অনলাইন ডেস্ক
আজ ১০ দিন ধরে ভারতের উত্তরাখন্ড রাজ্যের সিল্কিয়ারা টানেলে আটকা পড়ে আছেন ৪১ জন নির্মাণশ্রমিক। বহু চেষ্টার পর আজ মঙ্গলবার প্রথমবারের মতো তাঁদের পর্যন্ত পৌঁছেছে উদ্ধারকারীদের ক্যামেরা। ১০ দিনের রুদ্ধশ্বাস অপেক্ষার পর আজ কিছুটা হলেও স্বস্তি পেয়েছেন শ্রমিকেরা। পরিবারের সঙ্গে কথা বলার সুযোগ পেয়েছেন কয়েকজন।
গতকাল সোমবার পাহাড় ড্রিল করে ছয় ইঞ্চি ব্যাসের একটি পাইপ শ্রমিকদের অবস্থান পর্যন্ত প্রবেশ করানো সম্ভব হয়। সেটির ভেতর দিয়ে পাঠানো হয় ক্যামেরা। আজ সকালে শ্রমিকদের সঙ্গে ভিডিও যোগাযোগ স্থাপন সম্ভব হয়।
টানেল ধসের স্থানে সুপারভাইজারের সঙ্গে কথা বলার সময় আটকে থাকা শ্রমিক জয়দেব বলেন, ‘দয়া করে রেকর্ড করুন, আমি আমার মাকে কিছু বলব। মা, চিন্তা করো না, আমি ঠিক আছি। সময়মতো খেয়ে নেবে। বাবাকেও সময়মতো খেয়ে নিতে বলবে।’
এ সময় সুপারভাইজারকে শ্রমিকদের সান্ত্বনা দিতে শোনা যায়। তিনি তাঁদের চিন্তা করতে নিষেধ করে বলেন, শিগগিরই উদ্ধার করা হবে।
সুপারভাইজার ওই শ্রমিককে জিজ্ঞেস করেন, তিনি কি তাঁর মা–বাবাকে কিছু বলতে চান? ভয়েস রেকর্ডটি তাঁর বাড়িতে মা-বাবার কাছে পাঠানো হবে।
আটকে থাকা অন্য আরও কয়েকজন শ্রমিক তাঁদের স্বজনদের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। ১০ দিন ধরে আটকে থাকার পরও বেশ ধৈর্য ও সাহসের পরিচয় দিয়ে তাঁরা স্বজনদের দুশ্চিন্তা করতে নিষেধ করেন।
উদ্ধারকাজের তদারক করছেন ইন্টারন্যাশনাল টানেলিং অ্যান্ড আন্ডারগ্রাউন্ড স্পেস অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট আর্নল্ড ডিক্স। তিনি বলেন, ‘৬ ইঞ্চি ব্যাসের এ পাইপকে পুরোপুরি কার্যকর করার জন্য কাজ চলছে।’
আর্নল্ড ডিক্স বলেন, ‘শ্রমিকদের উদ্ধার করার জন্য অগার মেশিন দিয়ে ড্রিল করা হচ্ছে। টানেলের ভেতর নিরাপদ স্থান তৈরির জন্যও কাজ চলছে। এটি অত্যন্ত বিপজ্জনক পরিবেশ। আমরা এটি উদ্ধারকর্মীদের জন্যও নিরাপদ করার চেষ্টা করছি। অগারিংয়ের জন্য বিশেষ প্রকৌশলের প্রয়োজন।’
তিনি আরও বলেন, মার্কিন অগার মেশিনগুলো এ মুহূর্তে কাজ করছে না।
এর আগে আজ উদ্ধারকর্মীরা এ পাইপ দিয়ে এন্ডোস্কোপি ক্যামেরা পাঠান এবং টানেলে আটকে পড়া ৪১ শ্রমিকের ছবি তোলেন। ছবিতে দেখা যায়, টানেলের ভেতরে তাঁদের নড়াচড়ার জন্য যথেষ্ট জায়গা রয়েছে।
উদ্ধারকর্মীরা শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলেন। উদ্ধারকর্মীরা শ্রমিকদের এন্ডোস্কপিক ফ্লেক্সি ক্যামেরার সামনে আসতে অনুরোধ করেন। এরপর তাঁদের সঙ্গে কথা বলেন।
১২ নভেম্বর সিল্কিয়ারা থেকে বারকোট পর্যন্ত নির্মাণাধীন টানেলের একটি অংশ ধসে পড়ে। এতে টানেলটির সিল্কিয়ারা প্রান্তে ৪১ জন নির্মাণশ্রমিক আটকে পড়ে। তাঁরা যে অংশে আটকে পড়েছেন, সেটি দুই কিলোমিটার পর্যন্ত কংক্রিট ঢালাইয়ের শেষ প্রান্ত। এ কারণে শ্রমিকেরা সেখানে নিরাপদে আছেন। টানেলের এ অংশে বিদ্যুৎ ও পানি সরবরাহ করা হচ্ছে।
আজ ১০ দিন ধরে ভারতের উত্তরাখন্ড রাজ্যের সিল্কিয়ারা টানেলে আটকা পড়ে আছেন ৪১ জন নির্মাণশ্রমিক। বহু চেষ্টার পর আজ মঙ্গলবার প্রথমবারের মতো তাঁদের পর্যন্ত পৌঁছেছে উদ্ধারকারীদের ক্যামেরা। ১০ দিনের রুদ্ধশ্বাস অপেক্ষার পর আজ কিছুটা হলেও স্বস্তি পেয়েছেন শ্রমিকেরা। পরিবারের সঙ্গে কথা বলার সুযোগ পেয়েছেন কয়েকজন।
গতকাল সোমবার পাহাড় ড্রিল করে ছয় ইঞ্চি ব্যাসের একটি পাইপ শ্রমিকদের অবস্থান পর্যন্ত প্রবেশ করানো সম্ভব হয়। সেটির ভেতর দিয়ে পাঠানো হয় ক্যামেরা। আজ সকালে শ্রমিকদের সঙ্গে ভিডিও যোগাযোগ স্থাপন সম্ভব হয়।
টানেল ধসের স্থানে সুপারভাইজারের সঙ্গে কথা বলার সময় আটকে থাকা শ্রমিক জয়দেব বলেন, ‘দয়া করে রেকর্ড করুন, আমি আমার মাকে কিছু বলব। মা, চিন্তা করো না, আমি ঠিক আছি। সময়মতো খেয়ে নেবে। বাবাকেও সময়মতো খেয়ে নিতে বলবে।’
এ সময় সুপারভাইজারকে শ্রমিকদের সান্ত্বনা দিতে শোনা যায়। তিনি তাঁদের চিন্তা করতে নিষেধ করে বলেন, শিগগিরই উদ্ধার করা হবে।
সুপারভাইজার ওই শ্রমিককে জিজ্ঞেস করেন, তিনি কি তাঁর মা–বাবাকে কিছু বলতে চান? ভয়েস রেকর্ডটি তাঁর বাড়িতে মা-বাবার কাছে পাঠানো হবে।
আটকে থাকা অন্য আরও কয়েকজন শ্রমিক তাঁদের স্বজনদের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। ১০ দিন ধরে আটকে থাকার পরও বেশ ধৈর্য ও সাহসের পরিচয় দিয়ে তাঁরা স্বজনদের দুশ্চিন্তা করতে নিষেধ করেন।
উদ্ধারকাজের তদারক করছেন ইন্টারন্যাশনাল টানেলিং অ্যান্ড আন্ডারগ্রাউন্ড স্পেস অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট আর্নল্ড ডিক্স। তিনি বলেন, ‘৬ ইঞ্চি ব্যাসের এ পাইপকে পুরোপুরি কার্যকর করার জন্য কাজ চলছে।’
আর্নল্ড ডিক্স বলেন, ‘শ্রমিকদের উদ্ধার করার জন্য অগার মেশিন দিয়ে ড্রিল করা হচ্ছে। টানেলের ভেতর নিরাপদ স্থান তৈরির জন্যও কাজ চলছে। এটি অত্যন্ত বিপজ্জনক পরিবেশ। আমরা এটি উদ্ধারকর্মীদের জন্যও নিরাপদ করার চেষ্টা করছি। অগারিংয়ের জন্য বিশেষ প্রকৌশলের প্রয়োজন।’
তিনি আরও বলেন, মার্কিন অগার মেশিনগুলো এ মুহূর্তে কাজ করছে না।
এর আগে আজ উদ্ধারকর্মীরা এ পাইপ দিয়ে এন্ডোস্কোপি ক্যামেরা পাঠান এবং টানেলে আটকে পড়া ৪১ শ্রমিকের ছবি তোলেন। ছবিতে দেখা যায়, টানেলের ভেতরে তাঁদের নড়াচড়ার জন্য যথেষ্ট জায়গা রয়েছে।
উদ্ধারকর্মীরা শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলেন। উদ্ধারকর্মীরা শ্রমিকদের এন্ডোস্কপিক ফ্লেক্সি ক্যামেরার সামনে আসতে অনুরোধ করেন। এরপর তাঁদের সঙ্গে কথা বলেন।
১২ নভেম্বর সিল্কিয়ারা থেকে বারকোট পর্যন্ত নির্মাণাধীন টানেলের একটি অংশ ধসে পড়ে। এতে টানেলটির সিল্কিয়ারা প্রান্তে ৪১ জন নির্মাণশ্রমিক আটকে পড়ে। তাঁরা যে অংশে আটকে পড়েছেন, সেটি দুই কিলোমিটার পর্যন্ত কংক্রিট ঢালাইয়ের শেষ প্রান্ত। এ কারণে শ্রমিকেরা সেখানে নিরাপদে আছেন। টানেলের এ অংশে বিদ্যুৎ ও পানি সরবরাহ করা হচ্ছে।
সুপারশপ তো বটেই রাস্তার পাশে ফুটপাতেও আমরা চাইলেই একটি কলা কিনতে পারি। এর জন্য পকেটে অন্তত ১০ টাকা থাকা প্রয়োজন। কিন্তু সেই একই কলা, শুধু দেওয়ালের মধ্যে একটি টেপ দিয়ে আটকানো—এর দাম নাকি ১০ লাখ ডলার ছাড়িয়ে যাবে!
৮ ঘণ্টা আগেঝাড়খন্ডের মাদ্রাসাগুলোতে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের আশ্রয় দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন বিজেপি সভাপতি জেপি নাড্ডা। আজ রোববার রাজ্যের বোকারোতে নির্বাচনী জনসভায় তিনি এ অভিযোগ করেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে এ খবর প্রকাশিত হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেইসরায়েলি বিমান হামলায় হিজবুল্লাহ মিডিয়া প্রধান মোহাম্মদ আফিফ নিহত হয়েছেন। আজ রোববার বৈরুতের কেন্দ্রস্থলে রাস আল-নাবা এলাকায় আরব সোশ্যালিস্ট বাথ পার্টির একটি ভবনে হামলা হয়। আরব সোশ্যালিস্ট বাথ পার্টির মহাসচিব আলি হিজাজি আল মায়াদিনকে নিশ্চিত করেছেন, হামলার সময় আফিফ ওই ভবনে ছিলেন।
১০ ঘণ্টা আগেআশঙ্কা করা হয়, অচিরেই পৃথিবীতে ষষ্ঠ মহা বিলুপ্তির কাল আসবে। তবে বিখ্যাত প্রাইমাটোলজিস্ট এবং সংরক্ষণবাদী জেন গুডঅল সতর্ক করেছেন, সেই মহা বিলুপ্তির কাল ভবিষ্যতে ঘটবে এমন নয়, বরং এটি ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গেছে।
১১ ঘণ্টা আগে