অনলাইন ডেস্ক
অবশেষে লিজ ট্রাসই হচ্ছেন যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী। স্থানীয় সময় সোমবার (৫ সেপ্টেম্বর) চূড়ান্ত ভোটাভুটির ফলাফলে ঋষি সুনাককে হারিয়ে কনজারভেটিভ পার্টির নেতা নির্বাচিত হয়েছেন তিনি।
ভোটের ফলাফলে দেখা যাচ্ছে, লিজ ট্রাসের পক্ষে ভোট পড়েছে ৫৭ শতাংশ। যেখানে ৮২ দশমিক ৬ শতাংশ দলীয় সদস্য ভোট দিয়েছেন। এত ভোট কাস্টের ঘটনাও রেকর্ড। অবশ্য ত্রুটিপূর্ণভাবে ভোট দেওয়ায় ৬৫৪টি ভোট বাতিল হয়েছে।
মোট ভোটের হিসাবে দেখা যাচ্ছে, লিজ ট্রাস পেয়েছেন ৮১ হাজার ৩২৬টি ভোট, আর ঋষি সুনাক পেয়েছেন ৬০ হাজার ৩৯৯ ভোট।
একাধিক কেলেঙ্কারির জেরে কাছের লোকদের একযোগে পদত্যাগের পর প্রধানমন্ত্রিত্ব ছেড়ে দেওয়া বরিস জনসন ২০১৯ সালে ৬৬ দশমিক ৪ শতাংশ ভোট পেয়ে কনজারভেটিভ পার্টির নেতা নির্বাচিত হয়েছিলেন। আর ২০০৫ সালে ডেভিড ক্যামেরন পেয়েছিলেন ৬৭ দশমিক ৬ শতাংশ এবং আইন ডানকান ২০০১ সালে ৬০ দশমিক ৭ শতাংশ ভোট পেয়ে পার্টির নেতা নির্বাচিত হয়েছিলেন। সে হিসাবে পূর্বসূরীদের তুলনায় সবচেয়ে কম ভোট পেয়ে দলীয় নেতা নির্বাচিত হলেন লিজ ট্রস।
এদিকে কনজারভেটিভ পার্টির নেতা নির্বাচিত করায় দলীয় সদস্যদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে টুইট করেছেন লিজ ট্রাস। দেশের অর্থনীতিকে চাঙা করতে এবং যুক্তরাজ্যের সকল সম্ভাবনাকে সমুন্নত করতে সাহসী পদক্ষেপ নেবেন বলেও অঙ্গীকার করেছেন ট্রাস।
এর মাধ্যমে যুক্তরাজ্যের ক্ষমতাসীন কনজারভেটিভ পার্টির দলীয় প্রধান নির্বাচনের প্রক্রিয়া অবশেষে শেষ হলো। কনজারভেটিভ পার্টির দলীয় প্রধান নির্বাচনের দীর্ঘ প্রক্রিয়ায় সর্বশেষ চূড়ান্ত পর্যায়ে টিকে ছিলেন দুই প্রার্থী—সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ট্রাস এবং সাবেক ব্রিটিশ চ্যান্সেলর অব এক্সচেকার, অর্থাৎ অর্থমন্ত্রী ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনাক।
ব্যাপক অর্থনৈতিক সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে যুক্তরাজ্য। বিষয়টিকে ট্রাসের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন বিশেষজ্ঞরা।
এর আগে একাধিক কেলেঙ্কারির অভিযোগ মাথায় নিয়ে মন্ত্রিসভার সদস্যদের একযোগে পদত্যাগের পরিপ্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রিত্ব ত্যাগের ঘোষণা দেন বরিস জনসন। সে সময়, অর্থাৎ গত আগস্টেই তাঁর স্থলাভিষিক্ত করা ও দলীয় প্রধান বাছাইয়ের জন্য নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরু হয়। চূড়ান্ত পর্যায়ে দলীয় সদস্যদের এই ভোটের মাধ্যমে সেই প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার পাশাপাশি যুক্তরাজ্যের নতুন প্রধানমন্ত্রী বাছাইয়ের বিষয়টিও চূড়ান্ত হতে যাচ্ছে। এই নির্বাচনে অনলাইন ও ডাকযোগে প্রায় ২ লাখ টোরি সদস্য ভোট প্রদান দেন।
অবশেষে লিজ ট্রাসই হচ্ছেন যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী। স্থানীয় সময় সোমবার (৫ সেপ্টেম্বর) চূড়ান্ত ভোটাভুটির ফলাফলে ঋষি সুনাককে হারিয়ে কনজারভেটিভ পার্টির নেতা নির্বাচিত হয়েছেন তিনি।
ভোটের ফলাফলে দেখা যাচ্ছে, লিজ ট্রাসের পক্ষে ভোট পড়েছে ৫৭ শতাংশ। যেখানে ৮২ দশমিক ৬ শতাংশ দলীয় সদস্য ভোট দিয়েছেন। এত ভোট কাস্টের ঘটনাও রেকর্ড। অবশ্য ত্রুটিপূর্ণভাবে ভোট দেওয়ায় ৬৫৪টি ভোট বাতিল হয়েছে।
মোট ভোটের হিসাবে দেখা যাচ্ছে, লিজ ট্রাস পেয়েছেন ৮১ হাজার ৩২৬টি ভোট, আর ঋষি সুনাক পেয়েছেন ৬০ হাজার ৩৯৯ ভোট।
একাধিক কেলেঙ্কারির জেরে কাছের লোকদের একযোগে পদত্যাগের পর প্রধানমন্ত্রিত্ব ছেড়ে দেওয়া বরিস জনসন ২০১৯ সালে ৬৬ দশমিক ৪ শতাংশ ভোট পেয়ে কনজারভেটিভ পার্টির নেতা নির্বাচিত হয়েছিলেন। আর ২০০৫ সালে ডেভিড ক্যামেরন পেয়েছিলেন ৬৭ দশমিক ৬ শতাংশ এবং আইন ডানকান ২০০১ সালে ৬০ দশমিক ৭ শতাংশ ভোট পেয়ে পার্টির নেতা নির্বাচিত হয়েছিলেন। সে হিসাবে পূর্বসূরীদের তুলনায় সবচেয়ে কম ভোট পেয়ে দলীয় নেতা নির্বাচিত হলেন লিজ ট্রস।
এদিকে কনজারভেটিভ পার্টির নেতা নির্বাচিত করায় দলীয় সদস্যদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে টুইট করেছেন লিজ ট্রাস। দেশের অর্থনীতিকে চাঙা করতে এবং যুক্তরাজ্যের সকল সম্ভাবনাকে সমুন্নত করতে সাহসী পদক্ষেপ নেবেন বলেও অঙ্গীকার করেছেন ট্রাস।
এর মাধ্যমে যুক্তরাজ্যের ক্ষমতাসীন কনজারভেটিভ পার্টির দলীয় প্রধান নির্বাচনের প্রক্রিয়া অবশেষে শেষ হলো। কনজারভেটিভ পার্টির দলীয় প্রধান নির্বাচনের দীর্ঘ প্রক্রিয়ায় সর্বশেষ চূড়ান্ত পর্যায়ে টিকে ছিলেন দুই প্রার্থী—সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ট্রাস এবং সাবেক ব্রিটিশ চ্যান্সেলর অব এক্সচেকার, অর্থাৎ অর্থমন্ত্রী ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনাক।
ব্যাপক অর্থনৈতিক সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে যুক্তরাজ্য। বিষয়টিকে ট্রাসের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন বিশেষজ্ঞরা।
এর আগে একাধিক কেলেঙ্কারির অভিযোগ মাথায় নিয়ে মন্ত্রিসভার সদস্যদের একযোগে পদত্যাগের পরিপ্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রিত্ব ত্যাগের ঘোষণা দেন বরিস জনসন। সে সময়, অর্থাৎ গত আগস্টেই তাঁর স্থলাভিষিক্ত করা ও দলীয় প্রধান বাছাইয়ের জন্য নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরু হয়। চূড়ান্ত পর্যায়ে দলীয় সদস্যদের এই ভোটের মাধ্যমে সেই প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার পাশাপাশি যুক্তরাজ্যের নতুন প্রধানমন্ত্রী বাছাইয়ের বিষয়টিও চূড়ান্ত হতে যাচ্ছে। এই নির্বাচনে অনলাইন ও ডাকযোগে প্রায় ২ লাখ টোরি সদস্য ভোট প্রদান দেন।
ইউটিউবে ‘রডিকুলাস’ নামে নিজের একটি পডকাস্টে দৈনন্দিন জীবন নিয়ে কথা বলেন যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনের বাসিন্দা রোসানা পানসিনো। পাঁচ বছর আগে লিউকোমিয়ায় আক্রান্ত হয়ে তাঁর বাবা মারা গিয়েছিলেন। এবার তিনি মৃত বাবার ছাইভস্ম গাঁজার সঙ্গে মিশিয়ে ধূমপান করে উড়িয়ে দিয়েছেন।
৭ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের নির্মিত দূরপাল্লার ATACMS ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ার মাটিতে হামলা করতে ইউক্রেনকে অনুমতি দিয়েছে বাইডেন প্রশাসন। এই সিদ্ধান্তের জের ধরে ইতিমধ্যেই মস্কো এবং ওয়াশিংটনের মধ্যে উত্তেজনা বেড়ে গেছে।
৮ ঘণ্টা আগেভারতের মধ্যপ্রদেশ রাজ্যে অনুষ্ঠিত একটি স্বদেশি মেলা থেকে মুসলিম ব্যবসায়ীদের উচ্ছেদ করার অভিযোগ উঠেছে। উচ্ছেদের শিকার ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করেছেন, রাজ্যের দামোহ জেলার একটি মাঠে আয়োজিত ওই মেলায় অংশ নিতে গিলে ‘মুসলিমদের অনুমতি নেই’ উল্লেখ করে তাঁদের বের করে দেয় কর্তৃপক্ষ।
১০ ঘণ্টা আগেওমরাহ পালনে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে ১ হাজার জনকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছেন সৌদি বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজ আল সৌদ। আজ সোমবার এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে আরব আমিরাত ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজ।
১১ ঘণ্টা আগে