অনলাইন ডেস্ক
ঢাকা: গত বছরের জানুয়ারির শুরুতেই হুবেই প্রদেশের উহানে নতুন একটি ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার খবর দিয়েছিলেন এক চিকিৎসক। কিন্তু চীনা কর্তৃপক্ষ তাঁকে পাত্তাই দেয়নি। উল্টো তাঁর মুখ বন্ধ করার উদ্যোগ নেয়। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েই মারা যান সেই চিকিৎসক।
এখন বিশ্বব্যাপী নতুন আতঙ্ক হয়ে দেখা দিয়েছে করোনাভাইরাসের ভারতীয় ধরন। এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার পেছনের গল্পটাও চীনে প্রথম সংক্রমণের ঘটনার মতোই।
করোনাভাইরাসের নতুন ধরনের বিষয়ে মার্চের শুরুর দিকেই সতর্ক করেছিলেন ভারতের একজন প্রবীণ জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ। তিনি বলেছিলেন দেশটির প্রাণকেন্দ্রের একটি গ্রামীণ জেলায় নতুন ধরন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। নতুন এই ধরনের দিকে দ্রুত নজর দেওয়া প্রয়োজন বলে জানিয়েছিলেন তিনি।
ভারত, ইন্দোনেশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রে দীর্ঘ ৩০ বছর কাজ করার অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ডা. সুভাষ সালুঙ্ক রয়টার্সকে বলেন, এই সতর্কতার পরও কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য বিভাগ যথাযথ সাড়া দিতে ব্যর্থ হয়েছে।
ধরনটি বি ১.৬১৭ নামে পরিচিত। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা নাম দিয়েছে ডেলটা। ভারতের ধরনটির সংক্রমণ এখন ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে। এরই মধ্যে বিশ্বের ৪০টি দেশে শনাক্ত হয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা গত মে মাসে এটিকে ‘উদ্বেগজনক রূপ’ বলে অভিহিত করেছে।
এই ধরন কয়েক মাস আগে মহারাষ্ট্র রাজ্যের অমরাবতী জেলায় প্রথম শনাক্ত হয়। ফেব্রুয়ারির দিকে ভারতের স্বাস্থ্য বিভাগ দ্রুত সংক্রমণ বৃদ্ধির কথা জানায়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সাবেক কর্মকর্তা সুভাষ সালুন মার্চের প্রথম দিকেই মহারাষ্ট্রের কয়েকজন জ্যেষ্ঠ স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে এ ব্যাপারে সতর্ক করেছিলেন। এ ছাড়া তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির করোনাভাইরাস উপদেষ্টা ভি কে পাল এবং জাতীয় রোগ নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রের (সিডিসি) প্রধান সুজিত কুমার সিংহের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছিলেন।
সালুঙ্ক রয়টার্সকে বলেন, তিনি পাল ও সিংহকে সতর্ক করেছিলেন। অমরাবতীতে ভাইরাসের পরবর্তী ধরন লক্ষ করা যাচ্ছে, সংক্রমণ বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং এর আচরণ কীভাবে পরিবর্তিত হচ্ছে, সে জন্য আরও নমুনা সিকোয়েন্স তৈরিতে কেন্দ্রীয় সহায়তার অনুরোধ করেছিলেন।
সালুঙ্ক বলেছেন, ‘আমার মতো একজন জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ তাঁদের সতর্ক করে দেওয়ার পরও তাঁরা মনোযোগ দেননি।’
এ ব্যাপারে ভি কে পালের সঙ্গে যোগাযোগ করে রয়টার্স। সালুঙ্কের সঙ্গে কথা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন তিনি।
তবে সালুঙ্কের অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে পাল বলেন, `আমি তাঁর কথা ভারতের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ভাইরোলজি (এনআইভি) বিভাগকে ভালোভাবে দেখার অনুরোধ করেছিলাম। এ ছাড়া মহারাষ্ট্র রাজ্য সরকারকে ভাইরাসের গতিবিধির প্রতি নজর দেওয়ারও অনুরোধ জানিয়েছি।'
ভারতের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ভাইরোলজি কোনো গবেষণা চালিয়েছে কি না, তা রয়টার্স জানতে পারেনি। রয়টার্সকে ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিকেল রিসার্চের সঙ্গে কথা বলার অনুরোধ জানায় এনআইভি। কিন্তু তারা কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি।
পাল বলেন, সরকার জিন সিক্যোয়েন্সিং এবং মহামারির ক্লিনিক্যাল গবেষণা জোরদার করেছে। সরকার বারবার সমস্ত সরঞ্জাম দিয়ে পরীক্ষার ওপর জোর দিয়েছে।
তবে সিডিসির সুজিত কুমার এবং ভারতের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সালুঙ্কের আগাম সতর্কবার্তার বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
সালুঙ্কের সতর্কবার্তার পর বৈজ্ঞানিক পরামর্শদাতাদের একটি ফোরাম মার্চের শুরুর দিকে সতর্কতা জারি করা সত্ত্বেও কেন্দ্র সরকার নির্বাচনী সমাবেশ, ধর্মীয় উৎসব ও অন্যান্য জনসমাগমের অনুমতি দিয়েছে।
অমরাবতীতে প্রথম শনাক্তের পর ৮০ দিনের মধ্যে নতুন ধরনটি যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, সিঙ্গাপুরসহ কয়েক ডজন দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। মহামারি নিয়ন্ত্রণে বৈশ্বিক প্রচেষ্টাকে বড় ধাক্কা দিয়েছে এই নতুন ধরনের সংক্রমণ।
প্রতিটি দেশে ঠিক কতজন নতুন এই ধরনে আক্রান্ত হয়েছেন তা বলা মুশকিল। কারণ খুব কম নমুনা সিকোয়েন্স করা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ গত সপ্তাহে বলেছিল, দেশে নতুনের ধরন ৬ শতাংশ বলে ধারণা করেছন তাঁরা।
এপ্রিলের পর থেকে ভারতে সংক্রমণ বাড়তে থাকে। দেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থা প্রায় ভেঙে পড়ার উপক্রম হয়। হাসপাতালে আইসিইউ ও অক্সিজেনের তীব্র সংকট দেখা দেয়। শ্মশানগুলোতে দিনরাত জ্বলতে থাকে চিতা। কবরস্থানেও দেখা দেয় জায়গার সংকট।
ভারতের কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষবর্ধন গত মাসে বলেছিলেন, দেশে মোট সংক্রমণের ২০ শতাংশই নতুন ধরন।
জানুয়ারির শেষের দিকে ভারতে দৈনিক শনাক্ত ১২ হাজারের নিচে নেমে গিয়েছিল। তখন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ মোদি বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামে (ডব্লিউইএফ) করোনার বিরুদ্ধে বিজয় ঘোষণা করে বলেন, করোনাভাইরাসকে কার্যকরভাবে নিয়ন্ত্রণে এনে তাঁর দেশ মানবতাকে বড় একটি বিপর্যয় থেকে রক্ষা করেছে।
স্থানীয় স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের মতে, নতুন এই ধরন অমরাবতীসহ ভারতের বিরাট অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ছিল। তখন এই ধরন অতটা বিস্তার লাভ করেনি। সরকারি তথ্য অনুসারে, জেলাটিতে ২৯ লাখ মানুষের বসবাস। জানুয়ারিতে প্রতিদিন কয়েক ডজন করোনায় আক্রান্তের ঘটনা ঘটেছে। অমরাবতী জেলার সিভিল সার্জন শ্যামসুন্দর নিকাম তখন বলেছিলেন, জেলায় জনস্বাস্থ্যের তদারকি নিয়ে জনগণের মধ্যে স্বস্তি ছিল।
তবে জানুয়ারির শেষের দিকে হঠাৎ করে সংক্রমণ বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। ফেব্রুয়ারির মধ্যে দৈনিক সংক্রমণ ২০০ ছাড়িয়ে যায়। এক সপ্তাহ পরে তা ৪০০ পার হয়। এরপর বাড়তেই থাকে।
ঢাকা: গত বছরের জানুয়ারির শুরুতেই হুবেই প্রদেশের উহানে নতুন একটি ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার খবর দিয়েছিলেন এক চিকিৎসক। কিন্তু চীনা কর্তৃপক্ষ তাঁকে পাত্তাই দেয়নি। উল্টো তাঁর মুখ বন্ধ করার উদ্যোগ নেয়। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েই মারা যান সেই চিকিৎসক।
এখন বিশ্বব্যাপী নতুন আতঙ্ক হয়ে দেখা দিয়েছে করোনাভাইরাসের ভারতীয় ধরন। এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার পেছনের গল্পটাও চীনে প্রথম সংক্রমণের ঘটনার মতোই।
করোনাভাইরাসের নতুন ধরনের বিষয়ে মার্চের শুরুর দিকেই সতর্ক করেছিলেন ভারতের একজন প্রবীণ জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ। তিনি বলেছিলেন দেশটির প্রাণকেন্দ্রের একটি গ্রামীণ জেলায় নতুন ধরন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। নতুন এই ধরনের দিকে দ্রুত নজর দেওয়া প্রয়োজন বলে জানিয়েছিলেন তিনি।
ভারত, ইন্দোনেশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রে দীর্ঘ ৩০ বছর কাজ করার অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ডা. সুভাষ সালুঙ্ক রয়টার্সকে বলেন, এই সতর্কতার পরও কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য বিভাগ যথাযথ সাড়া দিতে ব্যর্থ হয়েছে।
ধরনটি বি ১.৬১৭ নামে পরিচিত। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা নাম দিয়েছে ডেলটা। ভারতের ধরনটির সংক্রমণ এখন ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে। এরই মধ্যে বিশ্বের ৪০টি দেশে শনাক্ত হয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা গত মে মাসে এটিকে ‘উদ্বেগজনক রূপ’ বলে অভিহিত করেছে।
এই ধরন কয়েক মাস আগে মহারাষ্ট্র রাজ্যের অমরাবতী জেলায় প্রথম শনাক্ত হয়। ফেব্রুয়ারির দিকে ভারতের স্বাস্থ্য বিভাগ দ্রুত সংক্রমণ বৃদ্ধির কথা জানায়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সাবেক কর্মকর্তা সুভাষ সালুন মার্চের প্রথম দিকেই মহারাষ্ট্রের কয়েকজন জ্যেষ্ঠ স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে এ ব্যাপারে সতর্ক করেছিলেন। এ ছাড়া তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির করোনাভাইরাস উপদেষ্টা ভি কে পাল এবং জাতীয় রোগ নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রের (সিডিসি) প্রধান সুজিত কুমার সিংহের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছিলেন।
সালুঙ্ক রয়টার্সকে বলেন, তিনি পাল ও সিংহকে সতর্ক করেছিলেন। অমরাবতীতে ভাইরাসের পরবর্তী ধরন লক্ষ করা যাচ্ছে, সংক্রমণ বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং এর আচরণ কীভাবে পরিবর্তিত হচ্ছে, সে জন্য আরও নমুনা সিকোয়েন্স তৈরিতে কেন্দ্রীয় সহায়তার অনুরোধ করেছিলেন।
সালুঙ্ক বলেছেন, ‘আমার মতো একজন জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ তাঁদের সতর্ক করে দেওয়ার পরও তাঁরা মনোযোগ দেননি।’
এ ব্যাপারে ভি কে পালের সঙ্গে যোগাযোগ করে রয়টার্স। সালুঙ্কের সঙ্গে কথা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন তিনি।
তবে সালুঙ্কের অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে পাল বলেন, `আমি তাঁর কথা ভারতের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ভাইরোলজি (এনআইভি) বিভাগকে ভালোভাবে দেখার অনুরোধ করেছিলাম। এ ছাড়া মহারাষ্ট্র রাজ্য সরকারকে ভাইরাসের গতিবিধির প্রতি নজর দেওয়ারও অনুরোধ জানিয়েছি।'
ভারতের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ভাইরোলজি কোনো গবেষণা চালিয়েছে কি না, তা রয়টার্স জানতে পারেনি। রয়টার্সকে ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিকেল রিসার্চের সঙ্গে কথা বলার অনুরোধ জানায় এনআইভি। কিন্তু তারা কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি।
পাল বলেন, সরকার জিন সিক্যোয়েন্সিং এবং মহামারির ক্লিনিক্যাল গবেষণা জোরদার করেছে। সরকার বারবার সমস্ত সরঞ্জাম দিয়ে পরীক্ষার ওপর জোর দিয়েছে।
তবে সিডিসির সুজিত কুমার এবং ভারতের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সালুঙ্কের আগাম সতর্কবার্তার বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
সালুঙ্কের সতর্কবার্তার পর বৈজ্ঞানিক পরামর্শদাতাদের একটি ফোরাম মার্চের শুরুর দিকে সতর্কতা জারি করা সত্ত্বেও কেন্দ্র সরকার নির্বাচনী সমাবেশ, ধর্মীয় উৎসব ও অন্যান্য জনসমাগমের অনুমতি দিয়েছে।
অমরাবতীতে প্রথম শনাক্তের পর ৮০ দিনের মধ্যে নতুন ধরনটি যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, সিঙ্গাপুরসহ কয়েক ডজন দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। মহামারি নিয়ন্ত্রণে বৈশ্বিক প্রচেষ্টাকে বড় ধাক্কা দিয়েছে এই নতুন ধরনের সংক্রমণ।
প্রতিটি দেশে ঠিক কতজন নতুন এই ধরনে আক্রান্ত হয়েছেন তা বলা মুশকিল। কারণ খুব কম নমুনা সিকোয়েন্স করা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ গত সপ্তাহে বলেছিল, দেশে নতুনের ধরন ৬ শতাংশ বলে ধারণা করেছন তাঁরা।
এপ্রিলের পর থেকে ভারতে সংক্রমণ বাড়তে থাকে। দেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থা প্রায় ভেঙে পড়ার উপক্রম হয়। হাসপাতালে আইসিইউ ও অক্সিজেনের তীব্র সংকট দেখা দেয়। শ্মশানগুলোতে দিনরাত জ্বলতে থাকে চিতা। কবরস্থানেও দেখা দেয় জায়গার সংকট।
ভারতের কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষবর্ধন গত মাসে বলেছিলেন, দেশে মোট সংক্রমণের ২০ শতাংশই নতুন ধরন।
জানুয়ারির শেষের দিকে ভারতে দৈনিক শনাক্ত ১২ হাজারের নিচে নেমে গিয়েছিল। তখন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ মোদি বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামে (ডব্লিউইএফ) করোনার বিরুদ্ধে বিজয় ঘোষণা করে বলেন, করোনাভাইরাসকে কার্যকরভাবে নিয়ন্ত্রণে এনে তাঁর দেশ মানবতাকে বড় একটি বিপর্যয় থেকে রক্ষা করেছে।
স্থানীয় স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের মতে, নতুন এই ধরন অমরাবতীসহ ভারতের বিরাট অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ছিল। তখন এই ধরন অতটা বিস্তার লাভ করেনি। সরকারি তথ্য অনুসারে, জেলাটিতে ২৯ লাখ মানুষের বসবাস। জানুয়ারিতে প্রতিদিন কয়েক ডজন করোনায় আক্রান্তের ঘটনা ঘটেছে। অমরাবতী জেলার সিভিল সার্জন শ্যামসুন্দর নিকাম তখন বলেছিলেন, জেলায় জনস্বাস্থ্যের তদারকি নিয়ে জনগণের মধ্যে স্বস্তি ছিল।
তবে জানুয়ারির শেষের দিকে হঠাৎ করে সংক্রমণ বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। ফেব্রুয়ারির মধ্যে দৈনিক সংক্রমণ ২০০ ছাড়িয়ে যায়। এক সপ্তাহ পরে তা ৪০০ পার হয়। এরপর বাড়তেই থাকে।
চীনের পূর্বাঞ্চলের জিয়াংসু প্রদেশে একটি কারিগরি স্কুলে ছুরিকাঘাতে ৮ জন খুন হয়েছেন। আজ শনিবারের এই হামলার ঘটনায় আহত হয়েছেন অন্তত ১৭ জন। হামলার সঙ্গে জড়িত অভিযোগে এক ছাত্রকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বার্তা সংস্থা এএফপি এ খবর দিয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ দ্রুত শেষ হবে। জেলেনস্কি জানান, প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর ট্রাম্পের সঙ্গে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে ‘গঠনমূলক আলোচনা’ হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেশ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট অনূঢ়া কুমারা দিশানায়েকে সাধারণ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয়ের পর প্রধানমন্ত্রীসহ মন্ত্রিপরিষদের অন্য সদস্যদের নিয়োগ দিতে যাচ্ছেন। আগামী সোমবার তিনি এই নিয়োগ দেবেন। নির্বাচনে জয়ী অনূঢ়ার নেতৃত্বাধীন জোট ন্যাশনাল পিপলস পাওয়ারের (এনপিপি) মুখপাত্র তিলউইন সিলভা এ তথ্য জানিয়েছেন।
৭ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ আঙুর আমদানিতে শুল্ক বাড়ালেও সরকার কোনো উদ্যোগ না নেওয়ায় তাঁদের হতাশা বেড়েছে। কারণ, ভারতের মোট আঙুর রপ্তানির প্রায় ২৮ শতাংশ অর্থাৎ প্রায় ৬০ হাজার মেট্রিক টন আঙুর বাংলাদেশে রপ্তানি হয়।
৮ ঘণ্টা আগে