অনলাইন ডেস্ক
নেদারল্যান্ডসের সাধারণ নির্বাচনে অভাবনীয় জয় পেয়েছেন দেশটির ইসলামবিদ্বেষী হিসেবে সুপরিচিত নেতা গ্রিট ওয়াইল্ডার্স। প্রায় সব ভোট গণনায় এই ফলাফল পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছে বিবিসি।
দীর্ঘ ২৫ বছর ধরে ডাচ সংসদে থাকা ফ্রিডম পার্টি (পিভিভি) ৩৭টি আসনে জয়ের পথে আছে। তাঁদের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বামপন্থী জোটের চেয়ে দলটি অনেক এগিয়ে আছে। নির্বাচনে মোট ৯৪ শতাংশ ভোট পড়েছে।
জয় প্রায় চূড়ান্ত জেনে গ্রিট ওয়াইল্ডার্স বলেছেন, ‘ফ্রিডম পার্টিকে এখন আর অবহেলা করা যাবে না। এখন আমরা দেশ চালাব।’
বিবিসি বলছে, এই ফলাফল হবে ডাচ রাজনীতির জন্য বড় এক ঝাঁকুনি, যার প্রভাব ইউরোপেও ছড়াতে পারে। তবে গ্রিট ওয়াইল্ডার্সকে সরকার গঠনে বেশ বেগ পেতে হবে। তাঁকে বাকি দলগুলোকে জোটে টানতে হবে। আপাতত তিনি সংসদের ১৫০ আসনের মধ্যে নিজের আওতায় ৭৬টি আসন চান।
পার্লামেন্টে ৩০০টি আসনের মধ্যে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা কোনো দল পায়নি। সরকার গঠন করতে হলে ৭৬টি আসনের প্রয়োজন। সে জন্য ফ্রিডম পার্টিকে অবশ্যই জোট সরকার গঠন করতে হবে। ফ্রিডম পার্টির পরে যে তিনটি বড় দলের অবস্থান রয়েছে, তারা এরই মধ্যে ওয়াইল্ডারের নেতৃত্বে সরকারে যোগ না দেওয়ার কথা জানিয়ে দিয়েছে।
নির্বাচনের আগে অভিবাসন বিষয়ে বেশ কঠোর বার্তা দিয়ে ওয়াইল্ডার্স বলেছিলেন, ‘সীমান্ত বন্ধ’ এবং তিনি নেদারল্যান্ডে কোরআন নিষিদ্ধের কথাও বলেছিলেন।
বিজয়ী ভাষণে ৬০ বছর বয়সী ওয়াইল্ডার্স বলেন, ‘আমরা দেশ শাসন করতে চাই এবং ৩৫টি আসন দিয়ে আমরা দেশ শাসন করব। ৩৫টি আসন অনেক বড় বিষয় এবং অনেক বড় দায়িত্বও বটে।’
নির্বাচনের আগে দেশটির বড় তিনটি রাজনৈতিক দল ওয়াইল্ডার্সের জোটে অংশ নিতে অস্বীকৃতি জানায় তাঁর উগ্র-ডানপন্থী নীতির জন্য। তবে এখন তাঁর বড় জয়ের কারণে দলগুলো নিজেদের মত পরিবর্তন করতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এদিকে বামপন্থী জোট নির্বাচনে ২৫টি আসন লাভ করেছে। তাঁরা সংসদে দ্বিতীয় অবস্থানে বা বিরোধী দলে থাকবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। এই জোটের নেতা সাবেক ইইউ কমিশনার ফ্রাঁ টিমারম্যানস বলেছেন, ফ্রিডম পার্টির সঙ্গে কোনো সমঝোতায় তিনি যাবেন না।
তিনি সমর্থকদের বলেছেন, ‘এখন ডাচ গণতন্ত্র এবং আইনের শাসনকে রক্ষা করার সময়। আমরা কাউকে এখান থেকে যেতে দেব না। নেদারল্যান্ডসে সবাই সমান।’
নির্বাচনে তৃতীয় ও চতুর্থ স্থানে থাকা বড় দুটি দলের সমর্থন নিয়ে সরকার গঠনের চেষ্টা করবে ফ্রিডম পার্টি। নির্বাচনে তৃতীয় অবস্থানের দিকে এগিয়ে আছে দিলান ইয়েসিলগোজের নেতৃত্বে মধ্যম-ডানপন্থী দল ভিভিডি এবং চতুর্থ স্থানে রয়েছে পিটার ওমটজিগটের নতুন রাজনৈতিক দল। তাঁরা দুজনই ওয়াইল্ডার্সকে অভিনন্দন জানিয়েছেন।
ওয়াইল্ডার্সের সরকার গঠন করা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন ইয়েসিলগোজ। নির্বাচনের আগে ওয়াইল্ডার্সের নেতৃত্বে ক্যাবিনেটে কাজ করবেন না বলেও জানিয়েছেন। তিনি ওয়াইল্ডার্সের সঙ্গে জোট করার সম্ভাবনাও পুরোপুরি খারিজ করে দেননি। বিষয়টি তিনি নিজ দলের সহকর্মীদের সিদ্ধান্তের ওপর ছেড়ে দিয়েছেন।
অন্যদিকে নিউ সোশ্যাল পার্টির নেতা ওমটজিগট প্রথমে বলেছিলেন, তাঁর দল ওয়াইল্ডার্সের সঙ্গে জোট বাঁধবে না। তবে নির্বাচনের পরে বলেছেন, জনগণের দেওয়া ভোটকে তাঁরা কাজে লাগাতে চান।
ওয়াইল্ডারের নেতৃত্বে ফ্রিডম পার্টির জয় ইউরোপজুড়ে একটি বড় ধাক্কা দেবে। কারণ, নেদারল্যান্ডস হচ্ছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন প্রতিষ্ঠাতাদের অন্যতম। এদিকে ইউরোপের জাতীয়তাবাদী ও উগ্র-ডানপন্থী দলের নেতারা ওয়াইল্ডার্সকে অভিবাদন জানিয়েছেন। ফ্রান্সের মেরি ল্যুঁপে বলেছেন, জাতীয় পরিচয়ের নিরাপত্তার বিষয়টি এই নির্বাচনে ফুটে উঠেছে।
৬০ বছর বয়সী ওয়াইল্ডার্স ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে নেদারল্যান্ডসকে বের করতে গণভোটের আয়োজন করতে চান, যেটাকে তিনি ‘নেক্সিট’ হিসেবে বর্ণনা করছেন। যদিও তিনি স্বীকার করেছেন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে বের হয়ে আসার মতো আবহ দেশের ভেতরে নেই।
জয়ের পর নির্বাচনী প্রচারণাকালের ইসলামবিদ্বেষী ভাষা অবশ্য তিনি পরিবর্তন করে বলেছেন, নেদারল্যান্ডসে ইসলাম নিষিদ্ধ করার চেয়ে আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ কাজ এখন আছে। সে জন্য তিনি বিষয়টি আপাতত স্থগিত রাখতে চান। তাঁর এই কৌশল কাজে দিয়েছে এবং নিজের দল গতবারের তুলনায় দ্বিগুণ আসনে জয়লাভ করেছে।
গতকাল বুধবার বিজয়ী ভাষণে ওয়াইল্ডার্স বলেছেন, ডাচ ভোটাররা তাঁদের ‘আশার পূরণের পক্ষে’ কথা বলেছে।
এর আগের সরকারকে নিয়ে নেদারর্যান্ডসে যে হতাশা ছিল সেটি নির্বাচনী প্রচারণার সময় কাজে লাগিয়েছে ফ্রিডম পার্টি। অভিবাসন নীতি নিয়ে বিরোধের জের ধরে বিগত সরকার ভেঙে যায়।
ওয়াইল্ডার্স বুধবারের ভাষণে ‘শরণার্থী ও অভিবাসনের সুনামি’ বন্ধের আশ্বাসও দিয়েছেন। গত বছর নেদারর্যান্ডসে অভিবাসন দ্বিগুণ হয়ে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ২০ হাজারে। এর একটি বড় কারণ হচ্ছে, ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলার পরে সেখান থেকে শরণার্থীরা পালিয়ে এসেছে। নেদারল্যান্ডসে প্রায় চার লাখ বাড়ির সংকট তৈরি হওয়ায় পরিস্থিতি খারাপ হয়েছে।
রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ও টোয়েন্টি ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক মার্টিন রোসেমা বলেন, যে কয়েকটি বিষয় ওয়াইল্ডার্সকে সুবিধা দিয়েছে তাঁর মধ্যে বিগত সরকারের অভিবাসন ইস্যুটি অন্যতম। আন্তর্জাতিক উদাহরণ থেকে আমরা দেখি যে উগ্র-ডানপন্থী দলগুলো যখন ক্ষমতার বাইরে থাকে তখন তাঁরা আরও বেশি খারাপ হয়।
ফ্রিডম পার্টির নেতা রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে আহবান জানিয়ে বলেছেন, ‘এখন নির্বাচনী প্রচারণা শেষে হয়ে গেছে। এখন একসঙ্গে কাজ করার সময় এবং ফ্রিডম পার্টি সেটাই করবে।’
নেদারল্যান্ডসের সাধারণ নির্বাচনে অভাবনীয় জয় পেয়েছেন দেশটির ইসলামবিদ্বেষী হিসেবে সুপরিচিত নেতা গ্রিট ওয়াইল্ডার্স। প্রায় সব ভোট গণনায় এই ফলাফল পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছে বিবিসি।
দীর্ঘ ২৫ বছর ধরে ডাচ সংসদে থাকা ফ্রিডম পার্টি (পিভিভি) ৩৭টি আসনে জয়ের পথে আছে। তাঁদের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বামপন্থী জোটের চেয়ে দলটি অনেক এগিয়ে আছে। নির্বাচনে মোট ৯৪ শতাংশ ভোট পড়েছে।
জয় প্রায় চূড়ান্ত জেনে গ্রিট ওয়াইল্ডার্স বলেছেন, ‘ফ্রিডম পার্টিকে এখন আর অবহেলা করা যাবে না। এখন আমরা দেশ চালাব।’
বিবিসি বলছে, এই ফলাফল হবে ডাচ রাজনীতির জন্য বড় এক ঝাঁকুনি, যার প্রভাব ইউরোপেও ছড়াতে পারে। তবে গ্রিট ওয়াইল্ডার্সকে সরকার গঠনে বেশ বেগ পেতে হবে। তাঁকে বাকি দলগুলোকে জোটে টানতে হবে। আপাতত তিনি সংসদের ১৫০ আসনের মধ্যে নিজের আওতায় ৭৬টি আসন চান।
পার্লামেন্টে ৩০০টি আসনের মধ্যে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা কোনো দল পায়নি। সরকার গঠন করতে হলে ৭৬টি আসনের প্রয়োজন। সে জন্য ফ্রিডম পার্টিকে অবশ্যই জোট সরকার গঠন করতে হবে। ফ্রিডম পার্টির পরে যে তিনটি বড় দলের অবস্থান রয়েছে, তারা এরই মধ্যে ওয়াইল্ডারের নেতৃত্বে সরকারে যোগ না দেওয়ার কথা জানিয়ে দিয়েছে।
নির্বাচনের আগে অভিবাসন বিষয়ে বেশ কঠোর বার্তা দিয়ে ওয়াইল্ডার্স বলেছিলেন, ‘সীমান্ত বন্ধ’ এবং তিনি নেদারল্যান্ডে কোরআন নিষিদ্ধের কথাও বলেছিলেন।
বিজয়ী ভাষণে ৬০ বছর বয়সী ওয়াইল্ডার্স বলেন, ‘আমরা দেশ শাসন করতে চাই এবং ৩৫টি আসন দিয়ে আমরা দেশ শাসন করব। ৩৫টি আসন অনেক বড় বিষয় এবং অনেক বড় দায়িত্বও বটে।’
নির্বাচনের আগে দেশটির বড় তিনটি রাজনৈতিক দল ওয়াইল্ডার্সের জোটে অংশ নিতে অস্বীকৃতি জানায় তাঁর উগ্র-ডানপন্থী নীতির জন্য। তবে এখন তাঁর বড় জয়ের কারণে দলগুলো নিজেদের মত পরিবর্তন করতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এদিকে বামপন্থী জোট নির্বাচনে ২৫টি আসন লাভ করেছে। তাঁরা সংসদে দ্বিতীয় অবস্থানে বা বিরোধী দলে থাকবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। এই জোটের নেতা সাবেক ইইউ কমিশনার ফ্রাঁ টিমারম্যানস বলেছেন, ফ্রিডম পার্টির সঙ্গে কোনো সমঝোতায় তিনি যাবেন না।
তিনি সমর্থকদের বলেছেন, ‘এখন ডাচ গণতন্ত্র এবং আইনের শাসনকে রক্ষা করার সময়। আমরা কাউকে এখান থেকে যেতে দেব না। নেদারল্যান্ডসে সবাই সমান।’
নির্বাচনে তৃতীয় ও চতুর্থ স্থানে থাকা বড় দুটি দলের সমর্থন নিয়ে সরকার গঠনের চেষ্টা করবে ফ্রিডম পার্টি। নির্বাচনে তৃতীয় অবস্থানের দিকে এগিয়ে আছে দিলান ইয়েসিলগোজের নেতৃত্বে মধ্যম-ডানপন্থী দল ভিভিডি এবং চতুর্থ স্থানে রয়েছে পিটার ওমটজিগটের নতুন রাজনৈতিক দল। তাঁরা দুজনই ওয়াইল্ডার্সকে অভিনন্দন জানিয়েছেন।
ওয়াইল্ডার্সের সরকার গঠন করা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন ইয়েসিলগোজ। নির্বাচনের আগে ওয়াইল্ডার্সের নেতৃত্বে ক্যাবিনেটে কাজ করবেন না বলেও জানিয়েছেন। তিনি ওয়াইল্ডার্সের সঙ্গে জোট করার সম্ভাবনাও পুরোপুরি খারিজ করে দেননি। বিষয়টি তিনি নিজ দলের সহকর্মীদের সিদ্ধান্তের ওপর ছেড়ে দিয়েছেন।
অন্যদিকে নিউ সোশ্যাল পার্টির নেতা ওমটজিগট প্রথমে বলেছিলেন, তাঁর দল ওয়াইল্ডার্সের সঙ্গে জোট বাঁধবে না। তবে নির্বাচনের পরে বলেছেন, জনগণের দেওয়া ভোটকে তাঁরা কাজে লাগাতে চান।
ওয়াইল্ডারের নেতৃত্বে ফ্রিডম পার্টির জয় ইউরোপজুড়ে একটি বড় ধাক্কা দেবে। কারণ, নেদারল্যান্ডস হচ্ছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন প্রতিষ্ঠাতাদের অন্যতম। এদিকে ইউরোপের জাতীয়তাবাদী ও উগ্র-ডানপন্থী দলের নেতারা ওয়াইল্ডার্সকে অভিবাদন জানিয়েছেন। ফ্রান্সের মেরি ল্যুঁপে বলেছেন, জাতীয় পরিচয়ের নিরাপত্তার বিষয়টি এই নির্বাচনে ফুটে উঠেছে।
৬০ বছর বয়সী ওয়াইল্ডার্স ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে নেদারল্যান্ডসকে বের করতে গণভোটের আয়োজন করতে চান, যেটাকে তিনি ‘নেক্সিট’ হিসেবে বর্ণনা করছেন। যদিও তিনি স্বীকার করেছেন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে বের হয়ে আসার মতো আবহ দেশের ভেতরে নেই।
জয়ের পর নির্বাচনী প্রচারণাকালের ইসলামবিদ্বেষী ভাষা অবশ্য তিনি পরিবর্তন করে বলেছেন, নেদারল্যান্ডসে ইসলাম নিষিদ্ধ করার চেয়ে আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ কাজ এখন আছে। সে জন্য তিনি বিষয়টি আপাতত স্থগিত রাখতে চান। তাঁর এই কৌশল কাজে দিয়েছে এবং নিজের দল গতবারের তুলনায় দ্বিগুণ আসনে জয়লাভ করেছে।
গতকাল বুধবার বিজয়ী ভাষণে ওয়াইল্ডার্স বলেছেন, ডাচ ভোটাররা তাঁদের ‘আশার পূরণের পক্ষে’ কথা বলেছে।
এর আগের সরকারকে নিয়ে নেদারর্যান্ডসে যে হতাশা ছিল সেটি নির্বাচনী প্রচারণার সময় কাজে লাগিয়েছে ফ্রিডম পার্টি। অভিবাসন নীতি নিয়ে বিরোধের জের ধরে বিগত সরকার ভেঙে যায়।
ওয়াইল্ডার্স বুধবারের ভাষণে ‘শরণার্থী ও অভিবাসনের সুনামি’ বন্ধের আশ্বাসও দিয়েছেন। গত বছর নেদারর্যান্ডসে অভিবাসন দ্বিগুণ হয়ে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ২০ হাজারে। এর একটি বড় কারণ হচ্ছে, ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলার পরে সেখান থেকে শরণার্থীরা পালিয়ে এসেছে। নেদারল্যান্ডসে প্রায় চার লাখ বাড়ির সংকট তৈরি হওয়ায় পরিস্থিতি খারাপ হয়েছে।
রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ও টোয়েন্টি ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক মার্টিন রোসেমা বলেন, যে কয়েকটি বিষয় ওয়াইল্ডার্সকে সুবিধা দিয়েছে তাঁর মধ্যে বিগত সরকারের অভিবাসন ইস্যুটি অন্যতম। আন্তর্জাতিক উদাহরণ থেকে আমরা দেখি যে উগ্র-ডানপন্থী দলগুলো যখন ক্ষমতার বাইরে থাকে তখন তাঁরা আরও বেশি খারাপ হয়।
ফ্রিডম পার্টির নেতা রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে আহবান জানিয়ে বলেছেন, ‘এখন নির্বাচনী প্রচারণা শেষে হয়ে গেছে। এখন একসঙ্গে কাজ করার সময় এবং ফ্রিডম পার্টি সেটাই করবে।’
সুপারশপ তো বটেই রাস্তার পাশে ফুটপাতেও আমরা চাইলেই একটি কলা কিনতে পারি। এর জন্য পকেটে অন্তত ১০ টাকা থাকা প্রয়োজন। কিন্তু সেই একই কলা, শুধু দেওয়ালের মধ্যে একটি টেপ দিয়ে আটকানো—এর দাম নাকি ১০ লাখ ডলার ছাড়িয়ে যাবে!
৬ ঘণ্টা আগেঝাড়খন্ডের মাদ্রাসাগুলোতে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের আশ্রয় দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন বিজেপি সভাপতি জেপি নাড্ডা। আজ রোববার রাজ্যের বোকারোতে নির্বাচনী জনসভায় তিনি এ অভিযোগ করেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে এ খবর প্রকাশিত হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেইসরায়েলি বিমান হামলায় হিজবুল্লাহ মিডিয়া প্রধান মোহাম্মদ আফিফ নিহত হয়েছেন। আজ রোববার বৈরুতের কেন্দ্রস্থলে রাস আল-নাবা এলাকায় আরব সোশ্যালিস্ট বাথ পার্টির একটি ভবনে হামলা হয়। আরব সোশ্যালিস্ট বাথ পার্টির মহাসচিব আলি হিজাজি আল মায়াদিনকে নিশ্চিত করেছেন, হামলার সময় আফিফ ওই ভবনে ছিলেন।
৭ ঘণ্টা আগেআশঙ্কা করা হয়, অচিরেই পৃথিবীতে ষষ্ঠ মহা বিলুপ্তির কাল আসবে। তবে বিখ্যাত প্রাইমাটোলজিস্ট এবং সংরক্ষণবাদী জেন গুডঅল সতর্ক করেছেন, সেই মহা বিলুপ্তির কাল ভবিষ্যতে ঘটবে এমন নয়, বরং এটি ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গেছে।
৮ ঘণ্টা আগে