণে এই রূপান্তরিত ভাইরাসটির সংক্রমণের ধরন সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা পাওয়া যাচ্ছে না।
গত জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত ভারতের মহারাষ্ট্র রাজ্যে ৩৬১টি নমুনা পরীক্ষায় ২২০টিতেই বি১৬১৭ ধরনটি পাওয়া যায়। এছাড়া বিশ্বের ২১টি দেশেও এই ধরনের সন্ধান মিলেছে বলে জানিয়েছে গ্লোবাল জিনোম সিকোয়েন্সিং ডাটাবেস (জিআইএসএআইডি)। ফলে মহারাষ্ট্রের অবস্থা কেন এতোটা নাজুক তা এই সংক্রমণ শনাক্ত হার দেখে কিছুটা অনুমান করা যেতে পারে।
ভারতে রূপান্তরিত নতুন ধরন নিয়ে লুইজিয়ানা স্টেট ইউনিভার্সিটির ভাইরোলজিস্ট ড. জিমি কামিল বলেন, ভারতীয় ধরনটি যুক্তরাজ্যের ধরনের চেয়ে বেশি সংক্রামক কিনা সেটি নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। তবে আমাদের আতঙ্কিত হওয়ার মতো কিছু নয় এটি।
করোনাভাইরাসের ভারতীয় ধরন নিয়ে এখন পর্যন্ত প্রাপ্ত তথ্য অসম্পূর্ণ বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। এই ধরনটির জিনোম সিক্যুয়েন্স ভারতে করা হয়েছে ২৯৮টি আর বিশ্বে করা হয়েছে ৬৫৬টি। যেখানে শুধু যুক্তরাজ্যের ধরনের জিনোম সিক্যুয়েন্স পাওয়া যাচ্ছে ৩ লাখ ৮৪ হাজারটি।
ভারতে গত ১৫ এপ্রিল থেকেই দৈনিক দুই লাখের বেশি করোনা রোগী শনাক্ত হচ্ছে। পাশাপাশি বেড়েছে মৃত্যুর সংখ্যাও। যেখানে গত বছর ভারত একদিনে সর্বোচ্চ ৯৩ হাজার রোগী দেখেছিল।
যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ক্যাম্ব্রিজের ক্লিনিক্যাল মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের প্রফেসর রবি গুপ্ত বলেন, ভারতের জনসংখ্যার উচ্চ ঘনত্ব নতুন রূপান্তর বিষয়ে পরীক্ষার জন্য আদর্শ পরিবেশ। তবে ভারতে করোনা সংক্রমণের উর্ধ্বগতির প্রধান কারণ প্রচুর জনসমাগম এবং বিধিনিষেধ না মানার প্রবণতা।
বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, বিদ্যমান ভ্যাকসিনগুলোর মাধ্যমে করোনার ভারতীয় ধরন নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। তবে ভ্যাকসিন আরও কার্যকর করতে এর ডিজাইন পরিবর্তন করা দরকার।
ভাইরাসের জিনগত রূপান্তর (মিউটেশন) একটি স্বাভাবিক এবং নিরবচ্ছিন্ন প্রক্রিয়া। এই রূপান্তরগুলো সবসময় গুরুতর নাও হতে পারে। তবে কখনও এটি বেশ জটিল হয়ে পড়তে। তখন কোনো প্রতিষেধক বা ভ্যাকসিন দিয়ে এটির সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হয়ে পড়ে।
করোনাভাইরাসের ভারতীয় ধরনটির এখন পর্যন্ত দুইবার রূপান্তর ঘটেছে। আনুষ্ঠানিকভাবে এই ধরনের নাম দেওয়া হয়েছে বি১৬১৭। এটি গত অক্টোবরে ভারতে প্রথম শনাক্ত হয়। তবে গণহারে পরীক্ষা না করানোর কারণে এই ধরনের কারণে এই রূপান্তরিত ভাইরাসটির সংক্রমণের ধরন সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা পাওয়া যাচ্ছে না।
গত জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত ভারতের মহারাষ্ট্র রাজ্যে ৩৬১টি নমুনা পরীক্ষায় ২২০টিতেই বি১৬১৭ ধরনটি পাওয়া যায়। এছাড়া বিশ্বের ২১টি দেশেও এই ধরনের সন্ধান মিলেছে বলে জানিয়েছে গ্লোবাল জিনোম সিকোয়েন্সিং ডাটাবেস (জিআইএসএআইডি)। ফলে মহারাষ্ট্রের অবস্থা কেন এতোটা নাজুক তা এই সংক্রমণ শনাক্ত হার দেখে কিছুটা অনুমান করা যেতে পারে।
ভারতে রূপান্তরিত নতুন ধরন নিয়ে লুইজিয়ানা স্টেট ইউনিভার্সিটির ভাইরোলজিস্ট ড. জিমি কামিল বলেন, ভারতীয় ধরনটি যুক্তরাজ্যের ধরনের চেয়ে বেশি সংক্রামক কিনা সেটি নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। তবে আমাদের আতঙ্কিত হওয়ার মতো কিছু নয় এটি।
করোনাভাইরাসের ভারতীয় ধরন নিয়ে এখন পর্যন্ত প্রাপ্ত তথ্য অসম্পূর্ণ বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। এই ধরনটির জিনোম সিক্যুয়েন্স ভারতে করা হয়েছে ২৯৮টি আর বিশ্বে করা হয়েছে ৬৫৬টি। যেখানে শুধু যুক্তরাজ্যের ধরনের জিনোম সিক্যুয়েন্স পাওয়া যাচ্ছে ৩ লাখ ৮৪ হাজারটি।
ভারতে গত ১৫ এপ্রিল থেকেই দৈনিক দুই লাখের বেশি করোনা রোগী শনাক্ত হচ্ছে। পাশাপাশি বেড়েছে মৃত্যুর সংখ্যাও। যেখানে গত বছর ভারত একদিনে সর্বোচ্চ ৯৩ হাজার রোগী দেখেছিল।
যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ক্যাম্ব্রিজের ক্লিনিক্যাল মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের প্রফেসর রবি গুপ্ত বলেন, ভারতের জনসংখ্যার উচ্চ ঘনত্ব নতুন রূপান্তর বিষয়ে পরীক্ষার জন্য আদর্শ পরিবেশ। তবে ভারতে করোনা সংক্রমণের উর্ধ্বগতির প্রধান কারণ প্রচুর জনসমাগম এবং বিধিনিষেধ না মানার প্রবণতা।
বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, বিদ্যমান ভ্যাকসিনগুলোর মাধ্যমে করোনার ভারতীয় ধরন নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। তবে ভ্যাকসিন আরও কার্যকর করতে এর ডিজাইন পরিবর্তন করা দরকার।
আশঙ্কা করা হয়, অচিরেই পৃথিবীতে ষষ্ঠ মহা বিলুপ্তির কাল আসবে। তবে বিখ্যাত প্রাইমাটোলজিস্ট এবং সংরক্ষণবাদী জেন গুডঅল সতর্ক করেছেন, সেই মহা বিলুপ্তির কাল ভবিষ্যতে ঘটবে এমন নয়, বরং এটি ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গেছে।
২৩ মিনিট আগেএবার ছিল মিস ইউনিভার্সের ৭৩ তম আয়োজন। মেক্সিকো সিটিতে অনুষ্ঠিত এই প্রতিযোগিতার সর্বশেষ ধাপে স্থান করে নিয়েছিলেন নাইজেরিয়া, মেক্সিকো, থাইল্যান্ড, ভেনেজুয়েলা ও ডেনমার্কের প্রতিযোগীরা। তবে শেষ পর্যন্ত ডেনমার্কই পুরস্কারটি জিতে নিয়ে ইতিহাস গড়েছে।
২ ঘণ্টা আগেসৌদি আরবে বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে জাতীয়, ধর্মীয় ও গোষ্ঠী প্রতীক ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। দেশটির বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দেওয়া নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি রাষ্ট্রীয় সংবাদ মাধ্যম সৌদি গ্যাজেটের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে। ৯০ দিনের মধ্যে নিষেধাজ্ঞা কার্যকর না করলে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
২ ঘণ্টা আগেঅবসরে যাওয়ার প্রায় দুই দশক পর আবারও রিংয়ে ফিরে পুরো পৃথিবীকে তাক লাগালেন বর্তমানে ৫৮ বছর বয়সী সাবেক বিশ্বসেরা বক্সার মাইক টাইসন। শুধু তাই নয়, সর্বশেষ লড়াইয়ে তিনি ২৭ বছর বয়সী তরতাজা বক্সার জ্যাক পলকে চ্যালেঞ্জ জানান।
৩ ঘণ্টা আগে